মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ সংস্থা সেফগার্ড ডিফেন্ডারস ১৩ জন স্বাক্ষরিত চীনের একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, চীন তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করেছে এবং সুষ্ঠু বিচারের অধিকার প্রত্যাখ্যান করেছে।
আরও বলা হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দাবি আদায়ের কোনো উপায় নেই। এই নির্যাতন বন্ধ করার একমাত্র উপায় টেলিভিশন নিয়ন্ত্রকরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে। আমরা কেবল এই কজন মুখ খুলেছি, ক্ষতিগ্রস্ত অনেকে বন্দি আছেন। ইউরোপীয় স্যাটেলাইট অপারেটর 'ইউটেলসট'কে চীনের চ্যানেল সিজিটিএন এবং সিসিটিভি৪ চালু রাখার বিষয়টি যেন পুনর্বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, পক্ষপাতিত্ব এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগে সিজিটিএনকে জরিমানা করেছে ব্রিটেনে। ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা চীন এবং অন্য দেশের নাগরিক। তাদের মধ্যে চীনের মানবাধিকার আইনজীবী বাউ লংজান এবং জিয়াং তিয়ানইয়ং রয়েছেন।
এছাড়াও তালিকায় সুইডিশ অ্যাক্টিভিস্ট পিটার ডাহলিন রয়েছেন। জাতীয় নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে ২০১৬ সালে তাকে চীন থেকে বের করে দেওয়া হয়। বের হয়ে আসার তিন সপ্তাহ আগে তিনি কারাগারে ছিলেন।
বিডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির