শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৮, মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০২১

যে কারণে পাকিস্তানে চলছে আরব শেখদের বিরল পাখি শিকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে পাকিস্তানে চলছে আরব শেখদের বিরল পাখি শিকার

১৯৩০ সালের কথা। দক্ষিণ-পশ্চিম পাকিস্তানের একটি ছোট্ট উপকূলীয় শহর পাসনিতে হাজির হলেন দু'জন সেনা কর্মকর্তা। তারা একটি কার রেন্টাল সার্ভিসের দোকানে গাড়ি দাঁড় করালেন।

একজন দোকানের মালিককে প্রশ্ন করলেন "আপনাদের কাছে ভালো গাড়ি আছে? একজন আরব শেখকে পাঞ্চগুর নিয়ে যেতে হবে।"

মালিক বললো, হ্যাঁ আছে। এরপর তিনি তার ছেলে হানিফকে পাঠালেন গাড়ি দেখানোর জন্য।

ওই গাড়িটি ভাড়া করা হয়েছিল প্রিন্স সুরুর বিন মোহাম্মদ আল-নাহিয়ানের জন্য। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ছয় রাজ পরিবারের একটির সদস্য প্রিন্স সুরুর।

তিনি ৬৫ কিলোমিটার দূরে পাঞ্চগুরে যেতে চেয়েছিলেন হুবারা বাস্টার্ড পাখি শিকারের জন্য। এটি একটি বিরল পাখি। প্রচলিত আছে যে এর মাংস দৈহিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

গাড়িটা শেখ-এর পছন্দ হলো এবং তিনি ৩১-বছর বয়সী হানিফকে সাথে নিয়ে রওনা হলেন। সেটা ছিল দু'জনের মধ্যে দীর্ঘদিনের এক বন্ধুত্বের সূচনা। হাজি হানিফ গত ৩৭ বছর ধরে হুবারা শিকার করতে আসা আরব রাজপরিবারের সদস্যদের কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করছেন।

হুবারা পাখির আকার অনেকটা টার্কির মতোই বড়। এই পাখি মানুষের চোখের আড়ালে থাকতে পছন্দ করে। অবিরাম শিকারের ফলে এদের সংখ্যা কমে আসছে। হুবারা শিকার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তারপরও এই শিকার চলছে।

পাকিস্তানের ক্ষমতাধর গোষ্ঠী গত কয়েক দশক ধরে এই গোপন শিকারে সাহায্য করে আসছে। এর মধ্য দিয়ে উপসাগরীয় দেশগুলোর ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের সাথে তাদের সখ্যতা গড়ে ওঠে। যারা এই শিকারকে সমর্থন করেন, তাদের যুক্তি এর মধ্য দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে এবং বিনিয়োগ আকর্ষণ করা সম্ভব হয়েছে।

তবে এই শিকারের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের প্রকৃত অর্থে কী লাভ হয় তা ঠিক পরিষ্কার না। এসব শিকার পার্টির সাথে জড়িতরা বলেন, আরব প্রিন্সরা একে একেবারেই ব্যক্তিগত বিনোদন বলে বিবেচনা করেন।

প্রতি বছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত সময়টাতে হাজি হানিফ বালোচিস্তান প্রদেশের শিকারের জায়গাতে আরব রাজ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে যান। এটি কৌশলগত-ভাবে গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদর বন্দর থেকে গাড়িতে ঘন্টাখানেকে পথ।

চলতি বছর শীত মৌসুম শেষ হওয়ার আগে শিকারের বন্দোবস্ত দেখানোর জন্য হাজি হানিফ বিবিসিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

পাসনির মতো জায়গায় শিকারের বিলাসবহুল আয়োজন চোখে পড়ার মতো। এখানে ব্যবহারের জন্য যে সব জিনিস আনা হয়েছে তার কথা এখানকার স্থানীয় লোকজন চিন্তাই করতে পারবেন না।

গোয়াদর এয়ারপোর্ট রোডের ওপর আবাসিক এলাকা ছাড়িয়ে কয়েক কিলোমিটার এগিয়ে আমাদের গন্তব্য। সেখানে পৌঁছানোর পর দু'জন গাইড আমাদের নিয়ে গেলেন হাজি হানিফের প্রাসাদোপম বাড়িতে। যে জিপটি আমাদের বহন করছিল লক্ষ্য করলাম তার নাম্বার প্লেটটি ইউএইই'র। যেন আমরা আবুধাবির কোন একটা ছোট্ট জায়গায় গিয়ে হাজির হয়েছি।

এই ধারণাটা আরও জোরালো হলো যখন দেখলাম বাড়ির সামনে সাইনবোর্ডে আবুধাবির রাজপরিবারের সরকারি মনোগ্রাম। ঐ এলাকার মরুময় গরিব এলাকার মাঝখানে বাড়িটি যেন একটা মরূদ্যান।

এই এলাকার কয়েক ডজন লোকের চাকরি হয়েছে এখানে। পৌঁছানোর পর দেখলাম এসব কর্মী ব্যস্ত রয়েছে শেখ-এর বাজপাখি রক্ষণাবেক্ষণে, রান্নাঘর পরিষ্কারের কাজে কিংবা বিশাল এক গ্যারেজে বিলাসবহুল এসইউভি মেরামতের কাজে। খাকি পোশাক পর একজন আমাদের নিয়ে গেল অতিথিদের কামরায়। আতরের গন্ধে ঘরটি ম-ম করছিল।

"কেমন লাগছে জায়গাটি?" সোফায় বসা হাজি হানিফ জিজ্ঞেস করলেন আমাকে। ৬০-বছর বয়সী হাজি সাহেব গল্প করেন সহজভাবে। তিনি আমদের ঘুরে দেখালেন। বছরের পর বছর শেখ-এর শিকার পার্টি সম্পর্কে অনেক গল্প বললেন।

"প্রথমবার তাকে গাড়ি দিয়ে সাহায্য করার পরের বছর তিনি আবার ফিরে আসেন। ১৯৮৮ সালের আমি আর আমার বাবা শেখ সুরুরের ২০টি গাড়ি দেখাশোনা করতাম। এতটাই ভরসা করতেন তিনি আমাদের ওপর।"

পাসনির স্থানীয় প্রায় ৩৫ জন শিকার মৌসুমের তিন মাস এখানে কাজ করেন। বাজপাখি দেখাশোনা করা ছাড়াও এখানে কবুতর প্রশিক্ষণ দেয়ার লোক রয়েছে। তিন জন কাজ করেন শেখ-এর লেবু বাগানে। আরেকজন পোশাক লন্ড্রি করেন। অন্যান্যরা ঘরদোর পরিষ্কার করেন, রান্নাবান্না করেন।

একজনকে একটা মোটরসাইকেল দেয়া হয়েছে, যাতে তিনি ঘুরে ঘুরে কোথায় বেশি পাখি পড়েছে সেই জায়গাগুলো খুঁজে বের করতে পারেন।

হাজি হানিফের তিন ছেলেরও চাকরি হয়েছে। বড় ছেলে গ্যারেজ এবং শেখ-এর ২০টি এসইউভি দেখাশোনা করেন। মেজো ছেলেটি কাজ করেন বডি-গার্ড হিসেবে। শেখ-এর নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব তার। আর ছোট জনের কাজ হলো স্থানীয় লোকজন যেন অবৈধভাবে হুবারা শিকার বা এই পাখি কালোবাজারে বিক্রি করতে না পারে তা নিশ্চিত করা।

পাকিস্তান আরব শেখদের হুবারা শিকারে আমন্ত্রণ জানাতে শুরু করে ১৯৭৩ সাল থেকে। দক্ষিণ-পশ্চিম বালোচিস্তানের যেসব জায়গায় শীতকালে এই পরিযাই পাখি আসে সেখানে উপসাগরীয় শেখরা শিকার পার্টি আনতে শুরু করেন।

এরপর ১৯৮৯ সালে কেন্দ্র সরকারের সম্মতি নিয়ে বালোচিস্তানের প্রাদেশিক সরকার বিভিন্ন রাজপরিবারের জন্য শিকারের এলাকা বিলি-বণ্টন করে দেয়।

এই ব্যবস্থা অনুযায়ী পাসনি, পাঞ্চগুর এবং গোয়াদর এলাকা দেয়া হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজ পরিবারকে, পূব দিকে উপকূল বরাবর আওয়ারান জেলার ঝাল ঝাও এলাকা দেয়া হয় কাতারের রাজপরিবারকে আর তার থেকে উত্তরে চাগি নামের এলাকাটিকে সৌদির রাজ পরিবারের শিকারের জন্য বরাদ্দ করা হয়। এসময়টাতেই হাজি হানিফ এবং অন্যান্য পরিবারকে কেয়ারটেকার হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।

উনিশশো সত্তরের দশকে শিকারি দলগুলো হুবারা পাখি যেখানে পড়তো সেখানেই ক্যাম্প বসাতো। এসব শিকার অভিযান চলতো এক সপ্তাহ ধরে। শিকারিরা ক্যাম্পেই সেই পাখির মাংস দিয়ে খাওয়াদাওয়া সেরে শিকার শেষে শহরে ফিরে আসতো।

কিন্তু বালোচিস্তানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বছরের পর বছর ধরে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছিল। তখন নিরাপত্তার ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় আরব শেখরা আর খোলা মরু প্রান্তরে রাত কাটাতেন না। এখন তারা হোটেলে বা হাজি হানিফের মত কেয়ারটেকারদের বাড়িতে থাকেন, এবং কাছাকাছি জায়গায় গিয়ে শিকার করেন।

ঐতিহ্যগতভাবে হুবারা পাখি শিকার করতে বাজপাখি ব্যবহার করা হয়। বাজপাখি হুবারা ধরে আনার পর সেগুলো জবাই করা হয়। শিকারিরা বন্দুকও ব্যবহার করতেন। তবে ইদানীং বৈধ শিকার বেড়ে যাওয়ায় কেয়ারটেকাররা জাল দিয়ে হুবারা ধরে এবং শিকারি দল এসে পৌঁছানোর পর সেগুলো আকাশে ছেড়ে দেয়া হয় বাজপাখির জন্য।

হুবারা বাস্টার্ড, যার অন্য নাম এশিয়ান হুবারা, শিকার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলছে। এক সময় আরব উপদ্বীপে এই পাখি প্রচুর ছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিবেশ সংস্থা আইইউসিএন-এর হিসেব অনুযায়ী সারা বিশ্বের এখন মাত্র ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ হুবারা পাখি বেঁচে আছে। সেকারণেই সংস্থাটি হুবারাকে হুমকির মুখে থাকা পাখির লাল তালিকার অন্তর্ভুক্ত করেছে।

পাকিস্তানে অনেকেই হুবারা শিকারকে সমর্থন করেন না। তারা বলেন, আরব "প্রভুদের খুশি করার" জন্য এসব করা হয়।

অন্যরা অবশ্য বলেন, এই শিকারের মধ্য দিয়ে দুটি ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে সম্পর্ক উষ্ণ হয়। গত কয়েক বছর ধরে উপসাগরীয় থেকে ঋণ এবং বিনিয়োগের অর্থের ওপর পাকিস্তান নির্ভর করে আছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন সাবেক মুখপাত্র জানান, তারা এসব 'বিব্রতকর ঘটনা' ঠেকানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু কোন ফল হয়নি। "কূটনীতির দিক থেকে এসব যে নিষ্ফল এটা সরকারের মধ্যে অনেকেই বোঝে। কিন্তু তারপরও ক্ষমতাধররা এটা বজায় রাখার পক্ষেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।"

হুবারা শিকার থেকে গত ২৫ বছরে পাকিস্তান 'কিছুই পায়নি' বলে তিনি জানান। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

৫৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক
ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট
হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ
রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা
অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার
ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা
রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন