শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৬, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

বেআইনি অর্থ কেলেঙ্কারির জন্য নেপালকেই বেছে নিচ্ছে চীনারা। সাম্প্রতিক বিভিন্ন কার্যকলাপের প্রেক্ষিতে নিশ্চিত করেই বলা যায় নেপালই হয়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক পাচারচক্রে জড়িত চীনা নাগরিকদের স্বর্গরাজ্য। 

করোনা অতিমারির কারণে লকডাউনের সময়েও ভারতীয় শুল্ক বিভাগের বিদেশি সোনা জব্দ করেই আয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ। কারণ চোরাকারবারীরা এখন বিমানপথের বদলে নেপালের খোলামেলা সীমান্ত দিয়েই পশ্চিম এশিয়ায় নিজেদের জাল বিস্তারে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করছে। 

জুলাই মাসেই ৩৩.৫ কেজি সোনা জব্দ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ব্যুরো। হরিসারণ খাড়কা নামে এক ব্যক্তি গ্রেফতারের পর পুরো বিষয়টি সামনে চলে আসে। ধরা পড়ে চোরাকারবার রোধে নেপালের গাফিলতি। 

নেপালে সোনা পাচারকারিদের মধ্যে চীনের নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি জড়িত। গত ৫ বছরের পুলিশ রেকর্ড বলছে, অন্তত ২০০ চীনা ধরা পড়েছে নেপালে। শুধুমাত্র সোনা পাচারই নয়, ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, এটিএম হ্যাকিং, টাকা পাচার, মানবপাচার, পশুপাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত চীনারা। 

দেখা যাচ্ছে, চীনারা নেপালের মাটি ব্যবহার করে অপরাধমূলক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। নেপালকে কেন্দ্র করে তারা গড়ে তুলেছে অপরাধচক্র। সাইবার ক্রাইম, অনলাইন জুয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের চীনা অর্থনৈতিক অপরাধের রাজধানী হয়ে উঠেছে কাঠমান্ডু।  

নেপালে চীনা অপরাধ চক্রের আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে বছর খানেক আগের একটি ঘটনা থেকে। ২০১৯-এর ২৩ ডিসেম্বর কাঠমান্ডু থেকে ১২২ জন চাইনিজ গ্রেফতার হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধের অভিযোগ ওঠে। কিন্তু নেপালকে এই ঘটনার তদন্তটুকুও করতে দেয়নি চীন। 

চীনের পাবলিক সিকিউরিটি এজেন্সি তদন্তে নেমে যাবতীয় তথ্য নিজেদের দখলে নিয়ে নেয়। ওয়াং শিয়াওহং-এর নেতৃত্বে ললিতপুর, বালাচু, মহারাজগঞ্জ ও বুধাননীলকন্ঠসহ কাঠমান্ডুর বিভিন্ন জায়গায় চলে তল্লাশি। কিন্তু চীনের চেন সিতিয়ান, ওউ রোংফেং. ইউ ওয়াইহাই, ঝ্যাং ঝ্যাংপো, চু চিং., ইয়াং ডং, শিয়াও চাও-এর মতো আন্তর্জাতিক স্তরে কুখ্যাত অপরাধীরা তল্লাশি অভিযান শুরুর আগেই রহস্যজনকভাবে ফিলিপিনসে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। 

নেপাল পুলিশকে বাদ দিয়েই চীনা নিরাপত্তা আধিকারিকরা নেপালে তল্লাশি চালিয়ে ৭৪৭টি মোবাইল ফোন, ৩৩১টি ল্যাপটপ, ৯৮টি সিপিইউ, ৯৯টি মনিটর, ২২টি পেন ড্রাইভ এবং ৩২৭টি সিম কার্ড বাজেয়াপ্ত করে। 

জানা যায়, নেপালে বসে চীনা চোরাকারবারীরা ২১টি সফটওয়্যার কোম্পানি চালাচ্ছিল। ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয় কাঠমান্ডু থেকে। অথচ এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরও নেপাল স্বাধীনভাবে কোনও তদন্তেই নামেনি। অথচ তাদের মাটি ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্র চালাচ্ছে চীনা অপরাধীরা। 

নেপালে এতো বড় অপরাধচক্রের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলেও চীন অবশ্য দোষ চাপিয়েছে উইঘুর মুসলিম আর হংকং-এর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ওপর। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রকের মুখপাত্র গেং শুয়াং বলেছিলেন, 'ধৃতেরা চীনের উদ্বেগের কারণ। এটা উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী ও হংকং-এর গণতন্ত্রের নামে আন্দোলনরতদের কাজ।'

চীনের সঙ্গে নেপালের কোনও বন্দি প্রত্যার্পন চুক্তি ছিল না। ২০১৯-এর অক্টোবরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং কাঠমান্ডু সফরকালে দুই দেশ অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়ে পারস্পরিক আইনি সহায়তার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল ইচ্ছা করলে কোনও চীনা অপরাধীকে বেইজিংয়ের হাতে তুলে দিতে পারে। কিন্তু সূত্রের খবর, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চাপে অর্থনৈতিক অপরাধে ধৃতদের সকলকেই চীনের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় নেপাল। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ২টি চার্টার্ড প্লেনে করে ধৃত চীনা জালিয়াতদের নিজের দেশে নিয়ে যায় চীন। অনেকেই মনে করেন নেপালে বিচার ব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করে চীন নেপালের জনগণকে অন্ধকারে রেখে অপরাধীদের কাঠমান্ডু থেকে নিজেদের দেশে নিয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নেপালের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চীনা হস্তক্ষেপের এটাও এতটা বড় প্রমাণ। নেপালের সার্বভৌমত্বও আজ প্রশ্ন চিহ্ণের সামনে।

এশিয়া পেসিফিক গ্রুপ চলতি বছরে অর্থপাচার বিরোধী (এএমএল) এবং সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ প্রতিরোধ (সিএফটি)-এ নেপালের ভূমিকা খতিয়ে দেখবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স ২০০৯ সালেই নেপালকে ধূসর তালিকাভুক্ত করে। চবে ২০১৪ সালে সেই তালিকা থেকে মুক্তি পায় নেপাল। কিন্তু চীনা জালিয়াতদের কারণে ফের আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কু-নজরে পড়তে পারে নেপাল। 

জানা গেছে, বর্তমানে ৮০০ চীনা প্রতারক সেখানে আর্থিক অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। নেপাল সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণই নেই অপরাধ দমনে। বরং অনেক দেশই নেপালও জড়িত বলে সন্দেহ করতে শুরু করেছে।

আমেরিকার ফিনান্সিয়াল ক্রাইমস এনফোর্সমেন্ট নেটওয়ার্ক গত বছর সেপ্টেম্বরে একটি তদন্তমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ফিনসেন ফাইল নামে পরিচিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছু নেপালি ব্যাঙ্ক ও সংস্থা চীনের সঙ্গে ইরানের যোগসূত্র হিসাবে কাজ করছে। এই ফাইলেই উল্লেখ রয়েছে অন্তত ১০টি নেপালি সংস্থার রহস্যজনক অর্থ লেনদেনের। ফিনসেন ফাইল অনুযায়ী, ৯টি ব্যাঙ্ক, ১০টি সংস্থা ছাড়াও বহু নেপালি আন্তর্জাতিক ব্যবসার নামে মোটা টাকা রহস্যজনক ভাবে লেনেদেন যুক্ত। ১১ বছরে ২৯২.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয়েছে নেপাল থেকে। 

ফিনসেন বলছে, নেপালি কোম্পানি রৌনিয়ার ব্রাদার্স ইরান থেকে মাল এনে সেই মাল দুবাই থেকে আমদানিকৃত বলে চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাজ্যের ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরোর তদন্তেও উঠে এসেছে নেপালের জালিয়াতির উদাহরণ। ইরানের 'বন্দর আব্বাস' থেকে মাল নিয়ে এসে ভুয়া কাগজপত্রে নেপাল দেখিয়েছে দুবাইয়ের 'জেবেল আলি' বন্দরের নাম।

ফিনসেনের প্রতিবেদনে পুরাকীর্তি পাচারেও নেপালের নাম উঠে এসেছে। নেপালি ব্যবসায়ীরা অনেকেই সোনা, পুরনো ধাতবমূর্তি, বিটুমিন, টেলিফোনের যন্ত্রাংশ চোরাকারবারেও যুক্ত। বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের নামে নেপালের ব্যাঙ্ক গুলি আসলে মানি লন্ডারিংকেই উতসাহিত করে চলেছে। ২০১১ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে চীনের ঝংজিং টেলিকম্যুনিকেশন ইক্যুপমেন্ট বা জেটিই ২১৩.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামগ্রী নেপাল-সহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করেছে রেড ক্রশের স্টিকার লাগিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে। চীনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নেপা দেশের অ্যাসেট (মানি) লন্ডারিং প্রিভেনশন রুলস, ২০০৮ (এএলপিএ)-কেও বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে।

নেপালে অর্থ-পাচার আর সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ বন্ধে তেমন কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। নগদ অর্থের কারবারি দেশটিতে সহজেই অর্থপাচারকারীরা আকৃষ্ট হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে অর্থনৈতিক অপরাধের মাত্রাও। চীনা জালিয়াতদের উপস্থিতি শুধু নেপালের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলার পক্ষেই ক্ষতিকারক হয়ে উঠছে না, দেশের আর্থিক মেরুদণ্ডও পঙ্গু হতে বসেছে। 

নেপাল সরকারকে অর্থ পাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধ দমনে সক্রিয় হতে হবে। না হলে নানা রকম অর্থনৈতিক অবরোধের মুখে পড়তে হতে পারে। চীনকে খুশি রাখতে গিয়ে নিজেদের দেশের সর্বনাশ মোটেই কাম্য নয়। তাই চীনের অর্থনৈতিক অপরাধীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক নেপাল, এটাই চাইছে আন্তর্জাতিক দুনিয়া। 
 
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন