শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৫, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

ফের মারাত্মক রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। এমনকি বাড়ছে প্রাণহানিও। চলতি মাসে (জুন) প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনের চেয়ে বাড়ছে। এমনকি এ বছরের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ডেঙ্গু  আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে তার আগের মাসের চেয়ে দ্বিগুণ হারে। এ বছরের জুন মাসের প্রথম ১৫ দিন যতজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, তা আগের পুরো মাসের আক্রান্তের প্রায় সমান।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘন ঘন ও থেমে থেমে বৃষ্টি এবং প্রায় সময়ই বাতাসের আর্দ্রতার আধিক্য ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে অনেকটাই ভাবিয়ে তুলছে। অবনতি হচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতির। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যাও। পরিসংখ্যান ও রোগীর সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে, এবার রাজধানীর চেয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে ডেঙ্গু বিস্তারের পরিমাণ বেশি। রাজধানী ঢাকাতে মশা নিধন ও প্রতিরোধের জন্য কম বেশি হলেও ব্যবস্থা আছে, কিন্তু জেলা শহরগুলোতে নেই বললেই চলে। তাই ডেঙ্গু নিয়ে এবার শঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু ভাইরাস কেবল এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। আমরা এর জীবনচক্র পরিষ্কার করে জানি। একটি ক্ষুদ্র গণ্ডির ভিতর এর চলাফেরা। অতএব এর জীবনচক্র রুখে বা ভেঙে দেওয়া মোটেই কঠিন না। এডিস মশা পরিষ্কার পানিতে জন্মলাভ এবং বংশবিস্তার করে। তাই আমরা যদি পণ করি এবং জেদ ধরি যে, আমরা সবাই এডিস মশার বংশবিস্তারের ক্ষেত্রগুলো ধ্বংস করব তাহলে এটা সম্ভব। সবার সচেতন প্রয়াস এটি সম্ভব করবে। একটু সচেতনতাই পারে ডেঙ্গুকে নির্মূল করতে। আসুন আমরা যার যার বাড়ির এডিসের প্রজনন ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করে এখনই ধ্বংস করি।

ডেঙ্গু মৌসুমে কারো জ্বর হলে সেটা গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ঘরে বসে অপেক্ষা না করে চিকিৎসককে দিয়ে নিশ্চিত হতে হবে। সামান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ডেঙ্গু রোগ নির্ণয় করা সম্ভব। তীব্র জ্বরের সঙ্গে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, সারা শরীর ব্যথা, মেরুদণ্ড ব্যথা, খাবারে অরুচি ও বমি এসব ডেঙ্গুর লক্ষণ। সাধারণত চার-পাঁচ দিন একটানা জ্বর শেষে হঠাৎ জ্বর কমে যায় এবং পঞ্চম বা ষষ্ঠ দিনে গায়ে লাল লাল এক ধরনের দানা ওঠে এবং দ্বিতীয়বারের মতো আবার জ্বর দেখা দেয়। তবে ডেঙ্গুর প্রকৃতি এবং পরিণতি সবক্ষেত্রে, সবার ক্ষেত্রে একরকম হয় না। কারও কারও ক্ষেত্রে পরিস্থিতি দ্রুত খারাপের দিকে মোড় নিতে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষ উচ্চ ঝুঁকিতে পড়ে যেতে পারেন। আবার বয়স্ক রোগীদের মধ্যে যারা হৃদরোগ, কিডনি, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, ব্রংকাইটিস ও স্ট্রোক ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের ঝুঁকি সর্বাধিক।

পরীক্ষা করবেন : জ্বরের প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে CBC  এবং Dengue NS1 Ag  পরীক্ষা করলেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগ ধরা পড়ে। জ্বরের পঞ্চম দিন থেকে CBC, Dengue IgM Ab, SGPT পরীক্ষা করতে হবে।

কী করবেন : আতঙ্কিত হবেন না। আতঙ্ক আপনার কোনো উপকারে আসবে না। রোগের তীব্রতা অনুযায়ী চিকিৎসক আপনাকে উপদেশ দিবেন। রক্তের কাউন্ট স্বাভাবিক থাকলে বিশ্রাম নিবেন। জ্বরে মানুষের শরীর থেকে পানি উড়ে গিয়ে পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। তাতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন লিভার, কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই প্রচুর তরল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। জ্বর কমাতে শুধু প্যারাসিটামল দেওয়া যেতে পারে। খবরদার জ্বর বা শরীর ব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন clofenac, diclofen, ultrafen, voltalin, voltaren, ibuprofen, brufen, inflam, naproxen, indomet, etorix, coxib ও disprin ইত্যাদি) তা মুখে বা মলদ্বারে দেওয়া যাবে না।

ব্যথানাশক কেন নয় : ডেঙ্গুজ্বরে রক্তের জমাটবাঁধার প্রধান উপাদান অনুচক্রিকা কমে যেতে পারে। অনুচক্রিকা দেহের স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহে একটি নিখুঁত ভারসাম্য রক্ষা করে। ডেঙ্গুজ্বরে সেই ভারসাম্যটি ভেঙে পড়তে পারে। মনে রাখতে হবে, প্রায় সব ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ অনুচক্রিকার বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’র মতো কমতে থাকা অনুচক্রিকা ব্যথানাশকের আক্রমণে দ্রুত অকার্যকর হয়ে রোগীকে রক্তক্ষরণের ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে।

হাসপাতালে কখন ভর্তি হবেন : ডেঙ্গু ধরা পড়ার পর থেকে প্রতিদিন রক্তের CBC পরীক্ষা করতে হবে। যদি দেখা যায় অনুচক্রিকা স্থিতিশীল রয়েছে, রোগী মুখে পর্যাপ্ত খেতে পারছেন তাহলে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। বাড়িতে বসেই চিকিৎসা নিতে পারবেন। যদি অনুচক্রিকা দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে এবং রোগীর রক্তচাপ কমতে থাকে, নাড়ির গতি বাড়তে থাকে, মুখে পর্যাপ্ত খেতে পারেন না তাহলে তাকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। আর যদি দেখা যায় অনুচক্রিকা ধীরগতিতে কমছে তাহলে বাড়িতে বসে প্রতিদিন CBC করতে হবে। অনুচক্রিকা বাড়তে শুরু করলে আর ভয় নেই। ধীরে ধীরে রোগী ভালো হয়ে যাবেন। প্রয়োজনে এ সময় চিকিৎসকের যথাযথ পরামর্শ নিতে হবে।

হৃদরোগীরা কী করবেন : যারা হৃদরোগে আক্রান্ত তাদের অনির্দিষ্টকালের জন্য রক্ত পাতলা করার ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলো রক্তের অনুচক্রিকার বিরুদ্ধে কাজ করে এদের কার্যক্ষমতাকে হ্রাস করে দেয়। এটি দরকার হয় রক্তনালির ভিতর অনাকাঙ্ক্ষিত রক্ত যাতে জমাট বাঁধতে না পারে। কিন্তু ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে কমতে থাকা অনুচক্রিকা যেখানে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় সেখানে এই জাতীয় পাতলা করার ওষুধ রক্তক্ষরণের সম্ভাবনাকে অনেকগুণ বৃদ্ধি করে। সুতরাং হৃদরোগীরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তপাতলা করার সব ওষুধ সঙ্গে সঙ্গে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে হবে। ডাক্তারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে তার নির্দেশমত চলতে হবে এবং যখনই অনুচক্রিকা স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসবে তখন ডাক্তার সবদিক বিবেচনা করে পুনরায় রক্ত পাতলা করার ওষুধ শুরু করার পরামর্শ দিবেন। এছাড়া প্রায়শই দেখা যায়, হৃদরোগীদের অনেকের হৃদরোগ ছাড়াও উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ফেইলিউরের ওষুধ খেতে হয়। এসব ওষুধ রক্তচাপকে আরও কমিয়ে দিতে পারে। তাই এসব ওষুধ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শক্রমে সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে। ডেঙ্গু রোগে অনেক ক্ষেত্রে লিভার আক্রান্ত হয়। SGPT, bilirubin বেড়ে যেতে পারে। তাই যারা কোলেস্টেরল কমার ওষুধ খান তাদের সাময়িকভাবে এসব ওষুধ বন্ধ রাখতে হবে।

যাদের ডায়াবেটিস আছে ডেঙ্গুর কারণে তাদের রক্তের সুগার ওঠানামা করতে পারে। তাই ওষুধ/ইনসুলিন নেওয়ার আগে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করে ডোজ অ্যাডজাস্ট করতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা এ সময় আমাদের নিজেদেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে। রোধ করতে হবে এডিস মশার বংশবৃদ্ধি।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
২৪ ঘণ্টায় করোনায় তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯
২৪ ঘণ্টায় করোনায় তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯
প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
সর্বশেষ খবর
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’
‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১
ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি
বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত
চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত
কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ
ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক
সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট
বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি
যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা
জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন
ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু
যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্বাচলে ডিএনসিসির বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন
পূর্বাচলে ডিএনসিসির বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম যেন না বাড়ে এজন্য কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম যেন না বাড়ে এজন্য কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো!
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা