শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আমেরিকা আফগান ছাড়তেই তালেবানের সঙ্গে নতুন সমীকরণে চীন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকা আফগান ছাড়তেই তালেবানের সঙ্গে নতুন সমীকরণে চীন!

আফগান তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লাহ আব্দুল গনি বারাদার বুধবার চীন সফরে গেছেন, আর সেখানে পৌঁছেই উত্তরাঞ্চলীয় তিয়ানজিং শহরে তিনি বৈঠক করেছেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-এর সাথে।

পাকিস্তানের মাধ্যমে বেশ কিছুদিন ধরেই চীন তালেবানের সাথে তলে তলে যোগাযোগ রক্ষা করছে, কিন্তু এই প্রথম এত উঁচু মাপের কোনও তালেবান নেতা চীন সফরে গেলেন। এই সফর এমন সময় হচ্ছে, যখন কিছুদিন আগেই তালেবান চীনের সীমান্তবর্তী আফগান প্রদেশ বাদাকশানের গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলো কবজা করেছে।

তালেবান নেতার এই সফরের চারদিন আগে আফগান পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ করতে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমন্ত্রণ করেছিলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশীকে। চেংডু শহরে দুই মন্ত্রীর দীর্ঘ বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয় যে আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে চীন ও পাকিস্তান যৌথভাবে কাজ করবে।

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেন, “আফগানিস্তানে যেকোনও অস্থিতিশীলতার প্রভাব প্রতিবেশী চীন ও পাকিস্তানে সরাসরি গিয়ে পড়বে। ফলে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা অত্যন্ত প্রয়োজন।”

আফগানিস্তানে নতুন করে কোনও গৃহযুদ্ধ যাতে শুরু না হতে পারে, তা নিশ্চিত করতে এবং আফগান বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে মীমাংসা আলোচনায় সাহায্যের জন্য পাঁচ-দফা একটি কর্মপরিকল্পনা চেংডুর ওই বৈঠক থেকে ঘোষণা হয়।

আগস্টের মধ্যেই মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণার পর আফগানিস্তান নিয়ে সমস্ত প্রতিবেশী দেশগুলো অনিশ্চয়তা-উদ্বেগে ভুগছে। নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে সবাই এখন সচেষ্ট।

তবে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে চীন।

আফগানিস্তানে ঠিক কী চাইছে চীন?

অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, আমেরিকা চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানকে তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বি আর আই) প্রকল্পে যুক্ত করার মোক্ষম সুযোগ পেয়েছে চীন। সেই সাথে, আফগানিস্তানের খনিজ সম্পদের ওপর চীনের লোভ রয়েছে বলে অনেক পশ্চিমা বিশ্লেষক মনে করেন।

আমেরিকার গবেষণা সংস্থা র‌্যান্ড করপোরেশনের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ডেরেক গ্রসম্যান এ মাসের গোঁড়ার দিকে তার এক বিশ্লেষণে লিখেছেন, “চীন নীরবে আফগানিস্তানে তাদের স্বার্থ রক্ষায় তৎপরতা শুরু করেছে।”

তিনি লিখেছেন: চীন এরই মধ্যে চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোরের (সিপেক) সাথে আফগানিস্তানকে যুক্ত করার কথা বলছে। পেশোয়ার এবং কাবুলের মধ্যে একটি মহাসড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে কাবুল সরকারের সাথে বছর দু’য়েক ধরে কথা বলছে চীন, যদিও আমেরিকা নাখোশ হবে এই ভয়ে আফগান সরকার তাতে সায় দেয়নি। তাছাড়া, শিনজিয়াং প্রদেশের ওয়াকান করিডোর দিয়ে আফগানিস্তানের সীমান্ত পর্যন্ত একটি সড়ক নির্মাণ করছে চীন।

গ্রসম্যান মনে করছেন, আফগানিস্তানকে বিআরআই-এর সাথে সম্পৃক্ত করে নিজের প্রভাবে বলয়ে ঢোকানোর একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চীন তৎপর হয়ে উঠেছে।

তবে কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব চায়নার অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন, আফগানিস্তানে সরাসরি অর্থনৈতিক এবং ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের চেয়ে আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা এখন চীনের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

“আফগানিস্তান এখন আর চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের জন্য অতি আবশ্যক নয়। মধ্য এশিয়ায় ঢোকার জন্য বা তাদের জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য আফগানিস্তানকে চীনের খুব বেশি প্রয়োজন নেই। পাকিস্তান এবং ইরানের সাথে চুক্তি করে সেই লক্ষ্য তারা হাসিল করছে।”

কিন্তু ড. আলী মনে করেন যে চীনের এখন প্রধান চিন্তা যে আফগানিস্তানে যেকোনও অরাজকতা হয়তো পাকিস্তানে এবং ইরানে তাদের শত শত কোটি ডলারের প্রকল্প- যা ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বিকল্প একটি বাণিজ্য রুট– হুমকিতে ফেলতে পারে।

সাগর তীরবর্তী গোয়াদার গভীর সমুদ্র বন্দর এবং সেখান থেকে চীন পর্যন্ত একটি জ্বালানি পাইপলাইন বসানোসহ পাকিস্তানে ডজন ডজন অবকাঠামো প্রকল্পে চীন ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ৬০ বিলিয়ন (৬,০০০ কোটি) ডলার ব্যয় করবে।

সেই সাথে, চীন ইরানের সাথে একটি চুক্তি করেছে যার আওতায় তারা বন্দর আব্বাসের আধুনিকায়ন এবং সম্প্রসারণসহ সেদেশের একগাদা অবকাঠামো এবং জ্বালানি প্রকল্পে আগামী ২৫ বছরে ৪০০ বিলিয়ন (৪০,০০০ কোটি) ডলার বিনিয়োগ করবে।

ফলে, পাকিস্তান এবং ইরানের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা চীনের কাছে এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু চীনের ভয় হলো যে আফগানিস্তানে নতুন কোনও অস্থিতিশীলতার ধাক্কা ও দুই দেশে গিয়ে পড়তে বাধ্য।

১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত সেনা অভিযানের পর থেকে গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সেদেশে যে যুদ্ধ চলছে, তার সরাসরি শিকার হয়েছে পাকিস্তান এবং ইরান। এই দুই দেশে এখনও লাখ লাখ আফগান শরণার্থী রয়েছে, সন্ত্রাসও ঢুকেছে।

আফগানিস্তান এবং উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদ

চীনের অবশ্য নিজের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েও চিন্তা শুরু হয়েছে।

কারণ আফগানিস্তানের সঙ্গে চীনের যে ৯০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে, তার ঠিক ওপাশেই রয়েছে উইঘুর মুসলিম অধ্যুষিত চীনা প্রদেশ শিনজিয়াং।

উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইস্ট তুর্কিস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট (এটিম) অনেক বছর ধরে এই সীমান্ত এলাকায় তৎপর। সীমান্ত পেরিয়ে তারা আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আশ্রয়-প্রশ্রয় পায় এবং চীন বিশ্বাস করে পাকিস্তানে বিভিন্ন সময়ে চীনা নাগরিক এবং চীনা প্রকল্পে হামলার পেছনে এটিমের হাত রয়েছে।

জাতিসংঘের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, এটিমের সাড়ে তিন হাজার সক্রিয় যোদ্ধা রয়েছে, যাদের সাথে আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে তৎপর কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যোগাযোগ রয়েছে।

“এ কারণে তালেবানকে চীন বলছে, আফগানিস্তানের শাসন ক্ষমতায় তাদের বৈধতা চীন মেনে নেবে, আফগানিস্তানের পুনর্গঠনে তারা তালেবানকে সাহায্য করবে, কিন্তু বদলে এটিম-সহ অন্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে,” বলছেন ড. মাহমুদ আলী।

বিদেশি সেনা চলে গেলে আফগানিস্তানে আল-কায়েদার উত্থান নিয়ে শঙ্কা

চীনা সরকারের মুখপত্র হিসেবে পরিচিত গ্লোবাল টাইমস সংবাদপত্র বলছে, তিয়ানজিংয়ে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তালেবান নেতা মোল্লাহ বারাদারের সাথে বুধবারের বৈঠকে ওয়াং ই তালেবানের কাছে দাবি করেছেন যে এটিম এবং অন্য সব সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে এবং এসব গোষ্ঠী যাতে আফগানিস্তানে ঘাঁটি না গাড়তে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

গ্লোবাল টাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, মোল্লাহ বারাদার বৈঠকে চীনা মন্ত্রীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে আফগানিস্তানের ভূমি ব্যবহার করে চীনের বিরুদ্ধে কাউকে কোনও তৎপরতা তালেবান চালাতে দেবে না।

বারাদার এও বলেছেন আফগানিস্তানে শান্তি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য তারা চীনের কাছ থেকে আরও ভূমিকা দেখতে উদগ্রিব।

তালেবানের ওপর চীনের ভরসা কেন
কিন্তু প্রশ্ন হলো, তালেবানের ওপর এত ভরসা কেন করছে চীন? তারা কি ধরেই নিচ্ছে যে তালেবানই আফগানিস্তানে ক্ষমতায় আসতে চলেছে?

বিশ্লেষক ডেরেক গ্রসম্যান লিখেছেন, যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে চীন আফগানিস্তানে জাতীয় আপোষ-মীমাংসার সমর্থন করছে, কিন্তু তারা আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ শাসক হিসেবে তালেবানকে বিবেচনা করতে শুরু করেছে।

আর ড. আলী মনে করেন, শুধু চীন নয় বাকি বিশ্বও এক রকম নিশ্চিত যে তালেবানই আফগানিস্তানের ক্ষমতা নিচ্ছে বা অন্তত ক্ষমতার প্রধান শরীক হতে চলেছে।

“খোদ আমেরিকাও সেটা মেনে নিয়েছে। আমেরিকা নিজেই ক’বছর আগে তালেবানের সাথে মীমাংসা শুরুর জন্য জালমে খালিলজাদকে দোহায় পাঠিয়েছে। ২০ বছর ধরে যুদ্ধের পর আমেরিকা বুঝেছে, যুদ্ধ করে তালেবানকে হারানো যাবে না এবং তারা মেনে নিয়েছে তালেবানই আফগানিস্তানের প্রধান শক্তি।”

কিন্তু প্রশ্ন হলো, কট্টর সুন্নী একটি গোষ্ঠীর সাথে কমিউনিস্ট চীনের আস্থার সম্পর্ক কীভাবে সম্ভব?

অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, ২০ বছর আগে আল কায়েদাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া তালেবানের তুলনায় এখনকার তালেবান অনেক বাস্তববাদী।

তারা সমর্থনের জন্য মস্কোতে গিয়ে রাশিয়ার সাথে কথা বলেছে। এমনকি কট্টর সুন্নী ওয়াহাবী-পন্থী হয়েও তালেবান নেতারা শিয়া ইরানের সাথে কথা বলেছেন এবং ইরানের সমর্থন সহানুভূতি আদায়ে সক্ষম হয়েছেন বলেও জোর ইঙ্গিত রয়েছে। আবার তলে তলে ভারতের সাথেও তালেবানের কথা হচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে একাধিক খবর বেরিয়েছে।

তালেবানকে নিয়ে চীনের ভরসা হয়তো সেখানেই।

এছাড়া, তালেবানের ওপর ঘনিষ্ঠ মিত্র পাকিস্তানের প্রভাবও চীনের ভরসার আরেকটি কারণ।

একই সাথে, তালেবানও বুঝতে পারছে যে ক্ষমতায় টিকে থাকতে এবং আফগানিস্তানে পুনর্গঠনে তাদের কাড়ি কাড়ি টাকা দরকার হবে এবং সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র চীনের। ফলে এখন চীনের আস্থা অর্জন ছাড়া তাদের সামনে কোনও বিকল্পও নেই।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
সর্বশেষ খবর
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুবাই এয়ার শোতে অংশ নিতে ঢাকা ছাড়লেন বিমান বাহিনী প্রধান
দুবাই এয়ার শোতে অংশ নিতে ঢাকা ছাড়লেন বিমান বাহিনী প্রধান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা