শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫২, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে কারণে একের পর এক বৃদ্ধাদের খুন করেন এই নারী কুস্তিগীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে একের পর এক বৃদ্ধাদের খুন করেন এই নারী কুস্তিগীর

মেক্সিকোর কুখ্যাত এক সিরিয়াল নারী খুনি আট বছরে অন্তত এগারোজন বৃদ্ধাকে খুন করার দায়ে দোষী প্রমাণিত হয়েছিলেন ২০০৮ সালে। তার সাজা হয়েছিল ৭৫৯ বছরের কারাদণ্ড। বলা হয় আরও বহু খুন করেছিলেন তিনি, যেগুলো আদালতে প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি।

হুয়ানা বারায্যা নামে দুর্ধর্ষ এই সিরিয়াল খুনি ছিলেন মেক্সিকোর একজন পেশাদার নারী কুস্তিগীর। হুয়ানা বারায্যা মেক্সিকোয় পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন "ম্যাটাবিহিতাস" অর্থাৎ "বৃদ্ধা নারী ঘাতক" নামে।

মেক্সিকো সিটির উত্তরের এক গ্রামে জন্ম হয় হুয়ানার। তার পছন্দ ছিল লুৎজা লিব্রে নামে এক জনপ্রিয় ধারার কুস্তি -যেখানে কুস্তিগীররা লড়াই করেন মুখোশে মুখ ঢেকে। কুস্তিখেলার মঞ্চে তার পেশাদারী নাম ছিল ''নীরব নারী''।

মেক্সিকো সিটির এক আদালতে ২০০৮ সালের ৩১শে মার্চ অন্তত ১১জন বৃদ্ধাকে খুন করার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন হুয়ানা বারায্যা।

কৌঁসুলিরা তার বিরুদ্ধে ৪০টির বেশি খুনের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছিলেন, কিন্তু সাক্ষ্যপ্রমাণের অভাবে ১১টির বেশি মামলায় তারা তাকে দোষী প্রমাণ করতে পারেননি।

মেক্সিকোর গণমাধ্যমে দুর্ধর্ষ এই অপরাধীর খুনের সংখ্যা নিয়ে নানা হিসাব দেয়া হয় - কেউ বলে তিনি খুন করেছেন ২৫ জন বৃদ্ধাকে, কেউ বলে এ সংখ্যা ৫০এর কাছকাছি।

শহরে ত্রাস, কর্তৃপক্ষ দিশেহারা

মেক্সিকো সিটিতে ২০০৫ সালে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করে একের পর এক খুনের ঘটনা। রাজধানীতে খুন হতে থাকেন বয়স্ক নারীরা। নারীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে প্রবল ত্রাস আর আতঙ্ক। খুনের শিকার এবার না জানি কে হয়!

খুনের ঘটনাগুলো ঘটছিল সাত বছর ধরে। প্রত্যেক নারীকে তাদের বাসায় একই কায়দায় খুন করা হচ্ছিল। এসময় মেক্সিকো সিটির মেয়র, সে দেশের একজন নিউরো সাইকোলজিস্ট ড. ফেগি অস্ট্রস্কির সঙ্গে প্রথম টেলিফোনে যোগাযোগ করেন ২০০৫ সালে।

বিবিসির মাইক ল্যাঞ্চিনকে ড. অস্ট্রস্কি বলেন মেয়র তাকে অনুরোধ করেন এই খুনের ঘটনাগুলোর কোন যোগসূত্র আছে কিনা, সবগুলো একই খুনির কাজ কিনা এ বিষয়ে তদন্তে সহায়তা করতে।

"সবগুলো খুনের একটা প্যাটার্ন ছিল। সবাই বয়স্ক নারী। সবাই থাকত একা। সবাইকে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে মারা হয়েছে। প্রত্যেকটি ঘটনায় খুনি কিন্তু দরোজা ভেঙে বাড়িতে ঢোকেনি। কেউ তাকে দরোজা খুলে দিয়েছে," বলেন ড. অস্ট্রস্কি।

পুলিশ তখন হন্যে হয়ে সূত্র খুঁজছে। একটা ঘটনায় একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানায় তারা লম্বাচওড়া একজন মহিলাকে ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে যেতে দেখেছে। আরকজন বলে সে ঘটনাস্থলে দুজনকে দেখেছে।

এক পর্যায়ে পুলিশ শহরের হিজড়াদের ধরপাকড় শুরু করে। তাদের ধারণা জন্মায় খুনি একজন পুরুষ, নারীর ছদ্মবেশে খুন করছে। গোটা তদন্ত চলে বিশৃঙ্খলভাবে।

"পুলিশের চেষ্টার ত্রুটি ছিল না। কিন্তু তারা তখন পুরো গোলকধাঁধাঁয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের জবানবন্দির ওপর ভিত্তি করেই তারা খুনিকে খুঁজে বেড়াচ্ছিল। আমিও কোন কিনারা করতে পাচ্ছিলাম না- সবাই ছিল পুরোপুরি বিভ্রান্ত!" ড. অস্ট্রস্কি বলেন।

আশার আলো

রাজধানীতে এক ডজনের বেশি বৃদ্ধা নারী খুন হয়েছে ২০০৫ সালের শেষ নাগাদ। কাউকে তখনও পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা যায়নি।

এরপর ২০০৬এর জানুয়ারিতে পুলিশ আশার আলো দেখল।

একটি বাড়িতে ৮২বছরের এক বৃদ্ধাকে গলায় স্টেথিস্কোপ জড়িয়ে খুন করে পালানোর সময় ধরা পড়ল সন্দেহভাজন একজন। জানা গেল ওই সন্দেহভাজন সাবেক কুস্তিগীর হুয়ানা বারায্যা।

ঘটনার দিন ড. অস্ট্রস্কি ছিলেন রাজধানীর বাইরে -তিনি গিয়েছিলেন এক বিয়ের অনুষ্ঠানে। খবর শুনে তিনি দ্রুত ফিরে এলেন মেক্সিকো সিটিতে। সোজা হাজির হলেন জেলখানায়।

"আমি জেলখানার অফিসে একটা খোলা জায়গায় তার সাথে কথা বলতে চাইলাম। আমার কিছুটা ভয়ই করছিল," বলছিলেন ফেগি অস্ট্রস্কি। "হুয়ানা বিশাল চেহারার একজন মহিলা। মাথার চুল ছোট করে কাটা। চুলে লাল রং করা।"

ড. অস্ট্রস্কি জেলখানায় তার মুখোমুখি হয়ে প্রথমেই জানতে চান খুনটা তিনিই করেছেন কিনা।

"হুয়ানা উত্তর দেন - হ্যাঁ- আমি একজন বৃদ্ধাকে খুন করেছি।" ড. অস্ট্রস্কি বলছেন তিনি বুঝতে চেয়েছিলেন খুন যে একটা অপরাধ -সেই বোধটা তার আছে কি না, সে ঠান্ডা মাথায় কাজটা করেছে কি না।

হুয়ানা বারায্যা স্বীকার করেছিলেন কাজটা অন্যায় হয়েছে। মনস্তত্ত্ববিদ ফেগি অস্ট্রস্কি বলছেন এটা ঠিক সাইকোপ্যাথদের মনস্তত্ত্ব।

"তারা জানে কোনটা অপরাধ। কিন্তু তারপরেও তারা অনায়াসে সেই অপরাধ করে- অপরাধ বোধ তাদের থাকে না।" হুয়ানা বারায্যা আরও দুটি খুনের কথা স্বীকার করেছিলেন, যদিও পরে সেই স্বীকারোক্তি তিনি ফিরিয়ে নেন।

এরপর ড. অস্ট্রস্কি প্রত্যেকদিন জেলে তার সঙ্গে দেখা করতে যানন। অন্য খুনের ঘটনাগুলো সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করেন, জানতে চান তার পরিবারের কথা, তার ছোটবেলার কথা।

কেন বৃদ্ধাদের খুন করতেন হুয়ানা?

হুয়ানা বারায্যা জেলখানায় বসে ড. অস্ট্রস্কিকে যখন তার পরিবারের কথা বলেন তখন তার মধ্যে কোনো আবেগ ছিল না, বিবিসিকে বলেন ড. অস্ট্রস্কি। "তার গলার স্বর ছিল একেবারে ঠান্ডা।"

"হুয়ানা কিছুটা হাসতে হাসতে তার পরিবারের কথা বলছিল। বলেছিল তার মদ্যপ মা কীভাবে তাকে নির্যাতন করতেন, কীভাবে মদের বিনিময়ে তাকে একজন পুরুষের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। ওই পুরুষ তাকে অন্তঃসত্তা করেছিল," বলছিলেন ড. অস্ট্রস্কি।

হুয়ানা বারায্যার বয়স তখন ছিল মাত্র ১৩। অন্তঃসত্তা হবার পর তাকে মায়ের কাছে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিল ওই পুরুষ। নিজের সন্তানের পাশপাশি ভাইবোনেদেরও দেখাশোনা করতে হতো তাকে।

ড. অস্ট্রস্কিকে হুয়ানা বারায্যা বলেছিলেন: "আমি মাকে ঘেন্না করতাম। আমার মা ছিল জঘন্য। আমার সৎ বাবাকে বরং আমি পছন্দ করতাম।"

টানা দু সপ্তাহ প্রতিদিন ড. ফেগি অস্ট্রস্কি হুয়ানার সঙ্গে জেলখানায় গিয়ে কথা বলেছিলেন। কিন্তু হুয়ানার যে আস্থা তিনি অর্জন করেছিলেন তা হঠাৎ করেইে একদিন ভেঙে পড়ে, ড. অস্ট্রস্কি হুয়ানা বারায্যাকে না জানিয়ে তার সৎ বোন ও তার মেয়ের সঙ্গে দেখা করার পর।

পরদিন হুয়ানা প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং ড. অস্ট্রস্কিকে বলেন তার সঙ্গে তিনি আর দেখা করবেন না।

ড. অস্ট্রস্কি তার রিপোর্টে লিখেছিলেন মায়ের হাতে ছেলেবেলায় যে নির্যাতনের শিকার হন হুয়ানা বারায্যা, সেটাই তাকে পরিণত বয়সে সম্ভবত নারীঘাতক করে তুলেছিল।

তিনি আরও দেখেছিলেন হুয়ানার মস্তিষ্কের সামনের প্রকোষ্ঠটি ছিল মস্তিষ্কের অন্যান্য অংশের থেকে বেশি সক্রিয়, যেটা তার সহিংস আচরণের সম্ভাব্য একটা কারণ হতে পারে বলে ড. অস্ট্রস্কির ধারণা।

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

এর দু বছর পর ২০০৮ সালের বসন্তকালে তাকে ১১টি আলাদা খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং ৭৫৯ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

মেক্সিকোর নিউরো সাইকোলজিস্ট ড. ফেগি অস্ট্রস্কি বিবিসির মাইক ল্যাঞ্চিনকে বলেন কারাগারে এই খুনের আসামীর সাথে তিনি ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলেছিলেন এটা বুঝতে যে হুয়ানা বারায্যা একাকী বৃদ্ধা নারীদের কেন টার্গেট করতেন।

ড. অস্ট্রস্কি আরও বুঝতে চেয়েছিলেন ৪৮ বছর বয়সী সাবেক পেশাদার কুস্তিগীর কোন্ মানসিক অবস্থা থেকে একের পর এক এতগুলো খুন করছিল- এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে কিনা।

"আমি জানতে চেষ্টা করি তার মস্তিষ্ক কীভাবে কাজ করে। হুয়ানার তো হঠাৎ করে এক সকালে ঘুম থেকে উঠে মনে হয়নি যে - নাঃ আজ কিছু করার নেই - আমি বোরড- আজ বরং একজন বৃদ্ধা মহিলাকে খুন করে আসি!"

ড. অস্ট্রস্কি বলছেন আসলে এর সঙ্গে একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া জড়িত থাকে। এটা রাতারাতি হঠাৎ করে নেয়া কোন সিদ্ধান্ত নয়।

"কীভাবে সে বড় হয়েছে সেটা আমি বুঝতে চেয়েছিলাম। হিংসাত্মক আচরণের পেছনে অনেক রকম কারণ থাকে। অবশ্য কারোর মস্তিষ্কের গঠনেও অস্বাভাবিকতা থাকতে পারে, যেটা জানা গেলে তার চিকিৎসা করা সম্ভব," তিনি বলেন।

তবে, ড. ফেগি অস্ট্রস্কি বলেন, কারাগারে যখন তিনি হুয়ানার সাথে প্রথম দেখা করেন তখন সেই অভিজ্ঞতা খু্ব স্বস্তির ছিল না।

"হুয়ানার দৃষ্টিটা ছিল অন্তর্ভেদী। আমার কিন্তু ভয় করছিল। ও আমার মুখোমুখি বসেছিল। আমি মিষ্টি ব্যবহার করার চেষ্টা করছিলাম। সেও আমার সাথে ভাল ব্যবহার করছিল। কিন্তু আমাদের দুজনেরই মনের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল একই প্রশ্ন - কী চাও তুমি? কেন এসেছে?"

তিনি বলছেন অভিজ্ঞতাটা ছিল অনেকটা ক্ষমতার খেলার মত!

"এটা আমাদের মত মনোবিজ্ঞানীদের বুঝতে সাহায্য করে যারা সিরিয়াল খুনি- একের পর এক মানুষ খুন করে, তাদের মস্তিষ্কের গঠন এর জন্য কতটা দায়ী- তাদের শৈশব বা কৈশোরের ঘটনাই বা এর পেছনে কতটা ভূমিকা রাখে।"

তিনি বলেন, যারা ছোটবেলায় নির্যাতন আর অত্যাচারের আবহের মধ্যে দিয়ে বড় হয়ে ওঠে, ওইসব ঘটনা তাদের মানসিক গঠনকে অবশ্যই প্রভাবিত করে।

"খুনিকে শুধু জেলে ভরে দিলেই তো অপরাধ বন্ধ হবে না। সমাজে অপরাধ ঠেকাতে হলে অপরাধীর মনকে বুঝতে হবে। সেটাই আমি করেছিলাম," বিবিসিকে বলেন ড. ফেগি অস্ট্রস্কি।

ড. অস্ট্রস্কি এরপর হুয়ানাকে দেখতে আর কখনও জেলখানায় যাননি। ৬৩ বছর বয়সী হুয়ানা বারায্যা আমৃত্যু জেল খাটছেন মেক্সিকো সিটির কারাগারে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
সর্বশেষ খবর
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

এই মাত্র | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

১০ সের ওজনের বেল!
১০ সের ওজনের বেল!

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে
ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া
রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে