শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫১, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

ইরানে বড় হয়ে ওঠা উনিশ বছরের ফতেমা খিশভান্দ তার বয়সী আর পাঁচটা তরুণীর মতই বিখ্যাত হতে চেয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রামে নানা কায়দার সেলফি পোস্ট করে জনপ্রিয় হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাওয়া তার জন্য কীভাবে কাল হল এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বাংলা।

সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফতেমার সেলফিগুলো আর পাঁচজনের মত ছিল না। সেটাই ছিল আর পাঁচটা তরুণীর সাথে তার তফাত। নানা কায়দাকানুন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি তার সেলফিতে মুখের চেহারা বদলে দিতেন- কখনও গাল তোবড়ানো, কখনও বিকৃত চেহারা আবার কখনও চড়া মেক আপ দিয়ে বদলে দিতেন নিজের চেহারা।

'সাহার তাবার' এই ছদ্মনামে নিজের ছবিগুলো পোস্ট করতেন তিনি। ছবিগুলো এতই নজর কাড়া যে ২০১৭ সালে প্রথম প্রকাশ পরার পর থেকে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে সাড়া ফেলে দেয় তার সেলফিগুলো। কোন কোন ছবিতে তার চেহারার সাথে হলিউড তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জলির এতই মিল ছিল যে গুজব রটে মিস খিসভান্দ হলিউড অভিনেত্রীর মত চেহারা করাতে ৫০ বার অস্ত্রোপচার করিয়েছেন।

ইনস্টাগ্রামে তার অনুসারীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে এবং দ্রুত তার অনুসারী সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় পাঁচ লাখে। জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি তার জোটে ঠিকই, কিন্তু চড়া মূল্যে। ইরানে সামাজিক মাধ্যমে কিছু পোস্ট করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কী পোস্ট করা যাবে বা যাবে না, তা নিয়ে দেশটিতে কঠোর আইন আছে।

ইরানের কর্তৃপক্ষ মিস খিশভান্দের পোস্টগুলোকে এক কিশোরীর ফটোশপ নিয়ে খেলা বা পরীক্ষা হিসাবে না দেখে বরং এটাকে একটা অপরাধ বলে গণ্য করে। এবং এর পরে ২০১৯ এর অক্টোবরে বেশ কিছু অভিযোগ এনে মিস খিশভান্দকে গ্রেফতার করা হয়। এসব অভিযোগের মধ্যে ছিল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া, সহিংসতায় ইন্ধন জোগানো, ধর্মীয় পোশাক পরিচ্ছদের অবমাননা এবং তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দুর্নীতি উস্কে দেয়া।

তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এক বছরের বেশি সময় তাকে বিনা জামিনে কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ইসলামিক রেভল্যুশনারি আদালত- যা গোপনীয়তার কারণে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায় প্রদানের কারণে সুপরিচিতি- সেই আদালত ফতেমাকে গত বছর ডিসেম্বর মাসে দশ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

শাস্তির কঠোরতা বহু মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। "ইসলামী এই প্রজাতন্ত্রে নারীদের নাচগান করা, বা বাধ্যতামূলক হিজাব খোলা, স্টেডিয়ামে ঢোকা, মডেলিং করা এসব কারণে গ্রেফতার হওয়ার ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু ফটোশপ ব্যবহার করে ছবিতে চেহারা পরিবর্তনের জন্য সাজা?" টু্‌ইটারে পোস্ট করা এই ভিডিও বার্তায় মন্তব্য করেছেন ইরানের বিশিষ্ট সাংবাদিক মাশি আলিনেজাদ।

অনেকেই মিস খিশভান্দের এই সাজাকে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর মনোভাবের নতুন একটা দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখছেন।

ইরানে ইন্টারনেট অপরাধ বিষয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। তবে ইরানের মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আন্দোলনকারীদের একটি দল বলছে তাদের গবেষণা অনুযায়ী ২০শে ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে ইন্টারনেট কর্মকাণ্ডের জন্য ইরানে অন্তত ৩৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইনস্টাগ্রামে তাদের পোস্টের কারণে, গোষ্ঠীটি জানাচ্ছে ।

ইরানে ইনস্টাগ্রামই একমাত্র সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম যেটি দেশটির সরকার নিষিদ্ধ করেনি এবং তরুণ ইরানীদের জন্য মত প্রকাশের এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

সরকারের জন্য এটা একটা উভয় সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দিলে তা অসন্তোষের জন্ম দিতে পারে বলে কর্তৃপক্ষ এটা বন্ধ করতে চায় না। অনেক ব্যবসায়ী বিজ্ঞাপনের জন্য ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেন। নাগরিকদের সাথে যোগাযোগের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফলে সরকার এই মাধ্যমকে এখন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।

"বহু দিন ধরেই ইরান সাংস্কৃতিক নানা কর্মকাণ্ডের ওপর নজরদারির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে,"বিবিসিকে বলছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার। "ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে মতামত প্রভাবিত করার অভিযোগে বেশ কিছু মানুষক ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।"

এর মধ্যে ২০১৪ সালে ছয়জন ইরানীকে একটি গানের সাথে তাদের নাচের ভিডিও পোস্ট করার জন্য স্থগিত কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয় এবং তাদের বেত্রাঘাত করা হয়। এরপর ২০১৮ সালে একজন তরুণী জিমনাস্টকে পপ গানের সাথে নাচার ভিডিও পোস্ট করার জন্য গ্রেফতার করা হয়।

প্রতিটি ঘটনাতেই ইনস্টাগ্রামে ভিডিও বা ছবি পোস্ট করার কারণে তাদের হয়রানি করা হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের বিচারের কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এসে তাদের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগ "স্বীকার" করে নিতে হয়েছে, বলছেন মানবাধিকার কর্মীরা।

একই ঘটনা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও। তাকেও গ্রেফতার করার দু সপ্তাহ পর "অ্যাঞ্জেলিনা জলির ভূতুড়ে মুখ"এর আদলে নিজের মুখমণ্ডল দেখানোটা যে ন্যক্কারজনক এবং সে কারণে তার জীবন কীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে সেটা ইরানী এক টিভি চ্যানেলে প্রচার করা হয় তার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে।

সেঈদ আহমদ মঈনশিরাজী, যার বয়স ৪২, তিনি এবং তার ৩৮ বছর বয়স্ক স্ত্রী শবনম শাহরোখি কীভাবে ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর সামাজিক মাধ্যম বিধিনিষেধের শিকার হয়েছেন তাও বেরিয়ে এসেছে বিবিসির এই প্রতিবেদনে। ইনস্টাগ্রামে তারা নিয়মিত তাদের মতামত দিয়ে পোস্টিং দিতেন এবং ফলে আইনের কাছে তাদের ধরা খেতে হয়।

মঈনশিরাজী বলছেন, ২০১৮ সাল থেকে সাইবার পুলিশ তাকে ভীতিপ্রদর্শন করতে শুরু করে। তাকে জেরার জন্য তারা ডেকে পাঠায় এবং তার কাছে লিখিতভাবে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দাবি করে।

তিনি বলেন, এক ঘন্টা ধরে চলা জেরার মুখে তাকে বারবার হুমকি দিয়ে বলা হয় তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হবে। এবং তাকে তার অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু পোস্ট সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেয়া হয়, বিশেষ করে যেসব পোস্টে তার স্ত্রীকে হিজাব ছাড়া দেখা যাচ্ছে।

"তারা (ইরানী কর্তৃপক্ষ) বলেন এইসব পোস্টের মাধ্যমে পশ্চিমা সংস্কৃতি দিয়ে ইরানকে কলুষিত করা হয়েছে, " বিবিসিকে বলেন মি. মঈনশিরাজী, যিনি অবসরপ্রাপ্ত মুষ্টিযোদ্ধা এবং পিকাসো মঈন নামে বেশি পরিচিত।

এসব পোস্ট তাদের অনুরোধ রেখে সরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু তারপরেও হয়রানি চলতে থাকে এবং ২০১৯ সালে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয় এবং দুই লাখ ডলার জামিনে মুক্তি দেয়া হয়।

দুই সন্তানের পিতা মঈনশিরাজী বলেন, তাদের কপালে যে দীর্ঘ কারাবাস আছে সেটা তাদের আইনজীবী একরকম নিশ্চিত করার পর, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ২০১৯ এর সেপ্টেম্বর মাসে তারা গোটা পরিবার তুরস্কে পালিয়ে যান।

কৌঁসুলিরা তাদের পালিয়ে যাওয়ায় খুবই ক্ষিপ্ত হন এবং তাদের অনুপস্থিতিতে ১৬ বছরের কারাদণ্ড, ৭৪বার বেত্রাঘাত এবং জরিমানার সাজা দেন। মঈনশিরাজী বলেন সরকার এই শাস্তিকে দৃষ্টান্তমূলক হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছে, ঠিক যেটা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও।

ইরান সরকারের ঘনিষ্ট বলে মনে করা হয় এমন একটি বেসরকারি বার্তা সংস্থা 'রোকনা'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে মিস খিশভান্দ তার সাজার কথা বলেছেন। ঐ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন চারটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তবে তিনি আশা করছেন সরকার তাকে ক্ষমা প্রদর্শন করবেন।

ইতোমধ্যে, রোকনাতে মিস খিশভান্দকে নিয়ে একটি মুখরোচক নিবন্ধও ছাপা হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়া এক দম্পতির সন্তান ফতেমা। তার শিশুকাল স্বাভাবিক ছিল না। ইনস্টাগ্রামে খ্যাতির জন্য তার আকুতি, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই অস্বাভাবিক স্পৃহার পেছনে রয়েছে তার লেখাপড়ার অভাব, অনৈতিকতা এবং মানসিক অসুস্থতা।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার বলছেন, ফতেমা খিশভান্দকে ক্যামেরার সামনেও আনা হয়েছে তার মানসিক অসুস্থতা এবং তার অস্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশে বড় হয়ে ওঠা নিয়ে কথা বলার জন্য।

আপাতত মিস খিশভান্দকে কিছুটা ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি তার কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে জামিন দেয়া হয়।

"এটা আইনজীবীদের পরামর্শ উপেক্ষা করে সরকারের পরিকল্পনা মেনে টিভিতে অপরাধ স্বীকার করতে রাজি হওয়ার ছোট একটা পুরস্কার," বলছেন তার সাবেক আইনজীবী সাঈদ ধেগান।

তবে শেষ পর্যন্ত তার আপিলের পরিণতি কী হবে সেটা পুরোই নির্ভর করবে কৌঁসুলিদের মর্জির ওপর। বিবিসি নিউজের জশুয়া নেভেটকে এই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন বিবিসি পার্সিয়ান বিভাগের সাংবাদিব সোরৌশ পাকযাদ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন