শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

১৯২০ সালের পর কমিউনিস্ট রাশিয়ার প্রচার-প্রচারণার অন্যতম একটি স্লোগান ছিল ডনবাস নিয়ে, যার অনুবাদ করলে দাঁড়ায়- 'ডনবাস রাশিয়ার হৃদপিণ্ড।'

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে এলাকাটি যখন ইউক্রেনের হয়, তখন এ অঞ্চলের বিভিন্ন শহরে 'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা বড় বড় হোর্ডিং টাঙানো হয়েছিল, যার অনেকগুলো এখনও চোখে পড়ে।

লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক-এই দুটো প্রদেশের সমন্বয়ে ইউক্রেনের পূর্বের এই অঞ্চলটি ইউক্রেন বা রাশিয়ার হৃদপিণ্ড হোক বা না হোক, এলাকাটি যে এখন এই দুই দেশের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের হৃদপিণ্ড বা কেন্দ্রবিন্দু, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্চে যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভ দখল করে সরকার উৎখাতের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বের ডনবাস অঞ্চলটি, তাদের ভাষায়, 'মুক্ত' করার সংকল্প নেয়। এমনিতেই ২০১৪ সাল থেকে রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ডনবাসের প্রায় অর্ধেকটা নিয়ন্ত্রণ করছে।

এখন রাশিয়া পুরো ডনবাস অঞ্চলটি দখলের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে।

লুহানস্ক প্রদেশের সর্বশেষ যে শহরটি ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রনে ছিল, রবিবার সেই লিসিচানস্কের দখল নিয়ে রাশিয়া ঘোষণা দেয় প্রদেশটি এখন 'মুক্ত'।

পর্যবেক্ষকদের ভেতর কোন সন্দেহ নেই যে রাশিয়ার এখন মূল টার্গেট ডনবাসের অন্য প্রদেশ দোনেৎস্ক থেকে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের তাড়ানো। এর লক্ষণ ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। কারণ, দোনেৎস্কের প্রধান দুটো শহরের-স্লোভিয়ানস্ক এবং বাখমুট-ওপর রুশ সৈন্যরা রবিবার থেকেই তীব্র আক্রমণ শুরু করেছে।

দোনেৎস্কের অর্ধেক এলাকা ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ডনবাসের বাকি এলাকা নিয়ে নেয়া রাশিয়ার জন্য সম্ভব হবে কি-না?

দোনেৎস্ক রাখতে পারবে ইউক্রেন?

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে যেভাবে রুশ সৈন্যরা পূর্ব এবং দক্ষিণে ইউক্রেনের বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তা দেখে সামরিক অনেক বিশ্লেষক সন্দেহ করছেন যে দোনেৎস্কের শহরগুলোতে ইউক্রেনীয় সেনারা আদৌ কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে সমর্থ হবে।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার বর্তমান কৌশল দেখে এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে যুদ্ধের শুরুর দিকের ব্যর্থতা থেকে তারা শিক্ষা নিয়েছে এবং তারা এখন খুব সাবধানে এগুচ্ছে।

টার্গেট করা এলাকাগুলোতে তারা এখন প্রথম কয়েকদিন দিন-রাত প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দিশেহারা করে ফেলছে। তারপর ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরগুলোতে ঢুকে নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।

দোনেৎস্কের শহরগুলোতেও রাশিয়া একইভাবে সফল হবে? ইউক্রেনীয় সৈন্যরা ঐসব শহরে কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবে? যদি না পারে এবং পুরো ডনবাস দখলের লক্ষ্য যদি সত্যিই রাশিয়া অর্জন করতে সমর্থ হয়, তাহলে এই যুদ্ধ কোন দিকে গড়াবে এবং ইউক্রেনের ওপর তার সম্ভাব্য পরিণতি কী হবে?-এসব প্রশ্ন নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এবং তার সরকারের লোকজন সম্প্রতি একাধিকবার বলেছেন, ডনবাসের যুদ্ধের ফলাফলের ওপর পুরো যুদ্ধের পরিণতি নির্ভর করছে। কেন তাদের এই উদ্বেগ?

সামরিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন, ডনবাসে রাশিয়া যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করছে এবং তাতে যে প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডলিয়াক সম্প্রতি বিবিসিকে বলেন, ডনবাসে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ সৈন্য ইউক্রেনীয় সৈন্য প্রাণ হারাচ্ছে। বিশ্লেষকদের ধারণা এই সংখ্যা আরও বেশি হবে।

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি নিজে সম্প্রতি ডনবাসে মোতায়েন সৈন্যদের প্রাণে বাঁচিয়ে রাখার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। লিসিচানস্ক শহর থেকে সৈন্যদের নিরাপদে সরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের পেছনে তিনি প্রাণহানি কমানোর লক্ষ্যের কথা বলেছেন।

যুদ্ধ শুরুর আগে ডনবাসে ইউক্রেনের ৪৪ হাজার সৈন্য মোতায়েন ছিল-এবং এরা সেদেশের সেনাবাহিনীর সবচেয়ে প্রশিক্ষিত, পেশাদার এবং দক্ষ ইউনিটগুলোর সদস্য। এদের হারালে এবং যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে নতুন করে সেনা নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ কঠিন হবে, যা নিয়ে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

দোনেৎস্ক প্রতিরোধের লড়াইতেও ইউক্রেনের সেনা কমান্ডাররা সৈনিকদের প্রাণরক্ষার কথা কতটা বিবেচনা করবেন, তার ওপরও ডনবাসের যুদ্ধের পাল্লা কোনদিকে হেলবে তা অনেকটা নির্ভর করবে।

ডনবাসেই কি থামবেন পুতিন?

রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মারিউপোল-সহ আজভ সাগরের পুরো উপকূল নিয়ন্ত্রণ করছে। ক্রাইমিয়ার কাছে খেরসন বন্দর এবং পুরো খেরসন এলাকা তাদের নিয়য়ন্ত্রণে, এবং অথনৈতিকভাবে অত্যন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ জাপোরোৎযিয়া এলাকার বিশাল অংশও এখন রাশিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে।

ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের অনেকের মধ্যে এমন ধারণা শক্ত হচ্ছে যে ডনবাস দখলের লক্ষ্য সহজে অর্জন করতে পারলে প্রেসিডেন্ট পুতিন সেখানেই হয়তো থামবেন না। যদি তিনি দেখেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অনেক শক্তি খুইয়েছে তাহলে আরও এলাকা দখলের পথে যাবেন পুতিন, যাতে ভবিষ্যতে যে কোন আলোচনা তার শর্ত মেনেই হয়।

সম্প্রতি একজন রুশ জেনারেল খোলাখুলি বলেছেন যে মিকোলাইভ এবং ওডেসা হয়ে রোমানিয়ার সীমান্ত পর্যন্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চান তারা, যাতে মলদোভা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া জাতিগত রুশ অধ্যুষিত ট্রানসিসট্রিয়ার সাথে রাশিয়ার একটি স্থল করিডোর তৈরি সম্ভব হয়।

তার অর্থ, আজভ সাগরের পর কৃষ্ণসাগর থেকেও ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা আঁটছে রাশিয়া। সত্যিই যদি পুতিন সেই পথে এগোন এবং সফল হন, তাহলে ইউক্রেনের জন্য তা হবে দুঃস্বপ্ন।

"পূরো উপকূল দখল করে ইউক্রেনের অর্থনীতিকে চরম চাপে ফেলার পথ নিতে পারে রাশিয়া, যাতে সাগর পথে ইউক্রেনের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়," আল জাজিরা টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মিলান-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইতালিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্যাল স্টাডিজের গবেষক এলেনোরা আমব্রেসেটি।

এই পথে রাশিয়া এগুবে কি-না, তা অনেকটাই নির্ভর করবে ডনবাস দখলের যুদ্ধে তাদের হারজিতের ওপর।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড'

ডনবাস হাতে রাখতে পারা বা না পারাটা ইউক্রেনের জন্য শুধু যে সামরিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তাই নয়, ইউক্রেনের অর্থনীতির জন্য এই অঞ্চলের গুরুত্ব ব্যাপক।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা হোর্ডিং বোর্ডগুলো একেবারেই ফাঁকা প্রচারণা নয়, বরঞ্চ বহুলাংশে যথার্থ।

ডনবাস এবং লাগোয়া এলাকাগুলো সেই সোভিয়েতের সময় থেকেই ইউক্রেনের মূল শিল্পাঞ্চল হিসেবে খ্যাত। সমরাস্ত্র, ইস্পাত, বিমানের যন্ত্রাংশ তৈরির মত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প-কারখানা রয়েছে এখানে।

সেই সাথে এখানে রয়েছে প্রচুর খনিজ সম্পদ। রুশ সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ডনবাসের কয়লার খনি ইউরোপের চতুর্থ বৃহত্তম। উত্তোলনযোগ্য প্রায় ১,০০০ কোটি টন কয়লার মজুদ রয়েছে এসব খনিতে।

শেল গ্যাসের প্রচুর মজুত রয়েছে পূর্ব ইউক্রেনে। সে কারণে রয়্যাল ডাচ শেল কোম্পানি গত বছর এখানকার ইউজিভস্কা গ্যাস ক্ষেত্রে ১,০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

ডনবাস অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতক গুরুত্ব নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন তুরস্ক-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ফাউন্ডেশন ফর পলিটিক্যাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল রিসার্চের মেহমেত গুলে।

তার প্রকাশিত গবেষণা বলছে, ডনবাস অঞ্চলে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের ইস্পাত যা দিয়ে রুশ ট্যাঙ্ক তৈরি হয়। যুদ্ধের আগে রুশ সামরিক হেলিকপ্টারের সিংহভাগ ইঞ্জিন তৈরি হতো জাপোরোৎযিয়ায়। এই অঞ্চলেই রয়েছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যেটি এখন রাশিয়ার দখলে।

অনেক আগে থেকেই ইউক্রেনের শিল্প কারখানার সিংহভাগই পূর্বের এই এলাকায়-যদিও বিশ্ব বাজারে এসব শিল্পের অনেকগুলোর প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

তবে এসব শিল্প রাশিয়া থেকে সস্তায় গ্যাস পায় এবং তাদের প্রধান ক্রেতা যেহেতু রাশিয়া তাই বাইরের বিশ্বে ততটা প্রতিযোগিতার চিন্তা তাদের নেই।

সে কারণে, ডনবাস এলাকাটি আয়তনে ইউক্রেনের মাত্রা পাঁচ শতাংশ এবং এখানকার জনসংখ্যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ হলেও জিডিপির ২০ শতাংশ এবং রপ্তানির ২৫ শতাংশ আসে এখান থেকে।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরও রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি সবসময়ই ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল।

তবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রাইমিয়া দখল এবং ডনবাসে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা ৭৫ শতাংশ পড়ে গেছে। ফলে, ইউক্রেনের অর্থনীতিও সঙ্কুচিত হয়েছে। ২০১৩ সালে যেখানে তাদের জিডিপি ছিল ১৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, তা ২০১৫ সালে এসে দাঁড়ায় ৯১ বিলিয়ন ডলারে।

ব্রিটেনের বার্মিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর রাশিয়ান এবং ইস্ট ইউরোপিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড কনোলি সম্প্রতি তার এক গবেষণাপত্রে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখিয়েছেন যে এই যুদ্ধের পরিণতিতে যদি ইউক্রেন পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই ভাগে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে দুই অংশের পরিস্থিতি কী দাঁড়াতে পারে।

ড. কনোলির মতে, তেমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের অর্থনৈতিক অবস্থা পশ্চিমের চেয়ে অনেক শক্ত থাকবে, কারণ কৃষি ছাড়া ইউক্রেনের অর্থনীতির উৎপাদনশীল খাতগুলো প্রধানত এই অঞ্চলে।

তিনি আরও মনে করেন, কোনভাবে পূর্বাঞ্চল হাতছাড়া হলে ইউক্রেন ইউরোপের অন্যতম একটি দরিদ্র দেশে পরিণত হবে এবং সাহায্যের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর মুখোপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে।

ইউক্রেনের নেতারা সেটা জানেন এবং এ কারণেই তারা বলছেন যে ডনবাসের লড়াই হবে এই যুদ্ধের নিয়ামক। তাদের মতে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে পূর্বের বিভিন্ন শহর থেকে পিছু হটা একটি সাময়িক কৌশল মাত্র, যার মূলে রয়েছে সৈনিকদের জীবন রক্ষা।

নেতাদের ভাবনা হলো, অতি শক্তি প্রয়োগে রুশরা এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়বে এবং যখন আরও পশ্চিমা আধুনিক অস্ত্র তাদের হাতে আসবে, তখন হারানো জমি ফিরে পাওয়ার লড়াই শুরু করা হবে।

কৃষ্ণসাগরে স্নেক আইল্যান্ড নামে ছোট একটি ভূখণ্ড থেকে রুশ সৈন্যরা চলে গেলে সোমবার সেখানে নতুন করে ইউক্রেনীয় পতাকা ওঠার পর প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, "ধীর ধীরে আমরা রাশিয়াকে আমাদের সাগর, আমাদের ভূমি এবং আমাদের আকাশ থেকে বিতাড়িত করবো।"

তবে এখন পর্যন্ত রণক্ষেত্রের স্রোত ও সময় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পক্ষে নেই বলেই মনে হচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য