নতুন ড্রোন কিজিল এলমা তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নেবে। মনুষ্যবিহীন যুদ্ধযানটির নির্মাতা বায়কার কোম্পানি এই তথ্য জানিয়েছে।
তুরস্কের রপ্তানি সংসদ আয়োজিত ‘ইনোভেশন উইক’এর অনুষ্ঠানে বায়কার কোম্পানির সিইও হালুক বায়রাকতার বলেন, নতুন ড্রোন কাজিল এলমার হাইপারসনিক গতি রয়েছে। একইসঙ্গে এটা সামান্যই শনাক্ত করা যাবে। মনুষ্যবিহীন এই যানকে তিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কৌশলগত প্রকল্প বলে উল্লেখ করেন।
হালুক বায়রাকতার বলেন, প্রতিরক্ষা সেক্টরে বিদেশের ওপর নির্ভর করা একটা সমস্যা। কাজিল এলমার মতো প্রযুক্তি তুরস্ককে স্বনির্ভর করবে। ব্যক্তিগত এই প্রকল্প বায়কারের রপ্তানি শুল্ক ব্যবহার করে উন্নীত করা হয়েছে বলে জানান কোম্পানির এই সিইও।
স্থানীয় গণমাধ্যম ডেইলি সাবাহর খবরে বলা হয়েছে, তুরস্কের নতুন এই ড্রোন ধীর পর্যবেক্ষণসম্পন্ন এবং ক্ষেপণাস্ত্রবহনযোগ্য ড্রোনের সম্প্রসারিত রূপ। ছোট রানওয়ে থেকে এটি উড্ডয়ন এবং অবতরণ করতে পারবে। এটা ‘এয়ার টু এয়ার’ মিসাইল নিক্ষেপে সক্ষম।
প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এই ড্রোন দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা যাবত ৮০০ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিতে উড়তে সক্ষম হবে। সূত্র: ডেইলি সাবাহ
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল