শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

যত দ্রুত চিকিৎসা, সুস্থতার সম্ভাবনা তত বেশি

ডা. এ এম শফিক
অনলাইন ভার্সন
যত দ্রুত চিকিৎসা, সুস্থতার সম্ভাবনা তত বেশি

সাধারণ দুটি ক্ষেত্রে হার্ট ফেইলিওরের ঘটনা ঘটে। একটি হৃদরোগ আক্রান্ত রোগীর হার্ট ফেইলিওর হতে পারে। আবার কারো ফুসফুসে হঠাৎ করে পানি চলে এলে এটি ঘটে থাকে, যেটাকে বলে অ্যাকিউট হার্ট ফেইলিওর। অ্যাকিউট হার্ট ফেইলিওরের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে নজর দেওয়া প্রয়োজন।

এটিতে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি। এটির ক্ষেত্রে প্রথমেই কারণ জানা দরকার যে ফুসফুসে পানি কেন এসেছে। কয়েকটি রিস্ক ফ্যাক্টর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, হার্ট ফেইলিওরের ফলে যখন রোগীর হৃৎপিণ্ডে রক্ত জমাট বেঁধে কোনো একটি রক্তনালি বন্ধ হয়ে যায়।

অথবা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। রক্ত বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ওই অংশে পচন ধরতে শুরু করে। এর ফলে বুকে ব্যথা শুরু হয়, বুক চেপে আসে। পাশাপাশি শরীর খুব বেশি ঘেমে যায়, অনেক ভয় হয় রোগীর।

এ ধরনের সমস্য নিয়ে যখন রোগীরা হাসপাতালে আসে আমরা তৎক্ষণাৎ তার রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করি। ইসিজির মাধ্যমে তার হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাব্যতা নির্ণয় করি। যদি সম্ভবনা থাকে তাহলে রোগীর আত্মীয়-স্বজনকে সব বিস্তারিত জানাই এবং বন্ধ হয়ে যাওয়া রক্তনালী খোলার উদ্যোগ নেই। এ ক্ষেত্রে পরিস্থিতি অনুযায়ী দুটি চিকিৎসা দেওয়া যেতে পারে। একটি হলো ওষুধ এবং অন্যটি রিং পরানো হয়।

বিশ্বজুড়ে রিং স্থাপনের মাধ্যমে বন্ধ হয়ে যাওয়া নালি খুলে দেওয়ার চিকিৎসাটি বহুল প্রচলিত। রিং পরালেই যে সব রোগী ভালো হয়ে যাবে এমনটা নয়। ৯৭ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে রক্তনালি খুলে দেওয়া যায়। এটি যত দ্রুত করা যায় রোগীর হার্টের পেশি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ততটা কমে আসে। আগেই বলেছি, রোগীর হার্টের পেশি দুর্বল হয়ে গেলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের আশঙ্কা থাকে। হৃৎস্পন্দন কমে যাওয়ার কারণে ফুসফুসে পানি আসার প্রবণতা বেড়ে যায়। যত দ্রুত রক্তনালি খুলে দেওয়া যাবে রোগীর সেরে ওঠার সম্ভাবনা ততটা বাড়বে।

তবে বিভিন্ন কারণে রক্তনালি খুলে দেওয়াটা সহজ হয় না। এক. রোগী সময়মতো বুঝতে পারে না। দুই. বিভিন্ন কারণে রোগী হাসপাতালে আসতে দেরি করে। তিন. রোগী নিজের অবস্থান বুঝতে না পেরে ভয় পেয়ে দেরি করে। সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হলো আর্থিক অসচ্ছলতা।

যদি রক্তনালি বন্ধ হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যে খুলে দেওয়া যায় তবে পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। এরপর যত দেরি হয় হার্টের পেশি নষ্ট হতে শুরু করে। ১২ ঘণ্টা পর হার্টের বেশির ভাগ পেশি নষ্ট হয়ে যায়। তখন এনজিওগ্রাম করে ও রিং বসিয়ে খুব বেশি উপকার পাওয়া যায় না। কাজেই সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

হার্ট অ্যাটাক হলে বুকজুড়ে তীব্র ব্যথা হয় এবং বুক চেপে আসবে। প্রচণ্ড ঘাম হবে, ভয় লাগবে। কখনো কখনো ব্যথা চোয়াল ও হাতেও চলে যেতে পারে। এসব ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। কাছাকাছি যে হাসপাতাল রয়েছে সেখানেই যাওয়া উচিত, যেন প্রাথমিক চিকিৎসাটা যত দ্রুত সম্ভব করা যায়। এ ধরনের রোগী যখন আমাদের হাসপাতালে আসে তখন আমরা রোগীকে জরুরি বিভাগে পাঠাই। রোগীর ভাইটালসগুলো (রক্তচাপ, হৃৎস্পন্দন) দেখি। একটি মেশিনের মাধ্যমে প্রতি মুহূর্তে তার হৃৎস্পন্দন পর্যবেক্ষণ করা হয় এবং দ্রুত ইসিজি করা হয়, যেটিতে হার্ট অ্যাটাকের চিহ্ন পাওয়া যায়। নিশ্চিত হওয়ার জন্য রক্ত পরীক্ষা করতে পাঠিয়ে দিই। এরপর চিকিৎসার পদ্ধতি নির্ধারণের উদ্যোগ নিই।

সাধারণত হার্টে যখন রক্ত সঞ্চালনকারী কোনো নালি প্রায় ১০০ শতাংশ বন্ধ হয় তখন আমরা সেটাকে হার্ট অ্যাটাক বলি। হার্টের যে এলাকার নালি বন্ধ হয় সে এলাকার পেশিতে পচন ধরতে শুরু করে। কারণ রক্তের মাধ্যমে টিস্যুগুলো প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পেয়ে থাকে। পচন ধরলে তখন ব্যথা শুরু হবে। পচন ঠেকানোর জন্য রক্তনালিগুলো দ্রুত খুলে দিতে হবে। এসব ক্ষেত্রে আমরা রক্তনালির ব্লক খুলতে ওষুধ প্রয়োগ করতাম। তবে সেটি সব ধরনের রোগীর জন্য কাজ করত না। ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে এটি কাজ করে। বাকি ১০ থেকে ২০ শতাংশ রোগীর জন্য এটি কাজ করে না। ফলে তাদের পূর্ণাঙ্গভাবে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা থেকে যায়।

বেশ কয়েক বছর হয়েছে চিকিৎসাপদ্ধতি উন্নত হয়েছে। এখন আমরা এনজিওগ্রাম করে রক্তনালি আটকে যাওয়ার জায়গাটি চিহ্নিত করি। এরপর রক্তজমাট সাকশন ক্যাথেটার দিয়ে পরিষ্কার করে সেখানে রিং স্থাপন করি। প্রায় ৯৭ শতাংশ রোগীই এ চিকিৎসায় উপকৃত হয় এবং এটা যত তাড়াতাড়ি করব সেটা রোগীর জন্য ততই ভালো। আমারা আমাদের ভাষায় বলি ‘টাইম ইজ মাসল’। অর্থাৎ সময় যত বেশি যাবে ততই ক্ষতি বাড়ব।

এতে হার্টের পেশি ঠিক হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি রোগীর এসংক্রান্ত মৃত্যুঝুঁকি কমে যায়। হার্টের মাসল নষ্ট হয়ে গেলে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন কমে যাবে। রোগীর ফুসফুসে পানি এসে যাবে এবং এতে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যাবে। আরো কিছু সমস্যা হতে পারে, যেমন—হার্টের ভালভ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আরেকটা বড় সমস্যা হলো হার্ট যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ জন্য সারা বিশ্বেই চিকিৎসকরা রক্তনালি দ্রুত খুলে দেওয়ার ওপর জোর দেন।

প্রান্তিক অঞ্চলে রিং বসানোর সুবিধা নেই। সে ক্ষেত্রে ওই এলাকার রোগীদের স্টেটোকাইনিস বা রক্তনালির জমাটকে গলিয়ে দেওয়ার ওষুধ দিতে হবে। এরপর ওই রোগীকে অতিদ্রুত রিং স্থাপন করা যায় এমন হাসপাতালে নিতে হবে । তবে অবশ্যই ওষুধ দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিং বসাতে হবে।

এ চিকিৎসার প্রসেসে কোনো ঝুঁকি নেই। তবে চিকিৎসা নিতে গেলে হার্ট অ্যাটাক একটি বড় ঝুঁকি। অনেক সময় রোগীর কার্ডিয়াক মাসল দ্রুত নষ্ট হয়ে হার্ট অ্যাটাক হয়। এতে রোগীর মৃত্যু ঘটে। সে ক্ষেত্রেও সময় গুরুত্বপূর্ণ। যত দ্রুত রক্তনালি খুলে দেওয়া যায়, ঝুঁকির আশঙ্কাও তত কম থাকে।

লেখক : সিনিয়র কনসালট্যান্ট, কার্ডিওলজি, ইউনাইটেড হাসপাতাল

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে কুকুরের সাথে বিমানের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে কুকুরের সাথে বিমানের ধাক্কা

১৯ মিনিট আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ২৩ জুয়াড়ি আটক
দিনাজপুরে ২৩ জুয়াড়ি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রংপুরে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ
রংপুরে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফজখানায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কুরআন শরীফ বিতরণ
হেফজখানায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কুরআন শরীফ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরি হওয়া মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরি হওয়া মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

দেশগ্রাম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দি ও স্বজন কথা হবে অনলাইনে
বন্দি ও স্বজন কথা হবে অনলাইনে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনও অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনও অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার বিয়ের দিন মিলল যুবকের লাশ, হত্যা দাবি
প্রেমিকার বিয়ের দিন মিলল যুবকের লাশ, হত্যা দাবি

দেশগ্রাম

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যার নিন্দা ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যানের
গণহত্যার নিন্দা ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যানের

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্মি করে হাতিয়ে নিয়েছে চার কোটি টাকা
জিম্মি করে হাতিয়ে নিয়েছে চার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো দুই লাশ উদ্ধার
সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো দুই লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরার অনিল আম্বানি
ফেরার অনিল আম্বানি

পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা