শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইমরান খানের রাজনৈতিক ইনিংসের কি সমাপ্তি ঘটেছে?

ক্রিকেট-কিংবদন্তী ইমরান খান তার দলের খেলোয়াড়দের একবার বলেছিলেন ‘কোণঠাসা হয়ে পড়া বাঘের মতো লড়াই’ করতে।

প্রায় আড়াই দশকের আন্দোলন সংগ্রামের পর পাকিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের সাড়ে তিন বছরের মাথায় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে ক্ষমতাচ্যুত হলেন তিনি।

নানা নাটকীয়তার পর তার বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানো ইমরান খান কি এখন সেই ‘কোণঠাসা বাঘের’ মতো লড়াই করতে পারবেন?

নাকি ক্রিকেটের মতো তার রাজনৈতিক ইনিংসের সমাপ্তি ঘটতে চলেছে?

রাজনৈতিক মৃত্যু?

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর পদ হারালেও এখনই ইমরান খানের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটছে না।

ক্রিকেট ম্যাচে তিনি যেমন শেষ বল পর্যন্ত জেতার জন্য খেলেছেন, ঠিক তেমনি রাজনীতিতেও তার লড়াই অব্যাহত থাকবে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের (সোয়াস) দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক এবং পাকিস্তান বিশ্লেষক আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, পাকিস্তানের সমাজে, এমনকি সামরিক বাহিনীতেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।

তিনি বলেন, “ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে ইমরান খান অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ‘মার্কিন ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ তুলেছেন। ষড়যন্ত্রের এই গল্প পাকিস্তানে অত্যন্ত জনপ্রিয়।”

“পাকিস্তানের মানুষ এ ধরনের ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব বিশ্বাস করতে পছন্দ করে। ‘সবকিছুর পেছনেই আমেরিকার হাত আছে’- এরকম ধারণার ওপরেই গড়ে উঠেছে এই দেশের সমাজ। তারা মনে করে আমেরিকার হস্তক্ষেপ ছাড়া পাকিস্তানে কিছুই হয় না। ফলে ইমরান খানের এই ষড়যন্ত্র তত্ত্ব তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে,” বলেন তিনি।

ইসলামাবাদে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নাসিম জেহরাও মনে করেন রাজনীতিতে এখন ইমরান খানের আরেকটি অধ্যায় শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, “ইমরান খান আগেও প্রমাণ করেছেন তিনি একজন যোদ্ধা। তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের প্রতিও তার অঙ্গীকার রয়েছে। এখন তিনি আবার সেই লড়াই করার অবস্থায় ফিরে যাচ্ছেন।”

নাসিম জেহরা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে তার ২০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে। তিনি জানেন কিভাবে কঠিন সময় মোকাবেলা করতে হয়। এখন দেখা যাক এখান থেকে তিনি কোথায় গিয়ে পৌঁছান।”

তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে নির্বাচনে জয়লাভ করে তিনি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন।

পাকিস্তানে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

ক্ষমতায় ফেরা?

পাকিস্তানের ইতিহাসে এর আগে দু’জন প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয়বার এমনকি তৃতীয়বারের মতোও ক্ষমতায় ফিরে আসার উদাহরণ রয়েছে।

বেনজির ভুট্টো ক্ষমতাচ্যূত হওয়ার পর একবার এবং নওয়াজ শরীফ দুবার নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদে ফিরে আসেন।

ইমরান খানেরও বেলাতেও কি সেরকম সম্ভাবনা আছে?

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল-এন এবং বেনজির ভুট্টোর পিপিপি উভয়েরই জনগণের কাছে পৌঁছানোর ক্ষমতা ছিল। তারা অনেক কিছু মেনে নিয়েছিল এবং আপোস করেছিল, যার ফলে তারা ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন।

তারা বলছেন, পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর ব্যাপারে বর্তমান ইমরান খানের কতটুকু ক্ষমতা আছে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি কেমন সম্পর্ক তৈরিতে সক্ষম হবেন -এসবের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।

রাজনীতি বিশ্লেষক নাসিম জেহরা বলেন, পাকিস্তানে কারও ক্ষমতায় আসার পেছনে অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে- রাজনৈতিক সংগ্রাম তার একটি, প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো কেমন, সার্বিক পরিস্থিতি কেমন ইত্যাদি।

“এসব কারণে তার ক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা আমি উড়িয়ে দিতে চাই না,” বলেন তিনি।

বিশ্লেষকরা মনে করেন ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সে উপরেও।

তারা বলছেন- নতুন সরকার যদি মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারে, বিভিন্ন সমাজ ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে, অর্থনীতি কিছুটা হলেও চাঙ্গা করতে পারে, দরিদ্র মানুষের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে, তাহলে ইমরান খানের মানুষের কাছে অতীতের বিষয়ে পরিণত হবে।

আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন না যে ইমরান খান সহসাই সরকারে ফিরে আসতে সক্ষম হবেন। বিরোধী বেঞ্চেও তিনি কতটা শক্তি নিয়ে বসতে পারবেন এ নিয়েও তার সন্দেহ রয়েছে।

তিনি মনে করেন, এর পুরোটাই নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সের ওপর। নতুন সরকার যদি মানুষের মন জয় করতে না পারে তাহলে ইমরান খান তার ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

“পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার আগ পর্যন্ত ইমরান খান তার বিরোধীদের দুর্নীতির ব্যাপারে সরব থাকবেন, মার্কিন ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলবেন এবং পাকিস্তানের মানুষ এই তত্ত্ব বিশ্বাস করতে প্রস্তুত। এর সঙ্গে যদি অন্তর্বর্তী সরকারের খারাপ পারফরমেন্স যোগ হয় তাহলে হয়তো তিনি তার হৃত সুনাম ফিরে পেতে পারেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ

ইমরান খান পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দেন ১৯৯২ সালে। এর চার বছর পর ১৯৯৬ সালে গঠন করেন রাজনৈতিক দল পিটিআই।

এরপর আড়াই দশকেরও বেশি সময় ধরে নানা চড়াই-উৎরাই পার হয়ে তিনি সামনের দিকে অগ্রসর হন।

শেষ পর্যন্ত তার দল ব্যাপক জনপ্রিয়তার অর্জনের মাধ্যমে ২০১৮ সালে ক্ষমতায় এলে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর তিনি ও তার দল সারাদেশে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন এবং এরই মধ্যে আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন শহর।

নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খান মনে করেন তার দলের এমপিদের পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করা উচিত। এখন দেখতে হবে যে কতজন এমপি তার কথা শোনেন।

“এর পেছনে কিছু মূল্য আছে। মনে রাখতে হবে সরকারি দল আর বিরোধী দলে থাকা ভিন্ন বিষয়। যারা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাদেরকে যখন সাড়ে তিন বছর পর পদত্যাগ করতে বলা হচ্ছে তখন তারা সেই নির্দেশ কতটা অনুসরণ করবেন তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে,” বলেন তিনি।

তিনি মনে করেন ইমরান খান যে প্রতিবাদ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন তাতে জনগণ কিভাবে সাড়া দেয় তার উপরেও পিটিআই-এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।

ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের সোয়াসের পাকিস্তান গবেষক আয়েশা সিদ্দিকা মনে করেন পিটিআই একটি জনপ্রিয় দল হিসেবেই থাকবে।

তবে প্রশ্ন হচ্ছে- তার দলের নেতাদের তিনি কতটা একসাথে রাখতে পারবেন?

“অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটির সময় পিটিআই দলের সদস্যরা পার্লামেন্ট থেকে ওয়াকআউট করেছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে তারা আগামীতেও ইমরান খানে নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

তিনি মনে করেন, দলের ভেতরে অনেকেই আছেন যারা নির্বাচিত হওয়ার মতো। তারা অন্য দলে যোগ দেবেন কি না আগামীতে সেটা একটা বড় প্রশ্ন হয়ে উঠতে পারে।

আয়েশা সিদ্দিকার মতে পিটিআই-এর একটি মুখ হচ্ছে রাজনৈতিক আদর্শধারী ব্যক্তিবর্গ যারা মনে করেন কিছু একটা করতে হবে- দুর্নীতি বন্ধ করা, প্রচলিত নেতৃত্ব থেকে বের হয়ে আসা ইত্যাদি।

এদের অনেকেই নির্বাচিত হওয়ার যোগ্য এবং তারা ইমরান খানকে ছেড়ে চলে যেতে চাইবেন, কারণ তারা ক্ষমতায় থাকতে চান।

“তাদের অনেকেই হয়তো আগামী নির্বাচনে পিটিআই ছেড়ে দিয়ে অন্য দল থেকে প্রার্থী হতে পারেন। তবে যাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারা হয়তো মি. খানের সঙ্গেই থেকে যাবেন,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক

বলা হয় সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়েই ইমরান খান ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। পরে সেনা প্রধানের সঙ্গে তার বিরোধের জের ধরেই তাকে ক্ষমতা হারাতে হলো।

একেবারে শেষের দিকে ইমরান খান সেনা প্রধান জেনারেল বাজওয়াকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিলেন।

আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “পুরো সেনাবাহিনী কিন্তু ইমরান খানের বিরুদ্ধে নয়। শুধু সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল বাজওয়া তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। সামরিক বাহিনীর ভেতরেও তার অনেক সমর্থক রয়েছে।”

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তার সম্পর্ক কী হবে সেটা তিনি সামনের ‘খেলা কিভাবে খেলবেন’ তার উপর নির্ভর করছে।

“আমরা জানি যে তিনি শেষ খেলাটা খারাপ খেলেছেন এবং যদি সেটা অব্যাহত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে হয়তো দুর্নীতির মামলাও আনা হতে পারে,” বলেন আয়েশা সিদ্দিকা।

কিন্তু নাসিম জেহরা বলেন, ইমরান খানকে সামরিক বাহিনী জোরপূর্বক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেনি, অনাস্থা ভোটে হেরে তাকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে।

“এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে দেড় বছর ধরে বিরোধীদের মধ্যে কথাবার্তা চলছিল। শেষ পর্যন্ত তারা সেটা এনেছে এবং ইমরান খানকে ক্ষমতা থেকে সরাতে সক্ষম হয়েছে। সেনাবাহিনী ও ইমরান খানের মধ্যে আমি কোনও সংঘাতমূলক অবস্থান দেখতে পাচ্ছি না যা তার জন্য বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করবে,” বলেন তিনি।

সামনের পথ

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইমরান খানের সামনে এখন একমাত্র পথ হচ্ছে রাজপথের আন্দোলনে ফিরে যাওয়া যেরকম আন্দোলনের মাধ্যমে একসময় তিনি মানুষের কাছে গিয়েছিলেন।

নাসিম জেহরা বলেন, একজন রাজনীতিকের কাছে আর কী বিকল্প থাকতে পারে- তারা আন্দোলন সংগ্রাম করেন এবং ক্ষমতায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন।

“পিটিআই-এর এমপিরা সবাই যদি তার নেতৃত্বে একতাবদ্ধ থাকেন তাহলে তারা পার্লামেন্টে শক্তিশালী বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে। মনে রাখতে হবে যে নির্বাচনের আর এক বছরের মতো বাকি। এমন নয় যে ইমরান খানকে আরো পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ফলে তিনি এখন অনেক বেশি ব্যস্ত সময় কাটাবেন।”

তবে আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, “এখন আমরা কতগুলো ঘটনা ঘটতে দেখব। নতুন সরকার ও সামরিক বাহিনী মিলে কিছু করার চেষ্টা করবে, যেমন ভারতের সঙ্গে শান্তি আলোচনা, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা।”

তিনি বলেন, “এখন ইমরান খান যদি এসব উল্লেখ করে জনগণ বিশেষ করে তরুণ সমাজকে তার উত্থাপিত ‘মার্কিন ষড়যন্ত্র’ তত্ত্বের ব্যাপারে উত্তেজিত রাখতে পারেন, তাহলে হয়তো তিনি লাভবান হতে পারেন।”

তবে অন্তর্বর্তী সরকার যদি জনগণের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে তাহলে ক্রিকেটের মাঠ থেকে ইমরান খানের ক্ষমতাগ্রহণ ও ক্ষমতাচ্যুতির গল্প হবে নিতান্তই আরও একটি গল্প, কিন্তু সেটি প্রধান গল্প হবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা