শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২০, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২০

ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনা : 'শতকের সেরা প্রস্তাব' এক জুয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনা : 'শতকের সেরা প্রস্তাব' এক জুয়া

হোয়াইট হাউজের পরিবেশ সংবাদ সম্মেলনের তুলনায় যেন একটি পার্টি হয়ে উঠেছিল। আয়োজক, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিশেষ অতিথি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যেন একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মতো মনে হচ্ছিল। তাদের চারপাশে থাকা অতিথিরা হাততালি দিচ্ছিলেন।

ইসরায়েলের জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যা করেছেন, সেজন্য হাততালির বড় অংশটি ছিল তার জন্য।

প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরায়েলের ১৯৪৮ সালের স্বাধীনতা দিবসের মতোই এই দিনটাকে স্মরণে রাখা হবে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে শান্তি স্থাপনের জন্য তিনি নতুন একটি উপায় খুঁজে পেয়েছেন। ইসরায়েল যে নিরাপত্তা চায়, সেটা তারা পাবে আর ফিলিস্তিনিরা যে রাষ্ট্র চাইছে, তারা সেটাও পাবে।

এ পর্যন্ত সব ঠিকই- কিন্তু সমস্যা হলো, ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ইসরায়েলের জন্য সবকিছুই রয়েছে আর ফিলিস্তিনিদের জন্য সামান্যই প্রস্তাব করা হয়েছে। এমন একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের কথা প্রস্তাব করা হয়েছে যার যথাযথ সার্বভৌমত্ব থাকবে না, চারদিকে ইসরায়েলের ভূখণ্ড দ্বারা বেষ্টিত থাকবে আর সবসময়েই ইহুদি বসতি বিস্তারের ঝুঁকির মধ্যে থাকবে।

শান্তি একবারই সম্ভব বলে মনে হয়েছিল
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হয়তো কোনরকম সন্দেহ ছাড়াই বিশ্বাস করেন যে, তিনি 'শত বছরের মধ্যে সবচেয়ে সেরা প্রস্তাব' করেছেন। নেতানিয়াহু এবং তার সরকারের জন্য এটা চমৎকার একটি প্রস্তাব।

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের ব্যাপারে বছরের পর বছর ধরে শান্তি আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের সব সময়েই প্রাধান্য ছিল ইসরায়েলের ইচ্ছা, সীমাবদ্ধতা এবং নিরাপত্তার বিষয়গুলো। কিন্তু একের পর এক প্রেসিডেন্ট মেনে নিয়েছেন যে, শান্তির জন্য দরকার ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি টেকসই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র, এমনকি যদি দুই রাষ্ট্রের সমান সার্বভৌমত্ব নাও থাকে।

ইসরায়েল যুক্তি দিতে চায় যে, বেশ কিছু ভালো প্রস্তাবেও রাজি হয়নি ফিলিস্তিন।

ফিলিস্তিনি আলোচকরা বলেন, তারা অনেক ছাড় দিয়েছে। এমনকি তাদের নিজেদের মাতৃভূমির ৭৮ শতাংশ জায়গায় ইসরায়েলকে মেনে নিয়েছে। প্রায় ৩০ বছর আগে একবার শান্তি চুক্তির কাছাকাছি গিয়েছিল আলোচনা। নরওয়েতে উভয়পক্ষের একের পর এক গোপন আলোচনার পর, ১৯৯৩ সালে হোয়াইট হাউজের লনে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সভাপতিত্বে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অসলো শান্তি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়ে উঠে।

ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন নেতা আইজ্যাক রবিন এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে আন্দোলনের নেতা ইয়াসির আরাফাত আর লড়াই না করে শান্তি আলোচনা অব্যাহত রাখার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

দুই চিরশত্রু পরস্পরের করমর্দন করেন। রবিন, আরাফাত এবং ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেজ পরবর্তীতে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। এটা ছিল একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েল রাষ্ট্র মেনে নেয়। ইসরায়েলিরা মেনে নেয় যে, ফিলিস্তিনি লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছে।

কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি তাতে ফাটল ধরে। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে ইসরায়েলের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি বলে বর্ণনা করেন। দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসতি তৈরির কার্যক্রম বাড়িয়ে দেয় ইসরায়েলিরা। কোন কোন ফিলিস্তিনি, যেমন শিক্ষাবিদ এডওয়ার্ড সাইদ অসলো শান্তি চুক্তিকে 'আত্মসমর্পণ' বলে নিন্দা করেন।

ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস, দ্যা ইসলামিক রেজিট্যান্স মুভমেন্ট ইহুদিদের হত্যা করার জন্য আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী পাঠায় এবং চুক্তিকে নাজুক করে তোলে।

ইসরায়েলের পরিস্থিতিও খারাপ হয়ে ওঠে। আইজ্যাক রবিনকে তার কয়েকজন সহযোগী নাৎসিদের চেয়েও খারাপ বলে নিন্দা করেন এবং বিক্ষোভের সময় তাকে এসএসের অফিসার হিসাবে চিত্রিত করেন।

১৯৯৫ সালের চৌঠা নভেম্বর ইহুদি উগ্রপন্থীদের দ্বারা তাকে হত্যার মাধ্যমে কয়েকমাসের উত্তেজনার অবসান ঘটে।

আত্মসমর্পণের দলিল
আইজ্যাক রবিনের হত্যাকারী চেয়েছিল যেন শান্তি প্রক্রিয়া বাতিল হয়ে যায়। তার ভাবনা ছিল, এর জন্যে সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, যে ব্যক্তি সেটি বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছেন, তাকেই নির্মূল করে দেয়া। তিনি ঠিকই ভেবেছিলেন।

তবে আইজ্যাক রবিন যদি বেঁচেও থাকতেন, তাহলেও অসলো চুক্তিটি হয়তো ব্যর্থ হতো। ছোটখাটো অনেক কারণ থেকে যার পেছনে জেরুজালেমের মতো অনেক বড় কারণও রয়েছে।

উভয় পক্ষের নেতারা সমঝোতার চেয়ে দ্বন্দ্বকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। সেই সঙ্গে রয়েছে ইসরায়েলের অব্যাহত দখল আর ফিলিস্তিনিদের সহিংস বিরোধিতা।

ঘোষণাটি এমন সময়ে দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, যা ট্রাম্প এবং নেতানিয়াহুর জন্য রাজনৈতিক এবং আইনগত, উভয় দিক থেকেই সুবিধাজনক হয়েছে। দুইজনেরই সামনে নির্বাচন রয়েছে।

সেই সঙ্গে ইমপিচমেন্ট, অপরাধ ও বেআইনি কাজের অভিযোগে সেনেটে শুনানির কারণে চাপের মধ্যে রয়েছেন ট্রাম্প। দুর্নীতি, ঘুষগ্রহণ এবং বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগের মুখে রয়েছেন মি. নেতানিয়াহু।

আমেরিকার শক্তি বাড়ানোর কোন সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বিশ্বাস করেন যে, আমেরিকার সামরিক শক্তি এবং অর্থনীতি তাকে তার ইচ্ছা প্রয়োগ করার ক্ষমতা দিয়েছে।

অতীতে পুরোপুরি শান্তি অর্জন করা যায়নি, এমন সব পুরনো ধ্যান ধারণাকে ধ্বংস করে দিয়ে নতুন পথে হাঁটতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এসব প্রস্তাবনার মধ্যে বেশ কিছু অস্বস্তিপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। যেমন জাতিসংঘের ২৪২ রেজ্যুলিশনে বলা হয়েছে যে, যুদ্ধের মাধ্যমে দখল করা কোন ভূমি অধিগ্রহণ করা যাবে না অথবা আন্তর্জাতিক আইনে বলা হয়েছে যে, কেউ দখল করা জমিতে বসতি তৈরি করতে পারবে না।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাব ঘোষণার পর প্রায় সঙ্গে সঙ্গে নাকচ করে দিয়েছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনি অধিকার ও আশা বিক্রির জন্য নয়।

আসলে ফিলিস্তিনিদের বলে দেয়া হয়েছে, হয় তোমরা এটা গ্রহণ করো না হলে চলে যাও। তাদেরকে একটি আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে যে, ইসরায়েল বিজয়ী হয়েছে এবং তার আমেরিকান বন্ধুরা ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে দিচ্ছে।

ফিলিস্তিনিরা যদি এটা প্রত্যাখ্যান করে, তাহলেও ইসরায়েলের যা পাবার, সেটা তারা পেয়ে গেছে এবং তারা হয়তো আরো খারাপ হবে।

সম্ভাবনা রয়েছে যে, ফিলিস্তিনিরা আরো ক্ষুব্ধ, বেপরোয়া এবং আশাহীন হয়ে উঠতে পারে। উত্তেজনাপ্রবণ এই বিশ্বে এটা খুবই বিপজ্জনক।

বলা যায়, এই পরিকল্পনা দিয়ে আসলে জুয়া খেলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা