শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

১৯২০ সালের পর কমিউনিস্ট রাশিয়ার প্রচার-প্রচারণার অন্যতম একটি স্লোগান ছিল ডনবাস নিয়ে, যার অনুবাদ করলে দাঁড়ায়- 'ডনবাস রাশিয়ার হৃদপিণ্ড।'

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে এলাকাটি যখন ইউক্রেনের হয়, তখন এ অঞ্চলের বিভিন্ন শহরে 'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা বড় বড় হোর্ডিং টাঙানো হয়েছিল, যার অনেকগুলো এখনও চোখে পড়ে।

লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক-এই দুটো প্রদেশের সমন্বয়ে ইউক্রেনের পূর্বের এই অঞ্চলটি ইউক্রেন বা রাশিয়ার হৃদপিণ্ড হোক বা না হোক, এলাকাটি যে এখন এই দুই দেশের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের হৃদপিণ্ড বা কেন্দ্রবিন্দু, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্চে যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভ দখল করে সরকার উৎখাতের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বের ডনবাস অঞ্চলটি, তাদের ভাষায়, 'মুক্ত' করার সংকল্প নেয়। এমনিতেই ২০১৪ সাল থেকে রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ডনবাসের প্রায় অর্ধেকটা নিয়ন্ত্রণ করছে।

এখন রাশিয়া পুরো ডনবাস অঞ্চলটি দখলের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে।

লুহানস্ক প্রদেশের সর্বশেষ যে শহরটি ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রনে ছিল, রবিবার সেই লিসিচানস্কের দখল নিয়ে রাশিয়া ঘোষণা দেয় প্রদেশটি এখন 'মুক্ত'।

পর্যবেক্ষকদের ভেতর কোন সন্দেহ নেই যে রাশিয়ার এখন মূল টার্গেট ডনবাসের অন্য প্রদেশ দোনেৎস্ক থেকে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের তাড়ানো। এর লক্ষণ ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। কারণ, দোনেৎস্কের প্রধান দুটো শহরের-স্লোভিয়ানস্ক এবং বাখমুট-ওপর রুশ সৈন্যরা রবিবার থেকেই তীব্র আক্রমণ শুরু করেছে।

দোনেৎস্কের অর্ধেক এলাকা ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ডনবাসের বাকি এলাকা নিয়ে নেয়া রাশিয়ার জন্য সম্ভব হবে কি-না?

দোনেৎস্ক রাখতে পারবে ইউক্রেন?

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে যেভাবে রুশ সৈন্যরা পূর্ব এবং দক্ষিণে ইউক্রেনের বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তা দেখে সামরিক অনেক বিশ্লেষক সন্দেহ করছেন যে দোনেৎস্কের শহরগুলোতে ইউক্রেনীয় সেনারা আদৌ কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে সমর্থ হবে।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার বর্তমান কৌশল দেখে এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে যুদ্ধের শুরুর দিকের ব্যর্থতা থেকে তারা শিক্ষা নিয়েছে এবং তারা এখন খুব সাবধানে এগুচ্ছে।

টার্গেট করা এলাকাগুলোতে তারা এখন প্রথম কয়েকদিন দিন-রাত প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দিশেহারা করে ফেলছে। তারপর ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরগুলোতে ঢুকে নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।

দোনেৎস্কের শহরগুলোতেও রাশিয়া একইভাবে সফল হবে? ইউক্রেনীয় সৈন্যরা ঐসব শহরে কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবে? যদি না পারে এবং পুরো ডনবাস দখলের লক্ষ্য যদি সত্যিই রাশিয়া অর্জন করতে সমর্থ হয়, তাহলে এই যুদ্ধ কোন দিকে গড়াবে এবং ইউক্রেনের ওপর তার সম্ভাব্য পরিণতি কী হবে?-এসব প্রশ্ন নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এবং তার সরকারের লোকজন সম্প্রতি একাধিকবার বলেছেন, ডনবাসের যুদ্ধের ফলাফলের ওপর পুরো যুদ্ধের পরিণতি নির্ভর করছে। কেন তাদের এই উদ্বেগ?

সামরিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন, ডনবাসে রাশিয়া যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করছে এবং তাতে যে প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডলিয়াক সম্প্রতি বিবিসিকে বলেন, ডনবাসে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ সৈন্য ইউক্রেনীয় সৈন্য প্রাণ হারাচ্ছে। বিশ্লেষকদের ধারণা এই সংখ্যা আরও বেশি হবে।

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি নিজে সম্প্রতি ডনবাসে মোতায়েন সৈন্যদের প্রাণে বাঁচিয়ে রাখার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। লিসিচানস্ক শহর থেকে সৈন্যদের নিরাপদে সরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের পেছনে তিনি প্রাণহানি কমানোর লক্ষ্যের কথা বলেছেন।

যুদ্ধ শুরুর আগে ডনবাসে ইউক্রেনের ৪৪ হাজার সৈন্য মোতায়েন ছিল-এবং এরা সেদেশের সেনাবাহিনীর সবচেয়ে প্রশিক্ষিত, পেশাদার এবং দক্ষ ইউনিটগুলোর সদস্য। এদের হারালে এবং যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে নতুন করে সেনা নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ কঠিন হবে, যা নিয়ে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

দোনেৎস্ক প্রতিরোধের লড়াইতেও ইউক্রেনের সেনা কমান্ডাররা সৈনিকদের প্রাণরক্ষার কথা কতটা বিবেচনা করবেন, তার ওপরও ডনবাসের যুদ্ধের পাল্লা কোনদিকে হেলবে তা অনেকটা নির্ভর করবে।

ডনবাসেই কি থামবেন পুতিন?

রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মারিউপোল-সহ আজভ সাগরের পুরো উপকূল নিয়ন্ত্রণ করছে। ক্রাইমিয়ার কাছে খেরসন বন্দর এবং পুরো খেরসন এলাকা তাদের নিয়য়ন্ত্রণে, এবং অথনৈতিকভাবে অত্যন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ জাপোরোৎযিয়া এলাকার বিশাল অংশও এখন রাশিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে।

ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের অনেকের মধ্যে এমন ধারণা শক্ত হচ্ছে যে ডনবাস দখলের লক্ষ্য সহজে অর্জন করতে পারলে প্রেসিডেন্ট পুতিন সেখানেই হয়তো থামবেন না। যদি তিনি দেখেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অনেক শক্তি খুইয়েছে তাহলে আরও এলাকা দখলের পথে যাবেন পুতিন, যাতে ভবিষ্যতে যে কোন আলোচনা তার শর্ত মেনেই হয়।

সম্প্রতি একজন রুশ জেনারেল খোলাখুলি বলেছেন যে মিকোলাইভ এবং ওডেসা হয়ে রোমানিয়ার সীমান্ত পর্যন্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চান তারা, যাতে মলদোভা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া জাতিগত রুশ অধ্যুষিত ট্রানসিসট্রিয়ার সাথে রাশিয়ার একটি স্থল করিডোর তৈরি সম্ভব হয়।

তার অর্থ, আজভ সাগরের পর কৃষ্ণসাগর থেকেও ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা আঁটছে রাশিয়া। সত্যিই যদি পুতিন সেই পথে এগোন এবং সফল হন, তাহলে ইউক্রেনের জন্য তা হবে দুঃস্বপ্ন।

"পূরো উপকূল দখল করে ইউক্রেনের অর্থনীতিকে চরম চাপে ফেলার পথ নিতে পারে রাশিয়া, যাতে সাগর পথে ইউক্রেনের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়," আল জাজিরা টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মিলান-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইতালিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্যাল স্টাডিজের গবেষক এলেনোরা আমব্রেসেটি।

এই পথে রাশিয়া এগুবে কি-না, তা অনেকটাই নির্ভর করবে ডনবাস দখলের যুদ্ধে তাদের হারজিতের ওপর।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড'

ডনবাস হাতে রাখতে পারা বা না পারাটা ইউক্রেনের জন্য শুধু যে সামরিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তাই নয়, ইউক্রেনের অর্থনীতির জন্য এই অঞ্চলের গুরুত্ব ব্যাপক।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা হোর্ডিং বোর্ডগুলো একেবারেই ফাঁকা প্রচারণা নয়, বরঞ্চ বহুলাংশে যথার্থ।

ডনবাস এবং লাগোয়া এলাকাগুলো সেই সোভিয়েতের সময় থেকেই ইউক্রেনের মূল শিল্পাঞ্চল হিসেবে খ্যাত। সমরাস্ত্র, ইস্পাত, বিমানের যন্ত্রাংশ তৈরির মত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প-কারখানা রয়েছে এখানে।

সেই সাথে এখানে রয়েছে প্রচুর খনিজ সম্পদ। রুশ সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ডনবাসের কয়লার খনি ইউরোপের চতুর্থ বৃহত্তম। উত্তোলনযোগ্য প্রায় ১,০০০ কোটি টন কয়লার মজুদ রয়েছে এসব খনিতে।

শেল গ্যাসের প্রচুর মজুত রয়েছে পূর্ব ইউক্রেনে। সে কারণে রয়্যাল ডাচ শেল কোম্পানি গত বছর এখানকার ইউজিভস্কা গ্যাস ক্ষেত্রে ১,০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

ডনবাস অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতক গুরুত্ব নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন তুরস্ক-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ফাউন্ডেশন ফর পলিটিক্যাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল রিসার্চের মেহমেত গুলে।

তার প্রকাশিত গবেষণা বলছে, ডনবাস অঞ্চলে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের ইস্পাত যা দিয়ে রুশ ট্যাঙ্ক তৈরি হয়। যুদ্ধের আগে রুশ সামরিক হেলিকপ্টারের সিংহভাগ ইঞ্জিন তৈরি হতো জাপোরোৎযিয়ায়। এই অঞ্চলেই রয়েছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যেটি এখন রাশিয়ার দখলে।

অনেক আগে থেকেই ইউক্রেনের শিল্প কারখানার সিংহভাগই পূর্বের এই এলাকায়-যদিও বিশ্ব বাজারে এসব শিল্পের অনেকগুলোর প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

তবে এসব শিল্প রাশিয়া থেকে সস্তায় গ্যাস পায় এবং তাদের প্রধান ক্রেতা যেহেতু রাশিয়া তাই বাইরের বিশ্বে ততটা প্রতিযোগিতার চিন্তা তাদের নেই।

সে কারণে, ডনবাস এলাকাটি আয়তনে ইউক্রেনের মাত্রা পাঁচ শতাংশ এবং এখানকার জনসংখ্যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ হলেও জিডিপির ২০ শতাংশ এবং রপ্তানির ২৫ শতাংশ আসে এখান থেকে।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরও রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি সবসময়ই ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল।

তবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রাইমিয়া দখল এবং ডনবাসে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা ৭৫ শতাংশ পড়ে গেছে। ফলে, ইউক্রেনের অর্থনীতিও সঙ্কুচিত হয়েছে। ২০১৩ সালে যেখানে তাদের জিডিপি ছিল ১৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, তা ২০১৫ সালে এসে দাঁড়ায় ৯১ বিলিয়ন ডলারে।

ব্রিটেনের বার্মিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর রাশিয়ান এবং ইস্ট ইউরোপিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড কনোলি সম্প্রতি তার এক গবেষণাপত্রে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখিয়েছেন যে এই যুদ্ধের পরিণতিতে যদি ইউক্রেন পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই ভাগে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে দুই অংশের পরিস্থিতি কী দাঁড়াতে পারে।

ড. কনোলির মতে, তেমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের অর্থনৈতিক অবস্থা পশ্চিমের চেয়ে অনেক শক্ত থাকবে, কারণ কৃষি ছাড়া ইউক্রেনের অর্থনীতির উৎপাদনশীল খাতগুলো প্রধানত এই অঞ্চলে।

তিনি আরও মনে করেন, কোনভাবে পূর্বাঞ্চল হাতছাড়া হলে ইউক্রেন ইউরোপের অন্যতম একটি দরিদ্র দেশে পরিণত হবে এবং সাহায্যের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর মুখোপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে।

ইউক্রেনের নেতারা সেটা জানেন এবং এ কারণেই তারা বলছেন যে ডনবাসের লড়াই হবে এই যুদ্ধের নিয়ামক। তাদের মতে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে পূর্বের বিভিন্ন শহর থেকে পিছু হটা একটি সাময়িক কৌশল মাত্র, যার মূলে রয়েছে সৈনিকদের জীবন রক্ষা।

নেতাদের ভাবনা হলো, অতি শক্তি প্রয়োগে রুশরা এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়বে এবং যখন আরও পশ্চিমা আধুনিক অস্ত্র তাদের হাতে আসবে, তখন হারানো জমি ফিরে পাওয়ার লড়াই শুরু করা হবে।

কৃষ্ণসাগরে স্নেক আইল্যান্ড নামে ছোট একটি ভূখণ্ড থেকে রুশ সৈন্যরা চলে গেলে সোমবার সেখানে নতুন করে ইউক্রেনীয় পতাকা ওঠার পর প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, "ধীর ধীরে আমরা রাশিয়াকে আমাদের সাগর, আমাদের ভূমি এবং আমাদের আকাশ থেকে বিতাড়িত করবো।"

তবে এখন পর্যন্ত রণক্ষেত্রের স্রোত ও সময় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পক্ষে নেই বলেই মনে হচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা