শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১১, শনিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

জার্মানিতে যুদ্ধবিরোধী জোটকে প্রভাবিত করছে ক্রেমলিন : ওয়াশিংটন পোস্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জার্মানিতে যুদ্ধবিরোধী জোটকে প্রভাবিত করছে ক্রেমলিন : ওয়াশিংটন পোস্ট

মার্কিন প্রভাবশালী গণমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট বেশ কিছু নথিপত্র যাচাই করে জানিয়েছে কীভাবে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থনের বিরোধিতা করার চেষ্টা করছে রাশিয়া।

তারা জানিয়েছে, জার্মানির অতি-বাম এবং অতি-ডানদের মধ্যে একটি জোট গঠনের চেষ্টা করেছে রাশিয়া।

গতকাল শুক্রবার ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনের প্রতি জার্মানির সমর্থন রুখতে মরিয়া। তাই তারা পশ্চিমের দেশগুলোর বিরুদ্ধে বৈরিতা জোরদার করতে জার্মান জনমতকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে।

মার্কিন সংবাদপত্রটি ক্রেমলিনের বেশ কিছু নথি পর্যালোচনা করেছে। সেখানে রুশ কর্মকর্তা এবং রুশ রাজনৈতিক কৌশলবিদদের মধ্যে বৈঠকগুলো নথিভুক্ত করা হয়েছে। জার্মানির বাম দল এবং জার্মানির অতি-ডান দল অল্টারনেটিভ ফর জার্মানির (এএফডি) মতাদর্শগত উপাদানগুলিকে কীভাবে রুশপন্থি রাজনীতির 'কমন কজ' বা সাধারণ কোনো কারণের সঙ্গে মিলিয়ে দেয়া যায়, বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

নথিগুলো প্রথমে পেয়েছিল ইউরোপের একটি গোয়েন্দা সংস্থা। রিপোর্টটির গবেষণার সঙ্গে যুক্ত সাংবাদিক ক্যাথরিল বেল্টন বলেন, "নথিপত্রগুলোর মাধ্যমে জানা গিয়েছে ক্রেমলিনের কর্মকর্তারা নিজেদের রাজনৈতিক কৌশলবিদদের কাজে লাগিয়েছেন। 

তাদের একটি গোষ্ঠীর মাধ্যমে ইউক্রেনের প্রতি ইউরোপের সমর্থন দুর্বল করার ভিত্তি তৈরি করতে চেয়েছে রাশিয়া। তাই জার্মানির দিকে মনোযোগ দেয়া এবং অস্ত্র সরবরাহ সংক্রান্ত আদেশ দেয়া হয়েছিল।

তার কথায়, "জার্মানিকে দুর্বল সংযোগকারী হিসেবে দেখেছিল রাশিয়া। তবে ইউক্রেনে ট্যাংক ইত্যাদি পাঠানোর ক্ষেত্রে জার্মানির ভূমিকার ফলে এ দেশকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবেও দেখা হয়েছিল।''

নথিগুলো কী বলছে

২০২২ সালের আগস্ট মাসের একটি নথি অনুসারে, রাজনৈতিক কৌশলবিদদের রুশ কর্মকর্তারা বলেছিলেন, তাদের প্রধান লক্ষ্য হবে জার্মানি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং ন্যাটোকে 'অসম্মান' করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তাদের। এমনকি, রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার কারণে জার্মানরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এ কথা বোঝানোর দায়িত্বও দেয়া হয়।''

বেল্টন বলেন, "রাশিয়ার ভবিষ্যদ্বাণী মেলেনি। এবারের শীতে মোটেও মারাত্মক শৈত্যপ্রবাহ ছিল না। তবে এখন জিনিসপত্রের ক্রমবর্ধমান দামের কারণে যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। রাশিয়া সেই সুযোগটা ব্যবহার চাইছে।"

নথিগুলি থেকে জানা গেছে, কৌশলবিদরা জার্মানিজুড়ে পরিকল্পিত "শান্তি বিক্ষোভ" সম্পর্কে তথ্য সংকলন করেছেন।

বিক্ষোভগুলি মূলত অতি-বাম এবং অতি-ডান পন্থিদের দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল। পাশাপাশি রাইখসব্যুর্গার আন্দোলনের (জার্মান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত একটি ব্যর্থ চক্রান্ত ছিল এটি) সঙ্গেও এর সংযোগ ছিল।

কৌশলবিদরাই "গ্যাস কিনুন, যুদ্ধ নয়", "ইউক্রেন যুদ্ধ চায়, জার্মানি শান্তি চায়" সহ স্লোগান তৈরি করেছিলেন যা মস্কোপন্থি বিক্ষোভে প্রদর্শিত হয়। অনলাইন মাধ্যমেও এগুলো শেয়ার করা হয়। ট্রোলিং গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে সমন্বয় করে এটা করা হয়েছিল বলে দাবি করা হয়েছে।

তিন মাসের মধ্যে রাশিয়ার সঙ্গে উন্নত সম্পর্কের সমর্থক জার্মানদের অনুপাত ১০ শতাংশ বাড়ানোর একটি লক্ষ্যের একটি রূপরেখা দেয়া হয়েছে অন্য একটি নথিতে।

দলগুলো রাশিয়ার হস্তক্ষেপ অস্বীকার করেছে

বাম দল এবং জার্মানির বিকল্প দলে রাশিয়া নিজের প্রভাব অর্জনের চেষ্টা করছে, এমন ইঙ্গিত রয়েছে নথিগুলোতে। যার লক্ষ্য পরবর্তীতে "জার্মান ঐক্যের" দল হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হতে সহায়তা করা। উভয় পক্ষ যদিও এই প্রতিবেদনটির তথ্য খারিজ করেছে।

রুশ কর্মকর্তারা বুন্ডেসটাগের সদস্য এবং বাম দলের সাবেক নেত্রী সাহরা ভাগেনকনেখ্টের প্রতি আগ্রহী ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিছু জরিপ অনুসারে এই নেত্রী জনগণের মধ্যে এখনো বেশ জনপ্রিয়।

তিনি উভয় পক্ষের সদস্যদের অংশগ্রহণে বেশ কয়েকটি মস্কোপন্থি, যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে, তিনি এএফডির সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক জোটের সম্ভাবনা প্রত্যাখ্যান করেছেন।

বেল্টন বলেন, "সারহা রক্তপাতের নিন্দা করেছেন, কিন্তু একবারও তিনি প্রকৃত অর্থে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের বিষয়ে কথা বলেননি। অথচ রাশিয়াই প্রথম হামলা চালিয়েছিল।"

বেল্টনের কথায়, "আবার একটি বিরাট যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার মারাত্মক ভয়ের কথা জানিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে কথা বলছিলেন সারহা। তিনি যেভাবে ভয়ের কথা বলেন তাতে তিনি অত্যন্ত দক্ষ। আর তাই তিনি রাশিয়াপন্থি পক্ষের জন্য অত্যন্ত শক্তিশালী।"

দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রভাব বিস্তার করে ইউরোপের পূর্বাঞ্চলে। ১৯৬১ সালে বার্লিন প্রাচীরের হাত ধরেই শুরু হয় পূর্ব ও পশ্চিমি শক্তির মধ্যে শীতল যুদ্ধ। সেই সংক্রান্ত ভয়ের কথাও 'দক্ষতার সঙ্গে' তুলে ধরেছিলেন সারহা।

ওয়াশিংটন পোস্টকে তিনি বলেন, রুশ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে অতি-ডান দলের সঙ্গে জোট সম্পর্কে যোগাযোগ নিয়ে রাশিয়ার পরামর্শ সংক্রান্ত তথ্য "অযৌক্তিক"। তিনি জোর দিয়ে জানান, রাশিয়া বা তার কোনো প্রতিনিধির সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করেননি।

প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর, এএফডি নেতা টিনো ক্রুপালা এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা অস্বীকার করেছেন। তার কথায়, ''প্রতিবেদনটি "প্রিডেটরি স্টোরি', এটি শান্তি আন্দোলনের প্রতি অসম্মান।"

সূত্র : ডয়চে ভেলে ও দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সর্বশেষ খবর
দুবাই এয়ার শোতে অংশ নিতে ঢাকা ছাড়লেন বিমান বাহিনী প্রধান
দুবাই এয়ার শোতে অংশ নিতে ঢাকা ছাড়লেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা