শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

পূর্ব লাদাখে ভারতীয় এবং চীনা সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষপূর্ণ আবহের নবম সপ্তাহ চলছে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন, কর্পস কম্যান্ডার স্তরে তিন দফার বৈঠক এবং সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে একাধিক অন্যান্য বৈঠক সত্ত্বেও কাটেনি অচলাবস্থা। 

শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের সেনাবাহিনীর রোষ এবং উত্তাপ প্রত্যক্ষ করেছে ভারতের দুশমনরা।”

এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “শান্তিরক্ষার প্রতি ভারতের দায়বদ্ধতাকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা উচিত নয়”।

বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে আনতে কী কী করতে পারে ভারত?

বিকল্প ১: জোর করে চীনাদের হটিয়ে দেওয়া, তারা যা কিছু নির্মাণ করেছে তা ভেঙে দেওয়া 

সবচেয়ে সোজাসাপ্টা উপায় হল, গত আট সপ্তাহে যে যে নতুন এলাকা দখল করেছে চীন, সেখান থেকে তাদের গায়ের জোরে সরিয়ে দিক ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যেসব পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে চীন, তা ধ্বংস করে দিক।

তবে এর ফলে সরাসরি যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী। গত ১৫ জুন পিপি১৪ নামক পর্যবেক্ষণ পোস্টের কাছ থেকে চীনাদের হটানোর যে সীমিত প্রচেষ্টা করা হয়, তার জেরেই সংঘর্ষে প্রাণ যায় ২০ জন ভারতীয়।

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যে সমস্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ করেছে চীনা বাহিনী, সেসব এলাকায় ভূখণ্ড অথবা পরিকাঠামোজনিত সমস্যায় খুব একটা স্বস্তিতে নাও থাকতে পারে ভারতীয় সেনা। ফলে নির্দিষ্ট এলাকা দখলের অভিযান সফল নাও হতে পারে। তাছাড়া, এমন কিছু এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটেছে, যেগুলোর ওপর উভয় দেশই দাবি জানিয়ে রেখেছে, ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নির্ধারণ আজও সম্ভব হয়নি। সুতরাং সরাসরি যুদ্ধের পথে হাঁটলে আন্তর্জাতিক স্তরে সমর্থন পাওয়া কঠিন হবে দিল্লির পক্ষে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ

বিকল্প ২: ‘দেওয়া নেওয়া’ নীতি

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এমন বেশ কিছু এলাকা রয়েছে, যেগুলোতে কড়া পাহারা রাখেনি চীন, অতএব সেখানে প্রবেশ করে চীনা ভূখণ্ডের কিছু অংশ দখল করে নিতে পারে ভারতীয়রা। পরবর্তীতে আলোচনায় বসে একে অপরের ভূখণ্ড দেওয়া নেওয়া করে নিলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এতে সীমান্তে পূর্বাবস্থা ফিরে আসবে। এই বিকল্পের কথা আলোচিত হয়েছে উচ্চতম স্তরে – বিশেষ করে ২০১২ সালে রচিত ‘Non-alignment 2.0’ শীর্ষক নীতি দলিলে – এবং এও মনে করা হয় যে এই মর্মে ‘ওয়ার গেমস’-এর মাধ্যমে অনুশীলনও করেছে ভারতীয় সেনা।

কৌশলগত বিষয় বিশেষজ্ঞ অ্যাশলে টেলিস বলেছেন, ২০১৩ সালে দেপসাং এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটার তিন সপ্তাহের মধ্যে উল্টে যায় পাশা, যখন চুমারে চীনা ভূখণ্ড দখল করে কিছু অস্থায়ী নির্মাণকাজ শুরু করে দেয় ভারতীয় সেনা বাহিনী। এর ফলে অবধারিত হয়ে পড়ে আলোচনা এবং উভয়পক্ষই নিজ নিজ অবস্থানে ফিরে যেতে রাজি হয়। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘quid pro quo’, অর্থাৎ ‘গিভ অ্যান্ড টেক’।

সেই পথ এখনও খোলা, কারণ লাদাখ থেকে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পুরো অংশ সশরীরে পাহারা দেওয়া চীনের পক্ষেও সম্ভব নয়। তবে এই ধরনের প্ররোচণামূলক পদক্ষেপের একটা সময়সীমা থাকে, যা নিয়ে আট সপ্তাহ পর হয়তো আর ভেবে লাভ নেই। তাছাড়া এ ক্ষেত্রেও সম্মুখ সমরের ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে, কারণ চীন এই পদক্ষেপকে বৃহত্তর সামরিক আক্রমণ অথবা প্ররোচণা হিসেবে দেখতে পারে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ, তবে সম্ভব


বিকল্প ৩: বর্তমান পরিস্থিতি বজায় রেখে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া

এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তাদের বর্তমান অবস্থান বজায় রাখে (পরিভাষায় যাকে বলে ‘holds the line’), এবং নিশ্চিত করে যে চীনা বাহিনী আরও গভীরে যাতে প্রবেশ না করতে পারে। এর ফলে এখন যে জায়গায় আছে, সেখানেই থমকে যাবে চীনারা এবং সেই সুযোগে সম্ভাব্য পরিণামের কথা মাথায় রেখে নিজেদের রক্ষণভাগ মজবুত করে নেবে ভারত। তাছাড়া নিজেদের গোলাবারুদ এবং রসদের ভাণ্ডারও পর্যাপ্ত পরিমাণে বাড়িয়ে নিতে পারে তারা।

পাশাপাশি চলতে পারে আলোচনা, প্রয়োজনে উচ্চতম রাজনৈতিক স্তরেও, যাতে পূর্বাবস্থায় ফিরতে রাজি হয় চীন। সঙ্গে চলতে থাক চীনের বিরুদ্ধে অসামরিক পদক্ষেপ, মূলত অর্থনীতি এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, যার কিছুটা আভাস দেখা গেছে সম্প্রতি। এর ফলে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে চীনকে স্পষ্ট বার্তা দিতে পারে নয়া দিল্লি, আবার বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পারে যে দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে কোনও হঠকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে না ভারত।

সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী মনোভাব প্রদর্শন করে আন্তর্জাতিক মহলে যে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে চীন, তারও সুযোগ নেওয়া যেতে পারে। এর ফলে জন্ম নিতে পারে নতুন কিছু কূটনৈতিক, নিরাপত্তা, এবং বাণিজ্য জোট, যা চাপে ফেলবে চীনকে।

তবে এই পদক্ষেপের নেতিবাচক দিক হল এর দীর্ঘসূত্রিতা, যার ফলে অচলাবস্থা গড়াতে পারে শীতকাল পর্যন্ত, যা বড় রকমের আর্থিক এবং পরিকাঠামোগত বোঝা হয়ে দাঁড়াবে ভারতীয় সেনা বাহিনীর ওপর। এছাড়াও দীর্ঘদিন প্রবল উত্তেজনার আবহে একে অপরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকা দুই বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অকস্মাৎ ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও তা অচিরেই অতি বৃহৎ আকার ধারণ করতে পারে। সর্বোপরি এবং সবচেয়ে বড় ঝুঁকি এই যে, ভারতীয়রা যতই নিজেদের অবস্থান বজায় রাখুক, চীন এক ইঞ্চিও জমি না ছাড়তে পারে। বরং চীনাদের অপ্রতিহত সৈন্য মোতায়েন করা এবং নতুন নির্মাণের কাজের ফলে চিরতরে বদলে যেতে পারে স্থিতাবস্থা।

সম্ভাবনা: সবচেয়ে বেশি

বিকল্প ৪: সীমিত পরিসরে যুদ্ধ

এখানে সীমিত বলতে ভৌগোলিক অর্থে – শুধুমাত্র লাদাখে – অথবা সময়ের নিরিখে – কয়েকদিন চালিয়ে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারে ভারত। এই পদক্ষেপ অত্যন্ত দুঃসাহসী, কেননা, এক্ষেত্রে রীতিমতো প্রস্তুত এক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ঝুঁকি নিতে হবে। তাছাড়া চীন তাদের বিভিন্ন এলাকার সামরিক কমান্ড একত্রিত করেছে, যেখানে গোটা ভারত-চীন সীমান্তকে পশ্চিমী কমান্ডের অধীনে একটি অভিন্ন ক্ষেত্র হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। ফলে ভারতের ইচ্ছানুযায়ী যুদ্ধক্ষেত্র সীমিত নাও থাকতে পারে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী চরম পরীক্ষার সম্মুখীন হতে পারে।

এই বিকল্পের ক্ষেত্রে প্রয়োজন সামরিক ক্ষমতার সম্পূর্ণ প্রয়োগ, যা কোভিড-পরবর্তী সময়ে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। কোনও পক্ষ নেওয়ার প্রবৃত্তি হবে না বিশ্বের অন্যান্য দেশের, বরং পাকিস্তান এই সুযোগে আরও একটি ফ্রন্ট খুলে দিতে পারে। একমাত্র ইতিবাচক দিক হল যে চীনকে কড়া বার্তা পাঠানো হবে – কারণ অধিকতর ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে এই যুদ্ধ নিশ্চিতভাবে জিততে হবে চীনকে, যেখানে ভারতকে সরাসরি না জিতেও স্রেফ অপরাজিত থেকেই নিজেদের জয়ী প্রতিপন্ন করতে হতে পারে।

সম্ভাবনা: অতি ক্ষীণ

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন