শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

প্রিন্ট ভার্সন
শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

শ্বাসকষ্টের রোগীরা প্রায়ই একটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকেন, উনি কোন ধরনের চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করবেন, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ না হার্ট স্পেশালিস্ট। সাধারণভাবে চিন্তা করলে এটাই সঠিক মনে হয় যে, শ্বাসকষ্ট যেহেতু ফুসফুসের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলেই ভালো হবে। তবে একথা সত্য, সাধারণভাবে যেসব শ্বাসকষ্ট হয় তার বেশির ভাগই হার্টের অসুস্থতার জন্য হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের বেলায় এবং শেষ বয়সে ফুসফুসের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

আমরা প্রায় সবাই গরু-ছাগলের ফেপরা বা ফুসফুস দেখেছি এক একটি স্পঞ্জের মতো বস্তু, যার মধ্যে অনেক ফাঁপা অংশ থাকে এর একটি কিন্তু চুপসে যায় না যদি সিদ্ধ বা রান্নাও করা হয় তবুও কিন্তু ফেপরা চুপসে যায় না, এর প্রধান কারণ হলো ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুভর্তি ছোট ছোট বেলুনের মতো জায়গা থাকে, এদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এলভিওলি বলা হয়। মানুষ শ্বাসকার্যের মাধ্যমে যখন বাতাস গ্রহণ করে তখন এসব বেলুন স্ফীত হয় বা বড় আকার ধারণ করে মানে, এতে বেশি পরিমাণ বাতাস ভর্তি হয়ে যায়। কিন্তু একইভাবে যখন মানুষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে বা বাতাস বের করে দেয় তখন বেলুনগুলো থেকে বাতাস বেরিয়ে যায়। ফলে বেলুনের আকার ছোট হয়ে যায়। এলভিওলিগুলোতে বাতাস ঢোকা এবং বের হওয়ার জন্য একটি নালি থাকে যার মাধ্যমে প্রতিবার নিঃশ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বাতাস আসা যাওয়া করে এই বায়ু নালিগুলো একটি আর একটির সঙ্গে সঙ্গে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হতে হতে এক সময় একটি বড় শ্বাসনালিতে পরিণত হয়, যাকে আমরা গলার সামনের অংশে শ্বাসনালি হিসাবে চিনে থাকি। এলভিওলিগুলোর বাইরের দিকে এবং এর দেয়ালে প্রচুর পরিমাণ রক্তনালি বিদ্যামান থাকে এতবেশি  রক্তনালি দ্বারা এলভিওলি আরও থেকে থাকে আমরা বলতে পারি যে, এলভিওলি রক্তের সাগরে ডুবে আছে। এইসব এলভিওলির মাধ্যমে রক্ত থেকে কার্বন ডাই- অক্সাইড ও অন্যান্য দূষিত গ্যাস বেলুনের (এলভিওলির) বাতাসে প্রবেশ করে শরীর থেকে দূষিত গ্যাস শ্বাসকার্যের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। অপর দিকে বেলুনের বাতাসে থাকা অক্সিজেন রক্তে মিশে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন বাতাস থেকে রক্তের মাধ্যমে শ্বাস শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে মানব দেহে ও অন্যান্য প্রাণীর দেহে রক্ত কিন্তু সদাসর্বদাই চলমান থাকে এবং একটি হার্ট দ্বারা প্রতিনিয়ত রক্ত পাম্পের মাধ্যমে করে থাকে, মজার ব্যাপার হলো যেহেতু ফুসফুস একটি আবদ্ধ জায়গার মধ্যে বাতাস থাকে এবং রক্তের সাগর থাকে তাই প্রায়ই ফুসফুসের জায়গা দখলের জন্য রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। শ্বাসকার্য সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য ফুসফুসে রক্ত এবং বাতাস একটা অনুপাত রক্ষা করে চলে। যদি কোনো কারণে এই অনুপাত নষ্ট হয়ে যায় মানে যদি বাতাস বেশি এবং রক্ত কমে যায় অথবা রক্ত বেশি এবং বাতাস কমে যায় তবে শ্বাসকার্য ব্যাহত হবে এবং ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হবে। ফুসফুসে বাতাস কিন্তু একই নালি দিয়ে আশা যাওয়া করে থাকে অপর দিকে রক্ত এর পাশ দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং অন্য পাশ দিয়ে ফুসফুস থেকে বের হয়ে যায়। এখানে হার্টের ডান পাশ সারা শরীর থেকে দূষিত রক্ত সংগ্রহ করে পরিশোধনের জন্য ফুসফুসে প্রেরণ করে এবং ফুসফুসে পরিশোধিত রক্ত হার্টের বাম পাশের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করে থাকে। ফুসফুসের যেসব সমস্যার জন্য শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফুসফুসে বায়ুনালি চেপে যাওয়া। যার ফলে ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে অ্যাজমা বলে থাকি। যা অনেক সময়ই বংশগত প্রবণতা থেকে হয়ে থাকে। ব্যক্তি প্রায় সময়ই ছোটবেলা থেকেই এ ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন। এলার্জির কারণে বা জীবাণু সংক্রমণের জন্য অ্যাজমার শ্বাসকষ্ট মাঝে মাঝে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। সালবিউটামল বা অনুরূপ অন্যান্য ওষুধ মুখে খেলে বা ইনহেলারের মাধ্যমে গ্রহণ করলে বায়ুনালি প্রসারিত হয়ে শ্বাসকষ্ট কমে যায়। ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস ও সিওপিডিতে আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস ও বায়ুনালিতে প্রদাহ হওয়ার জন্য ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়ে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে এক্ষেত্রেও জীবাণুর সংক্রমণ অসুস্থতার মাত্রা বৃদ্ধি করে শ্বাসকষ্ট তীব্র আকার ধারণ করতে পারে এ ক্ষেত্রে অ্যান্ট্রিবায়োটিক এবং সালবিউটামল জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকরী। অনেক সময় ফুসফুসে জীবাণু সংক্রমণের জন্য এলভিওলিতে পুঁজ জাতীয় জমা হয়ে এলভিওলি ভর্তি হয়ে যায় এবং বাতাস প্রবেশ করতে না পারায় কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। জীবাণু সংক্রমণের জন্য কাশি ও জ্বর হয়ে থাকে এবং ফুসফুসের গ্যাস অদল বদল হতে না পারায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, এই অসুস্থতাকে নিউমোনিয়া বলা হয়। শিশু ও বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। উপরে উল্লেখিত অসুস্থতাগুলো যেহেতু জীবাণু সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটে থাকে তাই কাশি এবং জ্বর প্রায় সব ক্ষেত্রেই বিদ্যমান থাকে। হার্টে যেহেতু তার মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করে শরীরের প্রতিটি কোনায় রক্ত প্রবাহ (সরবরাহ) নিশ্চিত করে, তাই হার্টের যে কোনো ধরনের অসুস্থতা রক্ত সরবরাহের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টে ভাল্বের সমস্যা হলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় আর কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে অধিক রক্ত সরবরাহের ফলে ফুসফুসের বায়ুপ্রবাহ কমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে। পূর্বে আলোচনা করেছি, রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা  লক্ষ্য করা যায়। ছোট বাচ্চাদের বেলায় যাদের হার্টে জন্মগত সমস্যা থাকে তাদেরও ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কখনো প্রয়োজনের চেয়ে কম এবং কখনো প্রয়োজনের চেয়ে বেশি হওয়ায় দুই ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যেসব ব্যক্তির হার্ট দুর্বল হতে হতে এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে উপনীত হয় যে, হার্ট প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয়ে পড়ে ফলশ্রুতিতে হার্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পাম্পের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রেরণ করতে না পারায় ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। যার ফলে সারা শরীরে অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয় এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা হতে থাকে। এ অবস্থায়ও রোগী সারাক্ষণ শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকে। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসারে ভুগছেন তাদের হার্ট বাম পাশে ঠিকমতো কাজ না করতে পারায় ফুসফুস থেকে রক্ত অল্প মাত্রায় বেড় হয়ে হার্টে বাম পাশে প্রবেশ করায় ফুসফুসে অধিক পরিমাণে রক্ত জমা হতে থাকে ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার ফলে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যায় বিশেষ করে বাম পাশে এবং প্রায় ক্ষেত্রেই হার্টের ডান পাশের পাম্পিং পাওয়ার ঠিক থাকে। এই কারণে ফুসফুসে রক্ত প্রবেশ ঠিক থাকে কিন্তু বাম পাশে কার্যকারিতা কমে যাওয়ায় রক্ত অধিক পরিমাণে জমা হয়ে শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রে প্রায়ই তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের রোগীরা যখন বিশ্রামে থাকেন, তখন সাধারণত শ্বাসকষ্ট থাকে না কিন্তু রোগী যখনই কোনো কাজ যেমন হাঁটাহাঁটি সিঁড়িতে উপরে উঠা ও শক্তি প্রয়োগের কোনো কাজ করতে যান তখনই শরীরে অক্সিজেনের প্রয়োজন বেশি হয় এবং রোগী বুকব্যথা, বুকচেপে আসা, শরীরে ঘাম সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এবং রোগী বিশ্রাম গ্রহণ করলে শরীরে অক্সিজেন চাহিদা কমে যায় এবং তার সঙ্গে শারীরিক অন্যান্য উপসর্গের সঙ্গে সঙ্গে সৃষ্ট কষ্ট ও দূরীভূত হয়ে যায়। পরিশেষে এটা বলা যায়, ফুসফুসজনিত কারণে বাচ্চা এবং বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা বেশির ভাগ সময় শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এর সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সময়ই জ্বর-কাশি বিদ্যমান থাকে। হার্টজনিত কারণে সাধারণত মাঝবয়সী ব্যক্তি  ও প্রবীণরা শ্বাসকষ্টে বেশি আক্রান্ত হন এবং তাদের জ্বর থাকে না খুব বেশি, কাশিতেও আক্রান্ত হতে দেখা যায় না কারও কারও শুকনা কাশি থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই হার্টজনিত শ্বাসকষ্ট পরিশ্রমকালীন দেখা দেয় এবং বিশ্রাম গ্রহণে নিবারণ হয়ে যায়।

-ডা. এম শমশের আলী, চিফ কনসালটেন্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
হেলথ টিপস
হেলথ টিপস
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ঘাড়ের ব্যথায় করণীয়
ঘাড়ের ব্যথায় করণীয়
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতি ভেঙে ব্ল্যাকপিংকের অন্যরকম প্রত্যাবর্তন
দীর্ঘ বিরতি ভেঙে ব্ল্যাকপিংকের অন্যরকম প্রত্যাবর্তন

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কর ফাঁকির দায়ে ব্রাজিল কোচের ১২ মাসের কারাদণ্ড
কর ফাঁকির দায়ে ব্রাজিল কোচের ১২ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে এআই দিয়ে নির্মিত ৩০ পর্বের সিরিজ 'ক্যাট বিগি'
আসছে এআই দিয়ে নির্মিত ৩০ পর্বের সিরিজ 'ক্যাট বিগি'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পা ভাঙার জন্য কাউকে দায়ী করছেন না মুসিয়ালা
পা ভাঙার জন্য কাউকে দায়ী করছেন না মুসিয়ালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়তি শুল্কের মুখে আরও ৬ দেশ
১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়তি শুল্কের মুখে আরও ৬ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোমতীর পানি বাড়ছে, প্রস্তুত ৫৮৩ আশ্রয়কেন্দ্র
গোমতীর পানি বাড়ছে, প্রস্তুত ৫৮৩ আশ্রয়কেন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ
প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম