শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫১, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় হতে গিয়ে চরম বিপাকে যে তরুণী

ইরানে বড় হয়ে ওঠা উনিশ বছরের ফতেমা খিশভান্দ তার বয়সী আর পাঁচটা তরুণীর মতই বিখ্যাত হতে চেয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রামে নানা কায়দার সেলফি পোস্ট করে জনপ্রিয় হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাওয়া তার জন্য কীভাবে কাল হল এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বাংলা।

সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফতেমার সেলফিগুলো আর পাঁচজনের মত ছিল না। সেটাই ছিল আর পাঁচটা তরুণীর সাথে তার তফাত। নানা কায়দাকানুন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি তার সেলফিতে মুখের চেহারা বদলে দিতেন- কখনও গাল তোবড়ানো, কখনও বিকৃত চেহারা আবার কখনও চড়া মেক আপ দিয়ে বদলে দিতেন নিজের চেহারা।

'সাহার তাবার' এই ছদ্মনামে নিজের ছবিগুলো পোস্ট করতেন তিনি। ছবিগুলো এতই নজর কাড়া যে ২০১৭ সালে প্রথম প্রকাশ পরার পর থেকে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে সাড়া ফেলে দেয় তার সেলফিগুলো। কোন কোন ছবিতে তার চেহারার সাথে হলিউড তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জলির এতই মিল ছিল যে গুজব রটে মিস খিসভান্দ হলিউড অভিনেত্রীর মত চেহারা করাতে ৫০ বার অস্ত্রোপচার করিয়েছেন।

ইনস্টাগ্রামে তার অনুসারীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে এবং দ্রুত তার অনুসারী সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় পাঁচ লাখে। জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি তার জোটে ঠিকই, কিন্তু চড়া মূল্যে। ইরানে সামাজিক মাধ্যমে কিছু পোস্ট করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কী পোস্ট করা যাবে বা যাবে না, তা নিয়ে দেশটিতে কঠোর আইন আছে।

ইরানের কর্তৃপক্ষ মিস খিশভান্দের পোস্টগুলোকে এক কিশোরীর ফটোশপ নিয়ে খেলা বা পরীক্ষা হিসাবে না দেখে বরং এটাকে একটা অপরাধ বলে গণ্য করে। এবং এর পরে ২০১৯ এর অক্টোবরে বেশ কিছু অভিযোগ এনে মিস খিশভান্দকে গ্রেফতার করা হয়। এসব অভিযোগের মধ্যে ছিল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া, সহিংসতায় ইন্ধন জোগানো, ধর্মীয় পোশাক পরিচ্ছদের অবমাননা এবং তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দুর্নীতি উস্কে দেয়া।

তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এক বছরের বেশি সময় তাকে বিনা জামিনে কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ইসলামিক রেভল্যুশনারি আদালত- যা গোপনীয়তার কারণে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায় প্রদানের কারণে সুপরিচিতি- সেই আদালত ফতেমাকে গত বছর ডিসেম্বর মাসে দশ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

শাস্তির কঠোরতা বহু মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। "ইসলামী এই প্রজাতন্ত্রে নারীদের নাচগান করা, বা বাধ্যতামূলক হিজাব খোলা, স্টেডিয়ামে ঢোকা, মডেলিং করা এসব কারণে গ্রেফতার হওয়ার ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু ফটোশপ ব্যবহার করে ছবিতে চেহারা পরিবর্তনের জন্য সাজা?" টু্‌ইটারে পোস্ট করা এই ভিডিও বার্তায় মন্তব্য করেছেন ইরানের বিশিষ্ট সাংবাদিক মাশি আলিনেজাদ।

অনেকেই মিস খিশভান্দের এই সাজাকে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর মনোভাবের নতুন একটা দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখছেন।

ইরানে ইন্টারনেট অপরাধ বিষয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। তবে ইরানের মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আন্দোলনকারীদের একটি দল বলছে তাদের গবেষণা অনুযায়ী ২০শে ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে ইন্টারনেট কর্মকাণ্ডের জন্য ইরানে অন্তত ৩৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইনস্টাগ্রামে তাদের পোস্টের কারণে, গোষ্ঠীটি জানাচ্ছে ।

ইরানে ইনস্টাগ্রামই একমাত্র সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম যেটি দেশটির সরকার নিষিদ্ধ করেনি এবং তরুণ ইরানীদের জন্য মত প্রকাশের এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

সরকারের জন্য এটা একটা উভয় সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দিলে তা অসন্তোষের জন্ম দিতে পারে বলে কর্তৃপক্ষ এটা বন্ধ করতে চায় না। অনেক ব্যবসায়ী বিজ্ঞাপনের জন্য ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেন। নাগরিকদের সাথে যোগাযোগের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফলে সরকার এই মাধ্যমকে এখন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে।

"বহু দিন ধরেই ইরান সাংস্কৃতিক নানা কর্মকাণ্ডের ওপর নজরদারির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে,"বিবিসিকে বলছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার। "ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে মতামত প্রভাবিত করার অভিযোগে বেশ কিছু মানুষক ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।"

এর মধ্যে ২০১৪ সালে ছয়জন ইরানীকে একটি গানের সাথে তাদের নাচের ভিডিও পোস্ট করার জন্য স্থগিত কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয় এবং তাদের বেত্রাঘাত করা হয়। এরপর ২০১৮ সালে একজন তরুণী জিমনাস্টকে পপ গানের সাথে নাচার ভিডিও পোস্ট করার জন্য গ্রেফতার করা হয়।

প্রতিটি ঘটনাতেই ইনস্টাগ্রামে ভিডিও বা ছবি পোস্ট করার কারণে তাদের হয়রানি করা হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের বিচারের কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এসে তাদের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগ "স্বীকার" করে নিতে হয়েছে, বলছেন মানবাধিকার কর্মীরা।

একই ঘটনা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও। তাকেও গ্রেফতার করার দু সপ্তাহ পর "অ্যাঞ্জেলিনা জলির ভূতুড়ে মুখ"এর আদলে নিজের মুখমণ্ডল দেখানোটা যে ন্যক্কারজনক এবং সে কারণে তার জীবন কীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে সেটা ইরানী এক টিভি চ্যানেলে প্রচার করা হয় তার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে।

সেঈদ আহমদ মঈনশিরাজী, যার বয়স ৪২, তিনি এবং তার ৩৮ বছর বয়স্ক স্ত্রী শবনম শাহরোখি কীভাবে ইরানী কর্তৃপক্ষের কঠোর সামাজিক মাধ্যম বিধিনিষেধের শিকার হয়েছেন তাও বেরিয়ে এসেছে বিবিসির এই প্রতিবেদনে। ইনস্টাগ্রামে তারা নিয়মিত তাদের মতামত দিয়ে পোস্টিং দিতেন এবং ফলে আইনের কাছে তাদের ধরা খেতে হয়।

মঈনশিরাজী বলছেন, ২০১৮ সাল থেকে সাইবার পুলিশ তাকে ভীতিপ্রদর্শন করতে শুরু করে। তাকে জেরার জন্য তারা ডেকে পাঠায় এবং তার কাছে লিখিতভাবে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দাবি করে।

তিনি বলেন, এক ঘন্টা ধরে চলা জেরার মুখে তাকে বারবার হুমকি দিয়ে বলা হয় তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হবে। এবং তাকে তার অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু পোস্ট সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেয়া হয়, বিশেষ করে যেসব পোস্টে তার স্ত্রীকে হিজাব ছাড়া দেখা যাচ্ছে।

"তারা (ইরানী কর্তৃপক্ষ) বলেন এইসব পোস্টের মাধ্যমে পশ্চিমা সংস্কৃতি দিয়ে ইরানকে কলুষিত করা হয়েছে, " বিবিসিকে বলেন মি. মঈনশিরাজী, যিনি অবসরপ্রাপ্ত মুষ্টিযোদ্ধা এবং পিকাসো মঈন নামে বেশি পরিচিত।

এসব পোস্ট তাদের অনুরোধ রেখে সরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু তারপরেও হয়রানি চলতে থাকে এবং ২০১৯ সালে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয় এবং দুই লাখ ডলার জামিনে মুক্তি দেয়া হয়।

দুই সন্তানের পিতা মঈনশিরাজী বলেন, তাদের কপালে যে দীর্ঘ কারাবাস আছে সেটা তাদের আইনজীবী একরকম নিশ্চিত করার পর, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ২০১৯ এর সেপ্টেম্বর মাসে তারা গোটা পরিবার তুরস্কে পালিয়ে যান।

কৌঁসুলিরা তাদের পালিয়ে যাওয়ায় খুবই ক্ষিপ্ত হন এবং তাদের অনুপস্থিতিতে ১৬ বছরের কারাদণ্ড, ৭৪বার বেত্রাঘাত এবং জরিমানার সাজা দেন। মঈনশিরাজী বলেন সরকার এই শাস্তিকে দৃষ্টান্তমূলক হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছে, ঠিক যেটা ঘটেছে মিস খিশভান্দের ক্ষেত্রেও।

ইরান সরকারের ঘনিষ্ট বলে মনে করা হয় এমন একটি বেসরকারি বার্তা সংস্থা 'রোকনা'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে মিস খিশভান্দ তার সাজার কথা বলেছেন। ঐ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন চারটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, তবে তিনি আশা করছেন সরকার তাকে ক্ষমা প্রদর্শন করবেন।

ইতোমধ্যে, রোকনাতে মিস খিশভান্দকে নিয়ে একটি মুখরোচক নিবন্ধও ছাপা হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়া এক দম্পতির সন্তান ফতেমা। তার শিশুকাল স্বাভাবিক ছিল না। ইনস্টাগ্রামে খ্যাতির জন্য তার আকুতি, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই অস্বাভাবিক স্পৃহার পেছনে রয়েছে তার লেখাপড়ার অভাব, অনৈতিকতা এবং মানসিক অসুস্থতা।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ইরান বিষয়ক গবেষক তারা সেপেহরি ফার বলছেন, ফতেমা খিশভান্দকে ক্যামেরার সামনেও আনা হয়েছে তার মানসিক অসুস্থতা এবং তার অস্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশে বড় হয়ে ওঠা নিয়ে কথা বলার জন্য।

আপাতত মিস খিশভান্দকে কিছুটা ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি তার কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে জামিন দেয়া হয়।

"এটা আইনজীবীদের পরামর্শ উপেক্ষা করে সরকারের পরিকল্পনা মেনে টিভিতে অপরাধ স্বীকার করতে রাজি হওয়ার ছোট একটা পুরস্কার," বলছেন তার সাবেক আইনজীবী সাঈদ ধেগান।

তবে শেষ পর্যন্ত তার আপিলের পরিণতি কী হবে সেটা পুরোই নির্ভর করবে কৌঁসুলিদের মর্জির ওপর। বিবিসি নিউজের জশুয়া নেভেটকে এই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন বিবিসি পার্সিয়ান বিভাগের সাংবাদিব সোরৌশ পাকযাদ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা