শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৫, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাফরুহা আক্তার রুমানা
অনলাইন ভার্সন
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা

হিমোফিলিয়া কী : হিমোফিলিয়া রক্তের একটি বিশেষ জন্মগত বা জিনগত রোগ, যেখানে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। আমাদের শরীরে কোথাও কেটে গেলে সাধারণত কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিকভাবে রক্ত জমাট বেঁধে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু হিমোফিলিয়া রোগীর এই রক্তক্ষরণ দীর্ঘ সময়ের জন্য চলতে থাকে। কারণ রক্ত জমাট বাঁধার জন্য যে বিশেষ প্রোটিন F-VIII ও F-IX প্রয়োজন হয় তার ঘাটতি থাকে। এ দুটি ফ্যাক্টরের জিন মানুষের এক্স ক্রোমোজমে থাকে। হিমোফিলিয়া দুই ধরনের হয়। ফ্যাক্টর এইট-এর ঘাটতিজনিত রোগকে হিমোফিলিয়া ‘এ’ এবং ফ্যাক্টর নাইনের ঘাটতিজনিত রোগকে হিমোফিলিয়া ‘বি’ বলে।

ইতিহাস : জানা যায়, উনিশ শতকের শুরুতে ব্রিটিশ রাজপরিবারের রানি ভিক্টোরিয়া ছিলেন হিমোফিলিয়া জিনের বাহক। তার পুত্রসন্তান লিওপোল্ডের ছিল হিমোফিলিয়া রোগ আর রাজকন্যা অ্যালিস ও বেয়াত্রিস এরা ছিলেন এই রোগের বাহক। এটি রক্তক্ষরণ রোগ যা পরবর্তীতে বংশ পরম্পরায় চলতে থাকে। লিওপোল্ডের মা তাকে নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় থাকতেন এবং তাকে খুব সুরক্ষিত রাখতেন। তারপরও খেলতে গিয়ে মাথায় সামান্য আঘাতে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে ছেলেটি মারা গিয়েছিল। এরপর রানির উত্তরসূরিদের বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে ইউরোপ ও রাশিয়ার রাজপরিবারেও এই জিন ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৫২ সালে ওই একই ব্রিটিশ রাজপরিবারের স্টিফেন ক্রিসমাস একই ধরনের হিমোফিলিয়া ‘বি’ রোগে আক্রান্ত হন। তার নাম অনুযায়ী হিমোফিলিয়া ‘বি’কে ক্রিসমাস ডিজিজ বলা হয়। মোদ্দা কথা, ওই সময় হিমোফিলিয়াকে রয়েল ডিজিজ বলা হতো। এখন বিশ্বের সব দেশেই এই রোগ দেখা যায়।

কাদের হয়? কেন হয়? এ রোগে সাধারণত ছেলেরা আক্রান্ত হয়, আর মেয়েরা এই হিমোফিলিয়া জিনের বাহক হয়। কারণ বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় X-linked disease, যা শুধু এক্স ক্রোমোজমের মাধ্যমে বংশ পরম্পরায় চলতে থাকে। ছেলেদের একটি মাত্র এক্স ক্রোমোজম থাকে যা মায়ের কাছ থেকে আসে। তাই মা যদি তার এক্স ক্রোমোজমে এই ত্রুটিপূর্ণ জিন বহন করেন, তবে তার পুত্রসন্তানরা হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। মেয়ে সন্তানরা বাহক হতে পারে। এ ক্ষেত্রে জিনেটিক ত্রুটির কারণে রক্ত জমাট বাঁধার প্রোটিন বা ফ্যাক্টর (F-VIII or F-IX) স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম থাকে। তাই রোগীর বেশি ও দীর্ঘ রক্তক্ষরণ হয়। পারিবারিক ইতিহাস খুব গুরুত্বপূর্ণ, আক্রান্তের নিজের ভাই, খালাতো ভাই, মামা, নানা এদের ইতিহাস জানা জরুরি। তবে ২৫% ক্ষেত্রে কোনো পারিবারিক ইতিহাস নাও থাকতে পারে, অর্থাৎ নতুন মিউটেশন থেকেও হতে পারে।

হিমোফিলিয়ার ধরন ও লক্ষণ : সাধারণত দুই ধরনের হয়। যেমন- হিমোফিলিয়া A:F-VIII এর ঘাটতি, হিমোফিলিয়া B:F-IX এর ঘাটতি। রোগের তীব্রতা ও ফ্যাক্টরের মাত্রা অনুযায়ী এদের তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন : মৃদু/ Mild : ফ্যাক্টর মাত্রা >৫-৪০%। এদের তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। তবে কোথাও কেটে গেলে বা আঘাত পেলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। মাঝারি/ Moderate : ফ্যাক্টর মাত্রা ১-৫%। মাঝে মাঝে মাংসপেশি, হাড়ের জয়েন্ট ও অন্যান্য টিস্যুতে রক্তক্ষরণ হয়।

মারাত্মক/ Severe : ফ্যাক্টর মাত্রা <১%। এখানে কোনোরকম আঘাত ছাড়াই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হতে পারে। জন্মের পর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণও হতে পারে। এ ছাড়াও মাংসপেশি, হাড়ের জয়েন্ট বিশেষত হাঁটু, কুনুই, পায়ের গোড়ালি- এসব স্থানে ফুলে যেতে পারে ও ব্যথা হয়। জয়েন্ট ফুলে গিয়ে গরম হয়ে তীব্র ব্যথা হতে পারে। ত্বকের নিচে আঘাত বা bruise, মাড়ি দিয়ে রক্তক্ষরণ এসবও হতে পারে। মারাত্মক ক্ষেত্রে শিশু অবস্থায়ই লক্ষণ প্রকাশ পায়। এ ছাড়াও দাঁত পড়া, সুন্নাত-ই-খাৎনা, যে কোনো সার্জারি বা আঘাতের কারণে অতিরিক্ত রক্ত ঝরতে পারে। হিমোফিলিয়ায় মূল সমস্যা হলো হাড় জোড়া বা জয়েন্ট ফুলে যাওয়া যাকে বলা হয় hemarthrosis/arthropathy. একই জয়েন্ট বারবার ফুলে গিয়ে টার্গেট জয়েন্টে পরিণত হয়। ফলে তার কার্যকারিতা কমে যায়। এতে রোগীর হাঁটা ও চলাফেরা বিঘ্নিত হয়। একসময় জয়েন্টের কাজ সম্পূর্ণরূপে ব্যাহত হতে পারে।

শনাক্তকরণ : ইতিহাস ও লক্ষণ জানার পর রক্তের স্ক্রিনিং পরীক্ষার মাধ্যমে ধারণা করা যায় যে, APTT নামক পরীক্ষার ফল বেশি। এরপর নির্দিষ্ট ফ্যাক্টর পরীক্ষা (Factor VIII or IX Assay) করে হিমোফিলিয়া রোগ নির্ধারণ হয়। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে এই পরীক্ষাগুলো করা হয়। যদিও এই শনাক্তকরণ সুবিধা দেশের মাত্র কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে আছে যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।

চিকিৎসা : ফ্যাক্টর ইনজেকশন (F-VIII or F-IX concentrate replacement). প্লাজমা পরিসঞ্চালন (Fresh frozen Plasma or cryoprecipitate), রক্ত পরিসঞ্চালন ক্ষেত্রবিশেষে। ইনহিবিটর বা এন্টিবডি শনাক্তকরণ ও জটিলতার চিকিৎসা।

রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে প্রাথমিক চিকিৎসা : আক্রান্ত স্থানকে বিশ্রাম দেওয়া ও সম্ভব হলে উঁচু করে রাখা, রক্তক্ষরণের স্থানকে চেপে ধরে রাখা, দ্রুত বরফ বা ঠান্ডা পানি দেওয়া, ব্যথা হলে প্যারাসিটামল খাওয়া, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

কিছু সাবধানতা যা রোগীকে মেনে চলতে হবে : যে কোনো ধরনের আঘাত থেকে রক্ষা করা, শিশুকে সবসময় সুরক্ষিত রাখা, মাংসপেশিতে ইনজেকশন না দেওয়া, ছেলে শিশুদের সার্জারির আগে পারিবারিক ইতিহাস অবশ্যই জেনে নেওয়া, চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ব্যথার ওষুধ না খাওয়া। এ ছাড়া বাড়িতে সব সময় বরফ রাখা।

বাংলাদেশে আনুমানিক ২০ হাজারের বেশি হিমোফিলিয়া রোগী থাকার কথা। কিন্তু মাত্র আনুমানিক ২ হাজার ৯০০ রোগী নিবন্ধিত হয়েছে। বাংলাদেশ হিমোফিলিয়া সোসাইটি রোগী শনাক্তকরণসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা এ বিষয়ে আমাদের সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে। কারণ কথায় আছে প্রতিকার নয়, প্রতিরোধ সর্বদা উত্তম।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, হেমাটোলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন