শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৭, শনিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আবু ইব্রাহিম আল-কুরাইশি: কে এই নিহত আইএস নেতা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু ইব্রাহিম আল-কুরাইশি: কে এই নিহত আইএস নেতা?

সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে মার্কিন বিশেষ বাহিনীর এক রাতভর অভিযানে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর নেতা আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশি নিহত হয়েছেন বলে ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইএসের এই নেতা সম্পর্কে কি জানা যায়?

তুরস্ক সীমান্তের কাছে আতমেহ এলাকায় একটি দোতলা বাড়িতে সপরিবারে লুকিয়ে ছিলেন আইএসের নেতা আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশি। বৃহস্পতিবার রাতে মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে করে এসে বাড়িটির ওপর হামলা চালালে তিনি একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান - যাতে তিনি নিজে ও তার পরিবারসহ ১৩ জন নিহত হন।

এই হামলার পরিকল্পনা হয়েছিল কয়েক মাস ধরে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন অভিযান পরিচালনার চূড়ান্ত নির্দেশ দেবার পর আক্রমণ শুরু হলে মি.বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে তা সরাসরি দেখছিলেন। আল-কুরাইশিকে বহুদিন ধরেই আইএসের ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল। তাকে একজন রহস্যময় লোক বলে মনে করা হতো - যাকে প্রকাশ্যে প্রায় দেখাই যেতো না।

ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর ভেতরে আল-কুরাইশিকে ডাকা হতো 'হাজী আবদুল্লাহ কারদাশ' বা 'হাজি আবদুল্লাহ' নামে। তাকে নিয়ে একটি তথ্যবহুল ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করেছেন বিবিসির আরবি বিভাগের ফেরাস কিলানি। তিনি ইরাকের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে অনেকের সাথে কথা বলে আল-কুরাইশি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন।

আল-কুরাইশির জন্ম মসুলের অদূরে
আল-কুরাইশির জন্ম ১৯৭৬ সালে, ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের আল-মেহালাবিয়ায়। ইরাক সরকারের কাউন্টার-টেররিজম ইউনিটের নাম হচ্ছে ফ্যালকন ব্রিগেড। ইসলামিক স্টেটের ভেতরে নিজেদের গুপ্তচরদের ঢুকিয়ে দেবার কাজে এই ফ্যালকন ব্রিগেড ছিল সিদ্ধহস্ত।

এর ফলে ইসলামী উগ্রপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের একজন এজেন্ট হচ্ছেন মেজর আহমেদ। এটা তার আসল নাম নয়, পরিচয় গোপন রাখার জন্য তাকে এই ছদ্মনাম দেয়া হয়েছে। ইসলামিক স্টেটের সবশেষ নেতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন এই মেজর আহমেদ। তিনি বলছিলেন হাজী আবদুল্লাহ বা আল-কুরাইশির আসল নাম আমির মোহাম্মদ সাঈদ আল-মওলা।

তিনি আরও বলেন, আমির মোহাম্মদ সাঈদ আল-মওলার জন্ম আল-মেহালাবিয়ায়, তার বাবা সেখানকার একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। তার ছিল দুই স্ত্রী, এবং ১৭টি সন্তান।

এই বাড়িটিতেই সপরিবারে থাকতেন আইএস নেতা আল-কুরাইশি

অল্প বয়সেই উগ্রপন্থায় দীক্ষা
বড় পরিবার ছিল তাদের, এবং স্থানীয় লোকেরা এখনো তাদের মনে রেখেছেন। কারণ তারা শিক্ষিত ছিল, লোকে তাদের সম্মান করতো। কিন্তু তা সত্ত্বেও আল-কুরাইশি স্থানীয় কিছু গোষ্ঠীর মাধ্যমে উগ্রপন্থায় দীক্ষিত হন। 

এই আল-মেহলাবিয়া, তাল আবতা এবং আল-হাজার এই তিনটি প্রত্যন্ত এলাকা মিলে একটা দ্বীপের মত তৈরি হছে। এখানেই ২০০৩ সালের মার্কিন অভিযানের পর ইরাকী আল-কায়দার জন্ম হয়েছিল। তাদের এখানে বেশ বড় সমর্থনও ছিল। ইসলামিক স্টেটের সামরিক এবং নিরাপত্তা বিষয়ক নেতাদের বেশির ভাগই এই এলাকাগুলো থেকে আসা - বিশেষ করে নিকটবর্তী তাল-আফার থেকে।

আল-কায়েদায় যোগদান
সাদ্দাম হোসেনের শাসনকালে আল-কুরাইশি কিছুকাল ইরাকের সেনাবাহিনীতে ছিলেন বলে জানা যায়। তা ছাড়া তিনি মসুলের বিশ্ববিদ্যালয়েও ইসলাম বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। মার্কিন-নেতৃত্বাধীন বাহিনী যখন ২০০৩ সালে ইরাকে অভিযান চালায় তখনই আল-কুরাইশি ছোট ছোট কিছু জিহাদি গোষ্ঠীর সাথে জড়িত ছিলেন। কিন্তু পরে তিনি এসব গোষ্ঠী ছেড়ে দিয়ে আল-কায়েদায় যোগ দেন।

মার্কিন অভিযানে ইরাকি শাসক সাদ্দাম হোসেন উৎখাত হবার কিছুকালের মধ্যেই দেশটিতে শুরু হয় ব্যাপক সহিংসতা। আর তখন হাজি আবদুল্লাহ - তার ধর্মীয় শিক্ষা এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলোর সাথে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত থাকার অভিজ্ঞতার কারণে - খুব তাড়াতাড়িই একজন নেতৃস্থানীয় সদস্যে পরিণত হন। একপর্যায়ে ২০০৮ সালে তাকে গ্রেফতার করা হয়, এবং আমেরিকানরা পুকা কারাগারে আটকে রাখে।

সেখানে মার্কিন সৈন্যরা কয়েক মাস ধরে আল-কুরাইশিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তারা দাবি করে যে আল-কুরাইশি তাদেরকে আইএস সদস্যদের সম্পর্কে অনেক তথ্য দিয়েছিলেন - যদিও বিবিসির আরবি বিভাগের অনুসন্ধানী প্রতিবেদকরা নিজস্ব সূত্রে তা নিশ্চিত করতে পারেননি। দু’হাজার দশ সালের শুরুতে আল-কুরাইশিকে ছেড়ে দেয়া হয়। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তিনি ইসলামিক স্টেটের প্রতিষ্ঠাতা নেতা আবু বকর আল-বাগদাদির সাথে যোগ দেন।

আল-বাগদাদির ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তিনি নিনেভেহ প্রদেশে আইএসএর একজন উর্ধতন কর্মকর্তায় পরিণত হন। এটা ছিল এমন এক সময় - যখন আমেরিকান সৈন্যদের একটা বড় অংশকেই ইরাক থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। এর ফলে আইএস নিজেদের পুনর্গঠিত করার সুযোগ পায়। তখন ইরাকের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নূরী আল-মালিকি। তার সরকার জনপ্রিয় ছিল না, ফলে এসময় ইসলামিক স্টেটের সদস্য সংখ্যাও বাড়তে থাকে।

‘মেধাবী’ ছিলেন না হাজি আবদুল্লাহ
আইএসএর এক সিনিয়র নেতা- যিনি এখন ইরাকি গোয়েন্দা বিভাগের কারাগারে বন্দী - তিনি বিবিসির আরবি বিভাগকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন, তার সাথে আল-কুরাইশি বা হাজি আবদুল্লাহর বেশ কয়েকবার সাক্ষাৎ হয়েছে। এই নেতাটির নাম বিবিসির আরবি বিভাগ প্রকাশ করেনি, কারণ আইএসের নেতৃত্ব এখনো জানে না যে তিনি বন্দী আছেন।

কিছু কিছু বিষয়ে হাজি আবদুল্লাহ অত্যন্ত উগ্রপন্থী, এবং তিনি তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করেন না। এই বন্দী আইএস নেতা বলছিলেন, আমি লক্ষ্য করেছিলাম যে হাজি আবদুল্লাহ ঠিক মেধাবী লোক নন, এবং আল-বাগদাদির মত বক্তৃতা দেবার ক্ষমতাও তার নেই। আল-বাগদাদি হাতে কোন কাগজ না রেখেই বক্তৃতা দিতে পারতেন কিন্তু হাজি আবদুল্লাহ এটা পারবে বলে আমার মনে হয় না।

আইএসের উচ্চাভিলাষ বাড়তে থাকার সাথে সাথে আল-কুরাইশি বিচার মন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন। তার দায়িত্ব ছিল মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা এবং লোকজনকে নিষ্ঠুর-বীভৎস পন্থায় শাস্তি দেয়ার কাজ তত্ত্বাবধান করা।

ইয়াজিদি মেয়েদের নিয়ে কী করা হবে
আইএস যখন ২০১৪ সালে সিঞ্জার শহরে ঢুকলো, তখন আল-কুরাইশির নিষ্ঠুরতা এবং তিনি যে কত প্রভাবশালী তা স্পষ্ট হলো। এখানে তারা ইয়াজিদি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। তবে ইয়াজিদি নারীদের নিয়ে কি করা হবে - এ প্রশ্নে আইএসের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দিল।

ইসলামিক শরিয়া আইনকে তারা যেভাবে ব্যাখ্যা করে - সে অনুযায়ী তাদের কিছু নেতা চাইছিল - ইয়াজিদি মেয়েদের ক্রীতদাসীতে পরিণত করা হোক। সে সময় আবু বকর আল-বাগদাদির একজন সহচর ছিলেন সালেম আল-জুবুরি, যিনি এখন ইরাকের কারাগারে বন্দী।

তিনি বিবিসিকে বলেন, ইয়াজিদি নারীদের বন্দী করার ব্যাপারে একজন শেখ আবু আলি আল-আনবাবির মত ছিল, এটা নিষিদ্ধ করা হোক কারণ এর সুবিধার চাইতে অসুবিধা অনেক বেশি, আর শরিয়া আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তারা এখনো নতুন। কিন্তু শেখ আবদুল্লাহ ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করার ওপর জোর দেন।

তার বক্তব্য ছিল - এটা যখন ধর্মে বলা আছে তাই তা করতেই হবে, কারণ সুন্নাহকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্যই আইএস কাজ করছে। আইএসের দুটি কমিটি ছিল, একটি ইরাকে আরেকটি সিরিয়ায়। ইরাকি কমিটি ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করতে অস্বীকার করলো, কারণ তারা ইরাকি । তাদের নিজেদের স্ত্রী-পরিবারের ভয়ও তাদের ছিল। তা ছাড়া ইরাকিরা খ্রিস্টানদের ক্রীতদাসী করার ব্যাপারটাও গ্রহণ করেনি।

অন্যদিকে সিরিয়ার কমিটি ছিল আল-বাগদাদির অধিকতর ঘনিষ্ঠ, কারণ আল-বাগদাদি তখন রাক্কাতেই থাকতেন। তখন একটা আপোষরফা হলো। সেটা হচ্ছে এই রকম যে শুধু ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করা হবে, খ্রিস্টানদের নয়। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো বলে, আইএস সেসময় ৭০০০ নারী ও মেয়েশিশুকে ক্রীতদাসী।

তবে ইসলামিক স্টেট যখন বাগদাদ ও ইরবিলেও তাদের দখল কায়েম করার হুমকি দিল - তখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাল্টা ব্যবস্থা নিতে শুরু করলো। তাদের সামরিক অভিযান ও বোমাবর্ষণে বেশ কিছু শীর্ষ আইএস নেতা নিহত হলো। এর ফলে আল-কুরাইশি নেতৃত্বের লাইনে আরো ওপরের দিকে উঠে এলেন।

তাকে হত্যার বেশ কিছু চেষ্টা ব্যর্থ হয়
আল-কুরাইশিকে হত্যার বেশ কিছু চেষ্টা হয়েছিল, তবে তার বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়। একটি আক্রমণে আহত হয়ে তিনি তার একটি পা হারান।
বন্দী আইএস সদস্য সালেম আল-জুবুরি বিবিসিকে জানিয়েছেন, সম্ভবতঃ একটি আমেরিকান ড্রোনের হামলায় আল-কুরাইশি আহত হন। হাসপাতালে তার একটি পা কেটে বাদ দেয়া হয়, এবং সেবার চার মাসেরও বেশি সময় তাকে চিকিৎসা নিতে হয়।

মসুলের পতন, আইএসের পতনের সূচনা
ক্রমাগত বিমান হামলার কারণে আইএস ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছিল। ব্যাপক যুদ্ধের পর ২০১৭ সালে ইরাকের মসুল শহর থেকে আইএসকে উৎখাত করা হয়, এবং এখান থেকেই শুরু হয় আইএসের পতনের।

আল-বাগদাদি বুঝেছিলেন যে আইএস তার নিয়ন্ত্রিত ভূখন্ড হারাতে যাচ্ছে, সে কারণে তিনি ইসলামী খিলাফত ঘোষণার আগের যুগে আইএসকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার আদেশ তৈরি করছিলেন। এরপর ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে আল-বাগদাদি এবং আল-কুরাইশি সিরিয়ার আল-বুকামাল শহরে চলে আসেন। এখানেও তাদের ওপর একটি বিমান হামলা হয় - যা থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তারা।

আল-কুরাইশির গায়ে বোমার টুকরোর আঘাত লাগে কিন্তু তার এক সহচর নিহত হয়। তখন হাজি আবদুল্লাহ একটি কৃত্রিম পা লাগিয়ে চলাফেরা করতেন - জানান সালেম আল জুবুরি। এরপর আল-কুরাইশিকে প্রথম হাসপাতালে এবং পরে ইদলিবে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

অব্যাহত হামলার ঝুঁকির মধ্যে আইএসের নেতারা শেষ পর্যন্ত আশ্রয় নেয় সিরিয়ার ছোট শহর বাঘুজ-এ। এখানেই ২০১৯ সালে সমাপ্তি ঘটে ইসলামিক স্টেটের খিলাফতের। হাজার হাজার যোদ্ধা ও তাদের পরিবার আত্মসমর্পণ করে।

আল-বাগদাদি নিহত, নতুন আইএস নেতা আল-কুরাইশি
কয়েক মাস পর উত্তর সিরিয়ার ইদলিবে আল-বাগদাদি তার গোপন বাসভবনে অন্য কয়েকজন নেতার সাথে বৈঠক করছেন এমন একটি ভিডিও বেরোয়। আল-বাগদাদি ছাড়া ভিডিওতে অন্য নেতাদের মুখ আইএস নিজেই ঝাপসা করে দেয়। তবে মনে করা হয় যে উপস্থিত এই নেতাদের মধ্যে আল-কুরাইশি একজন।

এই সময়টায় তাকে সম্ভাব্য পরবর্তী নেতা হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছিল। অবশেষে ২০১৯ সালে সেই অবধারিত ঘটনাটি ঘটে, আমেরিকানদের এক হামলায় আবু-বকর আল-বাগদাদি নিহত হন। এর ফলে হাজি আবদুল্লাহ ওরফে আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশির আইএস নেতা হবার পথ খুলে যায়।

আমেরিকানরা কুরাইশির সন্ধান পায় গত বছর
ইদলিবের যে এলাকাটিতে আল-কুরাইশি তার পরিবার নিয়ে থাকতেন সেটি একটি দরিদ্র এলাকা, যেখানকার বেশির ভাগ বাসিন্দাই সিরিয়ার অন্য এলাকা থেকে গৃহযুদ্ধের কারণে পালিয়ে এসেছেন। জলপাইয়ের গাছে ঘেরা একটি অতিসাধারণ ভবনের চারতলায় থাকতেন আল-কুরাইশি ।

প্রায় ১১ মাস আগে এই বাড়িটির তিন তলায় ভাড়াটি হিসেবে থাকতে আসেন একজন ট্রাক চালক ও তার পরিবার। গত বছরের শেষ দিকে আমেরিকানরা গোপনসূত্রে খবর পায় যে আল-কুরাইশি এই বাড়িটির ওপর তলায় থাকছেন। বিবিসির বিশ্লেষক গর্ডন কোরেরা বলছেন, আইএস বা আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই ড্রোন ব্যবহার করে।

শুধু মাত্র হাই-ভ্যালু লক্ষ্যবস্তুর ক্ষেত্রে, কাউকে জীবিত ধরতে চাইলে বা ঘটনাস্থল থেকে গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করতে চাইলেই মাটিতে কমান্ডো নামিয়ে আক্রমণের পরিকল্পনা হয়ে থাকে - যেটা করা হয়েছিল ওসামা বিন লাদেন বা আল-বাগদাদির ক্ষেত্রে। কারণ এধরনের অভিযানে ঝুঁকি অনেক বেশি।

তবে আল-কুরাইশির নেতৃত্বে আইএস ইরাক ও সিরিয়ায় পুনরায় সংগঠিত হয়ে শক্তি বৃদ্ধির চেষ্টা করছে - সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা থেকে এ আভাস যাচ্ছিল। এ প্রেক্ষাপটেই প্রেসিডেন্ট বাইডেন এ আক্রমণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন, এবং অভিযান চলার সময় তিনি হোয়াইট হাউসে বসে তা সরাসরি দেখছিলেন।

বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস জানাচ্ছে, তারা খবর পান যে আল-কুরাইশি কখনো বাড়ি থেকে বেরোতেন না, তবে মাঝে মাঝে ছাদের ওপর গোসল করতেন। এই বাড়ি থেকে তার সংগঠনের সাথে যোগাযোগের জন্য তিনি কাজে লাগাতেন তার নিচের তলায় বসবাসরত ট্রাক ড্রাইভারকে। হেলিকপ্টারে আসা আমেরিকান বিশেষ বাহিনী বাড়িটিতে অভিযান চালায় রাত একটার দিকে।

প্রথমে মার্কিন সৈন্যরা লাউডস্পিকারে একজন দোভাষীর মাধ্যমে বাড়ির ভবনটির সবাইকে বের হয়ে আসতে বলে। দোতলার একটি পরিবার বেরিয়ে এলেও অন্যরা আসেনি। মার্কিন বাহিনী এর পর বাড়িটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে শুরু করে। এর কিছু পরই আল-কুরাইশি একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান - যাতে তিনি নিজে এবং তার পরিবারের অন্যরাও নিহত হন।

মার্কিন কমাণ্ডোরা এর পর ভবনটিতে ঢুকে পড়ে এবং আল-কুরাইশির বার্তাবাহক সেই ট্রাকচালক ও তার স্ত্রীও আক্রমণে নিহত হন। তবে তাদের চার ছেলেমেয়ে প্রাণে রক্ষা পেয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!
ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!
ভয়াবহ দাবানলে স্পেনে ঘরছাড়া হাজারো মানুষ
ভয়াবহ দাবানলে স্পেনে ঘরছাড়া হাজারো মানুষ
ইন্দোনেশিয়ায় ৬.৫ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৬.৫ মাত্রার ভূমিকম্প
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
সর্বশেষ খবর
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ
টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী
দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি
কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু
নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন আতিফ আসলাম
বাবা হারালেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩
গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল
আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে নানা আয়োজনে যুব দিবস পালন
নীলফামারীতে নানা আয়োজনে যুব দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযান: শব্দ, বায়ু ও পলিথিন দূষণে কঠোর ব্যবস্থা
দেশজুড়ে অভিযান: শব্দ, বায়ু ও পলিথিন দূষণে কঠোর ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন