শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

ক্রিকেট-কিংবদন্তী ইমরান খান তার দলের খেলোয়াড়দের একবার বলেছিলেন ‘কোণঠাসা হয়ে পড়া বাঘের মতো লড়াই’ করতে।

প্রায় আড়াই দশকের আন্দোলন সংগ্রামের পর পাকিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের সাড়ে তিন বছরের মাথায় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে ক্ষমতাচ্যুত হলেন তিনি।

নানা নাটকীয়তার পর তার বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানো ইমরান খান কি এখন সেই ‘কোণঠাসা বাঘের’ মতো লড়াই করতে পারবেন?

নাকি ক্রিকেটের মতো তার রাজনৈতিক ইনিংসের সমাপ্তি ঘটতে চলেছে?

রাজনৈতিক মৃত্যু?

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর পদ হারালেও এখনই ইমরান খানের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটছে না।

ক্রিকেট ম্যাচে তিনি যেমন শেষ বল পর্যন্ত জেতার জন্য খেলেছেন, ঠিক তেমনি রাজনীতিতেও তার লড়াই অব্যাহত থাকবে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের (সোয়াস) দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক এবং পাকিস্তান বিশ্লেষক আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, পাকিস্তানের সমাজে, এমনকি সামরিক বাহিনীতেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।

তিনি বলেন, “ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে ইমরান খান অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ‘মার্কিন ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ তুলেছেন। ষড়যন্ত্রের এই গল্প পাকিস্তানে অত্যন্ত জনপ্রিয়।”

“পাকিস্তানের মানুষ এ ধরনের ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব বিশ্বাস করতে পছন্দ করে। ‘সবকিছুর পেছনেই আমেরিকার হাত আছে’- এরকম ধারণার ওপরেই গড়ে উঠেছে এই দেশের সমাজ। তারা মনে করে আমেরিকার হস্তক্ষেপ ছাড়া পাকিস্তানে কিছুই হয় না। ফলে ইমরান খানের এই ষড়যন্ত্র তত্ত্ব তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে,” বলেন তিনি।

ইসলামাবাদে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নাসিম জেহরাও মনে করেন রাজনীতিতে এখন ইমরান খানের আরেকটি অধ্যায় শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, “ইমরান খান আগেও প্রমাণ করেছেন তিনি একজন যোদ্ধা। তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের প্রতিও তার অঙ্গীকার রয়েছে। এখন তিনি আবার সেই লড়াই করার অবস্থায় ফিরে যাচ্ছেন।”

নাসিম জেহরা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে তার ২০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে। তিনি জানেন কিভাবে কঠিন সময় মোকাবেলা করতে হয়। এখন দেখা যাক এখান থেকে তিনি কোথায় গিয়ে পৌঁছান।”

তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে নির্বাচনে জয়লাভ করে তিনি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন।

পাকিস্তানে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

ক্ষমতায় ফেরা?

পাকিস্তানের ইতিহাসে এর আগে দু’জন প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয়বার এমনকি তৃতীয়বারের মতোও ক্ষমতায় ফিরে আসার উদাহরণ রয়েছে।

বেনজির ভুট্টো ক্ষমতাচ্যূত হওয়ার পর একবার এবং নওয়াজ শরীফ দুবার নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদে ফিরে আসেন।

ইমরান খানেরও বেলাতেও কি সেরকম সম্ভাবনা আছে?

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল-এন এবং বেনজির ভুট্টোর পিপিপি উভয়েরই জনগণের কাছে পৌঁছানোর ক্ষমতা ছিল। তারা অনেক কিছু মেনে নিয়েছিল এবং আপোস করেছিল, যার ফলে তারা ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন।

তারা বলছেন, পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর ব্যাপারে বর্তমান ইমরান খানের কতটুকু ক্ষমতা আছে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি কেমন সম্পর্ক তৈরিতে সক্ষম হবেন -এসবের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।

রাজনীতি বিশ্লেষক নাসিম জেহরা বলেন, পাকিস্তানে কারও ক্ষমতায় আসার পেছনে অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে- রাজনৈতিক সংগ্রাম তার একটি, প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো কেমন, সার্বিক পরিস্থিতি কেমন ইত্যাদি।

“এসব কারণে তার ক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা আমি উড়িয়ে দিতে চাই না,” বলেন তিনি।

বিশ্লেষকরা মনে করেন ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সে উপরেও।

তারা বলছেন- নতুন সরকার যদি মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারে, বিভিন্ন সমাজ ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে, অর্থনীতি কিছুটা হলেও চাঙ্গা করতে পারে, দরিদ্র মানুষের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে, তাহলে ইমরান খানের মানুষের কাছে অতীতের বিষয়ে পরিণত হবে।

আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন না যে ইমরান খান সহসাই সরকারে ফিরে আসতে সক্ষম হবেন। বিরোধী বেঞ্চেও তিনি কতটা শক্তি নিয়ে বসতে পারবেন এ নিয়েও তার সন্দেহ রয়েছে।

তিনি মনে করেন, এর পুরোটাই নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সের ওপর। নতুন সরকার যদি মানুষের মন জয় করতে না পারে তাহলে ইমরান খান তার ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

“পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার আগ পর্যন্ত ইমরান খান তার বিরোধীদের দুর্নীতির ব্যাপারে সরব থাকবেন, মার্কিন ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলবেন এবং পাকিস্তানের মানুষ এই তত্ত্ব বিশ্বাস করতে প্রস্তুত। এর সঙ্গে যদি অন্তর্বর্তী সরকারের খারাপ পারফরমেন্স যোগ হয় তাহলে হয়তো তিনি তার হৃত সুনাম ফিরে পেতে পারেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ

ইমরান খান পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দেন ১৯৯২ সালে। এর চার বছর পর ১৯৯৬ সালে গঠন করেন রাজনৈতিক দল পিটিআই।

এরপর আড়াই দশকেরও বেশি সময় ধরে নানা চড়াই-উৎরাই পার হয়ে তিনি সামনের দিকে অগ্রসর হন।

শেষ পর্যন্ত তার দল ব্যাপক জনপ্রিয়তার অর্জনের মাধ্যমে ২০১৮ সালে ক্ষমতায় এলে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর তিনি ও তার দল সারাদেশে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন এবং এরই মধ্যে আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন শহর।

নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খান মনে করেন তার দলের এমপিদের পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করা উচিত। এখন দেখতে হবে যে কতজন এমপি তার কথা শোনেন।

“এর পেছনে কিছু মূল্য আছে। মনে রাখতে হবে সরকারি দল আর বিরোধী দলে থাকা ভিন্ন বিষয়। যারা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাদেরকে যখন সাড়ে তিন বছর পর পদত্যাগ করতে বলা হচ্ছে তখন তারা সেই নির্দেশ কতটা অনুসরণ করবেন তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে,” বলেন তিনি।

তিনি মনে করেন ইমরান খান যে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন তাতে জনগণ কিভাবে সাড়া দেয় তার উপরেও পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের সোয়াসের পাকিস্তান গবেষক আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন পিটিআই একটি জনপ্রিয় দল হিসেবেই থাকবে।

তবে প্রশ্ন হচ্ছে- তার দলের নেতাদের তিনি কতটা একসাথে রাখতে পারবেন?

“অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটির সময় পিটিআই দলের সদস্যরা পার্লামেন্ট থেকে ওয়াকআউট করেছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে তারা আগামীতেও ইমরান খানে নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

তিনি মনে করেন, দলের ভেতরে অনেকেই আছেন যারা নির্বাচিত হওয়ার মতো। তারা অন্য দলে যোগ দেবেন কি না আগামীতে সেটা একটা বড় প্রশ্ন হয়ে উঠতে পারে।

আয়েশা সিদ্দিকার মতে পিটিআই-এর একটি মুখ হচ্ছে রাজনৈতিক আদর্শধারী ব্যক্তিবর্গ যারা মনে করেন কিছু একটা করতে হবে- দুর্নীতি বন্ধ করা, প্রচলিত নেতৃত্ব থেকে বের হয়ে আসা ইত্যাদি।

এদের অনেকেই নির্বাচিত হওয়ার যোগ্য এবং তারা ইমরান খানকে ছেড়ে চলে যেতে চাইবেন, কারণ তারা ক্ষমতায় থাকতে চান।

“তাদের অনেকেই হয়তো আগামী নির্বাচনে পিটিআই ছেড়ে দিয়ে অন্য দল থেকে প্রার্থী হতে পারেন। তবে যাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারা হয়তো মি. খানের সঙ্গেই থেকে যাবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক

বলা হয় সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়েই ইমরান খান ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। পরে সেনা প্রধানের সঙ্গে তার বিরোধের জের ধরেই তাকে ক্ষমতা হারাতে হলো।

একেবারে শেষের দিকে ইমরান খান সেনা প্রধান জেনারেল বাজওয়াকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিলেন।

আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “পুরো সেনাবাহিনী কিন্তু ইমরান খানের বিরুদ্ধে নয়। শুধু সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল বাজওয়া তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। সামরিক বাহিনীর ভেতরেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।”

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তার সম্পর্ক কী হবে সেটা তিনি সামনের ‘খেলা কিভাবে খেলবেন’ তার উপর নির্ভর করছে।

“আমরা জানি যে তিনি শেষ খেলাটা খারাপ খেলেছেন এবং যদি সেটা অব্যাহত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে হয়তো দুর্নীতির মামলাও আনা হতে পারে,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

কিন্তু নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খানকে সামরিক বাহিনী জোরপূর্বক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেনি, অনাস্থা ভোটে হেরে তাকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে।

“এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে দেড় বছর ধরে বিরোধীদের মধ্যে কথাবার্তা চলছিল। শেষ পর্যন্ত তারা সেটা এনেছে এবং ইমরান খানকে ক্ষমতা থেকে সরাতে সক্ষম হয়েছে। সেনাবাহিনী ও ইমরান খানের মধ্যে আমি কোনও সংঘাতমূলক অবস্থান দেখতে পাচ্ছি না যা তার জন্য বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করবে,” বলেন তিনি।

সামনের পথ

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইমরান খানের সামনে এখন একমাত্র পথ হচ্ছে রাজপথের আন্দোলনে ফিরে যাওয়া যেরকম আন্দোলনের মাধ্যমে একসময় তিনি মানুষের কাছে গিয়েছিলেন।

নাসিম জেহরা বলেন, একজন রাজনীতিকের কাছে আর কী বিকল্প থাকতে পারে- তারা আন্দোলন সংগ্রাম করেন এবং ক্ষমতায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন।

“পিটিআই-এর এমপিরা সবাই যদি তার নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকেন তাহলে তারা পার্লামেন্টে শক্তিশালী বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে। মনে রাখতে হবে যে নির্বাচনের আর এক বছরের মতো বাকি। এমন নয় যে ইমরান খানকে আরো পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ফলে তিনি এখন অনেক বেশি ব্যস্ত সময় কাটাবেন।”

তবে আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “এখন আমরা কতগুলো ঘটনা ঘটতে দেখব। নতুন সরকার ও সামরিক বাহিনী মিলে কিছু করার চেষ্টা করবে, যেমন ভারতের সঙ্গে শান্তি আলোচনা, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা।”

তিনি বলেন, “এখন ইমরান খান যদি এসব উল্লেখ করে জনগণ বিশেষ করে তরুণ সমাজকে তার উত্থাপিত ‘মার্কিন ষড়যন্ত্র’ তত্ত্বের ব্যাপারে উত্তেজিত রাখতে পারেন, তাহলে হয়তো তিনি লাভবান হতে পারেন।”

তবে অন্তর্বর্তী সরকার যদি জনগণের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে তাহলে ক্রিকেটের মাঠ থেকে ইমরান খানের ক্ষমতাগ্রহণ ও ক্ষমতাচ্যুতির গল্প হবে নিতান্তই আরও একটি গল্প, কিন্তু সেটি প্রধান গল্প হবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
আবারও নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের লড়াইয়ে সেই অ্যান্ড্রু কুমো
আবারও নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের লড়াইয়ে সেই অ্যান্ড্রু কুমো
ইরানি হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ, ইসরায়েলি বিমান কমান্ডারকে বদলি
ইরানি হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ, ইসরায়েলি বিমান কমান্ডারকে বদলি
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল যুক্তরাজ্য
পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল যুক্তরাজ্য
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
সর্বশেষ খবর
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ
মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত
গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫
কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’
‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা