শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস : যা মনে রাখা জরুরি

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
অনলাইন ভার্সন
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস : যা মনে রাখা জরুরি

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হলো অস্থিসন্ধি এক প্রকার ফুলে যাওয়া। যেসব লোকের সোরিয়াসিস রোগ রয়েছে তারা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সোরিয়াসিস হচ্ছে ত্বকের এমন এক অবস্থা যেখানে কনুই, হাঁটু বা মাথার ত্বকে লাল, আঁশযুক্ত, চুলকানিময় দাগ দেখা যায়। 

সোরিয়াসিসে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হয়ে থাকে। যদি আপনার এ রোগ হয়, শুনে অবাক হবেন যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক ভালো থাকতে পারবেন। যদিও এ ব্যাপারে কোনো বড় ধরনের প্রমাণ নেই, তবু দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত যেসব লোক স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েছেন, তাদের রোগের উপসর্গ অনেক কম হয়েছে। এসব কথা মাথায় রেখে, এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবারের কথা বলা হলো যা গ্রহণ করলে সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা উপকৃত হবেন। চলুন তা দেখে নেওয়া যাক-

ওজন কমানোর খাদ্য

এটি যে কোনো মৌলিক খাদ্য যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে, এই খাবার গ্রহণ একটি ভালো পদক্ষেপ হতে পারে। চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন কীভাবে এটা হয়, তবে তারা জানেন যে ফ্যাট টিস্যু প্রোটিন বিমুক্ত করে যা ফোলা সৃষ্টি করে। ওজন কমানোর খাবারে আপনি ফ্যাট, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে ফেলেন। আপনি বেশি করে ফলমূল, শাক-সবজি, পাতলা মাংস ও স্বল্প-চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার ওজন কমলে আপনি শুধু ভালো বোধ করেবেন তা-ই নয়, আপনার অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকও কমে যাবে।

প্রদাহবিরোধী খাদ্য : কিছু খাবার যেমন চর্বিযুক্ত রেডমিট, প্রক্রিয়াজাত কিছু খাদ্য, আর কিছু সবজি যেমন- আলু, টমেটো এবং বেগুন-এসবই প্রদাহ ঘটাতে পারে। খাদ্যতালিকা থেকে এগুলো বাদ দিয়ে মাছ বেছে নিন, যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। দেখা গেছে, এই উপাদান প্রদাহ কমায়। মিষ্টি আলু, পালংশাক, পাতাকপি এবং নীলজামও প্রদাহ কমায়।

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট : অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রদাহ, ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ কমিয়ে দেয়। অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কয়েকটি উদাহরণ হলো রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং সোরিয়াসিস। এক্ষেত্রে শস্য, শসা, লেবু, বাদাম, বীজ, নাইটশেড শাকসবজি, ডিম এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া কফি, অ্যালকোহল ও ফুড এডিটিভ এড়িয়ে যাওয়া হয়।

গ্লুটেন-মুক্ত ডায়েট : গ্লুটেন হলো নির্দিষ্ট শস্যের মধ্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের একটি গ্রুপ। এটি মূলত বার্লিতে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত ২৫ শতাংশ ব্যক্তি এই প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল।

সমস্ত তাজা ফল ও সবজি গ্লুটেন-মুক্ত। এ ছাড়া চাল, মাংস, বিন, আলু ও দুগ্ধজাত খাবার গ্লুটিন-মুক্ত। প্রক্রিয়াজাত খাবারে গ্লুটেন থাকে। যদি গ্লুটিনে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করে নিন।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে যে খাবারগুলো বর্জন করবেন : যদি আপনি সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হন তাহলে সেসব খাবার থেকে দূরে থাকুন যেসব খাবার আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে-

অ্যালকোহল-এটি আপনার লিভারকে আরও কঠিন করে তোলে এবং আপনার অঙ্গগুলোর একসঙ্গে কাজ করার পদ্ধতিকে ব্যাহত করে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার-এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

খাবার সোডা-যদি এটি অ্যাসপার্টাম দিয়ে মিষ্টি করা হয়, তাহলে আপনার শরীর মনে করতে পারে যে এটি একটি বাইরের পদার্থ, তখন আপনার শরীর ইমিউন প্রতিক্রিয়া শুরু করতে পারে।

যেসব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

রেডমিট-এটিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহকে আরও খারাপ করে তোলে।

দুগ্ধজাত খাবার-এসব খাবারেও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে এবং এগুলোও প্রদাহকে অধিকতর খারাপ করে তুলতে পারে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের জন্য প্রদাহ-বিরোধী খাবার বেছে নিন।

প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি ওপরের খাবারের জায়গায় এই খাবারগুলো যোগ করতে পারেন-

ফলমূল ও শাকসবজি-জাম জাতীয় ফল এবং গাঢ়, পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি খান। এগুলোতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে।

বিন এবং সম্পূর্ণ শস্য-এগুলোতে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে যা আপনার রক্তে সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। উচ্চ মাত্রার সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিন থাকার অর্থ আপনার প্রদাহ রয়েছে।

হলুদ, আদা ও গোলমরিচ-এসব মসলা প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সবুজ, সাদা ও কালো চা-এগুলোতে উচ্চমাত্রার পলিফেনল থাকে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।

উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য : অনেক ধরনের উদ্ভিদভিত্তিক খাবারের মধ্য থেকে একটি খাবার বেছে নিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, সেটি হলো- প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে এবং একই সঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। এসব খাবার চর্বি, চিনি, লবণ ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের জন্য খুব কম জায়গা ছেড়ে দেয়, যা আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে এবং আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে। আপনি মাংসের স্থানে উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন যেমন বিন, সয়া এবং বাদাম নিন। শুধু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত চর্বি, সেটার উৎস যা-ই হোক না কেন, সেটি সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়।

কিটো ডায়েট : এটি একটি খাদ্য পদ্ধতির জন্য একটি সাধারণ শব্দ যেখানে আপনি আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট থেকে বঞ্চিত করেন- দৈনিক ৫০ গ্রামের কম- যতক্ষণ না আপনার শরীরে দ্রুত ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি (গ্লুকোজ/গ্লাইকোজেন) শেষ হয়ে যায়। এটি ৩-৪ দিন সময় নেয়। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য প্রোটিন ও ফ্যাট ভাঙতে শুরু করে, তৈরি হয় কিটোন। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য কিটোনকে ব্যবহার করে। এটি সব সময় নিরাপদ নয় কিংবা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি নয়- বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে কিংবা অন্য কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকে। তাই কিটো ডায়েট গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সোরিয়াসিসের জন্য কিটো ডায়েট নিয়ে গবেষণায় মিশ্র ফল দেখা গেছে। ইঁদুরের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায় দীর্ঘ-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (ফ্যাট) সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন জলপাই তেল, আভাকাডো, মাছ এবং মাংস সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে খারাপ করেনি। কিন্তু মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন নারিকেল এবং বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে আরও তীব্র করে তুলেছে। সুতরাং সোরিয়াসিস আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ডায়েটের আদৌ কোনো প্রয়োজন রয়েছে কি না তা জানতে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

যে কথা মনে রাখবেন : সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে রোগের উপসর্গ কমিয়ে রাখতে পারেন। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এসব খাবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এমন খাবার পছন্দ করবেন যা আপনার ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি, ইনসুলিন প্রতিবন্ধকতা ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে সাহায্য করে। এসব ব্যাপারে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক: ভাইস প্রিন্সিপাল ও সহযোগী অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস ও ট্রমাটোলজি বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়