শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

দ্য ইকনমিস্টের প্রতিবেদন

কী হতে পারে বৈশ্বিক উষ্ণতা ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধির পরিণতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হতে পারে বৈশ্বিক উষ্ণতা ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধির পরিণতি?

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বেড়েই চলেছে। এই উষ্ণতা ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত বেড়ে গেলে, এর পরিণাম হতে পারে ভয়াবহ ও বিপর্যয়কর, যা ডেকে আনবে তাপপ্রবাহ, খরা, অতিবৃষ্টি ও দাবানল।

শিল্প বিপ্লবের সময় থেকে পৃথিবীর উষ্ণতা ১.১ থেকে ১.৩ ডিগ্রি বেড়েছে। এখনকার শিশুদের তাদের পিতামহদের থেকে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার শিকার হওয়ার আশঙ্কা ৭ গুণ বেশি।

তো, বিশ্বের তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি বাড়লে কী পরিণাম হতে পারে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হলিউডের বিপর্যয় বিষয়ক চলচ্চিত্রগুলোতে যা দেখা হয় তা নিছকই গল্প হলেও জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ব্যাপকভাবে না কমালে ভবিষ্যতের বাস্তব তার থেকে খুব আলাদা হবে না।  

বিশ্বের কিছু কিছু স্থানে উষ্ণতাবৃদ্ধির প্রভাব ইতোমধ্যেই স্পষ্ট। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বস্তিগুলো ভরে উঠেছে জলবায়ু উদ্বাস্তুতে। বন্যা ও নদীভাঙনে জমি হারিয়ে বস্তিতে ঠাঁই নিচ্ছে তারা। মাত্র ১.১ থেকে ১.৩ পর্যন্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধিই তাদের জীবনযাত্রা পাল্টে দিয়েছে। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, ঢাকায় পাড়ি জমানো লোকের সংখা বছরে ৪ লাখ। জলবায়ু মডেল বলছে, ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।

জলবায়ু বিজ্ঞানী ইউরি রগেলি দশটি বছর কাটিয়েছেন জাতিসংঘের জন্য ভবিষ্যতের সম্ভাব্য জলবায়ু মডেলিং তৈরি করে। বিশ্বব্যাপী শত শত বিজ্ঞানীর সংগৃহীত তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে এসব মডেল তৈরি করেন তিনি। রগেলির ধারণা, বর্তমান নীতি অব্যাহত থাকলে এ শতাব্দীর শেষ নাগাদ তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা প্রতি চার এ এক। সব প্রতিশ্রুতি মেনে চললেও তা হতে পারে ২ ডিগ্রি। তারপরও ২০ এ ১ সম্ভাবনা থাকবে ৩ ডিগ্রিতেই ওঠার।

৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি সবাইকে প্রভাবিত করবে। এর প্রভাবে থেকে ধনী দেশগুলোর সমৃদ্ধ নগরগুলোও রেহাই পাবে না। প্যারিস ও বার্লিনের মতো শহর তাপপ্রবাহে ধুঁকবে। ঘন ঘন ঝড় ও জ্বলোচ্ছ্বাস নিউ ইয়র্কের বিভিন্ন অংশকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলতে পারে।

দ্য ইকনমিস্টের ব্রিফিংস এডিটর অলিভার মর্টন বলেন, ‘নগরগুলো সাধারণত আশপাশের অঞ্চল থেকে বেশি উষ্ণ। সেখানে বন্যার প্রবণতা বেশি। শহরে মানুষ বেশি বলে এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে অনেক বেশি লোক। অনেক শহর ভবিষ্যতের সমস্যার জন্য তৈরি নয়।’ 

তবে ৩ ডিগ্রির জন্য আগাম প্রস্তুতি নেওয়া শহরের অবস্থা হয়তো তত খারাপ হবে না। অন্যদের জন্য পরিস্থিতি হয়ে উঠবে খুবই খারাপ। এ পর্যন্ত কিছু শহর হালকা সমস্যার ওপর দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনেক গ্রামীণ অঞ্চল অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ভুগছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ক্ষুদ্রচাষীদের ক্ষতি হচ্ছে বেশি। তারাই বিশ্বের খাদ্য সরবরাহের এক-তৃতীয়াংশ উৎপাদন করে। মধ্য আমেরিকায় চরম খরার আশঙ্কা এখন গত শতাব্দীর চেয়ে চারগুণ বেশি। এ অঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানো লোকের সংখ্যা ১৯৯০ সাল থেকে ৪ গুণ বেড়েছে। এর সবই জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য না হলেও খরার মেয়াদ দীর্ঘায়িত হলে আরও লোক দেশান্তরী হবে।  

৩ ডিগ্রি তাপ বাড়লে মধ্য আমেরিকা অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কমতে পারে ১৪% পর্যন্ত। বিশ্বের জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশের বেশি মানুষ বছরে অন্তত এক মাস চরম খরার শিকার হতে পারে। উত্তর আফ্রিকায় খরা হতে পারে টানা কয়েক বছরব্যাপী।

আবার অনেকের জন্য সমস্যা হবে অতিমাত্রায় বৃষ্টি। বিশ্বের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ বাস করে উপকূল ঘেঁষে যার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০ মিটারের কম। ওই উপকূলবাসীর জন্য ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি মহাবিপদ ডেকে আনবে। ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০০৫ সালের তুলনায় আধা মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে। বিশেষ করে নাইজেরিয়ার লেগোসের মত নিচু এলাকায় গড়ে ওঠা নগরগুলো বিপদে পড়তে পারে। শহরটির জনসংখার এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত হতে পারে।

প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট দ্বীপ ফিজি ইতোমধ্যেই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতাবৃদ্ধির শিকার। সেখানে ছোট ছোট জনপদ গিলে খাচ্ছে সাগর।

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়লে ঝড়জনিত বন্যাও বাড়বে। ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফিলিপাইন ও মিয়ানমারের মতো বহু দেশে ঝড়ের কারণে বহু মানুষ ঘরহারা হবে। তারা পাড়ি দেবে শহরে। শহরে ইতোমধেই থাকে বিশ্বের অর্ধেক মানুষ। প্রায় এক-তৃতীয়াংশ থাকে বস্তিতে। তাদের জন্য ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা হবে এক মহাবিপর্যয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের মডেল আবহাওয়ার কথা বললেও তাতে সামাজিক পরিবর্তনের বিষয়গুলো সেভাবে উঠে আসে না। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অভিবাসনের ধরনে বদল আসবে। পানি হয়ে উঠবে মহার্ঘ। এ কারণে অভিন্ন জলপ্রবাহের পানিবণ্টন দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।

বিভিন্ন অঙ্গীকার সত্ত্বেও উষ্ণতাবৃদ্ধির জন্য দায়ী গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ ২০১০ এর পর্যায় থেকে ২০৩০ নাগাদ ১৬ শতাংশ বাড়বে। এ কারণে ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি এড়াতে প্রশমনের ওপর জোর দেওয়াটা খুব জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

দ্য ইকনমিস্টের ব্রিফিংস এডিটর অলিভার মর্টন মনে করেন, শস্য বহুমুখীকরণ ও সাগরে বাঁধ জাতীয় কাঠামো কার্যকর কৌশল হবে। তবে তার মতে ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি মোকাবেলার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হচ্ছে উষ্ণতা ওই মাত্রা পর্যন্ত কোনওভাবেই না পৌঁছানো। সূত্র: দ্য ইকনমিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা
মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
সর্বশেষ খবর
একসময় দ্বিগুণ বড় ছিল বৃহস্পতি, প্রভাব ছিল মহাকাশযান ধ্বংসের মতো
একসময় দ্বিগুণ বড় ছিল বৃহস্পতি, প্রভাব ছিল মহাকাশযান ধ্বংসের মতো

এই মাত্র | বিজ্ঞান

জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদ-আহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদ-আহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে ২৭ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ২৭ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাল থেকে লাশ উদ্ধার
খাল থেকে লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি
ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত
ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর
ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর

৫৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি
বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই
বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাত সর্দার বোচা হালিম গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাত সর্দার বোচা হালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কারণে ঠোঁটে সমস্যা হয়?
কী কারণে ঠোঁটে সমস্যা হয়?

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সুনামগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
সুনামগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঠে ফিরেই বিদায় নেইমারের
মাঠে ফিরেই বিদায় নেইমারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট, ডাকাত সর্দার হালিম গ্রেপ্তার
ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট, ডাকাত সর্দার হালিম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি
শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা