শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৬, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনা পাচারকারীদের আর্থিক জালিয়াতির রমরমা নেপালে

বেআইনি অর্থ কেলেঙ্কারির জন্য নেপালকেই বেছে নিচ্ছে চীনারা। সাম্প্রতিক বিভিন্ন কার্যকলাপের প্রেক্ষিতে নিশ্চিত করেই বলা যায় নেপালই হয়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক পাচারচক্রে জড়িত চীনা নাগরিকদের স্বর্গরাজ্য। 

করোনা অতিমারির কারণে লকডাউনের সময়েও ভারতীয় শুল্ক বিভাগের বিদেশি সোনা জব্দ করেই আয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ। কারণ চোরাকারবারীরা এখন বিমানপথের বদলে নেপালের খোলামেলা সীমান্ত দিয়েই পশ্চিম এশিয়ায় নিজেদের জাল বিস্তারে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করছে। 

জুলাই মাসেই ৩৩.৫ কেজি সোনা জব্দ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ব্যুরো। হরিসারণ খাড়কা নামে এক ব্যক্তি গ্রেফতারের পর পুরো বিষয়টি সামনে চলে আসে। ধরা পড়ে চোরাকারবার রোধে নেপালের গাফিলতি। 

নেপালে সোনা পাচারকারিদের মধ্যে চীনের নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি জড়িত। গত ৫ বছরের পুলিশ রেকর্ড বলছে, অন্তত ২০০ চীনা ধরা পড়েছে নেপালে। শুধুমাত্র সোনা পাচারই নয়, ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, এটিএম হ্যাকিং, টাকা পাচার, মানবপাচার, পশুপাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত চীনারা। 

দেখা যাচ্ছে, চীনারা নেপালের মাটি ব্যবহার করে অপরাধমূলক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। নেপালকে কেন্দ্র করে তারা গড়ে তুলেছে অপরাধচক্র। সাইবার ক্রাইম, অনলাইন জুয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের চীনা অর্থনৈতিক অপরাধের রাজধানী হয়ে উঠেছে কাঠমান্ডু।  

নেপালে চীনা অপরাধ চক্রের আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে বছর খানেক আগের একটি ঘটনা থেকে। ২০১৯-এর ২৩ ডিসেম্বর কাঠমান্ডু থেকে ১২২ জন চাইনিজ গ্রেফতার হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধের অভিযোগ ওঠে। কিন্তু নেপালকে এই ঘটনার তদন্তটুকুও করতে দেয়নি চীন। 

চীনের পাবলিক সিকিউরিটি এজেন্সি তদন্তে নেমে যাবতীয় তথ্য নিজেদের দখলে নিয়ে নেয়। ওয়াং শিয়াওহং-এর নেতৃত্বে ললিতপুর, বালাচু, মহারাজগঞ্জ ও বুধাননীলকন্ঠসহ কাঠমান্ডুর বিভিন্ন জায়গায় চলে তল্লাশি। কিন্তু চীনের চেন সিতিয়ান, ওউ রোংফেং. ইউ ওয়াইহাই, ঝ্যাং ঝ্যাংপো, চু চিং., ইয়াং ডং, শিয়াও চাও-এর মতো আন্তর্জাতিক স্তরে কুখ্যাত অপরাধীরা তল্লাশি অভিযান শুরুর আগেই রহস্যজনকভাবে ফিলিপিনসে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। 

নেপাল পুলিশকে বাদ দিয়েই চীনা নিরাপত্তা আধিকারিকরা নেপালে তল্লাশি চালিয়ে ৭৪৭টি মোবাইল ফোন, ৩৩১টি ল্যাপটপ, ৯৮টি সিপিইউ, ৯৯টি মনিটর, ২২টি পেন ড্রাইভ এবং ৩২৭টি সিম কার্ড বাজেয়াপ্ত করে। 

জানা যায়, নেপালে বসে চীনা চোরাকারবারীরা ২১টি সফটওয়্যার কোম্পানি চালাচ্ছিল। ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয় কাঠমান্ডু থেকে। অথচ এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরও নেপাল স্বাধীনভাবে কোনও তদন্তেই নামেনি। অথচ তাদের মাটি ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্র চালাচ্ছে চীনা অপরাধীরা। 

নেপালে এতো বড় অপরাধচক্রের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলেও চীন অবশ্য দোষ চাপিয়েছে উইঘুর মুসলিম আর হংকং-এর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ওপর। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রকের মুখপাত্র গেং শুয়াং বলেছিলেন, 'ধৃতেরা চীনের উদ্বেগের কারণ। এটা উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী ও হংকং-এর গণতন্ত্রের নামে আন্দোলনরতদের কাজ।'

চীনের সঙ্গে নেপালের কোনও বন্দি প্রত্যার্পন চুক্তি ছিল না। ২০১৯-এর অক্টোবরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং কাঠমান্ডু সফরকালে দুই দেশ অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়ে পারস্পরিক আইনি সহায়তার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল ইচ্ছা করলে কোনও চীনা অপরাধীকে বেইজিংয়ের হাতে তুলে দিতে পারে। কিন্তু সূত্রের খবর, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চাপে অর্থনৈতিক অপরাধে ধৃতদের সকলকেই চীনের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় নেপাল। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ২টি চার্টার্ড প্লেনে করে ধৃত চীনা জালিয়াতদের নিজের দেশে নিয়ে যায় চীন। অনেকেই মনে করেন নেপালে বিচার ব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করে চীন নেপালের জনগণকে অন্ধকারে রেখে অপরাধীদের কাঠমান্ডু থেকে নিজেদের দেশে নিয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নেপালের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চীনা হস্তক্ষেপের এটাও এতটা বড় প্রমাণ। নেপালের সার্বভৌমত্বও আজ প্রশ্ন চিহ্ণের সামনে।

এশিয়া পেসিফিক গ্রুপ চলতি বছরে অর্থপাচার বিরোধী (এএমএল) এবং সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ প্রতিরোধ (সিএফটি)-এ নেপালের ভূমিকা খতিয়ে দেখবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স ২০০৯ সালেই নেপালকে ধূসর তালিকাভুক্ত করে। চবে ২০১৪ সালে সেই তালিকা থেকে মুক্তি পায় নেপাল। কিন্তু চীনা জালিয়াতদের কারণে ফের আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কু-নজরে পড়তে পারে নেপাল। 

জানা গেছে, বর্তমানে ৮০০ চীনা প্রতারক সেখানে আর্থিক অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। নেপাল সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণই নেই অপরাধ দমনে। বরং অনেক দেশই নেপালও জড়িত বলে সন্দেহ করতে শুরু করেছে।

আমেরিকার ফিনান্সিয়াল ক্রাইমস এনফোর্সমেন্ট নেটওয়ার্ক গত বছর সেপ্টেম্বরে একটি তদন্তমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ফিনসেন ফাইল নামে পরিচিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছু নেপালি ব্যাঙ্ক ও সংস্থা চীনের সঙ্গে ইরানের যোগসূত্র হিসাবে কাজ করছে। এই ফাইলেই উল্লেখ রয়েছে অন্তত ১০টি নেপালি সংস্থার রহস্যজনক অর্থ লেনদেনের। ফিনসেন ফাইল অনুযায়ী, ৯টি ব্যাঙ্ক, ১০টি সংস্থা ছাড়াও বহু নেপালি আন্তর্জাতিক ব্যবসার নামে মোটা টাকা রহস্যজনক ভাবে লেনেদেন যুক্ত। ১১ বছরে ২৯২.৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার লেনদেন হয়েছে নেপাল থেকে। 

ফিনসেন বলছে, নেপালি কোম্পানি রৌনিয়ার ব্রাদার্স ইরান থেকে মাল এনে সেই মাল দুবাই থেকে আমদানিকৃত বলে চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাজ্যের ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরোর তদন্তেও উঠে এসেছে নেপালের জালিয়াতির উদাহরণ। ইরানের 'বন্দর আব্বাস' থেকে মাল নিয়ে এসে ভুয়া কাগজপত্রে নেপাল দেখিয়েছে দুবাইয়ের 'জেবেল আলি' বন্দরের নাম।

ফিনসেনের প্রতিবেদনে পুরাকীর্তি পাচারেও নেপালের নাম উঠে এসেছে। নেপালি ব্যবসায়ীরা অনেকেই সোনা, পুরনো ধাতবমূর্তি, বিটুমিন, টেলিফোনের যন্ত্রাংশ চোরাকারবারেও যুক্ত। বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের নামে নেপালের ব্যাঙ্ক গুলি আসলে মানি লন্ডারিংকেই উতসাহিত করে চলেছে। ২০১১ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে চীনের ঝংজিং টেলিকম্যুনিকেশন ইক্যুপমেন্ট বা জেটিই ২১৩.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামগ্রী নেপাল-সহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করেছে রেড ক্রশের স্টিকার লাগিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে। চীনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নেপা দেশের অ্যাসেট (মানি) লন্ডারিং প্রিভেনশন রুলস, ২০০৮ (এএলপিএ)-কেও বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে।

নেপালে অর্থ-পাচার আর সন্ত্রাসীদের অর্থায়ণ বন্ধে তেমন কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। নগদ অর্থের কারবারি দেশটিতে সহজেই অর্থপাচারকারীরা আকৃষ্ট হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে অর্থনৈতিক অপরাধের মাত্রাও। চীনা জালিয়াতদের উপস্থিতি শুধু নেপালের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলার পক্ষেই ক্ষতিকারক হয়ে উঠছে না, দেশের আর্থিক মেরুদণ্ডও পঙ্গু হতে বসেছে। 

নেপাল সরকারকে অর্থ পাচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধ দমনে সক্রিয় হতে হবে। না হলে নানা রকম অর্থনৈতিক অবরোধের মুখে পড়তে হতে পারে। চীনকে খুশি রাখতে গিয়ে নিজেদের দেশের সর্বনাশ মোটেই কাম্য নয়। তাই চীনের অর্থনৈতিক অপরাধীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক নেপাল, এটাই চাইছে আন্তর্জাতিক দুনিয়া। 
 
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা