শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৬, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

বেআইনি অর্থ কেলেঙ্কারির জন্য নেপালকেই বেছে নিচ্ছে চীনারা। সাম্প্রতিক বিভিন্ন কার্যকলাপের প্রেক্ষিতে নিশ্চিত করেই বলা যায় নেপালই হয়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক পাচারচক্রে জড়িত চীনা নাগরিকদের স্বর্গরাজ্য। 

করোনা অতিমারির কারণে লকডাউনের সময়েও ভারতীয় শুল্ক বিভাগের বিদেশি সোনা জব্দ করেই আয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ। কারণ চোরাকারবারীরা এখন বিমানপথের বদলে নেপালের খোলামেলা সীমান্ত দিয়েই পশ্চিম এশিয়ায় নিজেদের জাল বিস্তারে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করছে। 

জুলাই মাসেই ৩৩.৫ কেজি সোনা জব্দ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ব্যুরো। হরিসারণ খাড়কা নামে এক ব্যক্তি গ্রেফতারের পর পুরো বিষয়টি সামনে চলে আসে। ধরা পড়ে চোরাকারবার রোধে নেপালের গাফিলতি। 

নেপালে সোনা পাচারকারিদের মধ্যে চীনের নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি জড়িত। গত ৫ বছরের পুলিশ রেকর্ড বলছে, অন্তত ২০০ চীনা ধরা পড়েছে নেপালে। শুধুমাত্র সোনা পাচারই নয়, ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, এটিএম হ্যাকিং, টাকা পাচার, মানবপাচার, পশুপাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত চীনারা। 

দেখা যাচ্ছে, চীনারা নেপালের মাটি ব্যবহার করে অপরাধমূলক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। নেপালকে কেন্দ্র করে তারা গড়ে তুলেছে অপরাধচক্র। সাইবার ক্রাইম, অনলাইন জুয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের চীনা অর্থনৈতিক অপরাধের রাজধানী হয়ে উঠেছে কাঠমান্ডু।  

নেপালে চীনা অপরাধ চক্রের আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে বছর খানেক আগের একটি ঘটনা থেকে। ২০১৯-এর ২৩ ডিসেম্বর কাঠমান্ডু থেকে ১২২ জন চাইনিজ গ্রেফতার হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধের অভিযোগ ওঠে। কিন্তু নেপালকে এই ঘটনার তদন্তটুকুও করতে দেয়নি চীন। 

চীনের পাবলিক সিকিউরিটি এজেন্সি তদন্তে নেমে যাবতীয় তথ্য নিজেদের দখলে নিয়ে নেয়। ওয়াং শিয়াওহং-এর নেতৃত্বে ললিতপুর, বালাচু, মহারাজগঞ্জ ও বুধাননীলকন্ঠসহ কাঠমান্ডুর বিভিন্ন জায়গায় চলে তল্লাশি। কিন্তু চীনের চেন সিতিয়ান, ওউ রোংফেং. ইউ ওয়াইহাই, ঝ্যাং ঝ্যাংপো, চু চিং., ইয়াং ডং, শিয়াও চাও-এর মতো আন্তর্জাতিক স্তরে কুখ্যাত অপরাধীরা তল্লাশি অভিযান শুরুর আগেই রহস্যজনকভাবে ফিলিপিনসে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। 

নেপাল পুলিশকে বাদ দিয়েই চীনা নিরাপত্তা আধিকারিকরা নেপালে তল্লাশি চালিয়ে ৭৪৭টি মোবাইল ফোন, ৩৩১টি ল্যাপটপ, ৯৮টি সিপিইউ, ৯৯টি মনিটর, ২২টি পেন ড্রাইভ এবং ৩২৭টি সিম কার্ড বাজেয়াপ্ত করে। 

জানা যায়, নেপালে বসে চীনা চোরাকারবারীরা ২১টি সফটওয়্যার কোম্পানি চালাচ্ছিল। ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয় কাঠমান্ডু থেকে। অথচ এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরও নেপাল স্বাধীনভাবে কোনও তদন্তেই নামেনি। অথচ তাদের মাটি ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্র চালাচ্ছে চীনা অপরাধীরা। 

নেপালে এতো বড় অপরাধচক্রের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলেও চীন অবশ্য দোষ চাপিয়েছে উইঘুর মুসলিম আর হংকং-এর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ওপর। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রকের মুখপাত্র গেং শুয়াং বলেছিলেন, 'ধৃতেরা চীনের উদ্বেগের কারণ। এটা উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী ও হংকং-এর গণতন্ত্রের নামে আন্দোলনরতদের কাজ।'

চীনের সঙ্গে নেপালের কোনও বন্দি প্রত্যার্পন চুক্তি ছিল না। ২০১৯-এর অক্টোবরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং কাঠমান্ডু সফরকালে দুই দেশ অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়ে পারস্পরিক আইনি সহায়তার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল ইচ্ছা করলে কোনও চীনা অপরাধীকে বেইজিংয়ের হাতে তুলে দিতে পারে। কিন্তু সূত্রের খবর, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চাপে অর্থনৈতিক অপরাধে ধৃতদের সকলকেই চীনের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় নেপাল। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ২টি চার্টার্ড প্লেনে করে ধৃত চীনা জালিয়াতদের নিজের দেশে নিয়ে যায় চীন। অনেকেই মনে করেন নেপালে বিচার ব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করে চীন নেপালের জনগণকে অন্ধকারে রেখে অপরাধীদের কাঠমান্ডু থেকে নিজেদের দেশে নিয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নেপালের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চীনা হস্তক্ষেপের এটাও এতটা বড় প্রমাণ। নেপালের সার্বভৌমত্বও আজ প্রশ্ন চিহ্ণের সামনে।

এশিয়া পেসিফিক গ্রুপ চলতি বছরে অর্থপাচার বিরোধী (এএমএল) এবং সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ প্রতিরোধ (সিএফটি)-এ নেপালের ভূমিকা খতিয়ে দেখবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স ২০০৯ সালেই নেপালকে ধূসর তালিকাভুক্ত করে। চবে ২০১৪ সালে সেই তালিকা থেকে মুক্তি পায় নেপাল। কিন্তু চীনা জালিয়াতদের কারণে ফের আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কু-নজরে পড়তে পারে নেপাল। 

জানা গেছে, বর্তমানে ৮০০ চীনা প্রতারক সেখানে আর্থিক অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। নেপাল সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণই নেই অপরাধ দমনে। বরং অনেক দেশই নেপালও জড়িত বলে সন্দেহ করতে শুরু করেছে।

আমেরিকার ফিনান্সিয়াল ক্রাইমস এনফোর্সমেন্ট নেটওয়ার্ক গত বছর সেপ্টেম্বরে একটি তদন্তমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ফিনসেন ফাইল নামে পরিচিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছু নেপালি ব্যাঙ্ক ও সংস্থা চীনের সঙ্গে ইরানের যোগসূত্র হিসাবে কাজ করছে। এই ফাইলেই উল্লেখ রয়েছে অন্তত ১০টি নেপালি সংস্থার রহস্যজনক অর্থ লেনদেনের। ফিনসেন ফাইল অনুযায়ী, ৯টি ব্যাঙ্ক, ১০টি সংস্থা ছাড়াও বহু নেপালি আন্তর্জাতিক ব্যবসার নামে মোটা টাকা রহস্যজনক ভাবে লেনেদেন যুক্ত। ১১ বছরে ২৯২.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয়েছে নেপাল থেকে। 

ফিনসেন বলছে, নেপালি কোম্পানি রৌনিয়ার ব্রাদার্স ইরান থেকে মাল এনে সেই মাল দুবাই থেকে আমদানিকৃত বলে চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাজ্যের ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরোর তদন্তেও উঠে এসেছে নেপালের জালিয়াতির উদাহরণ। ইরানের 'বন্দর আব্বাস' থেকে মাল নিয়ে এসে ভুয়া কাগজপত্রে নেপাল দেখিয়েছে দুবাইয়ের 'জেবেল আলি' বন্দরের নাম।

ফিনসেনের প্রতিবেদনে পুরাকীর্তি পাচারেও নেপালের নাম উঠে এসেছে। নেপালি ব্যবসায়ীরা অনেকেই সোনা, পুরনো ধাতবমূর্তি, বিটুমিন, টেলিফোনের যন্ত্রাংশ চোরাকারবারেও যুক্ত। বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের নামে নেপালের ব্যাঙ্ক গুলি আসলে মানি লন্ডারিংকেই উতসাহিত করে চলেছে। ২০১১ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে চীনের ঝংজিং টেলিকম্যুনিকেশন ইক্যুপমেন্ট বা জেটিই ২১৩.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামগ্রী নেপাল-সহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করেছে রেড ক্রশের স্টিকার লাগিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে। চীনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নেপা দেশের অ্যাসেট (মানি) লন্ডারিং প্রিভেনশন রুলস, ২০০৮ (এএলপিএ)-কেও বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে।

নেপালে অর্থ-পাচার আর সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ বন্ধে তেমন কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। নগদ অর্থের কারবারি দেশটিতে সহজেই অর্থপাচারকারীরা আকৃষ্ট হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে অর্থনৈতিক অপরাধের মাত্রাও। চীনা জালিয়াতদের উপস্থিতি শুধু নেপালের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলার পক্ষেই ক্ষতিকারক হয়ে উঠছে না, দেশের আর্থিক মেরুদণ্ডও পঙ্গু হতে বসেছে। 

নেপাল সরকারকে অর্থ পাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধ দমনে সক্রিয় হতে হবে। না হলে নানা রকম অর্থনৈতিক অবরোধের মুখে পড়তে হতে পারে। চীনকে খুশি রাখতে গিয়ে নিজেদের দেশের সর্বনাশ মোটেই কাম্য নয়। তাই চীনের অর্থনৈতিক অপরাধীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক নেপাল, এটাই চাইছে আন্তর্জাতিক দুনিয়া। 
 
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে ১০ হাজার  শিক্ষার্থীকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ ছাত্রদলের
জাবিতে ১০ হাজার  শিক্ষার্থীকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ ছাত্রদলের

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএলে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ফিরছেন যারা
আইপিএলে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ফিরছেন যারা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন কর্মসূচির উদ্বোধন
জাবিতে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন কর্মসূচির উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: তিন আসামি কারাগারে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: তিন আসামি কারাগারে

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের
ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা
গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি
নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির
বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১
দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান
বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ
৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার
মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে