অবতরণের আগেই হঠাৎ গোত্তা খেয়েছিল নেপালের পোখারায় বিধ্বস্ত হওয়া ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমানটি। এরপর ঘটে যায় দেশটির তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনাটি। প্রাণ যায় বিমানে থাকা সবার।
তবে নেপালের পোখারা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা অস্বাভাবিক কোনো কিছু চিহ্নি করতে পারেনি। সবকিছুই নাকি ছিল ঠিকঠাক। তাদের দাবি, বিমানের পাইলট তাদেরকে অস্বাভাবিক কোনো কিছুর ইঙ্গিতই দেননি।
বিমানবন্দরের মুখপাত্র অনুপ জোশি বলেছেন, পাহাড় ছিল পরিষ্কার, দৃষ্টি সীমাও ছিল যথেষ্ট ভালো। তবে হালকা বাতাস ছিল। ওই বিমানবন্দর কর্তার দাবি, এটা আবহাওয়াজনিত তেমন কোনো বিষয় নয় বরং স্বাভাবিক।
৭২ যাত্রীর কারোও আর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করছে উদ্ধারকারীরা।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, ওই চালক রানওয়ে তিনের বদলে এক নম্বরে দেওয়া কথা বলেছিল। বিমানবন্দর তার সেকথায় সায়ও দিয়েছিল। জোশি বলেন, ‘দুই রানওয়েই ছিল প্রস্তুত। বিমানটি চাইলে নিরাপদে সেখানে অবতরণ করতে পারতো।’
সূত্র: বিবিসি
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল