শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪২, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

জো বাইডেন: ক্ষমতার প্রথম ১০০ দিনে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্টের অর্জন কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জো বাইডেন: ক্ষমতার প্রথম ১০০ দিনে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্টের অর্জন কী?

প্রেসিডেন্ট পদে জো বাইডেনের প্রথম ১০০দিনে তার অর্জনের ঝুলি অর্ধেক ভর্তি হয়েছে এবং অর্ধেক খালি রয়েছে।

এক অর্থে বলা যায় তিনি ভালই করছেন। তিনি ও তার মিত্ররা কংগ্রেসে করোনাভাইরাস মোকাবেলার জন্য একটি থোক আর্থিক প্রস্তাব পাশ করিয়েছেন। দ্বিতীয় আরেকটি বিশাল অর্থ তহবিল পাশ করানোর কাজেও অগ্রগতি হচ্ছে। এটি কয়েক ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যয়বরাদ্দ যেটি বাইডেন প্রশাসন সার্বিকভাবে ব্যাখ্যা করছে "অবকাঠামো" খাতের ব্যয় হিসাবে।

জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, আমেরিকার গরিষ্ঠসংখ্যক জনগণ বাইডেনকে সমর্থন করছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার প্রেসিডেন্ট মেয়াদে এই সময় যেখানে ছিলেন তার থেকে অনেকটা এগিয়ে আছেন জো বাইডেন।

বাইডেনকে তার ক্যাবিনেটের শীর্ষ পদগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বড়ধরনের কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। বিচার বিভাগেও তিনি খুব বেশি নতুন মুখ আনেননি।

অনেক আমেরিকানই প্রশাসনিক কাজকর্ম তিনি যেভাবে স্থিরতার সাথে কিন্তু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য রেখে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সেটা পছন্দ করছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট মেয়াদে অবিরত যে নাটকীয় পরিস্থিতি দেখা গেছে, তার পর মি. বাইডেনের ধীরস্থির প্রশাসনিক স্টাইলে অনেকেই স্বস্তিবোধ করছেন।

তবে আমেরিকান প্রেসিডেন্টদের পারফরমেন্সের ইতিহাস দেখলে মি. বাইডেনের জনপ্রিয়তার মাপকাঠি কিন্তু নিচের দিকে, যেটা তার অর্জনের ঝুলিতে একটা নেতিবাচক দিক।

তিনি দুই দলের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার এবং "এই গৃহযুদ্ধের" অবসান ঘটানোর কথা বলেছিলেন। কিন্তু তিনি যেসব আইন প্রণয়ন করতে চাইছেন, তাতে এখনও কংগ্রেসের রিপাবিলকান সদস্যদের সমর্থন তিনি পাননি। তার অভিবাসন নীতির বাস্তবায়ন হয়েছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এবং ডান ও বাম দুদিক থেকেই তিনি সমালোচনার শিকার হয়েছেন।

স্বাস্থ্য পরিষেবা, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং বন্দুক নিয়ন্ত্রণের মত বিষয়গুলোতে তার নীতি কতটা সাফল্য আনতে পারবে - তা এখনও অনিশ্চিত।

বাইডেন প্রশাসন মাত্র তার যাত্রা শুরু করেছে। তবে ক্ষমতা গ্রহণের ১০০ দিন পর প্রেসিডেন্ট কোথায় দাঁড়িয়ে, চাপের মুখে তার নতুন প্রশাসন কী অর্জন করতে পারল, তার একটা মূল্যায়ন করার রীতি অনেক দিনের পুরনো।

কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্রে তার অর্জনের একটা খতিয়ান।

করোনাভাইরাস

প্রথম ১০০ দিনে তার সাফল্য ও ব্যর্থতার খতিয়ান দেখতে গেলে যে বিষয়টা বিচারের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাওয়া দরকার - সেটা হল করোনাভাইরাস মহামারি তিনি কীভাবে মোকাবেলা করেছেন।

বাইডেন যখন ক্ষমতা গ্রহণ করেন, তখন কোভিড-১৯ থেকে আমেরিকানদের মৃত্যুর হার প্রায় প্রতিদিনই ছিল ৩০০০ করে। এখন মৃত্যু হার সাত দিনের গড় হিসাবে দিনে ৭০৭ এবং এই সংখ্যা কমছে। এই সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ তার প্রশাসনের নেয়া ভ্যাকসিন কর্মসূচি।

বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ক্ষমতা হাতে নেয়ার প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে তিনি দশ কোটি ডোজ টিকা দেবেন। প্রথম একশ দিনে আমেরিকা সেই লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এখন বিশ কোটি ডোজের বেশি টিকা প্রদান করা হয়েছে।

আমেরিকার প্রাপ্ত বয়স্ক জনসংখ্যার প্রায় ৫২% ইতোমধ্যেই অন্তত এক ডোজ ভ্যাক্সিন পেয়েছেন।

তিনি যখন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্ষমতা গ্রহণ করেন, টিকা বিতরণের বিষয়টি ছিল বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে। মি. ট্রাম্পের শাসনামলে টেস্টিং এবং পিপিই বিতরণের ক্ষেত্রে সমন্বয়ের ব্যাপারে অনেক সমস্যা ছিল।

ডেমোক্র্যাট প্রশাসন কোভিড মোকাবেলায় অতিরিক্ত অর্থ বিল পাশ করিয়ে তহবিল বাড়িয়েছে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয়ের ব্যবস্থা নিয়ে টিকাদান কর্মসূচিতে গতি সঞ্চার করেছে।

এখন বাইডেন প্রশাসনের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ - টিকা নিতে অনাগ্রহী আমেরিকানদের ভ্যাক্সিন নিতে উদ্বুদ্ধ করা এবং কোভিড মহামারি ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা।

অর্থনীতি

কোভিডের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ছিল বাইডেনের প্রথম অগ্রাধিকার। কিন্তু মহামারির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার তার প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় বড় চ্যালেঞ্জ।

তিনি যখন ক্ষমতা হাতে নেন তখন ২০২০এর লকডাউনের কারণে আমেরিকার অর্থনীতি ব্যাপকভাবে সঙ্কুচিত হয়েছিল।

গোড়া থেকেই তার প্রশাসন এবং কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরা প্রবৃদ্ধি চাঙ্গা করার লক্ষ্যে বিশাল অঙ্কের সরকারি তহবিল অনুমোদন করেছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে যে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের সাহায্য প্যাকেজ পাশ করা হয় তার আওতাভুক্ত ছিল বহু আমেরিকানের জন্য সরাসরি অর্থ সাহায্য, বাড়তি বেকার ভাতা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও রাজ্য সরকারগুলোর জন্য অর্থ তহবিল। এছাড়া শিশুদের জন্য যে সহায়তা প্যাকেজ দেয়া হয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে তা আমেরিকায় তরুণদের মধ্যে দারিদ্রের হার অর্ধেকে নামিয়ে আনবে।

অর্থনীতিবিদরা আভাস দিয়েছেন যে ২০২১ সালে আমেরিকার প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬%। ১৯৮০ দশকের পর প্রবৃদ্ধির এত নিম্ন হার দেখা যায়নি। মহামারির দীর্ঘ মেয়াদী অর্থনৈতিক প্রভাব মি. বাইডেনের জন্য বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

তবে এই মুহূর্তে বেকারত্ব কমছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো আবার খুলতে শুরু করেছে এবং শেয়ার বাজার চাঙ্গা হচ্ছে। সেটা আপাতত প্রেসিডেন্টের জন্য স্বস্তির খবর।

অভিবাসন

অভিবাসনের ক্ষেত্রে বাইডেন বড়ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছেন। মধ্য আমেরিকা থেকে আসা শরণার্থীদের পুর্নবাসন সংক্রান্ত ইস্যুগুলো নিয়ে অনেক জটিলতা এখনও রয়ে গেছে।

সীমান্ত দিয়ে শরণার্থীদের ঢোকার ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের সময় যেসব কঠোর আইনকানুনগুলো ছিল বাইডেন তার অনেকগুলোই কিছু অংশে শিথিল করলেও অভিবাসন আন্দোলনকারীরা সেগুলো যথেষ্ট বলে মনে করছেন না।

অভিবাসীদের অনুপ্রবেশের হার যদি না কমে এবং এর ফলে সীমান্ত এলাকাগুলোর মানুষদের জন্য যদি সমস্যা সৃষ্টি হয়, সেটা খবরের শিরোনাম হবে এবং তখন সেটা বাইডেন প্রশাসনের জন্য বড়ধরনের রাজনৈতিক মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

পরিবেশ

বাইডেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসাবে তার প্রচারাভিযান চালানোর সময় থেকেই পরিবেশ রক্ষা নিয়ে সরব ছিলেন। তার প্রচারণা যতই গতি পেয়েছে ততই তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি মোকাবেলার ব্যাপারে সোচ্চার হয়েছেন।

ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি পরিবেশ সংক্রান্ত নীতি সংস্কারে উদ্যোগী হয়েছেন।

তিনি দ্রুত প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে আমেরিকাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন, কিস্টোন এক্সএল তেলের পাইপলাইন নির্মাণের কাজ বাতিল করে দিয়েছেন এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সময় বন্ধ হয়ে যাওয়া কিছু কিছু আইনবিধি আবার ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।

গত সপ্তাহে তিনি আমেরিকার কার্বন নির্গমনের মাত্রা ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০% কমিয়ে ২০০৫ সালের চেয়েও তা কমনোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তার আন্তর্জাতিক "জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন"এ কাজের চেয়ে হয়ত কথা হয়েছে বেশি, কিন্তু মি. বাইডেন যে ২ ট্রিলিয়ন ডলার অবকাঠামো উন্নয়ন বাজেট পাশের প্রস্তাব দিয়েছেন তাতে দূষণ-মুক্তভাবে জ্বালানি উৎপাদন, বিদ্যুতচালিত গাড়ির জন্য সহায়তা, জলবায়ু গবেষণা খাতে অর্থ সাহায্য ও জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষেত্রগুলো দূষণমুক্ত করার কথা বলা হয়েছে।

পররাষ্ট্র নীতি

বাইডেন তার প্রেসিডেন্ট মেয়াদ শুরুর সময় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আমেরিকাকে তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের "আমেরিকা প্রথম" এই পররাষ্ট্র নীতি থেকে সরিয়ে আনবেন।

ক্ষমতার প্রথম ১০০ দিনে বাইডেনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অর্জন হল আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সৈন্য প্রত্যাহারের চূড়ান্ত পর্যায় নিশ্চিত করা। তবে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল মি. ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট মেয়াদকালেই।

ট্রাম্প ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি থেকে আমেরিকাকে প্রত্যাহার করে নেবার পর সেই চুক্তিতে ফেরত যাবার জন্য আলোচনার প্রক্রিয়া মি. বাইডেন তেমন দ্রুততার সাথে শুরু করতে পারেননি। এখানেও তিনি খুব বড় কোন চমক এখনও পর্যন্ত দেখাতে পারেননি।

বাইডেন তার পূর্বসুরীর তুলনায় রাশিয়ার প্রতি আরো কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি ব্যাংকের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন, যা জোরদার করা হলে রাশিয়ার ওপর তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

তার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দল চীনা প্রতিনিধিদের সাথে মানবাধিকার লংঘন নিয়ে বাকযুদ্ধে জড়িয়েছে। বাইডেন প্রশাসন আমেরিকার মিত্র দেশগুলোর সাথে একজোট হয়ে স্বৈরতান্ত্রিক সরকারগুলোকে মোকাবেলার লক্ষ্যে একটা জোটবদ্ধ উদ্যোগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

তবে পররাষ্ট্র নীতির দিক দিয়ে বাইডেনের প্রথম ১০০ দিন মূলত কথা, পর্যালোচনা এবং মূল্যায়নের পর্যায়ে রয়ে গেছে। সেখানে নতুন কোন নীতি গ্রহণের উদ্যোগ দেখা যায়নি।

বাণিজ্য

ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট মেয়াদের আগে আমেরিকায় বাণিজ্যের ব্যাপারে দুই দলের নেতারাই প্রাধান্য দিয়েছেন মুক্ত বাণিজ্যকে এবং তারা বহুপাক্ষিক আন্তর্জাতিক চুক্তিভিত্তিক বাণিজ্যকে মুক্ত বাজার ব্যবস্থা ও বাণিজ্য বৃদ্ধির পথ হিসাবে দেখেছেন।

কিন্তু মি. ট্রাম্প তার শাসনামলে সেই ধারা বদলে দিয়েছিলেন। তিনি জোর দিয়েছিলেন শুল্ক ব্যবহারের ওপর এবং আমেরিকার বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষায় তিনি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপকে উৎসাহিত করেছেন।

প্রবীণ রাজনীতিক মি. বাইডেন তার প্রথম ১০০ দিনে ট্রাম্পের আনা পরিবর্তনগুলো বদলানোর খুব একটা উদ্যোগ নেননি। চীনের ওপর শুল্ক তিনি বজায় রেখেছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে অ্যালুমিনিয়ম বাণিজ্যে তিনি আবার শুল্ক বসিয়েছেন।

ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং ব্রিটেনের ক্ষেত্রে তিনি কিছু কিছু শুল্ক শিথিল করেছেন বটে, কিন্তু বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষায় শুল্ক ব্যবহারের ট্রাম্প নীতি থেকে সরে আসার ব্যাপারে তার কোন আগ্রহ অন্তত প্রথম ১০০ দিনে তিনি দেখাননি।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও

রকমারি

১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা

সম্পাদকীয়

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম

সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ
সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ

দেশগ্রাম

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়