শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইরাকে মার্কিন সেনাদের ভবিষ্যৎ কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরাকে মার্কিন সেনাদের ভবিষ্যৎ কী?

‌'আসছে, আসছে,' ইরাকের রাজধানী বাগদাদে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীর ঘাঁটিতে লাউডস্পিকারে রকেট হামলার ব্যাপারে সতর্ক সংকেত বেজে উঠেছে।

এই এলাকাটি হচ্ছে গ্রিন জোন,যা একসময়ের ইরাকি নেতা সাদ্দাম হোসেনের প্রাসাদ এবং আশেপাশের এলাকা নিয়ে গঠিত হয়েছে।

প্রথম সতর্ক সংকেতের কয়েক সেকেন্ড পরে দুইটি বড় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেল। এরপরে আরেকটি ঘোষণা শোনা গেল, ঘাঁটির সবাইকে নিরাপদ অবস্থানে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে।

এসব কাতিয়ুশা রকেটের লক্ষ্য সম্ভবত একটু দুরের মার্কিন দূতাবাসটি।

একঘণ্টা পরে জানানো হলো যে, সবাই এখন নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারেন। একটি রকেট কাছের টাইগ্রিস নদীতে পড়েছে, কিন্তু দুইটি রকেট পড়েছে দূতাবাস চত্বরে।

''এটাই প্রথমবার নয়, আর এটা শেষবারও হবে না,'' বলছেন ৪২ বছর বয়সী বেসামরিক একজন ব্যক্তি পারি, যিনি এই ঘাঁটিতে একজন ক্ষৌরকার হিসাবে কাজ করেন।

একসময় তিনি আফগানিস্তানের কাবুলে মার্কিন ঘাঁটিতে কাজ করতেন, কিন্তু সেটা খুব বিপজ্জনক হয়ে ওঠায় তিনি সেখান থেকে চলে আসেন।

সবাই তাকে বলেছিল যে, বাগদাদে তিনি অনেকটা শান্তির জীবন কাটাতে পারবেন। কিন্তু প্রথম যেদিন তিনি দূতাবাসে কাজ করতে আসেন, সেদিন রাতেই দুটি রকেট হামলা হয়।

চরম মুহূর্ত
২০১৯ সালের অক্টোবর মাস থেকে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের লক্ষ্য করে ১০৯টি কাতিয়ুশা রকেট হামলা হয়েছে।

জোট বাহিনী বলছে, ইরান সমর্থিত আধা-সামরিক গ্রুপগুলো এই হামলা করছে।

এরপরে ৩ জানুয়ারিতে ঘটল বাগদাদ বিমানবন্দরের কাছে ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা, যিনি ছিলেন ইরানের কুদস বাহিনীর প্রধান।

পাঁচদিন পরে ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে মিসাইল হামলা করে জবাব দেয় ইরান।

এই হামলার ফলে ইরাকে যেসব জোট বাহিনীর ঘাঁটিতে মার্কিন সেনা রয়েছে, সেসব ঘাঁটি নতুন করে নিরাপত্তা নিয়মনীতি তৈরি করতে বাধ্য হয়।

ঘাঁটির বাইরে সকল কর্মকাণ্ড এখন নিষিদ্ধ এবং সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত প্রকাশ্যে চলাফেরার ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষামূলক জিনিসপত্র ব্যবহার করতে হয়।

ইসলামিক স্টেট গ্রুপের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সঙ্গে অনেক অভিযানে অংশ নিয়েছি এবং ইরাকে তাদের অনেক ঘাটিতে গিয়েছি।

আমাকে বলা হয়েছিল, ঘাটির ভেতরে শরীরবর্ম পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ এখানে আমি নিরাপদ।

কিন্তু গতবারে এসে ইউনিয়ন থ্রি ঘাঁটি আমি যেমন দেখেছি, সে তুলনায় এখন অনেক বেশি খালি।

জোট বাহিনীর অনেক সদস্যকে, নেটো সৈনিকরাও যাদের মধ্যে আছে, পার্শ্ববর্তী কুয়েতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

কর্মকর্তারা আমাকে জানিয়েছেন, যখন হুমকি কমে আসবে, তখন আবার সৈনিকদের এখানে ফিরিয়ে আনা হবে।

সম্পর্কের টানাপোড়েন
কিন্তু মার্কিন কর্মকর্তারা অনুভব করছেন, সোলেইমানি হত্যাকাণ্ডের পর সেখানকার পরিস্থিতি আরো জটিল এবং গভীর হয়ে উঠছে।

ইউনিয়ন থ্রি বেস হচ্ছে আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইরাকি ও জোট বাহিনীর প্রধান ঘাঁটি।

যখন আগেরবার আমি এখানে ছিলাম, মার্কিন এবং ইরাকি কর্মকর্তারা মিডিয়ার কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন যে, তাদের সম্পর্ক পেশাগত এবং ব্যক্তিগতভাবে কতটা গভীর।

উভয় পক্ষই ক্যামেরার সামনে এসে আইএস দমনে তাদের যৌথ লক্ষ্যের কথা বলতে আগ্রহী ছিলেন।

কিন্তু এখন জোট কর্মকর্তারা ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে অস্বস্তি বোধ করছেন। একসময়ে যা চমৎকার বন্ধুত্ব ছিল, সাম্প্রতিক ঘটনাবলী তার ওপর ছায়া ফেলতে শুরু করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় জেনারেল সোলেইমানির সঙ্গে আরো নিহত হয়েছিলেন ইরান-পন্থী প্যারা মিলিটারি বাহিনীর উপ-প্রধান, আবু মাহদি আল-মুহানদিস।

মজার ব্যাপার হলো, তার মৃত্যুর কয়েকদিন আগেই তিনি বাগদাদের এই গ্রিন জোনে ছিলেন।

তার শিয়া মুসলিম আধা-সামরিক বাহিনী ইরানের কাছ থেকে সহায়তা পেয়ে আসছে, কিন্তু তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ইরাকি সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্য এবং আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

এই ঘাঁটিতে তিনি ইরাকি সেনাবাহিনীর জেনারেলদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন, যারা আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার।

ইরাকি অংশীদারদের ঘাটিতে যেতে হলে যে করিডোর দিয়ে প্রতিদিন যেতে হয় জোট বাহিনীর কর্মকর্তাদের, সেখানে অন্যান্য ইরাকি কমান্ডারদের পাশাপাশি এখনো মুহানদিসের ছবিও ঝোলানো আছে।

অন্ধকারের মধ্যে
ইউনিয়ন থ্রি ঘাটির দুইজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আমাকে বলেছেন যে, তারা শুধুমাত্র সকালে ফোন ঘাটতে গিয়ে ওই হামলার খবর জানতে পারেন।

''যদি এমন কোন অভিযান চলে, যে বিষয়ে আপনারা জানার প্রয়োজন নেই, তাহলে আপনাকে তা জানানো হয় না,'' নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানালেন একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা।

''পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে যদি আপনাকে পড়তে হয়, তা হলেও না।''

এমনকি বাগদাদের মার্কিন ঘাঁটিতে যে ড্রোন অপারেটররা ছিলেন, তারাও প্রথমে মনে করেছিলেন, বিমানবন্দরের কাছাকাছি কূটনৈতিক আবাসিক এলাকায় হয়তো রকেট হামলা হয়েছে। কারণ ওই এলাকা লক্ষ্য করে আগেও রকেট হামলা চালানো হয়েছে।

কিন্তু বিস্ফোরণের পরে তারা যখন আগুন দেখতে পান, তখন বুঝতে পারেন যে, এটা ছিল ড্রোন হামলা। কিন্তু তারাও বুঝতে পারছিলেন না, কে হামলাটি চালিয়েছে।

এই ড্রোন হামলার ঘটনার কয়েকদিন আগে, মার্কিন ঘাটিতে রকেট হামলার জবাব দেয়ার জন্য ইরাক-সিরিয়া সীমান্তের উভয় পাশে কাতিব হেজবুল্লাহ মিলিশিয়ার সদর দপ্তরে বিমান হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী, যাতে ওই শিয়া আধা-সামরিক বাহিনীর ২৫জন সদস্য নিহত হয়।

তাদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বড় ধরণের বিক্ষোভে রূপান্তরিত হয় এবং বাগদাদের মার্কিন দূতাবাসে হামলা করেন শোকবিহবল জনতা।

কিন্তু শিয়া মিলিশিয়ারা মনে করে, ড্রোন হামলার মাধ্যমে সকল সীমা অতিক্রম করে ফেলা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ওই পদক্ষেপের সঙ্গে 'আইএসকে পরাজিত' করার কোন সম্পর্ক নেই। ফলে তাতে ক্ষুব্ধ ইরানপন্থী আধা-সামরিক বাহিনী এবং রাজনৈতিকরা দাবি করেন যেন, অতিসত্বর ইরাক ছেড়ে মার্কিন বাহিনী চলে যায়।

কিন্তু জোট বাহিনী আশা করছে যে, তারা ইরাকি সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি আইএসের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত দফার অভিযান শুরু করতে পারবে।

কিন্তু এ বিষয়ে অনিশ্চয়তায় উভয় পক্ষের কমান্ডারদের গণমাধ্যমের সাথে কথা বলতে অনাগ্রহী করে তুলেছে। বিশেষ করে যখন পরের দিনই রাজনৈতিকরা তাদের বিরোধিতা করতে পারে।

''আমাদের টিম সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চায়, এবং মিশন শেষ করতে চায়। আমরা ইরাকি জনগণকে বিশ্বাস করি এবং এবং ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকেও বিশ্বাস করি,'' বলছেন একজন জ্যেষ্ঠ জোট কর্মকর্তা, যিনি আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বেশ কয়েকবার ইরাকে এবং ইরাকি কমান্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন।

তার ইরাকি সহযোগীদের সঙ্গে প্রতিদিন দেখা হয়, তারা একত্রে চা পান করতেন, কিন্তু ওই হামলার পর থেকে সম্পর্ক যেন অনেকটাই আনুষ্ঠানিক হয়ে উঠেছে।

ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীগুলো মনে করে তারা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকটের ফাঁদে পড়ে গেছে।

ইরাকি জয়েন্ট অপারেশন কমান্ডের মুখপাত্র মেজর জেনারেল তাহসিন আল-খাফাজি বলছেন, '' এটা আমাদের সমস্যা নয়। এমনকি এটা সামরিক কোন সমস্যাও নয়। ইরান এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমস্যা আছে আর তারা আমাদেরকে মাঝখানে ফেলে দিয়েছে।''

''এই দুই দেশের জন্যই আমার বার্তা হল: আমাদের সমস্যা এখানে নিয়ে এসো না।''

ইরাকি সামরিক বাহিনী বলছে যে, জেনারেল সোলেইমানি হত্যার পর জোট সহায়তা না পাওয়ায়, আইএসের বিরুদ্ধে তাদের একাই লড়াই করা ছাড়া বিকল্প নেই।

''প্রথমবারের মতো আমরা আমাদের এফ-১৬ ফাইটার জেটগুলোকে উড়িয়েছি, আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালানোর জন্য,'' বলছেন জেনারেল খাফাজি।

''এটা ঠিক যে, আমরা একা লড়াই করতে পারবো, কিন্তু আমরা এখনো জোট বাহিনীর সঙ্গে মিলে কাজ করতে চাই, যদি রাজনৈতিক কোন সমস্যা না থাকে।''

এই মুহূর্তে সবকিছুই একটা ভারসাম্যের ওপর দুলছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী এতদিন যে হুমকি মোকাবেলা করতো, তা আইএসে থেকে সরে একেবারে ভিন্ন কিছু হয়ে গেছে।

সেটা বেরিয়ে এলো মার্কিন এয়ারম্যান আলেজানড্রো পেনার বক্তব্যে, যিনি মাত্র দুইমাস আগে ইরাকে এসেছেন।

''যখন আমাদের এখানে মোতায়েন করা হয়, আমি ভেবেছিলাম আমি আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছি। কিন্তু কয়েকমাস পরে এখানে দেখতে পাচ্ছি, ''আরে না, এখানে অন্য প্রতিপক্ষও রয়েছে।'' সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো
গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত
বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত
চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ
দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন
লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম