শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫১, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

ইরানে বড় হয়ে ওঠা উনিশ বছরের ফতেমা খিশভান্দ তার বয়সী আর পাঁচটা তরুণীর মতই বিখ্যাত হতে চেয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রামে নানা কায়দার সেলফি পোস্ট করে জনপ্রিয় হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাওয়া তার জন্য কীভাবে কাল হল এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বাংলা।

সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফতেমার সেলফিগুলো আর পাঁচজনের মত ছিল না। সেটাই ছিল আর পাঁচটা তরুণীর সাথে তার তফাত। নানা কায়দাকানুন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি তার সেলফিতে মুখের চেহারা বদলে দিতেন- কখনও গাল তোবড়ানো, কখনও বিকৃত চেহারা আবার কখনও চড়া মেক আপ দিয়ে বদলে দিতেন নিজের চেহারা।

'সাহার তাবার' এই ছদ্মনামে নিজের ছবিগুলো পোস্ট করতেন তিনি। ছবিগুলো এতই নজর কাড়া যে ২০১৭ সালে প্রথম প্রকাশ পরার পর থেকে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে সাড়া ফেলে দেয় তার সেলফিগুলো। কোন কোন ছবিতে তার চেহারার সাথে হলিউড তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জলির এতই মিল ছিল যে গুজব রটে মিস খিসভান্দ হলিউড অভিনেত্রীর মত চেহারা করাতে ৫০ বার অস্ত্রোপচার করিয়েছেন।

ইনস্টাগ্রামে তার অনুসারীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে এবং দ্রুত তার অনুসারী সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় পাঁচ লাখে। জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি তার জোটে ঠিকই, কিন্তু চড়া মূল্যে। ইরানে সামাজিক মাধ্যমে কিছু পোস্ট করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কী পোস্ট করা যাবে বা যাবে না, তা নিয়ে দেশটিতে কঠোর আইন আছে।

ইরানের কর্তৃপক্ষ মিস খিশভান্দের পোস্টগুলোকে এক কিশোরীর ফটোশপ নিয়ে খেলা বা পরীক্ষা হিসাবে না দেখে বরং এটাকে একটা অপরাধ বলে গণ্য করে। এবং এর পরে ২০১৯ এর অক্টোবরে বেশ কিছু অভিযোগ এনে মিস খিশভান্দকে গ্রেফতার করা হয়। এসব অভিযোগের মধ্যে ছিল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া, সহিংসতায় ইন্ধন জোগানো, ধর্মীয় পোশাক পরিচ্ছদের অবমাননা এবং তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দুর্নীতি উস্কে দেয়া।

তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এক বছরের বেশি সময় তাকে বিনা জামিনে কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ইসলামিক রেভল্যুশনারি আদালত- যা গোপনীয়তার কারণে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায় প্রদানের কারণে সুপরিচিতি- সেই আদালত ফতেমাকে গত বছর ডিসেম্বর মাসে দশ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

শাস্তির কঠোরতা বহু মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। "ইসলামী এই প্রজাতন্ত্রে নারীদের নাচগান করা, বা বাধ্যতামূলক হিজাব খোলা, স্টেডিয়ামে ঢোকা, মডেলিং করা এসব কারণে গ্রেফতার হওয়ার ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু ফটোশপ ব্যবহার করে ছবিতে চেহারা পরিবর্তনের জন্য সাজা?" টু্‌ইটারে পোস্ট করা এই ভিডিও বার্তায় মন্তব্য করেছেন ইরানের বিশিষ্ট সাংবাদিক মাশি আলিনেজাদ।

অনেকেই মিস খিশভান্দের এই সাজাকে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর মনোভাবের নতুন একটা দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখছেন।

ইরানে ইন্টারনেট অপরাধ বিষয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। তবে ইরানের মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আন্দোলনকারীদের একটি দল বলছে তাদের গবেষণা অনুযায়ী ২০শে ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে ইন্টারনেট কর্মকাণ্ডের জন্য ইরানে অন্তত ৩৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইনস্টাগ্রামে তাদের পোস্টের কারণে, গোষ্ঠীটি জানাচ্ছে ।

ইরানে ইনস্টাগ্রামই একমাত্র সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম যেটি দেশটির সরকার নিষিদ্ধ করেনি এবং তরুণ ইরানীদের জন্য মত প্রকাশের এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

সরকারের জন্য এটা একটা উভয় সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দিলে তা অসন্তোষের জন্ম দিতে পারে বলে কর্তৃপক্ষ এটা বন্ধ করতে চায় না। অনেক ব্যবসায়ী বিজ্ঞাপনের জন্য ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেন। নাগরিকদের সাথে যোগাযোগের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফলে সরকার এই মাধ্যমকে এখন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।

"বহু দিন ধরেই ইরান সাংস্কৃতিক নানা কর্মকাণ্ডের ওপর নজরদারির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে,"বিবিসিকে বলছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার। "ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে মতামত প্রভাবিত করার অভিযোগে বেশ কিছু মানুষক ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।"

এর মধ্যে ২০১৪ সালে ছয়জন ইরানীকে একটি গানের সাথে তাদের নাচের ভিডিও পোস্ট করার জন্য স্থগিত কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয় এবং তাদের বেত্রাঘাত করা হয়। এরপর ২০১৮ সালে একজন তরুণী জিমনাস্টকে পপ গানের সাথে নাচার ভিডিও পোস্ট করার জন্য গ্রেফতার করা হয়।

প্রতিটি ঘটনাতেই ইনস্টাগ্রামে ভিডিও বা ছবি পোস্ট করার কারণে তাদের হয়রানি করা হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের বিচারের কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এসে তাদের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগ "স্বীকার" করে নিতে হয়েছে, বলছেন মানবাধিকার কর্মীরা।

একই ঘটনা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও। তাকেও গ্রেফতার করার দু সপ্তাহ পর "অ্যাঞ্জেলিনা জলির ভূতুড়ে মুখ"এর আদলে নিজের মুখমণ্ডল দেখানোটা যে ন্যক্কারজনক এবং সে কারণে তার জীবন কীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে সেটা ইরানী এক টিভি চ্যানেলে প্রচার করা হয় তার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে।

সেঈদ আহমদ মঈনশিরাজী, যার বয়স ৪২, তিনি এবং তার ৩৮ বছর বয়স্ক স্ত্রী শবনম শাহরোখি কীভাবে ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর সামাজিক মাধ্যম বিধিনিষেধের শিকার হয়েছেন তাও বেরিয়ে এসেছে বিবিসির এই প্রতিবেদনে। ইনস্টাগ্রামে তারা নিয়মিত তাদের মতামত দিয়ে পোস্টিং দিতেন এবং ফলে আইনের কাছে তাদের ধরা খেতে হয়।

মঈনশিরাজী বলছেন, ২০১৮ সাল থেকে সাইবার পুলিশ তাকে ভীতিপ্রদর্শন করতে শুরু করে। তাকে জেরার জন্য তারা ডেকে পাঠায় এবং তার কাছে লিখিতভাবে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দাবি করে।

তিনি বলেন, এক ঘন্টা ধরে চলা জেরার মুখে তাকে বারবার হুমকি দিয়ে বলা হয় তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হবে। এবং তাকে তার অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু পোস্ট সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেয়া হয়, বিশেষ করে যেসব পোস্টে তার স্ত্রীকে হিজাব ছাড়া দেখা যাচ্ছে।

"তারা (ইরানী কর্তৃপক্ষ) বলেন এইসব পোস্টের মাধ্যমে পশ্চিমা সংস্কৃতি দিয়ে ইরানকে কলুষিত করা হয়েছে, " বিবিসিকে বলেন মি. মঈনশিরাজী, যিনি অবসরপ্রাপ্ত মুষ্টিযোদ্ধা এবং পিকাসো মঈন নামে বেশি পরিচিত।

এসব পোস্ট তাদের অনুরোধ রেখে সরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু তারপরেও হয়রানি চলতে থাকে এবং ২০১৯ সালে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয় এবং দুই লাখ ডলার জামিনে মুক্তি দেয়া হয়।

দুই সন্তানের পিতা মঈনশিরাজী বলেন, তাদের কপালে যে দীর্ঘ কারাবাস আছে সেটা তাদের আইনজীবী একরকম নিশ্চিত করার পর, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ২০১৯ এর সেপ্টেম্বর মাসে তারা গোটা পরিবার তুরস্কে পালিয়ে যান।

কৌঁসুলিরা তাদের পালিয়ে যাওয়ায় খুবই ক্ষিপ্ত হন এবং তাদের অনুপস্থিতিতে ১৬ বছরের কারাদণ্ড, ৭৪বার বেত্রাঘাত এবং জরিমানার সাজা দেন। মঈনশিরাজী বলেন সরকার এই শাস্তিকে দৃষ্টান্তমূলক হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছে, ঠিক যেটা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও।

ইরান সরকারের ঘনিষ্ট বলে মনে করা হয় এমন একটি বেসরকারি বার্তা সংস্থা 'রোকনা'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে মিস খিশভান্দ তার সাজার কথা বলেছেন। ঐ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন চারটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তবে তিনি আশা করছেন সরকার তাকে ক্ষমা প্রদর্শন করবেন।

ইতোমধ্যে, রোকনাতে মিস খিশভান্দকে নিয়ে একটি মুখরোচক নিবন্ধও ছাপা হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়া এক দম্পতির সন্তান ফতেমা। তার শিশুকাল স্বাভাবিক ছিল না। ইনস্টাগ্রামে খ্যাতির জন্য তার আকুতি, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই অস্বাভাবিক স্পৃহার পেছনে রয়েছে তার লেখাপড়ার অভাব, অনৈতিকতা এবং মানসিক অসুস্থতা।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার বলছেন, ফতেমা খিশভান্দকে ক্যামেরার সামনেও আনা হয়েছে তার মানসিক অসুস্থতা এবং তার অস্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশে বড় হয়ে ওঠা নিয়ে কথা বলার জন্য।

আপাতত মিস খিশভান্দকে কিছুটা ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি তার কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে জামিন দেয়া হয়।

"এটা আইনজীবীদের পরামর্শ উপেক্ষা করে সরকারের পরিকল্পনা মেনে টিভিতে অপরাধ স্বীকার করতে রাজি হওয়ার ছোট একটা পুরস্কার," বলছেন তার সাবেক আইনজীবী সাঈদ ধেগান।

তবে শেষ পর্যন্ত তার আপিলের পরিণতি কী হবে সেটা পুরোই নির্ভর করবে কৌঁসুলিদের মর্জির ওপর। বিবিসি নিউজের জশুয়া নেভেটকে এই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন বিবিসি পার্সিয়ান বিভাগের সাংবাদিব সোরৌশ পাকযাদ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর