শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

পূর্ব লাদাখে ভারতীয় এবং চীনা সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষপূর্ণ আবহের নবম সপ্তাহ চলছে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন, কর্পস কম্যান্ডার স্তরে তিন দফার বৈঠক এবং সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে একাধিক অন্যান্য বৈঠক সত্ত্বেও কাটেনি অচলাবস্থা। 

শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের সেনাবাহিনীর রোষ এবং উত্তাপ প্রত্যক্ষ করেছে ভারতের দুশমনরা।”

এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “শান্তিরক্ষার প্রতি ভারতের দায়বদ্ধতাকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা উচিত নয়”।

বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে আনতে কী কী করতে পারে ভারত?

বিকল্প ১: জোর করে চীনাদের হটিয়ে দেওয়া, তারা যা কিছু নির্মাণ করেছে তা ভেঙে দেওয়া 

সবচেয়ে সোজাসাপ্টা উপায় হল, গত আট সপ্তাহে যে যে নতুন এলাকা দখল করেছে চীন, সেখান থেকে তাদের গায়ের জোরে সরিয়ে দিক ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যেসব পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে চীন, তা ধ্বংস করে দিক।

তবে এর ফলে সরাসরি যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী। গত ১৫ জুন পিপি১৪ নামক পর্যবেক্ষণ পোস্টের কাছ থেকে চীনাদের হটানোর যে সীমিত প্রচেষ্টা করা হয়, তার জেরেই সংঘর্ষে প্রাণ যায় ২০ জন ভারতীয়।

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যে সমস্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ করেছে চীনা বাহিনী, সেসব এলাকায় ভূখণ্ড অথবা পরিকাঠামোজনিত সমস্যায় খুব একটা স্বস্তিতে নাও থাকতে পারে ভারতীয় সেনা। ফলে নির্দিষ্ট এলাকা দখলের অভিযান সফল নাও হতে পারে। তাছাড়া, এমন কিছু এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটেছে, যেগুলোর ওপর উভয় দেশই দাবি জানিয়ে রেখেছে, ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নির্ধারণ আজও সম্ভব হয়নি। সুতরাং সরাসরি যুদ্ধের পথে হাঁটলে আন্তর্জাতিক স্তরে সমর্থন পাওয়া কঠিন হবে দিল্লির পক্ষে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ

বিকল্প ২: ‘দেওয়া নেওয়া’ নীতি

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এমন বেশ কিছু এলাকা রয়েছে, যেগুলোতে কড়া পাহারা রাখেনি চীন, অতএব সেখানে প্রবেশ করে চীনা ভূখণ্ডের কিছু অংশ দখল করে নিতে পারে ভারতীয়রা। পরবর্তীতে আলোচনায় বসে একে অপরের ভূখণ্ড দেওয়া নেওয়া করে নিলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এতে সীমান্তে পূর্বাবস্থা ফিরে আসবে। এই বিকল্পের কথা আলোচিত হয়েছে উচ্চতম স্তরে – বিশেষ করে ২০১২ সালে রচিত ‘Non-alignment 2.0’ শীর্ষক নীতি দলিলে – এবং এও মনে করা হয় যে এই মর্মে ‘ওয়ার গেমস’-এর মাধ্যমে অনুশীলনও করেছে ভারতীয় সেনা।

কৌশলগত বিষয় বিশেষজ্ঞ অ্যাশলে টেলিস বলেছেন, ২০১৩ সালে দেপসাং এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটার তিন সপ্তাহের মধ্যে উল্টে যায় পাশা, যখন চুমারে চীনা ভূখণ্ড দখল করে কিছু অস্থায়ী নির্মাণকাজ শুরু করে দেয় ভারতীয় সেনা বাহিনী। এর ফলে অবধারিত হয়ে পড়ে আলোচনা এবং উভয়পক্ষই নিজ নিজ অবস্থানে ফিরে যেতে রাজি হয়। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘quid pro quo’, অর্থাৎ ‘গিভ অ্যান্ড টেক’।

সেই পথ এখনও খোলা, কারণ লাদাখ থেকে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পুরো অংশ সশরীরে পাহারা দেওয়া চীনের পক্ষেও সম্ভব নয়। তবে এই ধরনের প্ররোচণামূলক পদক্ষেপের একটা সময়সীমা থাকে, যা নিয়ে আট সপ্তাহ পর হয়তো আর ভেবে লাভ নেই। তাছাড়া এ ক্ষেত্রেও সম্মুখ সমরের ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে, কারণ চীন এই পদক্ষেপকে বৃহত্তর সামরিক আক্রমণ অথবা প্ররোচণা হিসেবে দেখতে পারে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ, তবে সম্ভব


বিকল্প ৩: বর্তমান পরিস্থিতি বজায় রেখে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া

এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তাদের বর্তমান অবস্থান বজায় রাখে (পরিভাষায় যাকে বলে ‘holds the line’), এবং নিশ্চিত করে যে চীনা বাহিনী আরও গভীরে যাতে প্রবেশ না করতে পারে। এর ফলে এখন যে জায়গায় আছে, সেখানেই থমকে যাবে চীনারা এবং সেই সুযোগে সম্ভাব্য পরিণামের কথা মাথায় রেখে নিজেদের রক্ষণভাগ মজবুত করে নেবে ভারত। তাছাড়া নিজেদের গোলাবারুদ এবং রসদের ভাণ্ডারও পর্যাপ্ত পরিমাণে বাড়িয়ে নিতে পারে তারা।

পাশাপাশি চলতে পারে আলোচনা, প্রয়োজনে উচ্চতম রাজনৈতিক স্তরেও, যাতে পূর্বাবস্থায় ফিরতে রাজি হয় চীন। সঙ্গে চলতে থাক চীনের বিরুদ্ধে অসামরিক পদক্ষেপ, মূলত অর্থনীতি এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, যার কিছুটা আভাস দেখা গেছে সম্প্রতি। এর ফলে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে চীনকে স্পষ্ট বার্তা দিতে পারে নয়া দিল্লি, আবার বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পারে যে দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে কোনও হঠকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে না ভারত।

সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী মনোভাব প্রদর্শন করে আন্তর্জাতিক মহলে যে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে চীন, তারও সুযোগ নেওয়া যেতে পারে। এর ফলে জন্ম নিতে পারে নতুন কিছু কূটনৈতিক, নিরাপত্তা, এবং বাণিজ্য জোট, যা চাপে ফেলবে চীনকে।

তবে এই পদক্ষেপের নেতিবাচক দিক হল এর দীর্ঘসূত্রিতা, যার ফলে অচলাবস্থা গড়াতে পারে শীতকাল পর্যন্ত, যা বড় রকমের আর্থিক এবং পরিকাঠামোগত বোঝা হয়ে দাঁড়াবে ভারতীয় সেনা বাহিনীর ওপর। এছাড়াও দীর্ঘদিন প্রবল উত্তেজনার আবহে একে অপরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকা দুই বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অকস্মাৎ ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও তা অচিরেই অতি বৃহৎ আকার ধারণ করতে পারে। সর্বোপরি এবং সবচেয়ে বড় ঝুঁকি এই যে, ভারতীয়রা যতই নিজেদের অবস্থান বজায় রাখুক, চীন এক ইঞ্চিও জমি না ছাড়তে পারে। বরং চীনাদের অপ্রতিহত সৈন্য মোতায়েন করা এবং নতুন নির্মাণের কাজের ফলে চিরতরে বদলে যেতে পারে স্থিতাবস্থা।

সম্ভাবনা: সবচেয়ে বেশি

বিকল্প ৪: সীমিত পরিসরে যুদ্ধ

এখানে সীমিত বলতে ভৌগোলিক অর্থে – শুধুমাত্র লাদাখে – অথবা সময়ের নিরিখে – কয়েকদিন চালিয়ে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারে ভারত। এই পদক্ষেপ অত্যন্ত দুঃসাহসী, কেননা, এক্ষেত্রে রীতিমতো প্রস্তুত এক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ঝুঁকি নিতে হবে। তাছাড়া চীন তাদের বিভিন্ন এলাকার সামরিক কমান্ড একত্রিত করেছে, যেখানে গোটা ভারত-চীন সীমান্তকে পশ্চিমী কমান্ডের অধীনে একটি অভিন্ন ক্ষেত্র হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। ফলে ভারতের ইচ্ছানুযায়ী যুদ্ধক্ষেত্র সীমিত নাও থাকতে পারে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী চরম পরীক্ষার সম্মুখীন হতে পারে।

এই বিকল্পের ক্ষেত্রে প্রয়োজন সামরিক ক্ষমতার সম্পূর্ণ প্রয়োগ, যা কোভিড-পরবর্তী সময়ে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। কোনও পক্ষ নেওয়ার প্রবৃত্তি হবে না বিশ্বের অন্যান্য দেশের, বরং পাকিস্তান এই সুযোগে আরও একটি ফ্রন্ট খুলে দিতে পারে। একমাত্র ইতিবাচক দিক হল যে চীনকে কড়া বার্তা পাঠানো হবে – কারণ অধিকতর ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে এই যুদ্ধ নিশ্চিতভাবে জিততে হবে চীনকে, যেখানে ভারতকে সরাসরি না জিতেও স্রেফ অপরাজিত থেকেই নিজেদের জয়ী প্রতিপন্ন করতে হতে পারে।

সম্ভাবনা: অতি ক্ষীণ

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা