শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

ইরানে আজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট হচ্ছে। কিন্তু কীভাবে সেদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা চলে? কোন ক্ষমতার ছড়ি কার হাতে ? নিচে সংক্ষেপে সেই ধারণা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে :

শীর্ষ নেতা

শীর্ষ ধর্মীয় নেতা ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে দুইজন সেই চূড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হয়েছেন।

প্রথম, ইসলামি ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতোল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি যিনি শাহ রেজা পাহলভির ক্ষমতাচ্যুতির পর ক্ষমতা নেন। আর দ্বিতীয়জন হলেন, খোমেনির উত্তরসূরি আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি যিনি এখন ইরানের শীর্ষ ক্ষমতায়।

শীর্ষ নেতা ইরানের সেনাবাহিনীর প্রধান এবং দেশের সবগুলো নিরাপত্তা বাহিনী তার নিয়ন্ত্রণে। দেশের বিচার বিভাগের প্রধান তিনি নিয়োগ দেন, এবং সেই সাথে রাষ্ট্রীয় প্রচারযন্ত্র অর্থাৎ টিভি এবং রেডিও তার নিয়ন্ত্রণে।

এছাড়া, শত শত কোটি ডলারের অনেকগুলো জাতীয় দাতব্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোর দায়িত্বও শীর্ষ নেতার হাতে। এসব দাতব্য প্রতিষ্ঠান ইরানের অর্থনীতির বড় একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

১৯৮৯ সালে আয়াতোল্লাহ খোমেনির মৃত্যুর পর আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি শীর্ষ নেতা নির্বাচিত হন এবং তখন থেকে দেশের শাসনক্ষমতার ওপর কড়া নিয়ন্ত্রণ রেখে চলেছেন তিনি। কর্তৃত্বের ওপর কোনো চ্যালেঞ্জ তিনি সহ্য করেন না।

প্রেসিডেন্ট

ইরানে প্রেসিডেন্টকে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হয় এবং তার ক্ষমতার মেয়াদ চার বছর। একজন প্রেসিডেন্ট পরপর দুবারের বেশি নির্বাচন করতে পারেননা।

ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি সরকারের প্রধান এবং সংবিধানের বাস্তবায়ন তার দায়িত্ব। অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন নীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নে প্রেসিডেন্টের হাতে অনেক ক্ষমতা।

তবে রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা শীর্ষ নেতার হাতে।

প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির উত্তরসূরি নির্বাচন করতে ইরানে আজ শুক্রবার ভোট হচ্ছে। মি. রুহানি একজন মোটামুটি উদারপন্থী ধর্মীয় নেতা। গত দুটো নির্বাচনে কট্টরপন্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বড় ব্যবধানে তিনি হারিয়েছেন। দুবারই প্রথম দফার ভোটেই তিনি ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছেন, ফলে দ্বিতীয় দফার ভোট করতে হয়নি।

তবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হতে পারবেন তা অনুমোদন করে ইরানের গার্ডিয়ান কাউন্সিল (অভিভাবক পরিষদ)। ১২ সদস্যের এই কাউন্সিলে থাকেন ধর্মতত্ত্ববিদ এবং আইন বিশেষজ্ঞ।

শুক্রবারের নির্বাচনে ৫৯০ জন প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন, কিন্তু এই পরিষদ মাত্র সাতজনকে প্রার্থী হওয়ার অনুমোদন দেয়। শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হয়েছেন মাত্র চারজন। কোনো নারী প্রার্থীকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।

পার্লামেন্ট

ইরানের পার্লামেন্টের নাম মজলিস। এর আসন সংখ্যা ২৯০। প্রতি চার বছর অন্তর মজলিসের নির্বাচন হয়।

আইন তৈরির এবং জাতীয় বাজেট অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা রয়েছে পার্লামেন্টের। সেই সাথে পার্লামেন্ট সরকারের মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করতে পারে অর্থাৎ তাদের ক্ষমতা থেকে সরাতে পার্লামেন্টে বিচারের মুখে দাঁড় করাতে পারে।

কিন্তু পার্লামেন্টে পাশ করা আইন আবার গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অনুমোদন করতে হয়। ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ধর্মীয় রক্ষণশীল প্রার্থীরা অনেক ভালো ফল করেছিলেন, কারণ গার্ডিয়ান কাউন্সিল সাত হাজারেরও বেশি সম্ভাব্য প্রার্থীকে ভোটে দাঁড়ানোর অনুমতি দেয়নি এবং প্রত্যাখ্যাতদের সিংহভাগই ছিলেন উদারপন্থী এবং সংস্কার-বাদী।

গার্ডিয়ান কাউন্সিল

ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গার্ডিয়ান কাউন্সিল। পার্লামেন্টে পাশ করা সব বিলে এই কাউন্সিলের অনুমোদন লাগে। চাইলে তারা যে কোনো বিলে ভেটো দিতে পারে। পার্লামেন্ট বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হবেন বা হবেন না তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এই কাউন্সিলের হাতে।

বারো সদস্যের গার্ডিয়ান কাউন্সিলে থাকেন ছয়জন ধর্মীয় তাত্ত্বিক যাদের নিয়োগ করেন শীর্ষ নেতা। বাকি ছয়জন হলেন আইন বিশেষজ্ঞ যাদের নাম প্রস্তাব করে আইন বিভাগ যদিও এই ছয়জনের চূড়ান্ত নিয়োগ পেতে পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে।

ছয় বছরের জন্য তারা নিয়োগ পান। বর্তমান গার্ডিয়ান কাউন্সিল কট্টরপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে। এমনকি কাউন্সিলের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি নিজেও একজন কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস বা বিশেষজ্ঞ পরিষদ

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস ৮৮ সদস্যের বিশেষজ্ঞ পরিষদ। এতে থাকেন ইসলাম বিশেষজ্ঞ এবং ধর্মীয় নেতা।

শীর্ষ নেতার নিয়োগ এবং তার পারফরমেন্সের ওপর নজরদারির ক্ষমতা রয়েছে এই পরিষদের হাতে। এই পরিষদ যদি মনে করে শীর্ষ নেতা তার দায়িত্ব ঠিকমত পালন করতে পারছেন না, তাহলে তারা তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে পারেন।

অবশ্য শীর্ষ নেতার কোনো সিদ্ধান্তকে বিশেষজ্ঞ পরিষদ চ্যালেঞ্জ করেছে তার কোনো নজির এখন পর্যন্ত নেই।

তবে ৮২ বছরের আয়াতোল্লাহ আলি খামেনির শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ায় এই পরিষদের গুরুত্ব বাড়ছে।

আয়াতোল্লাহ খামেনি যদি কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন বা মারা যান, গোপন ভোটে নতুন একজন শীর্ষ নেতা নির্বাচিত করবে ৮৮ সদস্যের এই বিশেষজ্ঞ পরিষদ।

এই বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য নির্বাচনে প্রতি আট বছর অন্তর ভোট হয়। শেষবার ভোট হয়েছিল ২০১৬ সালে। তখন উদারপন্থী এবং সংস্কারপন্থীরা ৬০ শতাংশ আসনে জেতেন।

তবে বিশেষজ্ঞ পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি একজন ধর্মীয় কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত। তিনি একইসাথে গার্ডিয়ান কাউন্সিলেরও প্রধান।

এক্সপেডিয়েন্সি কাউন্সিল

এই পরিষদের অন্যতম দায়িত্ব বিভিন্ন বিষয়ে শীর্ষ নেতাকে পরামর্শ দেওয়া। তাছাড়া, কোনো আইন নিয়ে পার্লামেন্ট এবং গার্ডিয়ান কাউন্সিলের মধ্যে মতবিরোধে মধ্যস্থতা করে এই পরিষদ।

শীর্ষ নেতা ৪৫ সদস্যের পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ দেন। সুপরিচিত ধর্মীয়, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই এর সদস্য হন।

বর্তমানে এই পরিষদের চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আমোলি লারিজানি। তিনি একসময় বিচার বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

প্রধান বিচারপতি

ইরানের প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। প্রধান বিচারপতি দেশের বিচার বিভাগেরও প্রধান। ইসলামি আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি ইব্রাহিমি রাইসি একজন কট্টরপন্থী ধর্মীয় নেতা। তিনি এবার প্রেসিডেন্ট পদপার্থী এবং জনমত জরীপ অনুযায়ী এক নম্বর ফেভারিট।

ভোটার

ইরানে ৮ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে ভোটার সংখ্যা ৫কোটি ৮০ লাখ। ১৮ বা তার বেশি বয়সীরা ভোট দিতে পারেন। ইরানের জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বয়স তিরিশের নিচে। ফলে ভোটারদের বিরাট একটি অংশ তরুণ-যুবক।

ইরানে ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ভোটার উপস্থিতির হার ৫০ শতাংশের ওপর। ব্যতিক্রম ছিল ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন। কট্টরপন্থীদের ব্যাপারে বিরক্তি এবং অর্থনৈতিক দুর্দশা নিয়ে অসন্তোষের কারণে বহু মানুষ ভোট দিতে যাননি।

সেনাবাহিনী

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ইরানের সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

ইসলামি বিপ্লবের পরপরই ইসলামি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর ক্ষমতায় ভারসাম্য নিশ্চিত করতে আইআরজিসি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

এই বাহিনীর সাথে শীর্ষ নেতার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ এবং তারা এখন ইরানের সামরিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।আইআরজিসির নিজস্ব স্থল, নৌ এবং বিমান বাহিনী রয়েছে। ইরানের কৌশলগত অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণও তাদের হাতে।

প্রধানত সরকার বিরোধী অসন্তোষ সামাল দেওয়ার জন্য বাসিজ নামে যে আধাসামরিক বাহিনী ইরানে রয়েছে তার নিয়ন্ত্রণও আইআরজিসির হাতে।

আইআরজিসি এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর সিনিয়র কম্যান্ডারদের নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। তার কাছেই সেনা কম্যান্ডারদের জবাবদিহি করতে হয়।

মন্ত্রিসভা

মন্ত্রীসভা গঠন করেন প্রেসিডেন্ট। তবে তার জন্য পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে। পার্লামেন্ট যে কোনো মন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টকেও ইমপিচ করতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
সর্বশেষ খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা