শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডনবাসে রাশিয়াকে ঠেকাতে ব্যর্থ হলে কী পরিণতি হবে ইউক্রেনের

১৯২০ সালের পর কমিউনিস্ট রাশিয়ার প্রচার-প্রচারণার অন্যতম একটি স্লোগান ছিল ডনবাস নিয়ে, যার অনুবাদ করলে দাঁড়ায়- 'ডনবাস রাশিয়ার হৃদপিণ্ড।'

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর নব্বইয়ের দশকে এলাকাটি যখন ইউক্রেনের হয়, তখন এ অঞ্চলের বিভিন্ন শহরে 'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা বড় বড় হোর্ডিং টাঙানো হয়েছিল, যার অনেকগুলো এখনও চোখে পড়ে।

লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক-এই দুটো প্রদেশের সমন্বয়ে ইউক্রেনের পূর্বের এই অঞ্চলটি ইউক্রেন বা রাশিয়ার হৃদপিণ্ড হোক বা না হোক, এলাকাটি যে এখন এই দুই দেশের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের হৃদপিণ্ড বা কেন্দ্রবিন্দু, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্চে যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভ দখল করে সরকার উৎখাতের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বের ডনবাস অঞ্চলটি, তাদের ভাষায়, 'মুক্ত' করার সংকল্প নেয়। এমনিতেই ২০১৪ সাল থেকে রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীরা ডনবাসের প্রায় অর্ধেকটা নিয়ন্ত্রণ করছে।

এখন রাশিয়া পুরো ডনবাস অঞ্চলটি দখলের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে।

লুহানস্ক প্রদেশের সর্বশেষ যে শহরটি ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রনে ছিল, রবিবার সেই লিসিচানস্কের দখল নিয়ে রাশিয়া ঘোষণা দেয় প্রদেশটি এখন 'মুক্ত'।

পর্যবেক্ষকদের ভেতর কোন সন্দেহ নেই যে রাশিয়ার এখন মূল টার্গেট ডনবাসের অন্য প্রদেশ দোনেৎস্ক থেকে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের তাড়ানো। এর লক্ষণ ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। কারণ, দোনেৎস্কের প্রধান দুটো শহরের-স্লোভিয়ানস্ক এবং বাখমুট-ওপর রুশ সৈন্যরা রবিবার থেকেই তীব্র আক্রমণ শুরু করেছে।

দোনেৎস্কের অর্ধেক এলাকা ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ডনবাসের বাকি এলাকা নিয়ে নেয়া রাশিয়ার জন্য সম্ভব হবে কি-না?

দোনেৎস্ক রাখতে পারবে ইউক্রেন?

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে যেভাবে রুশ সৈন্যরা পূর্ব এবং দক্ষিণে ইউক্রেনের বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তা দেখে সামরিক অনেক বিশ্লেষক সন্দেহ করছেন যে দোনেৎস্কের শহরগুলোতে ইউক্রেনীয় সেনারা আদৌ কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে সমর্থ হবে।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার বর্তমান কৌশল দেখে এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে যুদ্ধের শুরুর দিকের ব্যর্থতা থেকে তারা শিক্ষা নিয়েছে এবং তারা এখন খুব সাবধানে এগুচ্ছে।

টার্গেট করা এলাকাগুলোতে তারা এখন প্রথম কয়েকদিন দিন-রাত প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দিশেহারা করে ফেলছে। তারপর ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরগুলোতে ঢুকে নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।

দোনেৎস্কের শহরগুলোতেও রাশিয়া একইভাবে সফল হবে? ইউক্রেনীয় সৈন্যরা ঐসব শহরে কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবে? যদি না পারে এবং পুরো ডনবাস দখলের লক্ষ্য যদি সত্যিই রাশিয়া অর্জন করতে সমর্থ হয়, তাহলে এই যুদ্ধ কোন দিকে গড়াবে এবং ইউক্রেনের ওপর তার সম্ভাব্য পরিণতি কী হবে?-এসব প্রশ্ন নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এবং তার সরকারের লোকজন সম্প্রতি একাধিকবার বলেছেন, ডনবাসের যুদ্ধের ফলাফলের ওপর পুরো যুদ্ধের পরিণতি নির্ভর করছে। কেন তাদের এই উদ্বেগ?

সামরিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন, ডনবাসে রাশিয়া যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করছে এবং তাতে যে প্রাণহানি হচ্ছে, তাতে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডলিয়াক সম্প্রতি বিবিসিকে বলেন, ডনবাসে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ সৈন্য ইউক্রেনীয় সৈন্য প্রাণ হারাচ্ছে। বিশ্লেষকদের ধারণা এই সংখ্যা আরও বেশি হবে।

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি নিজে সম্প্রতি ডনবাসে মোতায়েন সৈন্যদের প্রাণে বাঁচিয়ে রাখার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। লিসিচানস্ক শহর থেকে সৈন্যদের নিরাপদে সরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের পেছনে তিনি প্রাণহানি কমানোর লক্ষ্যের কথা বলেছেন।

যুদ্ধ শুরুর আগে ডনবাসে ইউক্রেনের ৪৪ হাজার সৈন্য মোতায়েন ছিল-এবং এরা সেদেশের সেনাবাহিনীর সবচেয়ে প্রশিক্ষিত, পেশাদার এবং দক্ষ ইউনিটগুলোর সদস্য। এদের হারালে এবং যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে নতুন করে সেনা নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ কঠিন হবে, যা নিয়ে ইউক্রেন উদ্বিগ্ন।

দোনেৎস্ক প্রতিরোধের লড়াইতেও ইউক্রেনের সেনা কমান্ডাররা সৈনিকদের প্রাণরক্ষার কথা কতটা বিবেচনা করবেন, তার ওপরও ডনবাসের যুদ্ধের পাল্লা কোনদিকে হেলবে তা অনেকটা নির্ভর করবে।

ডনবাসেই কি থামবেন পুতিন?

রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মারিউপোল-সহ আজভ সাগরের পুরো উপকূল নিয়ন্ত্রণ করছে। ক্রাইমিয়ার কাছে খেরসন বন্দর এবং পুরো খেরসন এলাকা তাদের নিয়য়ন্ত্রণে, এবং অথনৈতিকভাবে অত্যন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ জাপোরোৎযিয়া এলাকার বিশাল অংশও এখন রাশিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে।

ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের অনেকের মধ্যে এমন ধারণা শক্ত হচ্ছে যে ডনবাস দখলের লক্ষ্য সহজে অর্জন করতে পারলে প্রেসিডেন্ট পুতিন সেখানেই হয়তো থামবেন না। যদি তিনি দেখেন ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অনেক শক্তি খুইয়েছে তাহলে আরও এলাকা দখলের পথে যাবেন পুতিন, যাতে ভবিষ্যতে যে কোন আলোচনা তার শর্ত মেনেই হয়।

সম্প্রতি একজন রুশ জেনারেল খোলাখুলি বলেছেন যে মিকোলাইভ এবং ওডেসা হয়ে রোমানিয়ার সীমান্ত পর্যন্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চান তারা, যাতে মলদোভা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া জাতিগত রুশ অধ্যুষিত ট্রানসিসট্রিয়ার সাথে রাশিয়ার একটি স্থল করিডোর তৈরি সম্ভব হয়।

তার অর্থ, আজভ সাগরের পর কৃষ্ণসাগর থেকেও ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা আঁটছে রাশিয়া। সত্যিই যদি পুতিন সেই পথে এগোন এবং সফল হন, তাহলে ইউক্রেনের জন্য তা হবে দুঃস্বপ্ন।

"পূরো উপকূল দখল করে ইউক্রেনের অর্থনীতিকে চরম চাপে ফেলার পথ নিতে পারে রাশিয়া, যাতে সাগর পথে ইউক্রেনের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়," আল জাজিরা টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মিলান-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইতালিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্যাল স্টাডিজের গবেষক এলেনোরা আমব্রেসেটি।

এই পথে রাশিয়া এগুবে কি-না, তা অনেকটাই নির্ভর করবে ডনবাস দখলের যুদ্ধে তাদের হারজিতের ওপর।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড'

ডনবাস হাতে রাখতে পারা বা না পারাটা ইউক্রেনের জন্য শুধু যে সামরিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তাই নয়, ইউক্রেনের অর্থনীতির জন্য এই অঞ্চলের গুরুত্ব ব্যাপক।

'ডনবাস ইউক্রেনের হৃদপিণ্ড' লেখা হোর্ডিং বোর্ডগুলো একেবারেই ফাঁকা প্রচারণা নয়, বরঞ্চ বহুলাংশে যথার্থ।

ডনবাস এবং লাগোয়া এলাকাগুলো সেই সোভিয়েতের সময় থেকেই ইউক্রেনের মূল শিল্পাঞ্চল হিসেবে খ্যাত। সমরাস্ত্র, ইস্পাত, বিমানের যন্ত্রাংশ তৈরির মত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প-কারখানা রয়েছে এখানে।

সেই সাথে এখানে রয়েছে প্রচুর খনিজ সম্পদ। রুশ সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ডনবাসের কয়লার খনি ইউরোপের চতুর্থ বৃহত্তম। উত্তোলনযোগ্য প্রায় ১,০০০ কোটি টন কয়লার মজুদ রয়েছে এসব খনিতে।

শেল গ্যাসের প্রচুর মজুত রয়েছে পূর্ব ইউক্রেনে। সে কারণে রয়্যাল ডাচ শেল কোম্পানি গত বছর এখানকার ইউজিভস্কা গ্যাস ক্ষেত্রে ১,০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

ডনবাস অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতক গুরুত্ব নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন তুরস্ক-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ফাউন্ডেশন ফর পলিটিক্যাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল রিসার্চের মেহমেত গুলে।

তার প্রকাশিত গবেষণা বলছে, ডনবাস অঞ্চলে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের ইস্পাত যা দিয়ে রুশ ট্যাঙ্ক তৈরি হয়। যুদ্ধের আগে রুশ সামরিক হেলিকপ্টারের সিংহভাগ ইঞ্জিন তৈরি হতো জাপোরোৎযিয়ায়। এই অঞ্চলেই রয়েছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যেটি এখন রাশিয়ার দখলে।

অনেক আগে থেকেই ইউক্রেনের শিল্প কারখানার সিংহভাগই পূর্বের এই এলাকায়-যদিও বিশ্ব বাজারে এসব শিল্পের অনেকগুলোর প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

তবে এসব শিল্প রাশিয়া থেকে সস্তায় গ্যাস পায় এবং তাদের প্রধান ক্রেতা যেহেতু রাশিয়া তাই বাইরের বিশ্বে ততটা প্রতিযোগিতার চিন্তা তাদের নেই।

সে কারণে, ডনবাস এলাকাটি আয়তনে ইউক্রেনের মাত্রা পাঁচ শতাংশ এবং এখানকার জনসংখ্যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ হলেও জিডিপির ২০ শতাংশ এবং রপ্তানির ২৫ শতাংশ আসে এখান থেকে।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরও রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি সবসময়ই ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল।

তবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রাইমিয়া দখল এবং ডনবাসে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা ৭৫ শতাংশ পড়ে গেছে। ফলে, ইউক্রেনের অর্থনীতিও সঙ্কুচিত হয়েছে। ২০১৩ সালে যেখানে তাদের জিডিপি ছিল ১৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, তা ২০১৫ সালে এসে দাঁড়ায় ৯১ বিলিয়ন ডলারে।

ব্রিটেনের বার্মিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর রাশিয়ান এবং ইস্ট ইউরোপিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড কনোলি সম্প্রতি তার এক গবেষণাপত্রে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখিয়েছেন যে এই যুদ্ধের পরিণতিতে যদি ইউক্রেন পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই ভাগে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে দুই অংশের পরিস্থিতি কী দাঁড়াতে পারে।

ড. কনোলির মতে, তেমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের অর্থনৈতিক অবস্থা পশ্চিমের চেয়ে অনেক শক্ত থাকবে, কারণ কৃষি ছাড়া ইউক্রেনের অর্থনীতির উৎপাদনশীল খাতগুলো প্রধানত এই অঞ্চলে।

তিনি আরও মনে করেন, কোনভাবে পূর্বাঞ্চল হাতছাড়া হলে ইউক্রেন ইউরোপের অন্যতম একটি দরিদ্র দেশে পরিণত হবে এবং সাহায্যের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর মুখোপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে।

ইউক্রেনের নেতারা সেটা জানেন এবং এ কারণেই তারা বলছেন যে ডনবাসের লড়াই হবে এই যুদ্ধের নিয়ামক। তাদের মতে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে পূর্বের বিভিন্ন শহর থেকে পিছু হটা একটি সাময়িক কৌশল মাত্র, যার মূলে রয়েছে সৈনিকদের জীবন রক্ষা।

নেতাদের ভাবনা হলো, অতি শক্তি প্রয়োগে রুশরা এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়বে এবং যখন আরও পশ্চিমা আধুনিক অস্ত্র তাদের হাতে আসবে, তখন হারানো জমি ফিরে পাওয়ার লড়াই শুরু করা হবে।

কৃষ্ণসাগরে স্নেক আইল্যান্ড নামে ছোট একটি ভূখণ্ড থেকে রুশ সৈন্যরা চলে গেলে সোমবার সেখানে নতুন করে ইউক্রেনীয় পতাকা ওঠার পর প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, "ধীর ধীরে আমরা রাশিয়াকে আমাদের সাগর, আমাদের ভূমি এবং আমাদের আকাশ থেকে বিতাড়িত করবো।"

তবে এখন পর্যন্ত রণক্ষেত্রের স্রোত ও সময় প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পক্ষে নেই বলেই মনে হচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর