শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

ক্রিকেট-কিংবদন্তী ইমরান খান তার দলের খেলোয়াড়দের একবার বলেছিলেন ‘কোণঠাসা হয়ে পড়া বাঘের মতো লড়াই’ করতে।

প্রায় আড়াই দশকের আন্দোলন সংগ্রামের পর পাকিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের সাড়ে তিন বছরের মাথায় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে ক্ষমতাচ্যুত হলেন তিনি।

নানা নাটকীয়তার পর তার বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানো ইমরান খান কি এখন সেই ‘কোণঠাসা বাঘের’ মতো লড়াই করতে পারবেন?

নাকি ক্রিকেটের মতো তার রাজনৈতিক ইনিংসের সমাপ্তি ঘটতে চলেছে?

রাজনৈতিক মৃত্যু?

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর পদ হারালেও এখনই ইমরান খানের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটছে না।

ক্রিকেট ম্যাচে তিনি যেমন শেষ বল পর্যন্ত জেতার জন্য খেলেছেন, ঠিক তেমনি রাজনীতিতেও তার লড়াই অব্যাহত থাকবে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের (সোয়াস) দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক এবং পাকিস্তান বিশ্লেষক আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, পাকিস্তানের সমাজে, এমনকি সামরিক বাহিনীতেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।

তিনি বলেন, “ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে ইমরান খান অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ‘মার্কিন ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ তুলেছেন। ষড়যন্ত্রের এই গল্প পাকিস্তানে অত্যন্ত জনপ্রিয়।”

“পাকিস্তানের মানুষ এ ধরনের ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব বিশ্বাস করতে পছন্দ করে। ‘সবকিছুর পেছনেই আমেরিকার হাত আছে’- এরকম ধারণার ওপরেই গড়ে উঠেছে এই দেশের সমাজ। তারা মনে করে আমেরিকার হস্তক্ষেপ ছাড়া পাকিস্তানে কিছুই হয় না। ফলে ইমরান খানের এই ষড়যন্ত্র তত্ত্ব তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে,” বলেন তিনি।

ইসলামাবাদে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নাসিম জেহরাও মনে করেন রাজনীতিতে এখন ইমরান খানের আরেকটি অধ্যায় শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, “ইমরান খান আগেও প্রমাণ করেছেন তিনি একজন যোদ্ধা। তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের প্রতিও তার অঙ্গীকার রয়েছে। এখন তিনি আবার সেই লড়াই করার অবস্থায় ফিরে যাচ্ছেন।”

নাসিম জেহরা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে তার ২০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে। তিনি জানেন কিভাবে কঠিন সময় মোকাবেলা করতে হয়। এখন দেখা যাক এখান থেকে তিনি কোথায় গিয়ে পৌঁছান।”

তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে নির্বাচনে জয়লাভ করে তিনি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন।

পাকিস্তানে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

ক্ষমতায় ফেরা?

পাকিস্তানের ইতিহাসে এর আগে দু’জন প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয়বার এমনকি তৃতীয়বারের মতোও ক্ষমতায় ফিরে আসার উদাহরণ রয়েছে।

বেনজির ভুট্টো ক্ষমতাচ্যূত হওয়ার পর একবার এবং নওয়াজ শরীফ দুবার নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদে ফিরে আসেন।

ইমরান খানেরও বেলাতেও কি সেরকম সম্ভাবনা আছে?

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল-এন এবং বেনজির ভুট্টোর পিপিপি উভয়েরই জনগণের কাছে পৌঁছানোর ক্ষমতা ছিল। তারা অনেক কিছু মেনে নিয়েছিল এবং আপোস করেছিল, যার ফলে তারা ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন।

তারা বলছেন, পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর ব্যাপারে বর্তমান ইমরান খানের কতটুকু ক্ষমতা আছে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি কেমন সম্পর্ক তৈরিতে সক্ষম হবেন -এসবের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।

রাজনীতি বিশ্লেষক নাসিম জেহরা বলেন, পাকিস্তানে কারও ক্ষমতায় আসার পেছনে অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে- রাজনৈতিক সংগ্রাম তার একটি, প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো কেমন, সার্বিক পরিস্থিতি কেমন ইত্যাদি।

“এসব কারণে তার ক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা আমি উড়িয়ে দিতে চাই না,” বলেন তিনি।

বিশ্লেষকরা মনে করেন ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সে উপরেও।

তারা বলছেন- নতুন সরকার যদি মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারে, বিভিন্ন সমাজ ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে, অর্থনীতি কিছুটা হলেও চাঙ্গা করতে পারে, দরিদ্র মানুষের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে, তাহলে ইমরান খানের মানুষের কাছে অতীতের বিষয়ে পরিণত হবে।

আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন না যে ইমরান খান সহসাই সরকারে ফিরে আসতে সক্ষম হবেন। বিরোধী বেঞ্চেও তিনি কতটা শক্তি নিয়ে বসতে পারবেন এ নিয়েও তার সন্দেহ রয়েছে।

তিনি মনে করেন, এর পুরোটাই নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সের ওপর। নতুন সরকার যদি মানুষের মন জয় করতে না পারে তাহলে ইমরান খান তার ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

“পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার আগ পর্যন্ত ইমরান খান তার বিরোধীদের দুর্নীতির ব্যাপারে সরব থাকবেন, মার্কিন ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলবেন এবং পাকিস্তানের মানুষ এই তত্ত্ব বিশ্বাস করতে প্রস্তুত। এর সঙ্গে যদি অন্তর্বর্তী সরকারের খারাপ পারফরমেন্স যোগ হয় তাহলে হয়তো তিনি তার হৃত সুনাম ফিরে পেতে পারেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ

ইমরান খান পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দেন ১৯৯২ সালে। এর চার বছর পর ১৯৯৬ সালে গঠন করেন রাজনৈতিক দল পিটিআই।

এরপর আড়াই দশকেরও বেশি সময় ধরে নানা চড়াই-উৎরাই পার হয়ে তিনি সামনের দিকে অগ্রসর হন।

শেষ পর্যন্ত তার দল ব্যাপক জনপ্রিয়তার অর্জনের মাধ্যমে ২০১৮ সালে ক্ষমতায় এলে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর তিনি ও তার দল সারাদেশে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন এবং এরই মধ্যে আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন শহর।

নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খান মনে করেন তার দলের এমপিদের পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করা উচিত। এখন দেখতে হবে যে কতজন এমপি তার কথা শোনেন।

“এর পেছনে কিছু মূল্য আছে। মনে রাখতে হবে সরকারি দল আর বিরোধী দলে থাকা ভিন্ন বিষয়। যারা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাদেরকে যখন সাড়ে তিন বছর পর পদত্যাগ করতে বলা হচ্ছে তখন তারা সেই নির্দেশ কতটা অনুসরণ করবেন তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে,” বলেন তিনি।

তিনি মনে করেন ইমরান খান যে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন তাতে জনগণ কিভাবে সাড়া দেয় তার উপরেও পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের সোয়াসের পাকিস্তান গবেষক আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন পিটিআই একটি জনপ্রিয় দল হিসেবেই থাকবে।

তবে প্রশ্ন হচ্ছে- তার দলের নেতাদের তিনি কতটা একসাথে রাখতে পারবেন?

“অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটির সময় পিটিআই দলের সদস্যরা পার্লামেন্ট থেকে ওয়াকআউট করেছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে তারা আগামীতেও ইমরান খানে নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

তিনি মনে করেন, দলের ভেতরে অনেকেই আছেন যারা নির্বাচিত হওয়ার মতো। তারা অন্য দলে যোগ দেবেন কি না আগামীতে সেটা একটা বড় প্রশ্ন হয়ে উঠতে পারে।

আয়েশা সিদ্দিকার মতে পিটিআই-এর একটি মুখ হচ্ছে রাজনৈতিক আদর্শধারী ব্যক্তিবর্গ যারা মনে করেন কিছু একটা করতে হবে- দুর্নীতি বন্ধ করা, প্রচলিত নেতৃত্ব থেকে বের হয়ে আসা ইত্যাদি।

এদের অনেকেই নির্বাচিত হওয়ার যোগ্য এবং তারা ইমরান খানকে ছেড়ে চলে যেতে চাইবেন, কারণ তারা ক্ষমতায় থাকতে চান।

“তাদের অনেকেই হয়তো আগামী নির্বাচনে পিটিআই ছেড়ে দিয়ে অন্য দল থেকে প্রার্থী হতে পারেন। তবে যাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারা হয়তো মি. খানের সঙ্গেই থেকে যাবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক

বলা হয় সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়েই ইমরান খান ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। পরে সেনা প্রধানের সঙ্গে তার বিরোধের জের ধরেই তাকে ক্ষমতা হারাতে হলো।

একেবারে শেষের দিকে ইমরান খান সেনা প্রধান জেনারেল বাজওয়াকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিলেন।

আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “পুরো সেনাবাহিনী কিন্তু ইমরান খানের বিরুদ্ধে নয়। শুধু সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল বাজওয়া তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। সামরিক বাহিনীর ভেতরেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।”

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তার সম্পর্ক কী হবে সেটা তিনি সামনের ‘খেলা কিভাবে খেলবেন’ তার উপর নির্ভর করছে।

“আমরা জানি যে তিনি শেষ খেলাটা খারাপ খেলেছেন এবং যদি সেটা অব্যাহত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে হয়তো দুর্নীতির মামলাও আনা হতে পারে,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

কিন্তু নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খানকে সামরিক বাহিনী জোরপূর্বক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেনি, অনাস্থা ভোটে হেরে তাকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে।

“এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে দেড় বছর ধরে বিরোধীদের মধ্যে কথাবার্তা চলছিল। শেষ পর্যন্ত তারা সেটা এনেছে এবং ইমরান খানকে ক্ষমতা থেকে সরাতে সক্ষম হয়েছে। সেনাবাহিনী ও ইমরান খানের মধ্যে আমি কোনও সংঘাতমূলক অবস্থান দেখতে পাচ্ছি না যা তার জন্য বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করবে,” বলেন তিনি।

সামনের পথ

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইমরান খানের সামনে এখন একমাত্র পথ হচ্ছে রাজপথের আন্দোলনে ফিরে যাওয়া যেরকম আন্দোলনের মাধ্যমে একসময় তিনি মানুষের কাছে গিয়েছিলেন।

নাসিম জেহরা বলেন, একজন রাজনীতিকের কাছে আর কী বিকল্প থাকতে পারে- তারা আন্দোলন সংগ্রাম করেন এবং ক্ষমতায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন।

“পিটিআই-এর এমপিরা সবাই যদি তার নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকেন তাহলে তারা পার্লামেন্টে শক্তিশালী বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে। মনে রাখতে হবে যে নির্বাচনের আর এক বছরের মতো বাকি। এমন নয় যে ইমরান খানকে আরো পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ফলে তিনি এখন অনেক বেশি ব্যস্ত সময় কাটাবেন।”

তবে আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “এখন আমরা কতগুলো ঘটনা ঘটতে দেখব। নতুন সরকার ও সামরিক বাহিনী মিলে কিছু করার চেষ্টা করবে, যেমন ভারতের সঙ্গে শান্তি আলোচনা, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা।”

তিনি বলেন, “এখন ইমরান খান যদি এসব উল্লেখ করে জনগণ বিশেষ করে তরুণ সমাজকে তার উত্থাপিত ‘মার্কিন ষড়যন্ত্র’ তত্ত্বের ব্যাপারে উত্তেজিত রাখতে পারেন, তাহলে হয়তো তিনি লাভবান হতে পারেন।”

তবে অন্তর্বর্তী সরকার যদি জনগণের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে তাহলে ক্রিকেটের মাঠ থেকে ইমরান খানের ক্ষমতাগ্রহণ ও ক্ষমতাচ্যুতির গল্প হবে নিতান্তই আরও একটি গল্প, কিন্তু সেটি প্রধান গল্প হবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড
মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা
জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা
দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’
গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি
টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন