শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

১৯২০ সালের পর কমিউনিস্ট রাশিয়ার প্রচার-প্রচারণার অন্যতম একটি স্লোগান ছিল ডনবাস নিয়ে, যার অনুবাদ করলে দাঁড়ায়- 'ডনবাস রাশিয়ার হৃদপিণ্ড।'

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে এলাকাটি যখন ইউক্রেনের হয়, তখন এ অঞ্চলের বিভিন্ন শহরে 'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা বড় বড় হোর্ডিং টাঙানো হয়েছিল, যার অনেকগুলো এখনও চোখে পড়ে।

লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক-এই দুটো প্রদেশের সমন্বয়ে ইউক্রেনের পূর্বের এই অঞ্চলটি ইউক্রেন বা রাশিয়ার হৃদপিণ্ড হোক বা না হোক, এলাকাটি যে এখন এই দুই দেশের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের হৃদপিণ্ড বা কেন্দ্রবিন্দু, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্চে যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভ দখল করে সরকার উৎখাতের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বের ডনবাস অঞ্চলটি, তাদের ভাষায়, 'মুক্ত' করার সংকল্প নেয়। এমনিতেই ২০১৪ সাল থেকে রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ডনবাসের প্রায় অর্ধেকটা নিয়ন্ত্রণ করছে।

এখন রাশিয়া পুরো ডনবাস অঞ্চলটি দখলের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে।

লুহানস্ক প্রদেশের সর্বশেষ যে শহরটি ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রনে ছিল, রবিবার সেই লিসিচানস্কের দখল নিয়ে রাশিয়া ঘোষণা দেয় প্রদেশটি এখন 'মুক্ত'।

পর্যবেক্ষকদের ভেতর কোন সন্দেহ নেই যে রাশিয়ার এখন মূল টার্গেট ডনবাসের অন্য প্রদেশ দোনেৎস্ক থেকে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের তাড়ানো। এর লক্ষণ ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। কারণ, দোনেৎস্কের প্রধান দুটো শহরের-স্লোভিয়ানস্ক এবং বাখমুট-ওপর রুশ সৈন্যরা রবিবার থেকেই তীব্র আক্রমণ শুরু করেছে।

দোনেৎস্কের অর্ধেক এলাকা ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ডনবাসের বাকি এলাকা নিয়ে নেয়া রাশিয়ার জন্য সম্ভব হবে কি-না?

দোনেৎস্ক রাখতে পারবে ইউক্রেন?

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে যেভাবে রুশ সৈন্যরা পূর্ব এবং দক্ষিণে ইউক্রেনের বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তা দেখে সামরিক অনেক বিশ্লেষক সন্দেহ করছেন যে দোনেৎস্কের শহরগুলোতে ইউক্রেনীয় সেনারা আদৌ কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে সমর্থ হবে।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার বর্তমান কৌশল দেখে এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে যুদ্ধের শুরুর দিকের ব্যর্থতা থেকে তারা শিক্ষা নিয়েছে এবং তারা এখন খুব সাবধানে এগুচ্ছে।

টার্গেট করা এলাকাগুলোতে তারা এখন প্রথম কয়েকদিন দিন-রাত প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দিশেহারা করে ফেলছে। তারপর ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরগুলোতে ঢুকে নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।

দোনেৎস্কের শহরগুলোতেও রাশিয়া একইভাবে সফল হবে? ইউক্রেনীয় সৈন্যরা ঐসব শহরে কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবে? যদি না পারে এবং পুরো ডনবাস দখলের লক্ষ্য যদি সত্যিই রাশিয়া অর্জন করতে সমর্থ হয়, তাহলে এই যুদ্ধ কোন দিকে গড়াবে এবং ইউক্রেনের ওপর তার সম্ভাব্য পরিণতি কী হবে?-এসব প্রশ্ন নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এবং তার সরকারের লোকজন সম্প্রতি একাধিকবার বলেছেন, ডনবাসের যুদ্ধের ফলাফলের ওপর পুরো যুদ্ধের পরিণতি নির্ভর করছে। কেন তাদের এই উদ্বেগ?

সামরিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন, ডনবাসে রাশিয়া যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করছে এবং তাতে যে প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডলিয়াক সম্প্রতি বিবিসিকে বলেন, ডনবাসে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ সৈন্য ইউক্রেনীয় সৈন্য প্রাণ হারাচ্ছে। বিশ্লেষকদের ধারণা এই সংখ্যা আরও বেশি হবে।

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি নিজে সম্প্রতি ডনবাসে মোতায়েন সৈন্যদের প্রাণে বাঁচিয়ে রাখার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। লিসিচানস্ক শহর থেকে সৈন্যদের নিরাপদে সরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের পেছনে তিনি প্রাণহানি কমানোর লক্ষ্যের কথা বলেছেন।

যুদ্ধ শুরুর আগে ডনবাসে ইউক্রেনের ৪৪ হাজার সৈন্য মোতায়েন ছিল-এবং এরা সেদেশের সেনাবাহিনীর সবচেয়ে প্রশিক্ষিত, পেশাদার এবং দক্ষ ইউনিটগুলোর সদস্য। এদের হারালে এবং যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে নতুন করে সেনা নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ কঠিন হবে, যা নিয়ে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

দোনেৎস্ক প্রতিরোধের লড়াইতেও ইউক্রেনের সেনা কমান্ডাররা সৈনিকদের প্রাণরক্ষার কথা কতটা বিবেচনা করবেন, তার ওপরও ডনবাসের যুদ্ধের পাল্লা কোনদিকে হেলবে তা অনেকটা নির্ভর করবে।

ডনবাসেই কি থামবেন পুতিন?

রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মারিউপোল-সহ আজভ সাগরের পুরো উপকূল নিয়ন্ত্রণ করছে। ক্রাইমিয়ার কাছে খেরসন বন্দর এবং পুরো খেরসন এলাকা তাদের নিয়য়ন্ত্রণে, এবং অথনৈতিকভাবে অত্যন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ জাপোরোৎযিয়া এলাকার বিশাল অংশও এখন রাশিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে।

ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের অনেকের মধ্যে এমন ধারণা শক্ত হচ্ছে যে ডনবাস দখলের লক্ষ্য সহজে অর্জন করতে পারলে প্রেসিডেন্ট পুতিন সেখানেই হয়তো থামবেন না। যদি তিনি দেখেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অনেক শক্তি খুইয়েছে তাহলে আরও এলাকা দখলের পথে যাবেন পুতিন, যাতে ভবিষ্যতে যে কোন আলোচনা তার শর্ত মেনেই হয়।

সম্প্রতি একজন রুশ জেনারেল খোলাখুলি বলেছেন যে মিকোলাইভ এবং ওডেসা হয়ে রোমানিয়ার সীমান্ত পর্যন্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চান তারা, যাতে মলদোভা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া জাতিগত রুশ অধ্যুষিত ট্রানসিসট্রিয়ার সাথে রাশিয়ার একটি স্থল করিডোর তৈরি সম্ভব হয়।

তার অর্থ, আজভ সাগরের পর কৃষ্ণসাগর থেকেও ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা আঁটছে রাশিয়া। সত্যিই যদি পুতিন সেই পথে এগোন এবং সফল হন, তাহলে ইউক্রেনের জন্য তা হবে দুঃস্বপ্ন।

"পূরো উপকূল দখল করে ইউক্রেনের অর্থনীতিকে চরম চাপে ফেলার পথ নিতে পারে রাশিয়া, যাতে সাগর পথে ইউক্রেনের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়," আল জাজিরা টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মিলান-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইতালিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্যাল স্টাডিজের গবেষক এলেনোরা আমব্রেসেটি।

এই পথে রাশিয়া এগুবে কি-না, তা অনেকটাই নির্ভর করবে ডনবাস দখলের যুদ্ধে তাদের হারজিতের ওপর।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড'

ডনবাস হাতে রাখতে পারা বা না পারাটা ইউক্রেনের জন্য শুধু যে সামরিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তাই নয়, ইউক্রেনের অর্থনীতির জন্য এই অঞ্চলের গুরুত্ব ব্যাপক।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা হোর্ডিং বোর্ডগুলো একেবারেই ফাঁকা প্রচারণা নয়, বরঞ্চ বহুলাংশে যথার্থ।

ডনবাস এবং লাগোয়া এলাকাগুলো সেই সোভিয়েতের সময় থেকেই ইউক্রেনের মূল শিল্পাঞ্চল হিসেবে খ্যাত। সমরাস্ত্র, ইস্পাত, বিমানের যন্ত্রাংশ তৈরির মত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প-কারখানা রয়েছে এখানে।

সেই সাথে এখানে রয়েছে প্রচুর খনিজ সম্পদ। রুশ সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ডনবাসের কয়লার খনি ইউরোপের চতুর্থ বৃহত্তম। উত্তোলনযোগ্য প্রায় ১,০০০ কোটি টন কয়লার মজুদ রয়েছে এসব খনিতে।

শেল গ্যাসের প্রচুর মজুত রয়েছে পূর্ব ইউক্রেনে। সে কারণে রয়্যাল ডাচ শেল কোম্পানি গত বছর এখানকার ইউজিভস্কা গ্যাস ক্ষেত্রে ১,০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

ডনবাস অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতক গুরুত্ব নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন তুরস্ক-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ফাউন্ডেশন ফর পলিটিক্যাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল রিসার্চের মেহমেত গুলে।

তার প্রকাশিত গবেষণা বলছে, ডনবাস অঞ্চলে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের ইস্পাত যা দিয়ে রুশ ট্যাঙ্ক তৈরি হয়। যুদ্ধের আগে রুশ সামরিক হেলিকপ্টারের সিংহভাগ ইঞ্জিন তৈরি হতো জাপোরোৎযিয়ায়। এই অঞ্চলেই রয়েছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যেটি এখন রাশিয়ার দখলে।

অনেক আগে থেকেই ইউক্রেনের শিল্প কারখানার সিংহভাগই পূর্বের এই এলাকায়-যদিও বিশ্ব বাজারে এসব শিল্পের অনেকগুলোর প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

তবে এসব শিল্প রাশিয়া থেকে সস্তায় গ্যাস পায় এবং তাদের প্রধান ক্রেতা যেহেতু রাশিয়া তাই বাইরের বিশ্বে ততটা প্রতিযোগিতার চিন্তা তাদের নেই।

সে কারণে, ডনবাস এলাকাটি আয়তনে ইউক্রেনের মাত্রা পাঁচ শতাংশ এবং এখানকার জনসংখ্যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ হলেও জিডিপির ২০ শতাংশ এবং রপ্তানির ২৫ শতাংশ আসে এখান থেকে।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরও রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি সবসময়ই ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল।

তবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রাইমিয়া দখল এবং ডনবাসে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা ৭৫ শতাংশ পড়ে গেছে। ফলে, ইউক্রেনের অর্থনীতিও সঙ্কুচিত হয়েছে। ২০১৩ সালে যেখানে তাদের জিডিপি ছিল ১৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, তা ২০১৫ সালে এসে দাঁড়ায় ৯১ বিলিয়ন ডলারে।

ব্রিটেনের বার্মিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর রাশিয়ান এবং ইস্ট ইউরোপিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড কনোলি সম্প্রতি তার এক গবেষণাপত্রে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখিয়েছেন যে এই যুদ্ধের পরিণতিতে যদি ইউক্রেন পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই ভাগে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে দুই অংশের পরিস্থিতি কী দাঁড়াতে পারে।

ড. কনোলির মতে, তেমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের অর্থনৈতিক অবস্থা পশ্চিমের চেয়ে অনেক শক্ত থাকবে, কারণ কৃষি ছাড়া ইউক্রেনের অর্থনীতির উৎপাদনশীল খাতগুলো প্রধানত এই অঞ্চলে।

তিনি আরও মনে করেন, কোনভাবে পূর্বাঞ্চল হাতছাড়া হলে ইউক্রেন ইউরোপের অন্যতম একটি দরিদ্র দেশে পরিণত হবে এবং সাহায্যের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর মুখোপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে।

ইউক্রেনের নেতারা সেটা জানেন এবং এ কারণেই তারা বলছেন যে ডনবাসের লড়াই হবে এই যুদ্ধের নিয়ামক। তাদের মতে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে পূর্বের বিভিন্ন শহর থেকে পিছু হটা একটি সাময়িক কৌশল মাত্র, যার মূলে রয়েছে সৈনিকদের জীবন রক্ষা।

নেতাদের ভাবনা হলো, অতি শক্তি প্রয়োগে রুশরা এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়বে এবং যখন আরও পশ্চিমা আধুনিক অস্ত্র তাদের হাতে আসবে, তখন হারানো জমি ফিরে পাওয়ার লড়াই শুরু করা হবে।

কৃষ্ণসাগরে স্নেক আইল্যান্ড নামে ছোট একটি ভূখণ্ড থেকে রুশ সৈন্যরা চলে গেলে সোমবার সেখানে নতুন করে ইউক্রেনীয় পতাকা ওঠার পর প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, "ধীর ধীরে আমরা রাশিয়াকে আমাদের সাগর, আমাদের ভূমি এবং আমাদের আকাশ থেকে বিতাড়িত করবো।"

তবে এখন পর্যন্ত রণক্ষেত্রের স্রোত ও সময় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পক্ষে নেই বলেই মনে হচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন