শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে উত্তেজনা: ভারতের সামনে এখন কোন কোন পথ খোলা, কী হতে পারে পরিণতি?

পূর্ব লাদাখে ভারতীয় এবং চীনা সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষপূর্ণ আবহের নবম সপ্তাহ চলছে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন, কর্পস কম্যান্ডার স্তরে তিন দফার বৈঠক এবং সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে একাধিক অন্যান্য বৈঠক সত্ত্বেও কাটেনি অচলাবস্থা। 

শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের সেনাবাহিনীর রোষ এবং উত্তাপ প্রত্যক্ষ করেছে ভারতের দুশমনরা।”

এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “শান্তিরক্ষার প্রতি ভারতের দায়বদ্ধতাকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা উচিত নয়”।

বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে আনতে কী কী করতে পারে ভারত?

বিকল্প ১: জোর করে চীনাদের হটিয়ে দেওয়া, তারা যা কিছু নির্মাণ করেছে তা ভেঙে দেওয়া 

সবচেয়ে সোজাসাপ্টা উপায় হল, গত আট সপ্তাহে যে যে নতুন এলাকা দখল করেছে চীন, সেখান থেকে তাদের গায়ের জোরে সরিয়ে দিক ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যেসব পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে চীন, তা ধ্বংস করে দিক।

তবে এর ফলে সরাসরি যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী। গত ১৫ জুন পিপি১৪ নামক পর্যবেক্ষণ পোস্টের কাছ থেকে চীনাদের হটানোর যে সীমিত প্রচেষ্টা করা হয়, তার জেরেই সংঘর্ষে প্রাণ যায় ২০ জন ভারতীয়।

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় অংশে যে সমস্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ করেছে চীনা বাহিনী, সেসব এলাকায় ভূখণ্ড অথবা পরিকাঠামোজনিত সমস্যায় খুব একটা স্বস্তিতে নাও থাকতে পারে ভারতীয় সেনা। ফলে নির্দিষ্ট এলাকা দখলের অভিযান সফল নাও হতে পারে। তাছাড়া, এমন কিছু এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটেছে, যেগুলোর ওপর উভয় দেশই দাবি জানিয়ে রেখেছে, ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নির্ধারণ আজও সম্ভব হয়নি। সুতরাং সরাসরি যুদ্ধের পথে হাঁটলে আন্তর্জাতিক স্তরে সমর্থন পাওয়া কঠিন হবে দিল্লির পক্ষে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ

বিকল্প ২: ‘দেওয়া নেওয়া’ নীতি

প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এমন বেশ কিছু এলাকা রয়েছে, যেগুলোতে কড়া পাহারা রাখেনি চীন, অতএব সেখানে প্রবেশ করে চীনা ভূখণ্ডের কিছু অংশ দখল করে নিতে পারে ভারতীয়রা। পরবর্তীতে আলোচনায় বসে একে অপরের ভূখণ্ড দেওয়া নেওয়া করে নিলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এতে সীমান্তে পূর্বাবস্থা ফিরে আসবে। এই বিকল্পের কথা আলোচিত হয়েছে উচ্চতম স্তরে – বিশেষ করে ২০১২ সালে রচিত ‘Non-alignment 2.0’ শীর্ষক নীতি দলিলে – এবং এও মনে করা হয় যে এই মর্মে ‘ওয়ার গেমস’-এর মাধ্যমে অনুশীলনও করেছে ভারতীয় সেনা।

কৌশলগত বিষয় বিশেষজ্ঞ অ্যাশলে টেলিস বলেছেন, ২০১৩ সালে দেপসাং এলাকায় চীনা অনুপ্রবেশ ঘটার তিন সপ্তাহের মধ্যে উল্টে যায় পাশা, যখন চুমারে চীনা ভূখণ্ড দখল করে কিছু অস্থায়ী নির্মাণকাজ শুরু করে দেয় ভারতীয় সেনা বাহিনী। এর ফলে অবধারিত হয়ে পড়ে আলোচনা এবং উভয়পক্ষই নিজ নিজ অবস্থানে ফিরে যেতে রাজি হয়। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘quid pro quo’, অর্থাৎ ‘গিভ অ্যান্ড টেক’।

সেই পথ এখনও খোলা, কারণ লাদাখ থেকে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পুরো অংশ সশরীরে পাহারা দেওয়া চীনের পক্ষেও সম্ভব নয়। তবে এই ধরনের প্ররোচণামূলক পদক্ষেপের একটা সময়সীমা থাকে, যা নিয়ে আট সপ্তাহ পর হয়তো আর ভেবে লাভ নেই। তাছাড়া এ ক্ষেত্রেও সম্মুখ সমরের ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে, কারণ চীন এই পদক্ষেপকে বৃহত্তর সামরিক আক্রমণ অথবা প্ররোচণা হিসেবে দেখতে পারে।

সম্ভাবনা: ক্ষীণ, তবে সম্ভব


বিকল্প ৩: বর্তমান পরিস্থিতি বজায় রেখে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া

এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তাদের বর্তমান অবস্থান বজায় রাখে (পরিভাষায় যাকে বলে ‘holds the line’), এবং নিশ্চিত করে যে চীনা বাহিনী আরও গভীরে যাতে প্রবেশ না করতে পারে। এর ফলে এখন যে জায়গায় আছে, সেখানেই থমকে যাবে চীনারা এবং সেই সুযোগে সম্ভাব্য পরিণামের কথা মাথায় রেখে নিজেদের রক্ষণভাগ মজবুত করে নেবে ভারত। তাছাড়া নিজেদের গোলাবারুদ এবং রসদের ভাণ্ডারও পর্যাপ্ত পরিমাণে বাড়িয়ে নিতে পারে তারা।

পাশাপাশি চলতে পারে আলোচনা, প্রয়োজনে উচ্চতম রাজনৈতিক স্তরেও, যাতে পূর্বাবস্থায় ফিরতে রাজি হয় চীন। সঙ্গে চলতে থাক চীনের বিরুদ্ধে অসামরিক পদক্ষেপ, মূলত অর্থনীতি এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, যার কিছুটা আভাস দেখা গেছে সম্প্রতি। এর ফলে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে চীনকে স্পষ্ট বার্তা দিতে পারে নয়া দিল্লি, আবার বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পারে যে দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে কোনও হঠকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে না ভারত।

সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী মনোভাব প্রদর্শন করে আন্তর্জাতিক মহলে যে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে চীন, তারও সুযোগ নেওয়া যেতে পারে। এর ফলে জন্ম নিতে পারে নতুন কিছু কূটনৈতিক, নিরাপত্তা, এবং বাণিজ্য জোট, যা চাপে ফেলবে চীনকে।

তবে এই পদক্ষেপের নেতিবাচক দিক হল এর দীর্ঘসূত্রিতা, যার ফলে অচলাবস্থা গড়াতে পারে শীতকাল পর্যন্ত, যা বড় রকমের আর্থিক এবং পরিকাঠামোগত বোঝা হয়ে দাঁড়াবে ভারতীয় সেনা বাহিনীর ওপর। এছাড়াও দীর্ঘদিন প্রবল উত্তেজনার আবহে একে অপরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকা দুই বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অকস্মাৎ ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও তা অচিরেই অতি বৃহৎ আকার ধারণ করতে পারে। সর্বোপরি এবং সবচেয়ে বড় ঝুঁকি এই যে, ভারতীয়রা যতই নিজেদের অবস্থান বজায় রাখুক, চীন এক ইঞ্চিও জমি না ছাড়তে পারে। বরং চীনাদের অপ্রতিহত সৈন্য মোতায়েন করা এবং নতুন নির্মাণের কাজের ফলে চিরতরে বদলে যেতে পারে স্থিতাবস্থা।

সম্ভাবনা: সবচেয়ে বেশি

বিকল্প ৪: সীমিত পরিসরে যুদ্ধ

এখানে সীমিত বলতে ভৌগোলিক অর্থে – শুধুমাত্র লাদাখে – অথবা সময়ের নিরিখে – কয়েকদিন চালিয়ে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারে ভারত। এই পদক্ষেপ অত্যন্ত দুঃসাহসী, কেননা, এক্ষেত্রে রীতিমতো প্রস্তুত এক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ঝুঁকি নিতে হবে। তাছাড়া চীন তাদের বিভিন্ন এলাকার সামরিক কমান্ড একত্রিত করেছে, যেখানে গোটা ভারত-চীন সীমান্তকে পশ্চিমী কমান্ডের অধীনে একটি অভিন্ন ক্ষেত্র হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। ফলে ভারতের ইচ্ছানুযায়ী যুদ্ধক্ষেত্র সীমিত নাও থাকতে পারে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী চরম পরীক্ষার সম্মুখীন হতে পারে।

এই বিকল্পের ক্ষেত্রে প্রয়োজন সামরিক ক্ষমতার সম্পূর্ণ প্রয়োগ, যা কোভিড-পরবর্তী সময়ে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। কোনও পক্ষ নেওয়ার প্রবৃত্তি হবে না বিশ্বের অন্যান্য দেশের, বরং পাকিস্তান এই সুযোগে আরও একটি ফ্রন্ট খুলে দিতে পারে। একমাত্র ইতিবাচক দিক হল যে চীনকে কড়া বার্তা পাঠানো হবে – কারণ অধিকতর ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে এই যুদ্ধ নিশ্চিতভাবে জিততে হবে চীনকে, যেখানে ভারতকে সরাসরি না জিতেও স্রেফ অপরাজিত থেকেই নিজেদের জয়ী প্রতিপন্ন করতে হতে পারে।

সম্ভাবনা: অতি ক্ষীণ

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তা নদী বাঁচলে উত্তরবঙ্গ বাঁচবে
তিস্তা নদী বাঁচলে উত্তরবঙ্গ বাঁচবে

নগর জীবন