শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

ইরানে আজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট হচ্ছে। কিন্তু কীভাবে সেদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা চলে? কোন ক্ষমতার ছড়ি কার হাতে ? নিচে সংক্ষেপে সেই ধারণা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে :

শীর্ষ নেতা

শীর্ষ ধর্মীয় নেতা ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে দুইজন সেই চূড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হয়েছেন।

প্রথম, ইসলামি ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতোল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি যিনি শাহ রেজা পাহলভির ক্ষমতাচ্যুতির পর ক্ষমতা নেন। আর দ্বিতীয়জন হলেন, খোমেনির উত্তরসূরি আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি যিনি এখন ইরানের শীর্ষ ক্ষমতায়।

শীর্ষ নেতা ইরানের সেনাবাহিনীর প্রধান এবং দেশের সবগুলো নিরাপত্তা বাহিনী তার নিয়ন্ত্রণে। দেশের বিচার বিভাগের প্রধান তিনি নিয়োগ দেন, এবং সেই সাথে রাষ্ট্রীয় প্রচারযন্ত্র অর্থাৎ টিভি এবং রেডিও তার নিয়ন্ত্রণে।

এছাড়া, শত শত কোটি ডলারের অনেকগুলো জাতীয় দাতব্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোর দায়িত্বও শীর্ষ নেতার হাতে। এসব দাতব্য প্রতিষ্ঠান ইরানের অর্থনীতির বড় একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

১৯৮৯ সালে আয়াতোল্লাহ খোমেনির মৃত্যুর পর আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি শীর্ষ নেতা নির্বাচিত হন এবং তখন থেকে দেশের শাসনক্ষমতার ওপর কড়া নিয়ন্ত্রণ রেখে চলেছেন তিনি। কর্তৃত্বের ওপর কোনো চ্যালেঞ্জ তিনি সহ্য করেন না।

প্রেসিডেন্ট

ইরানে প্রেসিডেন্টকে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হয় এবং তার ক্ষমতার মেয়াদ চার বছর। একজন প্রেসিডেন্ট পরপর দুবারের বেশি নির্বাচন করতে পারেননা।

ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি সরকারের প্রধান এবং সংবিধানের বাস্তবায়ন তার দায়িত্ব। অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন নীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নে প্রেসিডেন্টের হাতে অনেক ক্ষমতা।

তবে রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা শীর্ষ নেতার হাতে।

প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির উত্তরসূরি নির্বাচন করতে ইরানে আজ শুক্রবার ভোট হচ্ছে। মি. রুহানি একজন মোটামুটি উদারপন্থী ধর্মীয় নেতা। গত দুটো নির্বাচনে কট্টরপন্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বড় ব্যবধানে তিনি হারিয়েছেন। দুবারই প্রথম দফার ভোটেই তিনি ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছেন, ফলে দ্বিতীয় দফার ভোট করতে হয়নি।

তবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হতে পারবেন তা অনুমোদন করে ইরানের গার্ডিয়ান কাউন্সিল (অভিভাবক পরিষদ)। ১২ সদস্যের এই কাউন্সিলে থাকেন ধর্মতত্ত্ববিদ এবং আইন বিশেষজ্ঞ।

শুক্রবারের নির্বাচনে ৫৯০ জন প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন, কিন্তু এই পরিষদ মাত্র সাতজনকে প্রার্থী হওয়ার অনুমোদন দেয়। শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হয়েছেন মাত্র চারজন। কোনো নারী প্রার্থীকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।

পার্লামেন্ট

ইরানের পার্লামেন্টের নাম মজলিস। এর আসন সংখ্যা ২৯০। প্রতি চার বছর অন্তর মজলিসের নির্বাচন হয়।

আইন তৈরির এবং জাতীয় বাজেট অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা রয়েছে পার্লামেন্টের। সেই সাথে পার্লামেন্ট সরকারের মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করতে পারে অর্থাৎ তাদের ক্ষমতা থেকে সরাতে পার্লামেন্টে বিচারের মুখে দাঁড় করাতে পারে।

কিন্তু পার্লামেন্টে পাশ করা আইন আবার গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অনুমোদন করতে হয়। ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ধর্মীয় রক্ষণশীল প্রার্থীরা অনেক ভালো ফল করেছিলেন, কারণ গার্ডিয়ান কাউন্সিল সাত হাজারেরও বেশি সম্ভাব্য প্রার্থীকে ভোটে দাঁড়ানোর অনুমতি দেয়নি এবং প্রত্যাখ্যাতদের সিংহভাগই ছিলেন উদারপন্থী এবং সংস্কার-বাদী।

গার্ডিয়ান কাউন্সিল

ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গার্ডিয়ান কাউন্সিল। পার্লামেন্টে পাশ করা সব বিলে এই কাউন্সিলের অনুমোদন লাগে। চাইলে তারা যে কোনো বিলে ভেটো দিতে পারে। পার্লামেন্ট বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হবেন বা হবেন না তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এই কাউন্সিলের হাতে।

বারো সদস্যের গার্ডিয়ান কাউন্সিলে থাকেন ছয়জন ধর্মীয় তাত্ত্বিক যাদের নিয়োগ করেন শীর্ষ নেতা। বাকি ছয়জন হলেন আইন বিশেষজ্ঞ যাদের নাম প্রস্তাব করে আইন বিভাগ যদিও এই ছয়জনের চূড়ান্ত নিয়োগ পেতে পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে।

ছয় বছরের জন্য তারা নিয়োগ পান। বর্তমান গার্ডিয়ান কাউন্সিল কট্টরপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে। এমনকি কাউন্সিলের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি নিজেও একজন কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস বা বিশেষজ্ঞ পরিষদ

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস ৮৮ সদস্যের বিশেষজ্ঞ পরিষদ। এতে থাকেন ইসলাম বিশেষজ্ঞ এবং ধর্মীয় নেতা।

শীর্ষ নেতার নিয়োগ এবং তার পারফরমেন্সের ওপর নজরদারির ক্ষমতা রয়েছে এই পরিষদের হাতে। এই পরিষদ যদি মনে করে শীর্ষ নেতা তার দায়িত্ব ঠিকমত পালন করতে পারছেন না, তাহলে তারা তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে পারেন।

অবশ্য শীর্ষ নেতার কোনো সিদ্ধান্তকে বিশেষজ্ঞ পরিষদ চ্যালেঞ্জ করেছে তার কোনো নজির এখন পর্যন্ত নেই।

তবে ৮২ বছরের আয়াতোল্লাহ আলি খামেনির শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ায় এই পরিষদের গুরুত্ব বাড়ছে।

আয়াতোল্লাহ খামেনি যদি কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন বা মারা যান, গোপন ভোটে নতুন একজন শীর্ষ নেতা নির্বাচিত করবে ৮৮ সদস্যের এই বিশেষজ্ঞ পরিষদ।

এই বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য নির্বাচনে প্রতি আট বছর অন্তর ভোট হয়। শেষবার ভোট হয়েছিল ২০১৬ সালে। তখন উদারপন্থী এবং সংস্কারপন্থীরা ৬০ শতাংশ আসনে জেতেন।

তবে বিশেষজ্ঞ পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি একজন ধর্মীয় কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত। তিনি একইসাথে গার্ডিয়ান কাউন্সিলেরও প্রধান।

এক্সপেডিয়েন্সি কাউন্সিল

এই পরিষদের অন্যতম দায়িত্ব বিভিন্ন বিষয়ে শীর্ষ নেতাকে পরামর্শ দেওয়া। তাছাড়া, কোনো আইন নিয়ে পার্লামেন্ট এবং গার্ডিয়ান কাউন্সিলের মধ্যে মতবিরোধে মধ্যস্থতা করে এই পরিষদ।

শীর্ষ নেতা ৪৫ সদস্যের পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ দেন। সুপরিচিত ধর্মীয়, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই এর সদস্য হন।

বর্তমানে এই পরিষদের চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আমোলি লারিজানি। তিনি একসময় বিচার বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

প্রধান বিচারপতি

ইরানের প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। প্রধান বিচারপতি দেশের বিচার বিভাগেরও প্রধান। ইসলামি আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি ইব্রাহিমি রাইসি একজন কট্টরপন্থী ধর্মীয় নেতা। তিনি এবার প্রেসিডেন্ট পদপার্থী এবং জনমত জরীপ অনুযায়ী এক নম্বর ফেভারিট।

ভোটার

ইরানে ৮ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে ভোটার সংখ্যা ৫কোটি ৮০ লাখ। ১৮ বা তার বেশি বয়সীরা ভোট দিতে পারেন। ইরানের জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বয়স তিরিশের নিচে। ফলে ভোটারদের বিরাট একটি অংশ তরুণ-যুবক।

ইরানে ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ভোটার উপস্থিতির হার ৫০ শতাংশের ওপর। ব্যতিক্রম ছিল ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন। কট্টরপন্থীদের ব্যাপারে বিরক্তি এবং অর্থনৈতিক দুর্দশা নিয়ে অসন্তোষের কারণে বহু মানুষ ভোট দিতে যাননি।

সেনাবাহিনী

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ইরানের সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

ইসলামি বিপ্লবের পরপরই ইসলামি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর ক্ষমতায় ভারসাম্য নিশ্চিত করতে আইআরজিসি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

এই বাহিনীর সাথে শীর্ষ নেতার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ এবং তারা এখন ইরানের সামরিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।আইআরজিসির নিজস্ব স্থল, নৌ এবং বিমান বাহিনী রয়েছে। ইরানের কৌশলগত অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণও তাদের হাতে।

প্রধানত সরকার বিরোধী অসন্তোষ সামাল দেওয়ার জন্য বাসিজ নামে যে আধাসামরিক বাহিনী ইরানে রয়েছে তার নিয়ন্ত্রণও আইআরজিসির হাতে।

আইআরজিসি এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর সিনিয়র কম্যান্ডারদের নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। তার কাছেই সেনা কম্যান্ডারদের জবাবদিহি করতে হয়।

মন্ত্রিসভা

মন্ত্রীসভা গঠন করেন প্রেসিডেন্ট। তবে তার জন্য পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে। পার্লামেন্ট যে কোনো মন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টকেও ইমপিচ করতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
সর্বশেষ খবর
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম