শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৭, শনিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আবু ইব্রাহিম আল-কুরাইশি: কে এই নিহত আইএস নেতা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু ইব্রাহিম আল-কুরাইশি: কে এই নিহত আইএস নেতা?

সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে মার্কিন বিশেষ বাহিনীর এক রাতভর অভিযানে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর নেতা আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশি নিহত হয়েছেন বলে ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইএসের এই নেতা সম্পর্কে কি জানা যায়?

তুরস্ক সীমান্তের কাছে আতমেহ এলাকায় একটি দোতলা বাড়িতে সপরিবারে লুকিয়ে ছিলেন আইএসের নেতা আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশি। বৃহস্পতিবার রাতে মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারে করে এসে বাড়িটির ওপর হামলা চালালে তিনি একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান - যাতে তিনি নিজে ও তার পরিবারসহ ১৩ জন নিহত হন।

এই হামলার পরিকল্পনা হয়েছিল কয়েক মাস ধরে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন অভিযান পরিচালনার চূড়ান্ত নির্দেশ দেবার পর আক্রমণ শুরু হলে মি.বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে তা সরাসরি দেখছিলেন। আল-কুরাইশিকে বহুদিন ধরেই আইএসের ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল। তাকে একজন রহস্যময় লোক বলে মনে করা হতো - যাকে প্রকাশ্যে প্রায় দেখাই যেতো না।

ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর ভেতরে আল-কুরাইশিকে ডাকা হতো 'হাজী আবদুল্লাহ কারদাশ' বা 'হাজি আবদুল্লাহ' নামে। তাকে নিয়ে একটি তথ্যবহুল ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করেছেন বিবিসির আরবি বিভাগের ফেরাস কিলানি। তিনি ইরাকের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে অনেকের সাথে কথা বলে আল-কুরাইশি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন।

আল-কুরাইশির জন্ম মসুলের অদূরে
আল-কুরাইশির জন্ম ১৯৭৬ সালে, ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের আল-মেহালাবিয়ায়। ইরাক সরকারের কাউন্টার-টেররিজম ইউনিটের নাম হচ্ছে ফ্যালকন ব্রিগেড। ইসলামিক স্টেটের ভেতরে নিজেদের গুপ্তচরদের ঢুকিয়ে দেবার কাজে এই ফ্যালকন ব্রিগেড ছিল সিদ্ধহস্ত।

এর ফলে ইসলামী উগ্রপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের একজন এজেন্ট হচ্ছেন মেজর আহমেদ। এটা তার আসল নাম নয়, পরিচয় গোপন রাখার জন্য তাকে এই ছদ্মনাম দেয়া হয়েছে। ইসলামিক স্টেটের সবশেষ নেতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন এই মেজর আহমেদ। তিনি বলছিলেন হাজী আবদুল্লাহ বা আল-কুরাইশির আসল নাম আমির মোহাম্মদ সাঈদ আল-মওলা।

তিনি আরও বলেন, আমির মোহাম্মদ সাঈদ আল-মওলার জন্ম আল-মেহালাবিয়ায়, তার বাবা সেখানকার একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। তার ছিল দুই স্ত্রী, এবং ১৭টি সন্তান।

এই বাড়িটিতেই সপরিবারে থাকতেন আইএস নেতা আল-কুরাইশি

অল্প বয়সেই উগ্রপন্থায় দীক্ষা
বড় পরিবার ছিল তাদের, এবং স্থানীয় লোকেরা এখনো তাদের মনে রেখেছেন। কারণ তারা শিক্ষিত ছিল, লোকে তাদের সম্মান করতো। কিন্তু তা সত্ত্বেও আল-কুরাইশি স্থানীয় কিছু গোষ্ঠীর মাধ্যমে উগ্রপন্থায় দীক্ষিত হন। 

এই আল-মেহলাবিয়া, তাল আবতা এবং আল-হাজার এই তিনটি প্রত্যন্ত এলাকা মিলে একটা দ্বীপের মত তৈরি হছে। এখানেই ২০০৩ সালের মার্কিন অভিযানের পর ইরাকী আল-কায়দার জন্ম হয়েছিল। তাদের এখানে বেশ বড় সমর্থনও ছিল। ইসলামিক স্টেটের সামরিক এবং নিরাপত্তা বিষয়ক নেতাদের বেশির ভাগই এই এলাকাগুলো থেকে আসা - বিশেষ করে নিকটবর্তী তাল-আফার থেকে।

আল-কায়েদায় যোগদান
সাদ্দাম হোসেনের শাসনকালে আল-কুরাইশি কিছুকাল ইরাকের সেনাবাহিনীতে ছিলেন বলে জানা যায়। তা ছাড়া তিনি মসুলের বিশ্ববিদ্যালয়েও ইসলাম বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। মার্কিন-নেতৃত্বাধীন বাহিনী যখন ২০০৩ সালে ইরাকে অভিযান চালায় তখনই আল-কুরাইশি ছোট ছোট কিছু জিহাদি গোষ্ঠীর সাথে জড়িত ছিলেন। কিন্তু পরে তিনি এসব গোষ্ঠী ছেড়ে দিয়ে আল-কায়েদায় যোগ দেন।

মার্কিন অভিযানে ইরাকি শাসক সাদ্দাম হোসেন উৎখাত হবার কিছুকালের মধ্যেই দেশটিতে শুরু হয় ব্যাপক সহিংসতা। আর তখন হাজি আবদুল্লাহ - তার ধর্মীয় শিক্ষা এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলোর সাথে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত থাকার অভিজ্ঞতার কারণে - খুব তাড়াতাড়িই একজন নেতৃস্থানীয় সদস্যে পরিণত হন। একপর্যায়ে ২০০৮ সালে তাকে গ্রেফতার করা হয়, এবং আমেরিকানরা পুকা কারাগারে আটকে রাখে।

সেখানে মার্কিন সৈন্যরা কয়েক মাস ধরে আল-কুরাইশিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তারা দাবি করে যে আল-কুরাইশি তাদেরকে আইএস সদস্যদের সম্পর্কে অনেক তথ্য দিয়েছিলেন - যদিও বিবিসির আরবি বিভাগের অনুসন্ধানী প্রতিবেদকরা নিজস্ব সূত্রে তা নিশ্চিত করতে পারেননি। দু’হাজার দশ সালের শুরুতে আল-কুরাইশিকে ছেড়ে দেয়া হয়। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তিনি ইসলামিক স্টেটের প্রতিষ্ঠাতা নেতা আবু বকর আল-বাগদাদির সাথে যোগ দেন।

আল-বাগদাদির ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তিনি নিনেভেহ প্রদেশে আইএসএর একজন উর্ধতন কর্মকর্তায় পরিণত হন। এটা ছিল এমন এক সময় - যখন আমেরিকান সৈন্যদের একটা বড় অংশকেই ইরাক থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। এর ফলে আইএস নিজেদের পুনর্গঠিত করার সুযোগ পায়। তখন ইরাকের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নূরী আল-মালিকি। তার সরকার জনপ্রিয় ছিল না, ফলে এসময় ইসলামিক স্টেটের সদস্য সংখ্যাও বাড়তে থাকে।

‘মেধাবী’ ছিলেন না হাজি আবদুল্লাহ
আইএসএর এক সিনিয়র নেতা- যিনি এখন ইরাকি গোয়েন্দা বিভাগের কারাগারে বন্দী - তিনি বিবিসির আরবি বিভাগকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন, তার সাথে আল-কুরাইশি বা হাজি আবদুল্লাহর বেশ কয়েকবার সাক্ষাৎ হয়েছে। এই নেতাটির নাম বিবিসির আরবি বিভাগ প্রকাশ করেনি, কারণ আইএসের নেতৃত্ব এখনো জানে না যে তিনি বন্দী আছেন।

কিছু কিছু বিষয়ে হাজি আবদুল্লাহ অত্যন্ত উগ্রপন্থী, এবং তিনি তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করেন না। এই বন্দী আইএস নেতা বলছিলেন, আমি লক্ষ্য করেছিলাম যে হাজি আবদুল্লাহ ঠিক মেধাবী লোক নন, এবং আল-বাগদাদির মত বক্তৃতা দেবার ক্ষমতাও তার নেই। আল-বাগদাদি হাতে কোন কাগজ না রেখেই বক্তৃতা দিতে পারতেন কিন্তু হাজি আবদুল্লাহ এটা পারবে বলে আমার মনে হয় না।

আইএসের উচ্চাভিলাষ বাড়তে থাকার সাথে সাথে আল-কুরাইশি বিচার মন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন। তার দায়িত্ব ছিল মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা এবং লোকজনকে নিষ্ঠুর-বীভৎস পন্থায় শাস্তি দেয়ার কাজ তত্ত্বাবধান করা।

ইয়াজিদি মেয়েদের নিয়ে কী করা হবে
আইএস যখন ২০১৪ সালে সিঞ্জার শহরে ঢুকলো, তখন আল-কুরাইশির নিষ্ঠুরতা এবং তিনি যে কত প্রভাবশালী তা স্পষ্ট হলো। এখানে তারা ইয়াজিদি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। তবে ইয়াজিদি নারীদের নিয়ে কি করা হবে - এ প্রশ্নে আইএসের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দিল।

ইসলামিক শরিয়া আইনকে তারা যেভাবে ব্যাখ্যা করে - সে অনুযায়ী তাদের কিছু নেতা চাইছিল - ইয়াজিদি মেয়েদের ক্রীতদাসীতে পরিণত করা হোক। সে সময় আবু বকর আল-বাগদাদির একজন সহচর ছিলেন সালেম আল-জুবুরি, যিনি এখন ইরাকের কারাগারে বন্দী।

তিনি বিবিসিকে বলেন, ইয়াজিদি নারীদের বন্দী করার ব্যাপারে একজন শেখ আবু আলি আল-আনবাবির মত ছিল, এটা নিষিদ্ধ করা হোক কারণ এর সুবিধার চাইতে অসুবিধা অনেক বেশি, আর শরিয়া আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তারা এখনো নতুন। কিন্তু শেখ আবদুল্লাহ ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করার ওপর জোর দেন।

তার বক্তব্য ছিল - এটা যখন ধর্মে বলা আছে তাই তা করতেই হবে, কারণ সুন্নাহকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্যই আইএস কাজ করছে। আইএসের দুটি কমিটি ছিল, একটি ইরাকে আরেকটি সিরিয়ায়। ইরাকি কমিটি ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করতে অস্বীকার করলো, কারণ তারা ইরাকি । তাদের নিজেদের স্ত্রী-পরিবারের ভয়ও তাদের ছিল। তা ছাড়া ইরাকিরা খ্রিস্টানদের ক্রীতদাসী করার ব্যাপারটাও গ্রহণ করেনি।

অন্যদিকে সিরিয়ার কমিটি ছিল আল-বাগদাদির অধিকতর ঘনিষ্ঠ, কারণ আল-বাগদাদি তখন রাক্কাতেই থাকতেন। তখন একটা আপোষরফা হলো। সেটা হচ্ছে এই রকম যে শুধু ইয়াজিদি নারীদের ক্রীতদাসী করা হবে, খ্রিস্টানদের নয়। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো বলে, আইএস সেসময় ৭০০০ নারী ও মেয়েশিশুকে ক্রীতদাসী।

তবে ইসলামিক স্টেট যখন বাগদাদ ও ইরবিলেও তাদের দখল কায়েম করার হুমকি দিল - তখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাল্টা ব্যবস্থা নিতে শুরু করলো। তাদের সামরিক অভিযান ও বোমাবর্ষণে বেশ কিছু শীর্ষ আইএস নেতা নিহত হলো। এর ফলে আল-কুরাইশি নেতৃত্বের লাইনে আরো ওপরের দিকে উঠে এলেন।

তাকে হত্যার বেশ কিছু চেষ্টা ব্যর্থ হয়
আল-কুরাইশিকে হত্যার বেশ কিছু চেষ্টা হয়েছিল, তবে তার বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়। একটি আক্রমণে আহত হয়ে তিনি তার একটি পা হারান।
বন্দী আইএস সদস্য সালেম আল-জুবুরি বিবিসিকে জানিয়েছেন, সম্ভবতঃ একটি আমেরিকান ড্রোনের হামলায় আল-কুরাইশি আহত হন। হাসপাতালে তার একটি পা কেটে বাদ দেয়া হয়, এবং সেবার চার মাসেরও বেশি সময় তাকে চিকিৎসা নিতে হয়।

মসুলের পতন, আইএসের পতনের সূচনা
ক্রমাগত বিমান হামলার কারণে আইএস ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছিল। ব্যাপক যুদ্ধের পর ২০১৭ সালে ইরাকের মসুল শহর থেকে আইএসকে উৎখাত করা হয়, এবং এখান থেকেই শুরু হয় আইএসের পতনের।

আল-বাগদাদি বুঝেছিলেন যে আইএস তার নিয়ন্ত্রিত ভূখন্ড হারাতে যাচ্ছে, সে কারণে তিনি ইসলামী খিলাফত ঘোষণার আগের যুগে আইএসকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার আদেশ তৈরি করছিলেন। এরপর ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে আল-বাগদাদি এবং আল-কুরাইশি সিরিয়ার আল-বুকামাল শহরে চলে আসেন। এখানেও তাদের ওপর একটি বিমান হামলা হয় - যা থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তারা।

আল-কুরাইশির গায়ে বোমার টুকরোর আঘাত লাগে কিন্তু তার এক সহচর নিহত হয়। তখন হাজি আবদুল্লাহ একটি কৃত্রিম পা লাগিয়ে চলাফেরা করতেন - জানান সালেম আল জুবুরি। এরপর আল-কুরাইশিকে প্রথম হাসপাতালে এবং পরে ইদলিবে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

অব্যাহত হামলার ঝুঁকির মধ্যে আইএসের নেতারা শেষ পর্যন্ত আশ্রয় নেয় সিরিয়ার ছোট শহর বাঘুজ-এ। এখানেই ২০১৯ সালে সমাপ্তি ঘটে ইসলামিক স্টেটের খিলাফতের। হাজার হাজার যোদ্ধা ও তাদের পরিবার আত্মসমর্পণ করে।

আল-বাগদাদি নিহত, নতুন আইএস নেতা আল-কুরাইশি
কয়েক মাস পর উত্তর সিরিয়ার ইদলিবে আল-বাগদাদি তার গোপন বাসভবনে অন্য কয়েকজন নেতার সাথে বৈঠক করছেন এমন একটি ভিডিও বেরোয়। আল-বাগদাদি ছাড়া ভিডিওতে অন্য নেতাদের মুখ আইএস নিজেই ঝাপসা করে দেয়। তবে মনে করা হয় যে উপস্থিত এই নেতাদের মধ্যে আল-কুরাইশি একজন।

এই সময়টায় তাকে সম্ভাব্য পরবর্তী নেতা হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছিল। অবশেষে ২০১৯ সালে সেই অবধারিত ঘটনাটি ঘটে, আমেরিকানদের এক হামলায় আবু-বকর আল-বাগদাদি নিহত হন। এর ফলে হাজি আবদুল্লাহ ওরফে আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরাইশির আইএস নেতা হবার পথ খুলে যায়।

আমেরিকানরা কুরাইশির সন্ধান পায় গত বছর
ইদলিবের যে এলাকাটিতে আল-কুরাইশি তার পরিবার নিয়ে থাকতেন সেটি একটি দরিদ্র এলাকা, যেখানকার বেশির ভাগ বাসিন্দাই সিরিয়ার অন্য এলাকা থেকে গৃহযুদ্ধের কারণে পালিয়ে এসেছেন। জলপাইয়ের গাছে ঘেরা একটি অতিসাধারণ ভবনের চারতলায় থাকতেন আল-কুরাইশি ।

প্রায় ১১ মাস আগে এই বাড়িটির তিন তলায় ভাড়াটি হিসেবে থাকতে আসেন একজন ট্রাক চালক ও তার পরিবার। গত বছরের শেষ দিকে আমেরিকানরা গোপনসূত্রে খবর পায় যে আল-কুরাইশি এই বাড়িটির ওপর তলায় থাকছেন। বিবিসির বিশ্লেষক গর্ডন কোরেরা বলছেন, আইএস বা আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই ড্রোন ব্যবহার করে।

শুধু মাত্র হাই-ভ্যালু লক্ষ্যবস্তুর ক্ষেত্রে, কাউকে জীবিত ধরতে চাইলে বা ঘটনাস্থল থেকে গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করতে চাইলেই মাটিতে কমান্ডো নামিয়ে আক্রমণের পরিকল্পনা হয়ে থাকে - যেটা করা হয়েছিল ওসামা বিন লাদেন বা আল-বাগদাদির ক্ষেত্রে। কারণ এধরনের অভিযানে ঝুঁকি অনেক বেশি।

তবে আল-কুরাইশির নেতৃত্বে আইএস ইরাক ও সিরিয়ায় পুনরায় সংগঠিত হয়ে শক্তি বৃদ্ধির চেষ্টা করছে - সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা থেকে এ আভাস যাচ্ছিল। এ প্রেক্ষাপটেই প্রেসিডেন্ট বাইডেন এ আক্রমণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন, এবং অভিযান চলার সময় তিনি হোয়াইট হাউসে বসে তা সরাসরি দেখছিলেন।

বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস জানাচ্ছে, তারা খবর পান যে আল-কুরাইশি কখনো বাড়ি থেকে বেরোতেন না, তবে মাঝে মাঝে ছাদের ওপর গোসল করতেন। এই বাড়ি থেকে তার সংগঠনের সাথে যোগাযোগের জন্য তিনি কাজে লাগাতেন তার নিচের তলায় বসবাসরত ট্রাক ড্রাইভারকে। হেলিকপ্টারে আসা আমেরিকান বিশেষ বাহিনী বাড়িটিতে অভিযান চালায় রাত একটার দিকে।

প্রথমে মার্কিন সৈন্যরা লাউডস্পিকারে একজন দোভাষীর মাধ্যমে বাড়ির ভবনটির সবাইকে বের হয়ে আসতে বলে। দোতলার একটি পরিবার বেরিয়ে এলেও অন্যরা আসেনি। মার্কিন বাহিনী এর পর বাড়িটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে শুরু করে। এর কিছু পরই আল-কুরাইশি একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটান - যাতে তিনি নিজে এবং তার পরিবারের অন্যরাও নিহত হন।

মার্কিন কমাণ্ডোরা এর পর ভবনটিতে ঢুকে পড়ে এবং আল-কুরাইশির বার্তাবাহক সেই ট্রাকচালক ও তার স্ত্রীও আক্রমণে নিহত হন। তবে তাদের চার ছেলেমেয়ে প্রাণে রক্ষা পেয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সর্বশেষ খবর
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ
৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু
চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়
মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ
‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি
চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা