শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২২, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

যে যত্নে ঈদে মিলবে ঝকঝকে সতেজ ত্বক

ডা. জাহেদ পারভেজ
অনলাইন ভার্সন
যে যত্নে ঈদে মিলবে ঝকঝকে সতেজ ত্বক

ঈদের দিন সুন্দর ও সতেজ ত্বক পেতে আগে থেকেই নিতে হবে বিশেষ যত্ন। আর সেই যত্নেই মিলবে মিহি-মোলায়েম সুন্দর তক। 

ব্যস্ততার কারণে অনেকেই নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিতে পারেন না। দীর্ঘ ছুটিতে চাইলে আপনি এ কাজগুলো করিয়ে নিতে পারেন। কারণ জীবিকার জন্য ছুটে চলা মানুষদের অনেক সময় নিজের দিকে খেয়াল দেয়ার ফুসরত মেলে না। এর ওপর দাবদাহ, অপর্যাপ্ত জলপান, ভাজাপোড়া খাওয়ার কারণে অনেকের ত্বকেই বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়েছে। এসব সমস্যা এক দিনে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়। তাই ঈদের মতো বড় ছুটিগুলোকেই কাজে লাগাতে পারেন নিজেকে একটু ঢেলে সাজাতে। এতে শরীরের বাহ্যিক সৌন্দর্য যেমন বাড়বে, তেমন মনও থাকে ফুরফুরা। 


কাদের বেশি সমস্যা

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদের ভোগান্তি বেশি। তবে কিছু নিয়ম মেনে ত্বকের যত্ন নিলে ঈদের দিনেও তৈলাক্ত ত্বক সুন্দর থাকবে। শসার রস ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে খুবই কার্যকর। এখন থেকেই প্রতিদিন শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। সপ্তাহে এক দিন একটি ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এক চা-চামচ বেসন, সামান্য টক দই ও সামান্য হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে আধঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। একটি ডিমের সাদা অংশ, শসার রস ও পুদিনাপাতার পেস্ট মিশিয়েও প্যাক বানাতে পারেন। সপ্তাহে দুদিন এ প্যাক ব্যবহারে তৈলাক্ত ত্বকে সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। লেবুর রস তেলতেলে ভাব দূর করে ত্বকের জৌলুশ বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন। অন্যদিকে শুষ্ক ত্বক সহজে ফেটে যায়। অন্যদের চেয়ে শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বকের অধিকারীদের সমস্যা একটু বেশি। এ জন্য তাদের দরকার বাড়তি যত্ন। ত্বকে তেলগ্রন্থি প্রয়োজনের তুলনায় কম থাকলে, ত্বকের গঠন পাতলা হলে, অপর্যাপ্ত জলপানসহ নানা কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ জন্য এখন থেকেই ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

খাবারদাবার

পর্যাপ্ত পানি পানের পাশাপাশি প্রতিদিন মৌসুমি ফল ও শাকসবজি খেতে হবে। স্নানের আগে ত্বকে-মুখে অলিভ অয়েল মেখে নিতে পারেন। শুষ্ক ত্বকে মধু ম্যাসাজে উপকার পাওয়া যায়। শুষ্ক জায়গায় মধু ম্যাসাজ করে দু-তিন মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরা জেল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন। আর স্বাভাবিক ত্বক সুন্দর রাখতে খুব বেশি যত্নের দরকার হয় না। ত্বক এমনিতেই মসৃণ ও সুন্দর লাগে। নিয়মিত ঠাণ্ডা পানি ও ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। মুখ পরিষ্কারের সময় আঙুলের সাহায্যে ত্বকে আলতোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। ঘরোয়া যেকোনো প্যাক ব্যবহারেও ত্বক সুস্থ ও সুন্দর দেখাবে। পাকা পেঁপে মুখে ও গলায় মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। মসুর ডাল বেটে এর মধ্যে মধু, কাঁচা দুধ ও কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে ও গলায় ব্যবহার করলেও ভালো ফল পাওয়া যাবে।

পরামর্শ

ঈদের আগেই হাত-পায়ের যত্নে একবার ম্যানিকিওর ও পেডিকিওর করানো খুব জরুরি। যাদের কাজের মানুষ নেই, তাদের রান্নাবান্নায় হাতের ওপর দিয়ে অনেক ধকল যায়। হাতের যত্নে ত্বকবিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে ম্যানিকিওর করে নিতে পারেন। সঙ্গে পায়ের যত্নে পেডিকিওর করালেও ভালো ফল পাওয়া যাবে। সৌন্দর্য বৃদ্ধিসহ ত্বকের যে কোন প্রকার যত্নের প্রয়োজনে ত্বক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে করা ভালো। 


ঈদে ত্বকের প্রস্তুতি নিন এখন থেকেই

ঈদ যেহেতু চলেই এসেছে প্রায়, এখন নতুন ধরনের ফেসিয়াল না করাই ভালো হবে। আগে যে ফেসিয়াল আপনার ত্বকে করিয়েছেন, সেটিই করান।

ঈদ আসতে বেশিদিন আর বাকি নেই।

ব্যস্ততার কারণে অনেকেই নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিতে পারেন না। তার ওপর গরমে খাওয়া দাওয়া এবং ঘুমের সময়ে পরিবর্তন ত্বকের উপরও যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। অপর্যাপ্ত পানি পান,  ভাজাপোড়া খাওয়ার কারণে ত্বকের লাবণ্য কমে যাওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া কাঠফাটা রোদের তীব্রতা তো আছেই।


তাই ঈদের দিন সতেজ ও সজীব ত্বক পেতে ত্বকের যত্ন নেওয়া শুরু করতে হবে এখন থেকেই।


ঈদ যেহেতু চলেই এসেছে প্রায়, এখন নতুন ধরনের ফেসিয়াল না করাই ভালো হবে। আগে যে ফেসিয়াল আপনার ত্বকে করিয়েছেন, সেটিই করান।

আর ঘরোয়া যত্ন তো থাকছেই। চলুন জেনে নিই ঈদের আগে বাড়িতে ত্বকের যত্ন নেবেন কীভাবে-

শুষ্ক ত্বক

শুষ্ক ত্বকে এমনিতেই আর্দ্রতা কম থাকে। পানির অভাবে ত্বক যাতে আরও শুষ্ক না হয়ে যায় সেজন্য প্রচুর পানি পান করতে হবে। পাশাপাশি তরল খাবার, মৌসুমি ফল, ফলের জুস ও শাকসবজি খেতে হবে।


শুষ্ক ত্বককে সুন্দর রাখতে চাই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার। শুষ্ক ত্বকে মধু ম্যাসাজ করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। আপনার ত্বকের যে অংশটি বেশি শুষ্ক, সেই জায়গায় মধু ম্যাসাজ করে ২-৩ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরা জেল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের শুষ্ক ভাব কমবে।

শুষ্ক ত্বকের যত্নে আরেকটি কার্যকর উপাদান হতে পারে দুধ। দুধের সরের সঙ্গে ২-৩ ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে প্রতিদিন স্ক্রাব করলে উপকার পাবেন। মুলতানি মাটির সঙ্গে দুধ বা গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে ১০-২০ মিনিট মুখে, ঘাড়ে, গলায় লাগিয়ে রাখুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় হবে।

তৈলাক্ত ত্বক

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, গরমের দিনে তাদের ভোগান্তি বেশি হয়। এ ছাড়া অনেকে আবার রান্নাবান্না করেন। চুলার আঁচে ত্বক আরও তৈলাক্ত হয়ে যেতে পারে। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। কিছু নিয়ম মেনে যত্ন নিলে ঈদের দিনে তৈলাক্ত ত্বক থাকবে সুন্দর ও মসৃণ, ব্রণ হওয়ার আশঙ্কাও থাকবে না। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে শসার রস খুবই কার্যকর। এখন থেকে প্রতিদিন শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে ঈদের আগে মুখের তৈলাক্ত ভাব কিছুটা কমে আসবে।

একটি ডিমের সাদা অংশ, শসার রস ও পুদিনা পাতার পেস্ট মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন। সপ্তাহে ২ দিন এই প্যাক ব্যবহারে তৈলাক্ত ভাব কমে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর হবে। এ ছাড়া তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে এক চা চামচ বেসন, সামান্য টক দই ও সামান্য হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক সপ্তাহে ১ বা ২ দিন ব্যবহার করতে পারেন।

লেবুর রস ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকের যত্নে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কমলার খোসা হতে পারে কার্যকর উপাদান। কমলার খোসা বেটে এর সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে মুখ, ঘাড় ও গলায় মেখে রাখতে পারেন।

স্বাভাবিক ত্বক

স্বাভাবিক ত্বক সুন্দর রাখতে বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয় না। কিছু বেসিক নিয়ম মেনে চললেই স্বাভাবিক ত্বক সুন্দর ও মসৃণ থাকে। নিয়মিত মুখ ধোয়া, ফেসওয়াশ দিয়ে ভালো করে মুখ পরিষ্কার করা, মুখ ধোয়ার পর ময়েশ্চারাইজার দেওয়া, বাইরে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিন লাগানো, মেকআপ তোলার সময়  ডাবল ক্লিনজিং করা— এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে ত্বকে কোনো সমস্যা হবে না। তবে মাঝেমাঝে যত্ন করতে চাইলে ঘরোয়া যে কোনো প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক আরও বেশি লাবণ্যময় হয়ে উঠবে। পাকা পেঁপে মুখে ও গলায় মেখে কিছুক্ষণ রেখে এরপর ধুয়ে ফেলুন। মসুর ডাল বেটে এর সঙ্গে মধু, কাঁচা দুধ ও কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে ও গলায় ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক ভালো থাকবে।

যেকোনো ত্বকের যত্নে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি-

● ত্বকের যত্নে ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিংয়ের কোনো বিকল্প নেই। দিনে ২ বার সকালে ও রাতে ত্বক পরিষ্কার করুন। মুখে ময়েশ্চারাইজার, ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

● বাইরে বের হওয়ার আগে অবশ্যই আপনার ত্বকের ধরন বুঝে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই গরমে সানস্ক্রিন ব্যবহার না করে কখনোই ঘর থেকে বের হবেন না।

●  ঈদের দিন ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে পানি ও ফলমূল খান।

●  প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ত্বক নিষ্প্রাণ হয়ে যায়, চোখের নিচে কালি পড়ে। প্রয়োজনে ত্বক ও হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে রাখা ভালো। 

 

লেখক : ত্বক ও হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন, চেয়ারম্যান, ডা.জাহেদ হেয়ার অ্যান্ড স্কিনিক সেন্টার,

পান্থপথ , ঢাকা। ফোন : ০১৭১৫০৫০৯৪৯

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে