শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

যে কোনো সময় ইউক্রেনে রুশ হামলার শঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কোনো সময় ইউক্রেনে রুশ হামলার শঙ্কা

ইউক্রেনে শেষ পর্যন্ত রুশ অভিযান অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তিনি নিশ্চিত রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালাতে যাচ্ছে। কীভাবে রাশিয়া ইউক্রেনে ঢুকে পড়বে তার একটি রূপরেখাও তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থা সিএনএ। এদিকে এরই মধ্যে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর লুগানস্কে পরপর দুটি শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটেছে। এতে লুগানস্কের গ্যাস সরবরাহ লাইন বিধ্বস্ত হয়েছে। পাশাপাশি পূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহীরা সীমান্তে বিপুল সেনা সমাবেশ ঘটিয়ে ইউক্রেন সেনাদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করেছে। ইউক্রেন দাবি করেছে এতে তাদের এক সেনা নিহত হয়েছেন। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আলজাজিরা, স্পুটনিক, পার্স টুডে, সিএনএন, এএফপি।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ইউক্রেন সীমান্ত লাগোয়া পাঁচটি বিমানঘাঁটি থেকে তোলা উপগ্রহ চিত্রে দেখা গেছে, ইউক্রেন সীমান্ত বরাবর জড়ো হয়েছে বিপুল সংখ্যায় রুশ যুদ্ধবিমান। এর মধ্যে রয়েছে সুখোই-৩০, মিগ-৩৫ যুদ্ধবিমান ও সামরিক হেলিকপ্টার। পাশাপাশি নানা সামরিক সরঞ্জামও এখানে মজুদ করা হচ্ছে। পশ্চিম রাশিয়ায় অবস্থিত রুশ বিমানঘাঁটিগুলোর পাশাপাশি ইউক্রেন থেকে ছিনিয়ে নেওয়া ক্রাইমিয়া এমনকি সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ বেলারুশেও রুশ বিমানবহরের উপস্থিতি নজরে এসেছে ম্যাক্সারের উপগ্রহ চিত্রে। এ ঘটনাকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রুশ অভিযানের প্রস্তুতি বলেই মনে করা হচ্ছে। খবরে আরও বলা হয়, ইউক্রেন সীমান্তের ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত ১৪টি ঘাঁটি বানিয়েছে রুশ বাহিনী। দ্রুত সীমান্তে সেনা পাঠাতে রাতারাতি তৈরি করে ফেলা হয়েছে অস্থায়ী সেতুও। এরই মধ্যে ক্রাইমিয়ার বন্দরে দিন কয়েক আগেই পৌঁছেছে তিনটি রুশ যুদ্ধজাহাজ। মার্কিন গোয়েন্দা বাহিনীর এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, এ মুহূর্তে ইউক্রেন সীমান্তে কম করে ১ লাখ ৯০ হাজার সেনা মজুদ করেছে পুতিন সরকার। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আবারও বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন যে ইউক্রেনে ‘আগ্রাসন চালানোর সিদ্ধান্ত’ নিয়ে ফেলেছেন এ বিষয়ে তিনি নিশ্চিত এবং যে কোনো মুহূর্তে সেটা হতে পারে। তিনি বলেছেন, মার্কিন গোয়েন্দারা যেসব তথ্য পেয়েছেন তাতেই তাঁর এ বিশ্বাস দৃঢ় হয়েছে।

মাঠে নামছেন পুতিন : ইউক্রেন ইস্যুতে বড় আরেকটি সামরিক মহড়ার আয়োজন করতে যাচ্ছে রাশিয়া। গতকালই এ মহড়া শুরুর কথা এবং এ মহড়া সরাসরি পর্যবেক্ষণ করবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এ ব্যাপারে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মহড়ায় আন্তমহাদেশীয় ব্যালাস্টিক ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের উৎক্ষেপণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তা ছাড়া দক্ষিণ সামরিক জেলার বিমানবাহিনীর পাশাপাশি উত্তর ও কৃষ্ণ সাগরের বাহিনীও এতে অংশ নেবে। বেলারুশের নেতা আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো জানান, শনিবারের (গতকালের) মহড়া দেখতে ভ্লাদিমির পুতিন নিজেও উপস্থিত থাকবেন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, শনিবারের মহড়া নিয়ে রাশিয়া খুবই স্বচ্ছ অবস্থানে রয়েছে। এতে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। তা ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মহড়াটিতে পুতিনের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী বিস্ফোরণ : ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর লুগানস্কে পরপর দুটি শক্তিশালী বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবারের এ হামলায় লুগানস্কের গ্যাস সরবরাহ লাইন বিধ্বস্ত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধমগুলো জানায়, প্রথম বিস্ফোরণে গ্যাস পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর পরই আগুন ধরে যায়। দ্বিতীয় হামলাটি স্থানীয় একটি গ্যাস স্টেশনে ঘটেছে। লুগানস্কের পাশের শহর ডোনেস্কে রকেট হামলার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই নতুন করে দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। ডোনেস্কে গাড়িবোমার বিস্ফোরণ হয়।

পূর্ব ইউক্রেনে বিদ্রোহীদের সেনা সমাবেশ : পূর্ব ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া লুগানস্ক ও ডোনেস্কে সেনা সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছেন বিদ্রোহী নেতারা। দুই দিন ধরে অঞ্চলটিতে ইউক্রেনের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীদের সংঘাতের মধ্যেই এ ঘোষণা এলো। স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র ডোনেস্ক পিপলস রিপাবলিক (ডিপিআর) অঞ্চলের বিদ্রোহী নেতা ডেনিস পুশিলিন ভিডিওবার্তায় বলেন, ‘নাগরিকদের মধ্যে যারা রিজার্ভে আছেন তাদের সামরিক কার্যালয়ে আসার অনুরোধ জানাচ্ছি। আমি সেনা সমাবেশ সংক্রান্ত একটি আদেশে স্বাক্ষর করেছি।’ এই সশস্ত্র বিদ্রোহী নেতা আরও বলেন, ‘আমরা যে বিজয়ের লক্ষ্যে হাঁটছি প্রয়োজনে তা অর্জন করব। আমরা আমাদের সবার জন্য এ বিজয় অর্জন করব। আমরা ডনবাসের পাশাপাশি সব রুশ জনগণকে রক্ষা করব।’ এই বিদ্রোহী নেতার এমন ঘোষণায় ওই অঞ্চলে উত্তেজনা আরও ছড়িয়ে পড়েছে।

এই প্রথম ইউক্রেনীয় সেনা নিহত : সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যেই গতকাল এক সেনা নিহতের খবর নিশ্চিত করেছে ইউক্রেন। রাশিয়ার সঙ্গে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলমান উত্তেজনার মধ্যে এই প্রথম কোনো সেনা নিহতের খবর জানাল দেশটি। সেনার মৃত্যুর পেছনে রাশিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দায়ী করেছে ইউক্রেন। এদিকে সেনার মৃত্যু ইউক্রেনে রুশ হামলার আশঙ্কা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, ‘বিদ্রোহীরা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে লুগানস্ক ও ডোনেস্কের পূর্বাঞ্চলের মধ্যবর্তী শহরগুলোয় ৮২ থেকে ১২০ মিলিমিটার মর্টার শেল ছুড়েছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জনবহুল এলাকায় গুলি চালাচ্ছে এবং আবাসিক এলাকার কাছে তাদের আর্টিলারি সিস্টেম স্থাপন করছে।’ তবে মস্কো আনুষ্ঠানিকভাবে এসব হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে।

ইউক্রেনে সাইবার হামলা : চলতি সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুটি ব্যাংকে সাইবার হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছিল দেশটির সরকার। ব্রিটিশ সরকারের অভিযোগ, রাশিয়ার গোয়েন্দারা সেই হামলা চালিয়েছেন। স্থানীয় সময় ১৮ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাজ্য সরকারের তরফে বিবৃতি জানিয়ে এমন দাবি করা হয়। যদিও মস্কো সেই সাইবার হামলার দায় অস্বীকার করেছে।

রাশিয়ার দাবি পূরণ করবে না ন্যাটো : মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মহাসচিব জেন্স স্টলটেনবার্গ গতকাল বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়া যেসব দাবি জানিয়েছে ন্যাটো তা পূরণ করতে পারে না। তিনি বলেন, মস্কো ন্যাটোর এ অবস্থান জানার পরও তা নিয়ে চাপ সৃষ্টি করছে। জার্মানিতে অনুষ্ঠানরত মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ন্যাটোর মহাসচিব এ কথা বলেন।

যে রুটে অভিযান চালাবে রাশিয়া : ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযান এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। রাশিয়া যদি ইউক্রেন সরকারের পতন নিশ্চিত করতে চায় তবে উত্তরের বেলারুশ ধরে হামলা চালানোর সম্ভাবনাই জোরালো। এ কথা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থা সিএনএর মুখপাত্র মাইকেল কফম্যান। তিনি উল্লেখ করেন, পুবে রাশিয়ার সীমান্তজুড়েই আছে হামলার পূর্ণ প্রস্তুতি। সীমান্তের পুরোটা জুড়েই রাশিয়ার সেনা ছড়িয়ে আছে। তবে কিয়েভের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে চেরনোবিল এড়িয়ে যেতে পারে রুশ সেনারা। অন্যদিকে সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের সেথ জোনসের মতে রাশিয়ার দিক থেকে হামলা চালানো হলে নভে ইউরকোভিচি বা ত্রোয়েবোর্তনো শহর থেকেই সেটা শুরু হবে। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের বেন বেরি জানান, ক্রিমিয়া ধরে যদি কিয়েভের দিকে রুশ সেনারা এগোতে থাকে তবে ইউক্রেনের বিপুল পরিমাণ সেনা দেশটির নিপার নদীর পুব পাশে আটকা পড়বে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিম, পূর্ব ও উত্তর মিলিয়ে ইউক্রেনের যোদ্ধাদের ঘিরে ফেলতে পারবে রাশিয়ার সেনারা। এ ক্ষেত্রে যুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিম থেকে রুশ সেনাদের টার্গেটে থাকবে মূলত খেরসন ও ওদেসা দখল করা। সেই সঙ্গে পুবের মেলিতোপোল ও মারিওপোলও থাকবে দখলের তালিকায়। এটা সম্ভব হলে ক্রিমিয়া ও অন্য রুশপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে এক ধরনের যোগাযোগ সেতু তৈরি হয়ে যাবে। ক্রিমিয়ার উপকূলে এরই মধ্যে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ ঘোরাফেরা শুরু করেছে। আগ্রাসন শুরু হলে ওই জাহাজ থেকে আর্মার্ড ভেহিক্যাল ও ট্যাংক নামাতে পারবে রাশিয়া। তবে পশ্চিমাদের ধারণা, ইউক্রেনের পুবের অঞ্চলগুলোয় রুশভাষী জনগণকে ‘রক্ষা করার’ মিশন দিয়েই হামলার সূচনা হতে পারে। বেন বেরি বলেন, যুদ্ধ যত ছোট আকারেই শুরু হোক না কেন, ইউক্রেনের এয়ার ডিফেন্স ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কমান্ড অবকাঠামোও আক্রান্ত হবে।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু
ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু
গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন
গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন
গাজাবাসীর জন্য ২ কোটি পাউন্ড মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য
গাজাবাসীর জন্য ২ কোটি পাউন্ড মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে
ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার
দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু
ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ
জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া
দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা
চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁ বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁ বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঠাকুরগাঁওয়ে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ
এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন
গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক মূল্যবোধ গড়তে পটুয়াখালীতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
মানবিক মূল্যবোধ গড়তে পটুয়াখালীতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কক্সবাজারে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিলে বড় দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হয় না : দুদক কমিশনার
ছোট দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিলে বড় দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হয় না : দুদক কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইএফএডি প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
রোমে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইএফএডি প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মরক্কো
অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মরক্কো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে এমপিওভুক্ত স্কুল–কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি
সিদ্ধিরগঞ্জে এমপিওভুক্ত স্কুল–কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’: বিক্রান্তের ভিডিও ঘিরে চাটুকারিতার তীর
‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’: বিক্রান্তের ভিডিও ঘিরে চাটুকারিতার তীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ময়মনসিংহে অসুস্থ হামিদা খাতুনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে অসুস্থ হামিদা খাতুনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজাবাসীর জন্য ২ কোটি পাউন্ড মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য
গাজাবাসীর জন্য ২ কোটি পাউন্ড মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’
‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা
গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা