শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

কাবুল থেকে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন, ২০ বছরে আফগানিস্তান থেকে কী পেল আমেরিকা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাবুল থেকে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন, ২০ বছরে আফগানিস্তান থেকে কী পেল আমেরিকা?

আফগানিস্তানে শেষ হল মার্কিন অধ্যায়। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময়সীমা থাকলেও স্থানীয় সময় ৩০ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৩টায় সব শেষ মার্কিন বিমান ছেড়ে যায় কাবুল বিমানবন্দর। ফলে নির্ধারিত সময়ের আগেই আফগানিস্তান অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র। এরমধ্য দিয়ে শেষ হল দেশটিতে আমেরিকার দীর্ঘ ২০ বছরের সামরিক অভিযান।

এরপরই রাতভর ফাকা গুলি ছুড়ে উল্লাস করে তালেবান। গোটা দেশ এখন তালেবানের নিয়ন্ত্রণে।

পেন্টাগন বলছে, ১৫ আগস্টের পর থেকে শেষ দিন পর্যন্ত তারা উদ্ধার করেছে ১ লাখ ২৩ হাজারের বেশি নাগরিককে।

শেষ বিমানটি কাবুল ছাড়ার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানিয়েছেন, এখনই তালেবানের সাথে কাজ করবে না ওয়াশিংটন। সবার আগে তালেবানকে বৈধতা অর্জন করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

যা বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

শেষ মার্কিন বিমান কাবুলের মাটি ছাড়তেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি টুইটে দাবি করেন, “গত ১৭ দিনে আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এয়ারলিফ্ট সম্পন্ন করেছে আমাদের সেনা। তুলনাহীন সাহস, পেশাদারিত্ব, সংকল্পের সঙ্গে তারা এই কাজ করেছে। এবার আফগানিস্তানে ২০ বছরের সেনা-অবস্থানের অবসান হল।”

ইতিহাসে এত বাজে সেনা প্রত্যাহারের নজির নেই

তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমেরিকার ইতিহাসে এত বাজে সেনা প্রত্যাহারের নজির নেই।

তিনি বলেন, “ইতিহাসে কখনওই বাইডেন প্রশাসনের আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহারের মতো এত খারাপ বা অদক্ষতার সঙ্গে যুদ্ধ থেকে প্রত্যাহারের ঘটনা ঘটেনি।”

২০ বছরে আফগানিস্তানে কী পেল আমেরিকা?

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের দোহাই দিয়ে ২০০১ সালের ৭ অক্টোবর আফগানিস্তানে হামলা শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। হামলা শুরুর কয়েক ঘণ্টা পর পেন্টাগনে হাজির প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। সামরিক কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘সামনের মাসগুলোতে ধৈর্য আমাদের শক্তিগুলোর মধ্যে একটি হবে — কঠোর নিরাপত্তার জন্য লাগবে দীর্ঘ অপেক্ষার সাথে ধৈর্য; আমাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধৈর্য ও বোঝাপড়া লাগবে; সব আত্মত্যাগের ধৈর্যের মাধ্যমে কাঙ্খিত ফল আসবে।’

প্রেসিডেন্ট জুনিয়র বুশের সেই ভাষণের পর ২০ বছর পেরিয়ে গেছে। গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্র ধৈর্য ধরেছে, ত্যাগও করেছে। তবে সেই কাঙ্ক্ষিত ফল আসেনি। শূন্য হাতেই তাদেরকে ছাড়তে হল আফগানিস্তানের মাটি।

হামলার তিন মাসের মাথায় তালেবান সরকারের পতন ঘটে। আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসে পশ্চিমা সমর্থিত হামিদ কারজাইয়ের সরকার। কাবুল কবজায় মহাখুশি বুশ জুনিয়র ২০০২ সালের এপ্রিলে ঘোষণা দিলেন আফগানিস্তান পুনর্গঠনের। সেরা বাসস্থান হিসেবে আফগানিস্তানকে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন তিনি। পরের বছর তিনি ঘোষণা করলেন তালেবানকে খতম করার যে মিশন ছিল তা অর্জিত হয়েছে। তবে বুশ জুনিয়রের সেই ঘোষণা যে পুরোপুরি মিথ্যা ছিল তা প্রমাণ করতে যেন কয়েক বছরের মাথায় আফগানিস্তানের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে হামলা শুরু করে তালেবান। 

তালেবানকে দমন করতে ২০১০ সাল নাগাদ আফগানিস্তানের মাটিতে ১ লাখ মার্কিন সেনা উপস্থিত। বছরের পর বছর মার্কিন সেনাদের হতাহতের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী মনোভাব তৈরি হয়ে গেছে বলে বিভিন্ন জরিপে প্রকাশ পেতে শুরু করে। মার্কিন প্রশাসনও ততদিনে বুঝতে শুরু করেছে আফগানিস্তানে হয়তো তারা সুবিধা করতে পারবে না। 

২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ৩০ হাজার মার্কিন সেনা দেশে ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দিলেন। দিন যতো গড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষতির বোঝা ততোই বাড়ছে। ২০১৪ সালে এসে ওবামা সব সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা ঘোষণা করলেন। তবে যতো সহজে আফগানিস্তানে প্রবেশ করেছিল বের হওয়াটা ততোটা সহজ ছিল না যুক্তরাষ্ট্রের জন্য। আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ওবামার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি। তবে ওবামা আমলেও ধাপে ধাপে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয় মার্কিন সেনাদের।

২০১৮ সালে এসে তালেবান তাদের পূর্ণ অস্তিত্ব জানান দিলো। কাবুলে গোষ্ঠটির হামলায় নিহত হয় ১১৫ জন। তালেবানকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ তুলে দীর্ঘদিনের মিত্র পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দ নিরাপত্তা সহায়তা বন্ধ করে দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ওই বছরই মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের শর্তে দোহায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসে তালেবান। এরই মধ্যে কয়েক দফায় আফগানিস্তান থেকে বিপুল সংখ্যক মার্কিন সেনাকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।

২০২১ সালের মে মাসে নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পহেলা সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব মার্কিন সেনাকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেন। জুনে প্রায় ৯০ শতাংশ সেনা যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যায়। ওই সময় থেকেই তালেবানরা আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে হামলা জোরদার করে। শেষ পর্যন্ত গত ১৫ আগস্ট তালেবানের হাতে পতন ঘটলো কাবুলের।

ব্রাউন ইউনিভার্সিটির যুদ্ধের ব্যয় প্রকল্পের হিসাব অনুযায়ী,  আফগান যুদ্ধে গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্র দুই লাখ ২৬ হাজার কোটি ডলার খরচ করেছে। এর মধ্যে ৮০ হাজার কোটি ডলার খরচ হয় সরাসরি যুদ্ধখাতে, আট হাজার ৫০০ কোটি ডলার গেছে আফগান সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে এবং এই বাহিনীর বেতনের জন্য বছরে গুনতে হয়েছে ৭৫ কোটি ডলার। তথাকথিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়তে যুক্তরাষ্ট্রকে গড়ে প্রতিদিন ৩০ কোটি ডলার খরচ করতে হয়েছে।
 
এতো গেলো প্রত্যক্ষ খরচের হিসাব। এবার আসি পরোক্ষ ব্যয়ের তালিকায়। ২০ বছরে আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের দুই হাজার ৪০০ সেনা নিহত হয়েছে। এছাড়া মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রায় চার হাজার ঠিকাদার নিহত হয়েছে তালেবানদের হামলায়। যুদ্ধে আহত হয়েছে আরও ২০ হাজার সেনা। এই আহত সেনাদের চিকিৎসা ও অবসর ভাতা হিসেবে আগামী দিনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রকে গুণতে হবে আরও ৩০ হাজার কোটি ডলার।

বিপুল সংখ্যক প্রাণহানি ও পাহাড় সমান অর্থ খরচের পর আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্র কী পেল? সম্ভবত, শুধুই সমালোচনা আর সমালোচনা!

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
সর্বশেষ খবর
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা