শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৩, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭

কানপুর থেকে রাইসিনা হিলসের অন্দরমহল

দীপক দেবনাথ, কলকাতা:
অনলাইন ভার্সন
কানপুর থেকে রাইসিনা হিলসের অন্দরমহল

পাঁচ দশকেরও বেশি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে প্রতিরক্ষা, অর্থ, বিদেশ রাজস্ব, শিল্প ও বাণিজ্যের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলিয়েও বীরভূম থেকে রাইসিনা হিলসে পৌঁছাতে বিদায়ী রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সময় লেগেছিল প্রায় পঞ্চাশ বছর। সেখানে তার প্রায় অর্ধেক সময়েই কানপুর থেকে রাইসিনা হিলসে পৌঁছে গেলেন রামনাথ কোবিন্দ।
বৃহস্পতিবারই বিরোধী প্রার্থী মীরা কুমারকে হারিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের পথ প্রশস্ত করেন এনডিএ প্রার্থী কোবিন্দ। উত্তরপ্রদেশের কানপুর থেকে দিল্লির রাইসিনা হিলসের দূরত্ব বড়জোড় ৪৫০ কিলোমিটার। বিভিন্ন কাজে তিনি রাইসিনা হিলসে গেছেন ঠিকই কিন্তু পাকাপাকি ভাবে পাঁচবছরের জন্য এই বাড়িটির কর্ণধার হবেন সেটা হয়তো স্বপ্নেও ভাবেন নি কানপুরের প্রত্যন্ত পারাউখ গ্রামের কৃষক পরিবারের সন্তান কোবিন্দ।
১৯৪৫ সালের ১ অক্টোবর উত্তরপ্রদেশের কানপুরের দেহাত জেলার পারাউখ গ্রামের এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ভারতের ১৪ তম রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোট ছিলেন তিনি(তার দুইটি বোনও রয়েছে)। তার বয়স যখন মাত্র পাঁচ ঠিক তখনই তার জীবনে সবচেয়ে আঘাতটি আসে। ঘরে আগুন লেগে যাওয়ায় মাকে হারাতে হয় সেই ছোট্ট বয়সেই। একদিকে ব্যক্তিগত ক্ষতি অন্যদিকে আর্থিক অক্ষমতা-দুইয়ে মিলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করাটাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছিল। যদিও রাজ কিশোর সিং নামে এক সাবেক শিক্ষক সেসময় দেবদূতের মতো পাশে দাঁড়ান। কোবিন্দকে সঙ্গে করে নিয়ে গ্রামের প্রাথমিক স্কুলে ভর্তি করে দেন ওই সাবেক শিক্ষক। কিন্তু সেসময় মাধ্যমিক শিক্ষার (জুনিয়র স্কুল) জন্য প্রায় ৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আসতে হতো কানপুর গ্রামে, আর সেটা পায়ে হেঁটেই কারণ তখনকার দিনে ওই গ্রামে মোটরসাইকেল তো দূর, একটা সাইকেলও ছিল না গ্রামের কারও বাড়িতে।
স্বভাবতই দলিত কৃষক পরিবারের ছেলেটি কখনও রাজনীতিতে আসবেন সেটাও স্বপ্নেও ভাবেন নি কোবিন্দের পরিবার। কিন্তু সেটাই হল, একেবারে ভারতের সাংবিধানিক প্রধান! স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কানপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ডিএভি কলেজ থেকে বাণিজ্য ও আইন নিয়েও স্নাতক ডিগ্রি লাভের পরই দিল্লি চলে আসেন কেন্দ্রের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদ ‘সিভিল সার্ভিস’ পরীক্ষায় নিজেকে তৈরি করার জন্য। তৃতীয় বারের চেষ্টায় সেই পরীক্ষায় সফল হন। কিন্তু র‌্যাঙ্ক পিছনে হওয়ার কারণে আইএএস হতে না পারায় প্রশাসনিক পদে যোগ না দিয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং আইন প্র্যাকটিস চালিয়ে যান কোবিন্দ। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত দিল্লি হাইকোর্টে কেন্দ্রীয় সরকারের অ্যাডভোকেট হিসাবে কাজ করেন। এরপর ১৯৮০ থেকে ১৯৯৩ সালে সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্রীয় সরকারের স্ট্যান্ডিং কাউন্সে’এর দায়িত্ব সামলান। এরমধ্যেই ১৯৭৮ সালে ভারতের শীর্ষ আদালতের অ্যাডভোকেট-অন-রেকর্ড হন তিনি। ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৬ বছর ধরে হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস চালিয়ে যান তিনি। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই’এর ব্যক্তিগত সচিবের দায়িত্বও সামলেছিলেন কোবিন্দ।
১৯৯১ সালে বিজেপিতে যোগদানের মধ্যে দিয়েই রাজনীতিতে প্রবেশ করেন কোবিন্দ। ১৯৯৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত বিজেপি দলিত মোর্চা এবং অল ইন্ডিয়া কোলি সমাজ’এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র হিসাবেও কাজ করেছিলেন। এমনকি রাজনীতিকে ভালবেসে দেরাপুরের নিজের পৈত্রিক ভিটেটিকেও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (আরএসএস)’কে দান করে দেন। ১৯৯৪ সালে উত্তরপ্রদেশ থেকে প্রথম রাজ্যসভার সাংসদ নির্বাচিত হন। পরপর দুই দফায় ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি সাংসদ ছিলেন। রাজ্যসভা হাউজ কমিটির চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। সাংসদ তহবিলের রুপিতে উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখন্ডের গ্রামাঞ্চলে শিক্ষার প্রসারে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। সাংসদ হিসাবে তিনি থাইল্যান্ড, নেপাল, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। জাতিসংঘে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের এই মানুষটি। ২০০২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ভাষণ দেওয়ার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তার ঝুলিতে। ২০১৫ সালের ৮ আগষ্ট বিহারের রাজ্যপাল হিসাবে কোবিন্দকে নিয়োগ দেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। ১৬ আগস্ট রাজ্যপাল পদে শপথ নেন তিনি। আর সবচেয়ে বড় চমক এল ১৯ জুন। দেশজুড়ে যখন একের পর এক দলিত ও সংখ্যলঘুদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠছে ঠিক সেসময় একজন অত্যন্ত সুকৌশলে রাষ্ট্রপতি পদে দলিত মুখ রামনাথ কোবিন্দকেই বেছে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে এত উত্তোরণের মধ্যেও পরাজয়ের মুখও দেখতে হয়েছিল তাকে। বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে উত্তরপ্রদেশের ঘাটমপুর ও ভোগনিপুর-এই দুইটি কেন্দ্র থেকে লড়াই করলেও পরাজিত হন কোবিন্দ। তবে এবার দেশটির চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দেশের প্রথম নাগরিকের মর্যাদা পাবেন কোবিন্দ। কোবিন্দ হলেন দ্বিতীয় দলিত ব্যক্তি যিনি কে.আর.নারায়ণনের পর ভারতের রাষ্ট্রপতি পদ অলঙ্কৃত করবেন। এর আগে ১৯৯৭-২০০২ সাল পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব সামলেছেন নারায়ণন।
তবে রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএর প্রার্থী হিসাবে কোবিন্দের নাম কোনদিনই আলোচিত হয়নি। বরং সেই জায়গায় একসময়ে দক্ষিণের সুপারস্টার রজনীকান্ত, বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, কেন্দ্রের তথ্যসম্প্রচার মন্ত্রী ভেঙ্কাইয়া নাইডু, ঝাড়খন্ডের রাজ্যপাল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম উঠে এসেছিল বারবার। কিন্তু সব জল্পনাকে সরিয়ে কোবিন্দকেই তুরুপের তাস হিসাবে ব্যবহার করেন মোদি-অমিত শাহরা। দুই বারের সাংসদ ও বিহারের রাজ্যপাল হয়েও তিনি কখনওই প্রচারের আলোয় ছিলেন না। সুষমা বা ভেঙ্কাইয়া নাইডুর মতো কোবিন্দের নিজস্ব পরিচিতি ছিল না। তবে তার সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হল আনুগত্য। আর মোদিও ঠিক এমন একজন মানুষই খুঁজছিলেন। তাইতো কোবিন্দের নাম ঘোষণার পর তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি তো বলেই ফেলেছিলেন “কে এই রামনাথ কোবিন্দ? তাকে কে চেনে?” আসলে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের অভিমত ছিল সাদামাটা জীবন যাপন করা কোবিন্দকে প্রার্থী করলে একদিকে শিবসেনা, বিহারের নীতিশকুমার, ওড়িষ্যার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কদের পাশে পাওয়া যাবে ঠিক তেমনি এই প্রথম এক হিন্দুত্ববাদীকে দেশের সর্বোচ্চ আসনে বসানো যাবে এবং দেশের দলিত, অনগ্রসর ও তফসিলি সম্প্রদায়ের মন জয় করা। কারণ আগামী বছর দেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন এবং তারপরই ২০১৯ সালে লোকসভার নির্বাচন। তাতে বিজেপির প্রধান টার্গেট দলিত, অনগ্রসর, তফসিলিদের কাছে টানা।  
আগামী ২৫ জুলাই নতুন রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেবেন কোবিন্দ। ওইদিন তার বাড়ি থেকে রাষ্ট্রপতি ভবনের সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়ি বিশেষ সম্মানের সঙ্গে সংসদ ভবনে নিয়ে যাবে কোবিন্দকে। এরপর সংসদের সেন্ট্রাল হলে শপথ নেবেন নতুন রাষ্ট্রপতি। তাকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতি জগদীশ সিং খেহর। এরপর প্রথামাফিক নিজের উত্তরসূরিকে আসন ছেড়ে দেবেন বিদায় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। এরপর নতুন রাষ্ট্রপতি রওনা দেবেন রাইসিনা হিলসের অন্দরে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
সর্বশেষ খবর
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন