শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫১, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

ইরানে বড় হয়ে ওঠা উনিশ বছরের ফতেমা খিশভান্দ তার বয়সী আর পাঁচটা তরুণীর মতই বিখ্যাত হতে চেয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রামে নানা কায়দার সেলফি পোস্ট করে জনপ্রিয় হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাওয়া তার জন্য কীভাবে কাল হল এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বাংলা।

সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফতেমার সেলফিগুলো আর পাঁচজনের মত ছিল না। সেটাই ছিল আর পাঁচটা তরুণীর সাথে তার তফাত। নানা কায়দাকানুন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি তার সেলফিতে মুখের চেহারা বদলে দিতেন- কখনও গাল তোবড়ানো, কখনও বিকৃত চেহারা আবার কখনও চড়া মেক আপ দিয়ে বদলে দিতেন নিজের চেহারা।

'সাহার তাবার' এই ছদ্মনামে নিজের ছবিগুলো পোস্ট করতেন তিনি। ছবিগুলো এতই নজর কাড়া যে ২০১৭ সালে প্রথম প্রকাশ পরার পর থেকে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে সাড়া ফেলে দেয় তার সেলফিগুলো। কোন কোন ছবিতে তার চেহারার সাথে হলিউড তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জলির এতই মিল ছিল যে গুজব রটে মিস খিসভান্দ হলিউড অভিনেত্রীর মত চেহারা করাতে ৫০ বার অস্ত্রোপচার করিয়েছেন।

ইনস্টাগ্রামে তার অনুসারীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে এবং দ্রুত তার অনুসারী সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় পাঁচ লাখে। জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি তার জোটে ঠিকই, কিন্তু চড়া মূল্যে। ইরানে সামাজিক মাধ্যমে কিছু পোস্ট করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কী পোস্ট করা যাবে বা যাবে না, তা নিয়ে দেশটিতে কঠোর আইন আছে।

ইরানের কর্তৃপক্ষ মিস খিশভান্দের পোস্টগুলোকে এক কিশোরীর ফটোশপ নিয়ে খেলা বা পরীক্ষা হিসাবে না দেখে বরং এটাকে একটা অপরাধ বলে গণ্য করে। এবং এর পরে ২০১৯ এর অক্টোবরে বেশ কিছু অভিযোগ এনে মিস খিশভান্দকে গ্রেফতার করা হয়। এসব অভিযোগের মধ্যে ছিল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া, সহিংসতায় ইন্ধন জোগানো, ধর্মীয় পোশাক পরিচ্ছদের অবমাননা এবং তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দুর্নীতি উস্কে দেয়া।

তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এক বছরের বেশি সময় তাকে বিনা জামিনে কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ইসলামিক রেভল্যুশনারি আদালত- যা গোপনীয়তার কারণে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায় প্রদানের কারণে সুপরিচিতি- সেই আদালত ফতেমাকে গত বছর ডিসেম্বর মাসে দশ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

শাস্তির কঠোরতা বহু মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। "ইসলামী এই প্রজাতন্ত্রে নারীদের নাচগান করা, বা বাধ্যতামূলক হিজাব খোলা, স্টেডিয়ামে ঢোকা, মডেলিং করা এসব কারণে গ্রেফতার হওয়ার ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু ফটোশপ ব্যবহার করে ছবিতে চেহারা পরিবর্তনের জন্য সাজা?" টু্‌ইটারে পোস্ট করা এই ভিডিও বার্তায় মন্তব্য করেছেন ইরানের বিশিষ্ট সাংবাদিক মাশি আলিনেজাদ।

অনেকেই মিস খিশভান্দের এই সাজাকে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর মনোভাবের নতুন একটা দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখছেন।

ইরানে ইন্টারনেট অপরাধ বিষয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। তবে ইরানের মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আন্দোলনকারীদের একটি দল বলছে তাদের গবেষণা অনুযায়ী ২০শে ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে ইন্টারনেট কর্মকাণ্ডের জন্য ইরানে অন্তত ৩৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইনস্টাগ্রামে তাদের পোস্টের কারণে, গোষ্ঠীটি জানাচ্ছে ।

ইরানে ইনস্টাগ্রামই একমাত্র সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম যেটি দেশটির সরকার নিষিদ্ধ করেনি এবং তরুণ ইরানীদের জন্য মত প্রকাশের এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

সরকারের জন্য এটা একটা উভয় সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দিলে তা অসন্তোষের জন্ম দিতে পারে বলে কর্তৃপক্ষ এটা বন্ধ করতে চায় না। অনেক ব্যবসায়ী বিজ্ঞাপনের জন্য ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেন। নাগরিকদের সাথে যোগাযোগের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফলে সরকার এই মাধ্যমকে এখন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।

"বহু দিন ধরেই ইরান সাংস্কৃতিক নানা কর্মকাণ্ডের ওপর নজরদারির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে,"বিবিসিকে বলছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার। "ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে মতামত প্রভাবিত করার অভিযোগে বেশ কিছু মানুষক ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।"

এর মধ্যে ২০১৪ সালে ছয়জন ইরানীকে একটি গানের সাথে তাদের নাচের ভিডিও পোস্ট করার জন্য স্থগিত কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয় এবং তাদের বেত্রাঘাত করা হয়। এরপর ২০১৮ সালে একজন তরুণী জিমনাস্টকে পপ গানের সাথে নাচার ভিডিও পোস্ট করার জন্য গ্রেফতার করা হয়।

প্রতিটি ঘটনাতেই ইনস্টাগ্রামে ভিডিও বা ছবি পোস্ট করার কারণে তাদের হয়রানি করা হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের বিচারের কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এসে তাদের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগ "স্বীকার" করে নিতে হয়েছে, বলছেন মানবাধিকার কর্মীরা।

একই ঘটনা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও। তাকেও গ্রেফতার করার দু সপ্তাহ পর "অ্যাঞ্জেলিনা জলির ভূতুড়ে মুখ"এর আদলে নিজের মুখমণ্ডল দেখানোটা যে ন্যক্কারজনক এবং সে কারণে তার জীবন কীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে সেটা ইরানী এক টিভি চ্যানেলে প্রচার করা হয় তার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে।

সেঈদ আহমদ মঈনশিরাজী, যার বয়স ৪২, তিনি এবং তার ৩৮ বছর বয়স্ক স্ত্রী শবনম শাহরোখি কীভাবে ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর সামাজিক মাধ্যম বিধিনিষেধের শিকার হয়েছেন তাও বেরিয়ে এসেছে বিবিসির এই প্রতিবেদনে। ইনস্টাগ্রামে তারা নিয়মিত তাদের মতামত দিয়ে পোস্টিং দিতেন এবং ফলে আইনের কাছে তাদের ধরা খেতে হয়।

মঈনশিরাজী বলছেন, ২০১৮ সাল থেকে সাইবার পুলিশ তাকে ভীতিপ্রদর্শন করতে শুরু করে। তাকে জেরার জন্য তারা ডেকে পাঠায় এবং তার কাছে লিখিতভাবে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দাবি করে।

তিনি বলেন, এক ঘন্টা ধরে চলা জেরার মুখে তাকে বারবার হুমকি দিয়ে বলা হয় তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হবে। এবং তাকে তার অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু পোস্ট সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেয়া হয়, বিশেষ করে যেসব পোস্টে তার স্ত্রীকে হিজাব ছাড়া দেখা যাচ্ছে।

"তারা (ইরানী কর্তৃপক্ষ) বলেন এইসব পোস্টের মাধ্যমে পশ্চিমা সংস্কৃতি দিয়ে ইরানকে কলুষিত করা হয়েছে, " বিবিসিকে বলেন মি. মঈনশিরাজী, যিনি অবসরপ্রাপ্ত মুষ্টিযোদ্ধা এবং পিকাসো মঈন নামে বেশি পরিচিত।

এসব পোস্ট তাদের অনুরোধ রেখে সরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু তারপরেও হয়রানি চলতে থাকে এবং ২০১৯ সালে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয় এবং দুই লাখ ডলার জামিনে মুক্তি দেয়া হয়।

দুই সন্তানের পিতা মঈনশিরাজী বলেন, তাদের কপালে যে দীর্ঘ কারাবাস আছে সেটা তাদের আইনজীবী একরকম নিশ্চিত করার পর, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ২০১৯ এর সেপ্টেম্বর মাসে তারা গোটা পরিবার তুরস্কে পালিয়ে যান।

কৌঁসুলিরা তাদের পালিয়ে যাওয়ায় খুবই ক্ষিপ্ত হন এবং তাদের অনুপস্থিতিতে ১৬ বছরের কারাদণ্ড, ৭৪বার বেত্রাঘাত এবং জরিমানার সাজা দেন। মঈনশিরাজী বলেন সরকার এই শাস্তিকে দৃষ্টান্তমূলক হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছে, ঠিক যেটা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও।

ইরান সরকারের ঘনিষ্ট বলে মনে করা হয় এমন একটি বেসরকারি বার্তা সংস্থা 'রোকনা'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে মিস খিশভান্দ তার সাজার কথা বলেছেন। ঐ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন চারটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তবে তিনি আশা করছেন সরকার তাকে ক্ষমা প্রদর্শন করবেন।

ইতোমধ্যে, রোকনাতে মিস খিশভান্দকে নিয়ে একটি মুখরোচক নিবন্ধও ছাপা হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়া এক দম্পতির সন্তান ফতেমা। তার শিশুকাল স্বাভাবিক ছিল না। ইনস্টাগ্রামে খ্যাতির জন্য তার আকুতি, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই অস্বাভাবিক স্পৃহার পেছনে রয়েছে তার লেখাপড়ার অভাব, অনৈতিকতা এবং মানসিক অসুস্থতা।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার বলছেন, ফতেমা খিশভান্দকে ক্যামেরার সামনেও আনা হয়েছে তার মানসিক অসুস্থতা এবং তার অস্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশে বড় হয়ে ওঠা নিয়ে কথা বলার জন্য।

আপাতত মিস খিশভান্দকে কিছুটা ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি তার কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে জামিন দেয়া হয়।

"এটা আইনজীবীদের পরামর্শ উপেক্ষা করে সরকারের পরিকল্পনা মেনে টিভিতে অপরাধ স্বীকার করতে রাজি হওয়ার ছোট একটা পুরস্কার," বলছেন তার সাবেক আইনজীবী সাঈদ ধেগান।

তবে শেষ পর্যন্ত তার আপিলের পরিণতি কী হবে সেটা পুরোই নির্ভর করবে কৌঁসুলিদের মর্জির ওপর। বিবিসি নিউজের জশুয়া নেভেটকে এই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন বিবিসি পার্সিয়ান বিভাগের সাংবাদিব সোরৌশ পাকযাদ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে