শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

টেক আসক্তি নিয়ে কিছু কথা

ডা. অপূর্ব চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
টেক আসক্তি নিয়ে কিছু কথা

মানুষ এখন হাতঘড়ির দিকে গড়ে তিনবার তাকায় দিনে, কিন্তু ফোনের দিকে গড়ে ৫২ বার তাকায়। অর্থাৎ বছরে ২০ হাজার বার ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিন চেক করে। এই হিসাবে বছরে  ২০ হাজার বার ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিন চেক করে

 

এখন টেকনোলজির যুগ। জীবনের সর্বত্র টেকনোলজির স্পর্শ। নিত্য কাজে হাজার টেকনোলজির মধ্যে অন্যতম হলো- ফোন, কম্পিউটার, টিভি এসব। ১৫৭০ সালে কুইন্স অব নেপলসের জন্য প্রথম হাতঘড়ি বানানো হয়েছিল। কিন্তু সাধারণ মানুষের জন্য বাজারে আসতে তা ২০০ বছর লেগেছিল। ১৮১২ সালে সাধারণ মানুষ প্রথম হাতঘড়ি পরা শুরু করে। এখন আরও ২০০ বছর পর স্মার্ট ওয়াচ পরে। তবে এখন সেই স্মার্ট ওয়াচে সময় দেখার চেয়ে অন্য কিছু দেখে। মানুষ এখন হাতঘড়ির দিকে গড়ে তিনবার তাকায় দিনে, কিন্তু ফোনের দিকে গড়ে ৫২ বার তাকায়। এই হিসাবে বছরে ২০ হাজার বার ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিন চেক করে। দৈনন্দিন জীবনে আর কোনো বস্তু এমন করে মানুষকে এতটা আগ্রহী করে তোলেনি। সারা দিনে খাওয়া-দাওয়া করতে এখন যত সময় যায়, তার চেয়ে লোকে এখন বেশি সময় দেয় মোবাইল ফোনে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক আমরা আড়াই ঘণ্টার বেশি সময় ফোনের পিছনে ব্যয় করি। তিন বেলা খেতে নিশ্চয়ই এত সময় ব্যয় করি না আমরা। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, গড়ে একজন মানুষ সারা দিনে খাবার খেতে এক ঘণ্টার চেয়ে কিছু বেশি সময় ব্যয় করে। নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন, তিন বেলা খেতে আপনার কতটা সময় লাগে। এক সময় চিকিৎসকরা ড্রাগ এডিকশন বা মাদকাসক্তির চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। একুশ শতকে এসে মাদকাসক্তির চেয়ে টেকনো আসক্তি বা প্রযুক্তির আসক্তি চিকিৎসকদের ভাবিয়ে তুলেছে। প্রযুক্তি আসক্তির মধ্যে প্রধানত মোবাইল ফোন প্রধান। তারপরে আছে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও গেম, মোবাইল গেম, গেম কনসোলের গেম। পূর্বের দেশগুলোতে প্রভাবটি কম থাকলেও গ্যাম্বলিং অথবা অনলাইন গ্যাম্বলিং বা অনলাইন কাসিনো, জুয়া, এসবও এখন পশ্চিমে টেকনো  আসক্তির মধ্যে পড়ে। কেউ কেউ গোটা ব্যাপারটিকে ডিজিটাল আসক্তি বা ইন্টারনেট এডিকশন বলতে চায়। তবে এ নিয়ে মতানৈক্য আছে। সমস্যাটি কি ডিভাইস বা যন্ত্রের, নাকি প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর, নাকি শরীরের ওপর প্রযুক্তির প্রভাব। যন্ত্র একধারে জীবনকে সহজ এবং উন্নত যেমন করেছে, একই সঙ্গে অন্য ধারে  যন্ত্র আমাদের এডিক্ট বা আসক্ত করেছে। শরীরে, বিশেষ করে, মস্তিষ্কে ড্রাগ বা মাদক ঠিক যেমন করে আসক্তি গড়ে তোলে, বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকরা দেখলেন-ঠিক একইভাবে প্রযুক্তি বা যন্ত্রের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কে সমান প্রতিক্রিয়া এবং একই ধরনের আসক্তি তৈরি করছে। সঙ্গে দেখা দিচ্ছে-শারীরিক এবং বিভিন্ন মানসিক সমস্যা। ফলে যন্ত্রের সুফল পেতে গিয়ে যন্ত্রের দানব রূপটিও আস্তে আস্তে পরিষ্কার হয়ে আসছে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। এ নিয়ে ভাবনার আগে আরেকটি বিষয় জেনে নিই-এই যন্ত্র আসক্তির ধরন কেমন, কী সমস্যা তৈরি করছে, কেমন করে করছে। সমস্যা চিহ্নিতকরণ, সমাধানের অর্ধেক। অভ্যাস এক জিনিস, বদঅভ্যাস আরেক জিনিস। স্বভাব এক ব্যাপার, আসক্তি আরেক ব্যাপার। স্বভাব হলো একটি কাজ বারবার করার কারণে যে অভ্যাস তৈরি হয়। এডিকশন বা আসক্তি হলো সেই কাজ প্রয়োজনের চেয়ে মাত্রাতিরিক্ত করা।

কিন্তু কী করে বুঝবেন-কোনটি স্বভাব, কোনটি আসক্তি! স্বভাবের অভ্যাস দৈনন্দিন কাজের অংশ হিসেবে গড়ে ওঠে, ফ্লেকিসেবেল, চাইলে সময়ে পরিবর্তন করে নিতে পারেন। কিন্তু আসক্তি তার বিপরীত। আসক্তির কাজ কোনো প্রয়োজন ছাড়াই বারবার করতে থাকেন, যা করতে থাকেন, তা নিজের অন্য কাজের ক্ষতি করলেও একই কাজে লেগে থাকেন এবং সময়ে নিজেকে সেই বদ অভ্যাসটি থেকে সহজে বের করে আনতে পারেন না। বুঝতে হবে ব্যাপারটি আর আপনার স্বভাব নেই, আপনি ওটায় আসক্ত।

এক গবেষণায় দেখা গেছে-মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ৬০ ভাগ কোনো না কোনোভাবে মোবাইল ফোনে আসক্ত কোনো একটা সময়ে। এই আসক্তদের অর্ধেকের চেয়ে বেশি হলো- টিন-এজ এবং তরুণ-তরুণীরা।

আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিভিন্ন ধরনের টেকনো যন্ত্রপাতিতে এখন বিশ্বের আট থেকে দশ পার্সেন্ট প্রাপ্তবয়স্ক আসক্ত।

আসক্তির ফল জীবনকে একদিকে যেমন বিষাক্ত করে ফেলে, সঙ্গে সমাজ, পরিবেশ এবং অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলে। যন্ত্র, বিশেষত মোবাইল ফোন আসক্তির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের লোকেরা সবচেয়ে বেশি ভুগছে নির্ঘুমতায়। লোকের চোখ এখন অন্ধকারেও ফোনের স্ক্রিনে বিড়ালের মতো তাকিয়ে পিট পিট করে।

একুশ শতকে মানুষের ঘুমের কোয়ালিটি কমে গেছে। ঘুমের সময় নিজেরাই কমিয়ে ফেলেছে। আবার যেটুকু বিছানায় পিঠ দেয়, তখনো ফোনের স্ক্রিনে প্রহরীর মতো চোখ রাখে। বিশ্রাম বাড়লেও ঘুম বাড়েনি। ঘুম বাড়লেও ঘুমের গভীরতা বাড়েনি। ফলে দেখা দিচ্ছে শরীরে প্রতিক্রিয়া। চোখের সমস্যা থেকে মস্তিষ্কে সমস্যা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে খাদ্যাভ্যাসে সমস্যা। মোটা হয়ে যাওয়া থেকে, সহজে এবং স্থূল বিষয়ে বিষণতায় ভোগা, বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় জড়িয়ে যাওয়া থেকে আত্মহত্যা, ক্রনিক হতাশা থেকে অস্থিরতা।

মুখের সামনে যন্ত্র নিয়ে বসে থাকতে থাকতে মানুষ এখন অনেক অসামাজিক, শারীরিক পরিশ্রমের চেয়ে অলস সময় কাটানো প্রাণী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংজ্ঞা অনুযায়ী রোগ মুক্ত শরীর মানে সুস্থতা নয়।

শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক, তিনটি দিকেই ভালো থাকাকে সুস্থতা বলে। সময় এসেছে উঠে দাঁড়ানোর। যন্ত্র এবং মানুষের যুদ্ধে জয় হওয়ার। মানুষ যন্ত্রের আবিষ্কার এবং তৈরি করেছে এবং করছে তার জীবনকে সহজ করতে, স্বাস্থ্যকর করতে এবং নিজেকে ভালো রাখতে। কিন্তু তার বিপরীতে ছুটলে বলতে হবে নিজেদের তৈরি যন্ত্র এখন নিজেদেরই দখল করে বসেছে। টেকনো আসক্তির আরেক নাম একুশ শতকের যন্ত্র মহামারি। তাই এ বিষয়ে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। টেকনোর ভালো দিকগুলো গ্রহণ করতে হবে। বর্জন করতে হবে খারাপ দিকগুলো।

বাড়াতে হবে সচেতনতা, অবহেলা না করে হতে হবে আরও বেশি যত্নবান।

লেখক : ইংল্যান্ড প্রবাসী চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু হলে...
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু হলে...
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
ভিটামিন সির অভাব হলে
ভিটামিন সির অভাব হলে
ক্রমাগত হাঁচি
ক্রমাগত হাঁচি
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও
মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও

দেশগ্রাম

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে
অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার
রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

দেশগ্রাম