সম্মিলিত বিরোধী জোটের আনা অনাস্থা প্রস্তাবের ভোটাভুটিতে হেরে প্রধানমন্ত্রী পদ হারিয়েছেন ইমরান খান। আগামীকাল ১১ এপ্রিল পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ- জাতীয় পরিষদে নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নেওয়া হবে। অর্থাৎ, আইনপ্রণেতাদের ভোটে এবার নির্বাচিত হবেন প্রধানমন্ত্রী।
ইমরান খান অনাস্থা প্রস্তাবে হেরে গেলেও রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। তার দল পিটিআইয়ের (তেহরিক ই ইনসাফ) পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী পদে দলের ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কুরেশির নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। অন্যদিকে, ইমরানকে উৎখাত করা সম্মিলিত বিরোধী জোটের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হলেন শেহবাজ শরিফ।
ইতোমধ্যে শাহ মুহাম্মদ কুরেশি এবং শেহবাজ শরিফ জাতীয় পরিষদের সচিবালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় পিটিআই শেহবাজের মনোনয়নের বিষয়ে আপত্তি তোলে। পরবর্তীতে পিটিআইয়ের কুরেশি এবং পিএমএল-এন নেতা আহসান ইকবালের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়।
প্রধানমন্ত্রী পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আজ রবিবার দুপুর ২টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্ধারিত ছিল। বিকাল ৩টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়।
সূত্র : ডন
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ