শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কীভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম একটি ব্যবস্থায় দেশ চলে

ইরানে আজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট হচ্ছে। কিন্তু কীভাবে সেদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা চলে? কোন ক্ষমতার ছড়ি কার হাতে ? নিচে সংক্ষেপে সেই ধারণা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে :

শীর্ষ নেতা

শীর্ষ ধর্মীয় নেতা ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে দুইজন সেই চূড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হয়েছেন।

প্রথম, ইসলামি ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতোল্লাহ রুহুল্লা খোমেনি যিনি শাহ রেজা পাহলভির ক্ষমতাচ্যুতির পর ক্ষমতা নেন। আর দ্বিতীয়জন হলেন, খোমেনির উত্তরসূরি আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি যিনি এখন ইরানের শীর্ষ ক্ষমতায়।

শীর্ষ নেতা ইরানের সেনাবাহিনীর প্রধান এবং দেশের সবগুলো নিরাপত্তা বাহিনী তার নিয়ন্ত্রণে। দেশের বিচার বিভাগের প্রধান তিনি নিয়োগ দেন, এবং সেই সাথে রাষ্ট্রীয় প্রচারযন্ত্র অর্থাৎ টিভি এবং রেডিও তার নিয়ন্ত্রণে।

এছাড়া, শত শত কোটি ডলারের অনেকগুলো জাতীয় দাতব্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোর দায়িত্বও শীর্ষ নেতার হাতে। এসব দাতব্য প্রতিষ্ঠান ইরানের অর্থনীতির বড় একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

১৯৮৯ সালে আয়াতোল্লাহ খোমেনির মৃত্যুর পর আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি শীর্ষ নেতা নির্বাচিত হন এবং তখন থেকে দেশের শাসনক্ষমতার ওপর কড়া নিয়ন্ত্রণ রেখে চলেছেন তিনি। কর্তৃত্বের ওপর কোনো চ্যালেঞ্জ তিনি সহ্য করেন না।

প্রেসিডেন্ট

ইরানে প্রেসিডেন্টকে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হয় এবং তার ক্ষমতার মেয়াদ চার বছর। একজন প্রেসিডেন্ট পরপর দুবারের বেশি নির্বাচন করতে পারেননা।

ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি সরকারের প্রধান এবং সংবিধানের বাস্তবায়ন তার দায়িত্ব। অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন নীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নে প্রেসিডেন্টের হাতে অনেক ক্ষমতা।

তবে রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা শীর্ষ নেতার হাতে।

প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির উত্তরসূরি নির্বাচন করতে ইরানে আজ শুক্রবার ভোট হচ্ছে। মি. রুহানি একজন মোটামুটি উদারপন্থী ধর্মীয় নেতা। গত দুটো নির্বাচনে কট্টরপন্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বড় ব্যবধানে তিনি হারিয়েছেন। দুবারই প্রথম দফার ভোটেই তিনি ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছেন, ফলে দ্বিতীয় দফার ভোট করতে হয়নি।

তবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হতে পারবেন তা অনুমোদন করে ইরানের গার্ডিয়ান কাউন্সিল (অভিভাবক পরিষদ)। ১২ সদস্যের এই কাউন্সিলে থাকেন ধর্মতত্ত্ববিদ এবং আইন বিশেষজ্ঞ।

শুক্রবারের নির্বাচনে ৫৯০ জন প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন, কিন্তু এই পরিষদ মাত্র সাতজনকে প্রার্থী হওয়ার অনুমোদন দেয়। শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হয়েছেন মাত্র চারজন। কোনো নারী প্রার্থীকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।

পার্লামেন্ট

ইরানের পার্লামেন্টের নাম মজলিস। এর আসন সংখ্যা ২৯০। প্রতি চার বছর অন্তর মজলিসের নির্বাচন হয়।

আইন তৈরির এবং জাতীয় বাজেট অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা রয়েছে পার্লামেন্টের। সেই সাথে পার্লামেন্ট সরকারের মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করতে পারে অর্থাৎ তাদের ক্ষমতা থেকে সরাতে পার্লামেন্টে বিচারের মুখে দাঁড় করাতে পারে।

কিন্তু পার্লামেন্টে পাশ করা আইন আবার গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অনুমোদন করতে হয়। ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ধর্মীয় রক্ষণশীল প্রার্থীরা অনেক ভালো ফল করেছিলেন, কারণ গার্ডিয়ান কাউন্সিল সাত হাজারেরও বেশি সম্ভাব্য প্রার্থীকে ভোটে দাঁড়ানোর অনুমতি দেয়নি এবং প্রত্যাখ্যাতদের সিংহভাগই ছিলেন উদারপন্থী এবং সংস্কার-বাদী।

গার্ডিয়ান কাউন্সিল

ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গার্ডিয়ান কাউন্সিল। পার্লামেন্টে পাশ করা সব বিলে এই কাউন্সিলের অনুমোদন লাগে। চাইলে তারা যে কোনো বিলে ভেটো দিতে পারে। পার্লামেন্ট বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কে প্রার্থী হবেন বা হবেন না তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এই কাউন্সিলের হাতে।

বারো সদস্যের গার্ডিয়ান কাউন্সিলে থাকেন ছয়জন ধর্মীয় তাত্ত্বিক যাদের নিয়োগ করেন শীর্ষ নেতা। বাকি ছয়জন হলেন আইন বিশেষজ্ঞ যাদের নাম প্রস্তাব করে আইন বিভাগ যদিও এই ছয়জনের চূড়ান্ত নিয়োগ পেতে পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে।

ছয় বছরের জন্য তারা নিয়োগ পান। বর্তমান গার্ডিয়ান কাউন্সিল কট্টরপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে। এমনকি কাউন্সিলের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি নিজেও একজন কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস বা বিশেষজ্ঞ পরিষদ

অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস ৮৮ সদস্যের বিশেষজ্ঞ পরিষদ। এতে থাকেন ইসলাম বিশেষজ্ঞ এবং ধর্মীয় নেতা।

শীর্ষ নেতার নিয়োগ এবং তার পারফরমেন্সের ওপর নজরদারির ক্ষমতা রয়েছে এই পরিষদের হাতে। এই পরিষদ যদি মনে করে শীর্ষ নেতা তার দায়িত্ব ঠিকমত পালন করতে পারছেন না, তাহলে তারা তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে পারেন।

অবশ্য শীর্ষ নেতার কোনো সিদ্ধান্তকে বিশেষজ্ঞ পরিষদ চ্যালেঞ্জ করেছে তার কোনো নজির এখন পর্যন্ত নেই।

তবে ৮২ বছরের আয়াতোল্লাহ আলি খামেনির শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ায় এই পরিষদের গুরুত্ব বাড়ছে।

আয়াতোল্লাহ খামেনি যদি কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন বা মারা যান, গোপন ভোটে নতুন একজন শীর্ষ নেতা নির্বাচিত করবে ৮৮ সদস্যের এই বিশেষজ্ঞ পরিষদ।

এই বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য নির্বাচনে প্রতি আট বছর অন্তর ভোট হয়। শেষবার ভোট হয়েছিল ২০১৬ সালে। তখন উদারপন্থী এবং সংস্কারপন্থীরা ৬০ শতাংশ আসনে জেতেন।

তবে বিশেষজ্ঞ পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আহমাদ জান্নাতি একজন ধর্মীয় কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত। তিনি একইসাথে গার্ডিয়ান কাউন্সিলেরও প্রধান।

এক্সপেডিয়েন্সি কাউন্সিল

এই পরিষদের অন্যতম দায়িত্ব বিভিন্ন বিষয়ে শীর্ষ নেতাকে পরামর্শ দেওয়া। তাছাড়া, কোনো আইন নিয়ে পার্লামেন্ট এবং গার্ডিয়ান কাউন্সিলের মধ্যে মতবিরোধে মধ্যস্থতা করে এই পরিষদ।

শীর্ষ নেতা ৪৫ সদস্যের পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ দেন। সুপরিচিত ধর্মীয়, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাই এর সদস্য হন।

বর্তমানে এই পরিষদের চেয়ারম্যান আয়াতোল্লাহ আমোলি লারিজানি। তিনি একসময় বিচার বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং কট্টরপন্থী হিসাবে পরিচিত।

প্রধান বিচারপতি

ইরানের প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। প্রধান বিচারপতি দেশের বিচার বিভাগেরও প্রধান। ইসলামি আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি ইব্রাহিমি রাইসি একজন কট্টরপন্থী ধর্মীয় নেতা। তিনি এবার প্রেসিডেন্ট পদপার্থী এবং জনমত জরীপ অনুযায়ী এক নম্বর ফেভারিট।

ভোটার

ইরানে ৮ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে ভোটার সংখ্যা ৫কোটি ৮০ লাখ। ১৮ বা তার বেশি বয়সীরা ভোট দিতে পারেন। ইরানের জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বয়স তিরিশের নিচে। ফলে ভোটারদের বিরাট একটি অংশ তরুণ-যুবক।

ইরানে ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ভোটার উপস্থিতির হার ৫০ শতাংশের ওপর। ব্যতিক্রম ছিল ২০২০ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন। কট্টরপন্থীদের ব্যাপারে বিরক্তি এবং অর্থনৈতিক দুর্দশা নিয়ে অসন্তোষের কারণে বহু মানুষ ভোট দিতে যাননি।

সেনাবাহিনী

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ইরানের সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

ইসলামি বিপ্লবের পরপরই ইসলামি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর ক্ষমতায় ভারসাম্য নিশ্চিত করতে আইআরজিসি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

এই বাহিনীর সাথে শীর্ষ নেতার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ এবং তারা এখন ইরানের সামরিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।আইআরজিসির নিজস্ব স্থল, নৌ এবং বিমান বাহিনী রয়েছে। ইরানের কৌশলগত অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণও তাদের হাতে।

প্রধানত সরকার বিরোধী অসন্তোষ সামাল দেওয়ার জন্য বাসিজ নামে যে আধাসামরিক বাহিনী ইরানে রয়েছে তার নিয়ন্ত্রণও আইআরজিসির হাতে।

আইআরজিসি এবং নিয়মিত সেনাবাহিনীর সিনিয়র কম্যান্ডারদের নিয়োগ দেন শীর্ষ নেতা। তার কাছেই সেনা কম্যান্ডারদের জবাবদিহি করতে হয়।

মন্ত্রিসভা

মন্ত্রীসভা গঠন করেন প্রেসিডেন্ট। তবে তার জন্য পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগে। পার্লামেন্ট যে কোনো মন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টকেও ইমপিচ করতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ