শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৫, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

ফের মারাত্মক রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। এমনকি বাড়ছে প্রাণহানিও। চলতি মাসে (জুন) প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনের চেয়ে বাড়ছে। এমনকি এ বছরের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ডেঙ্গু  আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে তার আগের মাসের চেয়ে দ্বিগুণ হারে। এ বছরের জুন মাসের প্রথম ১৫ দিন যতজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, তা আগের পুরো মাসের আক্রান্তের প্রায় সমান।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘন ঘন ও থেমে থেমে বৃষ্টি এবং প্রায় সময়ই বাতাসের আর্দ্রতার আধিক্য ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে অনেকটাই ভাবিয়ে তুলছে। অবনতি হচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতির। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যাও। পরিসংখ্যান ও রোগীর সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে, এবার রাজধানীর চেয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে ডেঙ্গু বিস্তারের পরিমাণ বেশি। রাজধানী ঢাকাতে মশা নিধন ও প্রতিরোধের জন্য কম বেশি হলেও ব্যবস্থা আছে, কিন্তু জেলা শহরগুলোতে নেই বললেই চলে। তাই ডেঙ্গু নিয়ে এবার শঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু ভাইরাস কেবল এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। আমরা এর জীবনচক্র পরিষ্কার করে জানি। একটি ক্ষুদ্র গণ্ডির ভিতর এর চলাফেরা। অতএব এর জীবনচক্র রুখে বা ভেঙে দেওয়া মোটেই কঠিন না। এডিস মশা পরিষ্কার পানিতে জন্মলাভ এবং বংশবিস্তার করে। তাই আমরা যদি পণ করি এবং জেদ ধরি যে, আমরা সবাই এডিস মশার বংশবিস্তারের ক্ষেত্রগুলো ধ্বংস করব তাহলে এটা সম্ভব। সবার সচেতন প্রয়াস এটি সম্ভব করবে। একটু সচেতনতাই পারে ডেঙ্গুকে নির্মূল করতে। আসুন আমরা যার যার বাড়ির এডিসের প্রজনন ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করে এখনই ধ্বংস করি।

ডেঙ্গু মৌসুমে কারো জ্বর হলে সেটা গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ঘরে বসে অপেক্ষা না করে চিকিৎসককে দিয়ে নিশ্চিত হতে হবে। সামান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ডেঙ্গু রোগ নির্ণয় করা সম্ভব। তীব্র জ্বরের সঙ্গে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, সারা শরীর ব্যথা, মেরুদণ্ড ব্যথা, খাবারে অরুচি ও বমি এসব ডেঙ্গুর লক্ষণ। সাধারণত চার-পাঁচ দিন একটানা জ্বর শেষে হঠাৎ জ্বর কমে যায় এবং পঞ্চম বা ষষ্ঠ দিনে গায়ে লাল লাল এক ধরনের দানা ওঠে এবং দ্বিতীয়বারের মতো আবার জ্বর দেখা দেয়। তবে ডেঙ্গুর প্রকৃতি এবং পরিণতি সবক্ষেত্রে, সবার ক্ষেত্রে একরকম হয় না। কারও কারও ক্ষেত্রে পরিস্থিতি দ্রুত খারাপের দিকে মোড় নিতে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষ উচ্চ ঝুঁকিতে পড়ে যেতে পারেন। আবার বয়স্ক রোগীদের মধ্যে যারা হৃদরোগ, কিডনি, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, ব্রংকাইটিস ও স্ট্রোক ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের ঝুঁকি সর্বাধিক।

পরীক্ষা করবেন : জ্বরের প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে CBC  এবং Dengue NS1 Ag  পরীক্ষা করলেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগ ধরা পড়ে। জ্বরের পঞ্চম দিন থেকে CBC, Dengue IgM Ab, SGPT পরীক্ষা করতে হবে।

কী করবেন : আতঙ্কিত হবেন না। আতঙ্ক আপনার কোনো উপকারে আসবে না। রোগের তীব্রতা অনুযায়ী চিকিৎসক আপনাকে উপদেশ দিবেন। রক্তের কাউন্ট স্বাভাবিক থাকলে বিশ্রাম নিবেন। জ্বরে মানুষের শরীর থেকে পানি উড়ে গিয়ে পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। তাতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন লিভার, কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই প্রচুর তরল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। জ্বর কমাতে শুধু প্যারাসিটামল দেওয়া যেতে পারে। খবরদার জ্বর বা শরীর ব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন clofenac, diclofen, ultrafen, voltalin, voltaren, ibuprofen, brufen, inflam, naproxen, indomet, etorix, coxib ও disprin ইত্যাদি) তা মুখে বা মলদ্বারে দেওয়া যাবে না।

ব্যথানাশক কেন নয় : ডেঙ্গুজ্বরে রক্তের জমাটবাঁধার প্রধান উপাদান অনুচক্রিকা কমে যেতে পারে। অনুচক্রিকা দেহের স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহে একটি নিখুঁত ভারসাম্য রক্ষা করে। ডেঙ্গুজ্বরে সেই ভারসাম্যটি ভেঙে পড়তে পারে। মনে রাখতে হবে, প্রায় সব ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ অনুচক্রিকার বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’র মতো কমতে থাকা অনুচক্রিকা ব্যথানাশকের আক্রমণে দ্রুত অকার্যকর হয়ে রোগীকে রক্তক্ষরণের ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে।

হাসপাতালে কখন ভর্তি হবেন : ডেঙ্গু ধরা পড়ার পর থেকে প্রতিদিন রক্তের CBC পরীক্ষা করতে হবে। যদি দেখা যায় অনুচক্রিকা স্থিতিশীল রয়েছে, রোগী মুখে পর্যাপ্ত খেতে পারছেন তাহলে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। বাড়িতে বসেই চিকিৎসা নিতে পারবেন। যদি অনুচক্রিকা দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে এবং রোগীর রক্তচাপ কমতে থাকে, নাড়ির গতি বাড়তে থাকে, মুখে পর্যাপ্ত খেতে পারেন না তাহলে তাকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। আর যদি দেখা যায় অনুচক্রিকা ধীরগতিতে কমছে তাহলে বাড়িতে বসে প্রতিদিন CBC করতে হবে। অনুচক্রিকা বাড়তে শুরু করলে আর ভয় নেই। ধীরে ধীরে রোগী ভালো হয়ে যাবেন। প্রয়োজনে এ সময় চিকিৎসকের যথাযথ পরামর্শ নিতে হবে।

হৃদরোগীরা কী করবেন : যারা হৃদরোগে আক্রান্ত তাদের অনির্দিষ্টকালের জন্য রক্ত পাতলা করার ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলো রক্তের অনুচক্রিকার বিরুদ্ধে কাজ করে এদের কার্যক্ষমতাকে হ্রাস করে দেয়। এটি দরকার হয় রক্তনালির ভিতর অনাকাঙ্ক্ষিত রক্ত যাতে জমাট বাঁধতে না পারে। কিন্তু ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে কমতে থাকা অনুচক্রিকা যেখানে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় সেখানে এই জাতীয় পাতলা করার ওষুধ রক্তক্ষরণের সম্ভাবনাকে অনেকগুণ বৃদ্ধি করে। সুতরাং হৃদরোগীরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তপাতলা করার সব ওষুধ সঙ্গে সঙ্গে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে হবে। ডাক্তারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে তার নির্দেশমত চলতে হবে এবং যখনই অনুচক্রিকা স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসবে তখন ডাক্তার সবদিক বিবেচনা করে পুনরায় রক্ত পাতলা করার ওষুধ শুরু করার পরামর্শ দিবেন। এছাড়া প্রায়শই দেখা যায়, হৃদরোগীদের অনেকের হৃদরোগ ছাড়াও উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ফেইলিউরের ওষুধ খেতে হয়। এসব ওষুধ রক্তচাপকে আরও কমিয়ে দিতে পারে। তাই এসব ওষুধ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শক্রমে সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে। ডেঙ্গু রোগে অনেক ক্ষেত্রে লিভার আক্রান্ত হয়। SGPT, bilirubin বেড়ে যেতে পারে। তাই যারা কোলেস্টেরল কমার ওষুধ খান তাদের সাময়িকভাবে এসব ওষুধ বন্ধ রাখতে হবে।

যাদের ডায়াবেটিস আছে ডেঙ্গুর কারণে তাদের রক্তের সুগার ওঠানামা করতে পারে। তাই ওষুধ/ইনসুলিন নেওয়ার আগে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করে ডোজ অ্যাডজাস্ট করতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা এ সময় আমাদের নিজেদেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে। রোধ করতে হবে এডিস মশার বংশবৃদ্ধি।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য : উপসর্গ এবং প্রতিকার
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য : উপসর্গ এবং প্রতিকার
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
নাকের অ্যালার্জির ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো কী?
নাকের অ্যালার্জির ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো কী?
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
জ্বর হলে কী খাবেন
জ্বর হলে কী খাবেন
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া অ্যালার্জি ‘অ্যাফা-গ্যাল সিনড্রোম’ নিয়ে যা জানাচ্ছে গবেষণা
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া অ্যালার্জি ‘অ্যাফা-গ্যাল সিনড্রোম’ নিয়ে যা জানাচ্ছে গবেষণা
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়
প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
সর্বশেষ খবর
বাবা হারালেন আতিফ আসলাম
বাবা হারালেন আতিফ আসলাম

৪০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩
গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল
আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে নানা আয়োজনে যুব দিবস পালন
নীলফামারীতে নানা আয়োজনে যুব দিবস পালন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযান: শব্দ, বায়ু ও পলিথিন দূষণে কঠোর ব্যবস্থা
দেশজুড়ে অভিযান: শব্দ, বায়ু ও পলিথিন দূষণে কঠোর ব্যবস্থা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বাংলা ও ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ একীভূতকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শিক্ষা ক্যাডারে বাংলা ও ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ একীভূতকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় কেঁচো সার উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় কেঁচো সার উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষকদের মানববন্ধন
গোপালগঞ্জে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত ফাইবার গ্রহণ স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে
অতিরিক্ত ফাইবার গ্রহণ স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫২০
জুলাই মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫২০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ডাইনোসর নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন গবেষকরা
ডাইনোসর নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন গবেষকরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নীলফামারী পৌরসভার দশ কর্মীকে বাইসাইকেল প্রদান
নীলফামারী পৌরসভার দশ কর্মীকে বাইসাইকেল প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষকদের জুলাই মাসের এমপিওর চেক ছাড়
মাদ্রাসা শিক্ষকদের জুলাই মাসের এমপিওর চেক ছাড়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাফাত রহমান কোকোর জন্মদিনে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল
আরাফাত রহমান কোকোর জন্মদিনে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে টাইফয়েড টিকা নিয়ে কর্মসূচি
চট্টগ্রামে টাইফয়েড টিকা নিয়ে কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে ইউক্রেনের ডিফেন্ডারকে দলে ভেড়াল পিএসজি
৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে ইউক্রেনের ডিফেন্ডারকে দলে ভেড়াল পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের নতুন বই ছাপাতে ব্যয় হবে ২০১ কোটি টাকা
প্রাথমিকের নতুন বই ছাপাতে ব্যয় হবে ২০১ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!
ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটাব প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন উপসচিব মোতাকাব্বীর
আটাব প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন উপসচিব মোতাকাব্বীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আর সরাসরি সহায়তা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে আর সরাসরি সহায়তা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন