শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

'নতুন' মধ্যপ্রাচ্যে বাইডেনের অগ্নিপরীক্ষা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'নতুন' মধ্যপ্রাচ্যে বাইডেনের অগ্নিপরীক্ষা

"বন্ধুগণ, এখন সময় পরীক্ষার" - বুধবার অভিষেক উপলক্ষে দেয়া ভাষণে তার সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো একেক করে বলতে গিয়ে এই সাবধান-বাণী শোনান আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

চ্যালেঞ্জের সেই তালিকা তিনি শেষ করেন “বিশ্বে আমেরিকার ভূমিকা“ দিয়ে। মি. বাইডেনের সেই পরীক্ষার সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলো আসবে মধ্যপ্রাচ্য থেকে।

জো বাইডেনের কূটনীতি এবং পররাষ্ট্র সামলানোর দায়িত্ব যারা পেয়েছেন তাদের অনেকেই ওবামা সরকারে ছিলেন। তাদের সময়কালে যেসব সমস্যার সমাধান তারা দিয়ে যেতে পারেননি, সেদিকে নজর দিতে গিয়ে তারা দেখবেন বাস্তবতা গত চার বছরে অনেক বদলে গেছে।

সবচেয়ে বড় ধাক্কা তারা খাবেন যখন দেখবেন যেসব নীতি তারাই প্রণয়ন করেছিলেন, তার অনেকগুলোও উধাও হয়ে গেছে বা জটিল চেহারা নিয়েছে। কিন্তু অনেক আবার মনে করছেন, নতুন এই বাস্তবতার মধ্যে সুযোগও তৈরি হয়েছে।

"নতুন প্রশাসনের লোকজন বুঝতে পারছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে ওবামা সরকারের নীতিতে গলদ কোথায় ছিল," বলছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা প্রতিষ্ঠান কার্নেগী এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের গবেষক কিম ঘাতাস।

“বাইডেনের প্রশাসন হয়তো নতুন পথে হাঁটবেন, কারণ তারা অতীতে তাদের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছেন। তাছাড়া, চার বছর আগের তুলনায় মধ্যপ্রাচ্য এখন অনেকটাই ভিন্ন,“ বলছেন মিজ ঘাতাস যিনি সম্প্রতি সৌদি-ইরান শত্রুতা নিয়ে ব্ল্যাক ওয়েব নামে একটি বই লিখেছেন।

ফাইলের প্রথম পাতায় ইরান

আমেরিকার নতুন প্রশাসনের বিদেশ নীতির ফাইলে প্রথমেই রয়েছে ইরান।

দু'হাজার পনের সালে ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র তৈরি থেকে বিরত রাখতে ওবামা প্রশাসনের উদ্যোগে বহুপাক্ষিক যে ঐতিহাসিক চুক্তি হয়েছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প তা থেকে আমেরিকাকে বের করে আনার পর চুক্তিটি এখন সুতোয় ঝুলছে। যে কোনো সময় ছিঁড়ে পড়তে পারে।

সেই সাথে ইয়েমেনে চলমান রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ বন্ধ বাইডেন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য, যদিও ইরানের সাথে চুক্তির ফলে ক্রদ্ধ সৌদি আরবকে শান্ত করতে বারাক ওবামা শুরুর দিকে ইয়েমেনের যুদ্ধকে সমর্থন করেছিলেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতা নিয়ে তার প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরব গিয়েছিলেন।

ঐ সফরে তিনি ১১০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির চুক্তি করেন যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অস্ত্র চুক্তি।

তখন থেকে শুরু হয় সৌদি আরবের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্য এবং ইরানকে যতটা সম্ভব চাপে রাখার নীতি। সেই নীতির পথ ধরেই ইসরায়েল এবং উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর মধ্যে হালে নতুন এক জোট তৈরি হয়েছে।

“ওবামা প্রশাসনে যে মানুষগুলো ছিলেন তাদের ক'জনকে এখন খুবই উদ্যমী ভূমিকা রাখতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের জন্য এখন এটাই সবচেয়ে প্রয়োজনীয়,“ বলছিলেন হাসান হাসান। তিনি মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক সাময়িকী নিউজলাইনের সম্পাদক।

“আরব দেশগুলো মনে করতো আমেরিকার নেতৃত্ব ছাড়াই তারা এই অঞ্চলের মানচিত্র নিজেরাই নতুন করে তৈরি করে নিতে পারবে। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে সেই চেষ্টা করার পর তারা এখন বুঝতে পারছে লিবিয়া, ইরান এবং এমনকি ক্ষুদ্র একটি দেশ কাতারের ব্যাপারেও তাদের ক্ষমতা সীমিত।“

পুরনো মিত্রদের সাথে নতুন সম্পর্কের সূচনা আমেরিকার নতুন প্রশাসনের অগ্রাধিকারের শুরুর দিকে রয়েছে। নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেন, “শুরুতেই এই অঞ্চলে আমাদের মিত্রদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে তাদের সাথে কথা শুরু খুবই প্রয়োজন। এই মিত্রদের মধ্যে যেমন ইসরায়েল রয়েছে তেমনি উপসাগরীয় দেশগুলোও রয়েছে।“

চার ঘণ্টা ধরে চলা এই শুনানির সময় তিনি বার বার গুরুত্ব দিয়ে ইরানের প্রসঙ্গ টেনেছেন।

মি. ব্লিনকেন - যিনি বহুদিন ধরে মি. ওবামা এবং মি. বাইডেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে কাজ করেছেন - তিনি বলেন, পরমাণু কর্মসূচি ছাড়াও ইরানের “অস্থিরতা তৈরির তৎপরতা“ এবং তাদের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণে নতুন মীমাংসা প্রয়োজন। পশ্চিমা দেশগুলোরও একই মতামত।

তবে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ২০১৫ সালে করা চুক্তি - যেটিকে বহুপাক্ষিক কূটনীতির বিরল একটি সাফল্য হিসাবে দেখা হয় - ঝেড়ে ফেলে দিতে চাইবেনা বাইডেন প্রশাসন।

“আপনি যদি বাইডেনের পররাষ্ট্র নীতি, পারমানবিক নিরস্ত্রীকরণ এবং অর্থনীতি পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়া লোকগুলোর দিকে তাকান, দেখবেন তাদের অনেকেই ইরানের সাথে করা পরমাণু চুক্তি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন,“ বলেন এলি জেরানমায়ে, যিনি বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক ইউরোপীয় কাউন্সিলের মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা বিভাগের উপ-পরিচালক।

“বাইডেন শিবির এবং ইরানের নেতৃত্ব উভয়েই একমত যে এই চুক্তির সব পক্ষকে একত্রিত করে চুক্তির শতভাগ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। এবং এ কাজটি তাদের দ্রুত করতে হবে।“

চুক্তি থেকে ২০১৮ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বেরিয়ে যাওয়া এবং ইরানের ওপর সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর থেকে তেহরান পারমাণবিক চুক্তিতে করা প্রতিশ্রুতি থেকে ধীরে ধীর দূরে সরে যাচেছ।

সম্প্রতি তেহরান ইউরেনিয়াম শোধনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়ার কথা জানিয়েছে যা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলো উদ্বিগ্ন।

ইরানের নেতারা অবশ্য ক্রমাগত বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে তারাও চুক্তি অনুসরণ করবে।

ইরান চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চাপানো সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে। একইসাথে গত চার বছরে ইরানের অভ্যন্তরে পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপন নিয়ে ভরসা কমেছে।

বাইডেন প্রশাসন দেশের ভেতরও ওজর-আপত্তির মুখোমুখি হতে পারে।

নতুন নির্বাচিত কংগ্রেস, যাদের মধ্যে পররাষ্ট্র নীতির অনেক অভিজ্ঞ লোকজন এখন রয়েছেন, তারা বিদেশ নীতিতে অধিকতর মতামতের অধিকার চাইছেন। ইরান-বিরোধী লোকজন কংগ্রেসে ভর্তি।

খাসোগজি এবং সৌদি আরব

ইরান ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যে আরো যেসব বিষয়ের দিকে বাইডেন প্রশাসন নজর দেবে তার মধ্যে রয়েছে: ইয়েমেনের যুদ্ধ বন্ধ করা, ইসরায়েল-আরব শান্তি চুক্তি, সৌদি আরবে মানবাধিকার, বিরোধী মতাবলম্বীদের ওপর নির্যাতন এবং সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যাকাণ্ড।

কিন্তু ইরানের সাথে কি চুক্তি হবে তার প্রভাব এসব বিষয়ের ওপর গিয়েও পড়বে।

বাইডেন যাকে তার জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক হিসাবে নিয়োগ করেছেন কংগ্রেসে তার নিয়োগের শুনানির সময় তাকে প্রশ্ন করা হয়, ট্রাম্প সরকারের “বেআইনি তৎপরতা“ তিনি বন্ধ করবেন কিনা এবং সাংবাদিক খাসোগজি হত্যার একটি পূর্ণাঙ্গ একটি রিপোর্ট তিনি কংগ্রেসকে দেবেন কিনা।

উত্তরে আভরিল হেইনস বলেন, “হ্যাঁ সেনেটর, অবশ্যই। আমরা আইন অনুসরণ করবো।“

গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক নির্ভরযোগ্য মিডিয়া বলে আসছে, সিআইএর কাছে বেশ জোরালো প্রমাণ রয়েছে যে সৌদি যুবরাজ মোহামেদ বিন সালমানই জামাল খাসোগজির হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সৌদি যুবরাজ অবশ্য সবসময় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

কিন্তু বাইডেন কি এ নিয়ে সৌদি যুবরাজকে শায়েস্তা করতে পারবেন?

“আমেরিকানদের উচিৎ যুবরাজকে তাদের সন্দেহের দৃষ্টি থেকে সরানো, কারণ সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ এ ব্যাপারে সেই,“ বিবিসিকে বলেন সৌদি লেখক এবং বিশ্লেষক আলি শিহাবি।

“সিআইএ হোক আর পেন্টাগন হোক বা পররাষ্ট্র দপ্তর হোক, সৌদি আরব যে আমেরিকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাস্তবতা তাদের বুঝতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে যে কোনো কিছু করার জন্য সৌদি আরবকে তাদের দরকার।“

তবে অনেক বিষয়ে সৌদি এবং আমেরিকার নীতির মধ্যে ঐক্যমত্য হওয়া সম্ভব। যেমন, ইয়েমেনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বন্ধ। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের অন্য অনেক বিষয়ের মতো এই সমস্যারও সহজ কোনো সমাধান নেই।

“সৌদি আরবের জন্য সামরিক সহযোগিতা বন্ধ অতটা সহজ নয়।,“ বলছেন পিটার স্যালসবেরি, যিনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইয়েমেন বিশেষজ্ঞ।

“যুক্তরাষ্ট্র যদি সেখানে শান্তি চায় তাহলে কূটনৈতিকভাবে তাদের আরো তৎপর হতে হবে।“

কূটনৈতিক সেই তৎপরতায় অপ্রীতিকর বহু বিষয় উঠে আসবেই, বিশেষ করে মানবাধিকারকে যখন বাইডেন প্রশাসন তাদের এজেন্ডায় জায়গা দিয়েছেন।

তার অর্থ, রিয়াদ থেকে শুরু করে তেহরান, কায়রো বা অন্যত্র কথাবার্তা বলার সময় জটিল এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামলাতে হবে।

অনেকেই নজর রাখবেন এইসব কথাবার্তা শুধুই কি ফাঁকা বুলি নাকি আমেরিকা এসবের বাস্তবায়নকে গুরুত্ব দেবে।

মধ্যপ্রাচ্যের নতুন বাস্তবতা

তবে নতুন নীতি নিয়ে এগুলেও, বাইডেনকে তার পূর্বসূরীর অনেক পদক্ষেপকে মেনে নিয়েই কাজ করতে হবে।

যেমন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের তথাকথিত আব্রাহাম চুক্তি অর্থাৎ ইসরায়েলের সাথে কয়েকটি আরব দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের চুক্তির প্রশংসা বিভিন্ন মহলে হচ্ছে। মি. বাইডেনও এই সম্পর্কে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

কিন্তু নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. ব্লিনকেন বলেছেন, ঐ সব চুক্তির শর্তগুলোকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।

ইউএই‘র কাছে অস্ত্র বিক্রি বা বিতর্কিত ওয়েস্টার্ন সাহারা অঞ্চলে মরক্কোর সার্বভৌমত্ব মেনে নেওয়ার প্রতিশ্রুতির দিকে তিনি ইঙ্গিত করেছেন।

ইরাক, সিরিয়া এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট, আল কায়দা এবং ইসলামিক স্টেটের অব্যাহত তৎপরতার দিকেও নজর দিতেই হবে জো বাইডেনকে, যিনি নিজের দেশেই নতুন করে উগ্রবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন।

“আমি মনে করি নতুন সুযোগ হাজির হয়েছে, “ বলছেন কিম ঘাতাস। “কঠিন হবে, কিন্তু বিশ্বে আমেরিকার ভূমিকা এবং মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে নতুন চিন্তার সুযোগ তৈরি হয়েছে।“ সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়