শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

যেসব কারণে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ এরদোয়ান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ এরদোয়ান

রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তাকে অভিনন্দন জানাতে আন্তর্জাতিক নেতাদের মধ্যে যেভাবে তাড়াহুড়ো লেগে গিয়েছিল তা থেকে বিশ্বে তুরস্কের কৌশলগত গুরুত্ব সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে।

রবিবার দ্বিতীয় দফার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থী কামাল কুলুচদারুলুকে পরাজিত করে এরদোয়ান দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয়বারের মতো দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন।

তুর্কি প্রেসিডেন্ট ৬৯ বছর বয়সী এরদোয়ান দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছেন এবং এই ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে পারায় তাকে অনেক আগেভাগেই অভিনন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

এ বিষয়ে পুতিন এতোটাই উৎসাহী ছিলেন যে তিনি নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করা পর্যন্তও অপেক্ষা করেননি।

সরকারিভাবে ফল ঘোষণার আগেই রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছেন, এরদোয়ানের “নিরপেক্ষ পররাষ্ট্র নীতি” তার বিজয়ের অন্যতম একটি কারণ।

রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা

ইউক্রেনে পুরোদমে সামরিক অভিযান শুরু করার পর নেটো জোটে তুরস্কের মিত্র দেশগুলো যখন রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এবং এসব দেশ রাশিয়ার ওপর তাদের জ্বালানি নির্ভরতা কমিয়ে এনেছে, তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তখন ক্রেমলিনকে পরিত্যাগ করে তাকে একঘরে করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট পুতিন এ কারণে এরদোয়ানকে পছন্দ করতেই পারেন।

এছাড়াও ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের ব্যাপারে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাবও দিয়েছেন। এ বিষয়ে কিছুটা আলোচনাও হয়েছিল।

জাতিসংঘের উদ্যোগে কৃষ্ণ সাগর দিয়ে খাদ্যশস্যবাহী জাহাজ চলাচলের বিষয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে হওয়া এক সমঝোতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান নেতৃত্বাধীন তুরস্কের।

এমনকি ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে।

আন্তর্জাতিক নেতাদের মধ্যে শুধু যে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনই এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তা নয়। এই দৌড়ে পিছিয়ে থাকেননি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রঁও।

জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ব্রিটেন, জার্মানি, নেটোর পক্ষ থেকেও এরদোয়ানের বিজয়ে তাকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

নেটোর সম্প্রসারণ

নেটো সম্প্রসারণের ব্যাপারেও তুরস্কের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই জোটের সংবিধানে বলা হয়েছে, নতুন কোনো দেশকে অন্তর্ভুক্ত করতে হলে জোটের সকল সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন। কোনো একটি সদস্য দেশ আপত্তি জানালে কাউকে এই জোটের সদস্য করা যাবে না।

সম্প্রতি ফিনল্যান্ড ও সুইডেন নেটো জোটের সদস্য হওয়ার যে আবেদন জানিয়েছিল সেবিষয়ে সবার দৃষ্টি ছিল তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের দিকে।

অনেক দ্বিধা ও সংশয়ের পর শেষ পর্যন্ত তিনি রাশিয়ার প্রতিবেশী দেশ ফিনল্যান্ডের নেটোতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়েছেন। ফলে ফিনল্যান্ড এখন নেটোর সদস্য। কিন্তু সুইডেনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনও ঝুলে রয়েছে। এই সুইডেনও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছে। 

‘নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি’

তুরস্ক যাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হতে পারে সেজন্য একসময় প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান প্রচুর চেষ্টা চালিয়েছেন। কিন্তু তার সেই লক্ষ্য এখনও সফল হয়নি। তবে ইদানিং তিনি ইইউতে যোগদানের ওপর খুব বেশি জোর না দিয়ে বরং তুরস্ককেই “আবারও একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র” হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলছেন।

বলা যায় যে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তুরস্কের জন্যে একটি “নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি” তৈরি করতে পেরেছেন এবং তিনি সে অনুযায়ীই বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলেছেন।

সহজ করে বললে বলতে হয় যে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তার সব মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে গড়ে তুলেছেন “লেনদেনের সম্পর্ক।” এসব সম্পর্কের পেছনে তিনি তুরস্কের স্বার্থকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।

পশ্চিমা দেশগুলো আশা করছে তুরস্কের বিপর্যস্ত অর্থনীতির কারণে তারা হয়তো দেশটিকে চাপের মধ্যে রাখতে পারবে যাতে তারা নেটো জোটে সুইডেনের যোগ দেওয়ার বিষয়ে আপত্তি না জানায়। কারণ আর্থিক অবস্থাকে স্থিতিশীল করার জন্য এরদোয়ানকে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হবে।

তুরস্ক এবং হাঙ্গেরির নেটোর একমাত্র সদস্য দেশ যারা এখনও এই জোটে সুইডেনের সদস্য হওয়ার সম্ভাবনা আটকে রেখেছে।

হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ওরবানও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন।

ইউরোপে অভিবাসন সঙ্কট

অন্যদিকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রঁ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলোতে অভিবাসনের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন। তিনি আশা করছেন এই প্রবণতা ঠেকাতে তুর্কি প্রেসিডেন্ট হয়তো যতো দ্রুত সম্ভব কিছু ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাদেরকে আশ্বস্ত করতে পারবেন।

২০১৫ সালের অভিবাসন সঙ্কটের সময় ১০ লাখেরও বেশি শরণার্থী ও আশ্রয়প্রার্থী, যাদের বেশিরভাগই সিরিয়ার নাগরিক, মানব-পাচারকারীদের নৌকায় চড়ে ভূমধ্যসাগরের বিপদসংকুল পথ পাড়ি দিয়ে ইউরোপে প্রবেশ করেছে।

অভিবাসীদের অবৈধভাবে ইউরোপে আসা ঠেকাতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও তুরস্কের মধ্যে এর পরপরই একটি সমঝোতা হয়েছে। এই চুক্তি অনুসারে ইউরোপে অভিবাসন-প্রত্যাশীদের তুর্কি জলসীমায় আটকে দেওয়ার বিনিময়ে তুরস্ককে বিরাট অংকের অর্থ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

একই সাথে তুর্কি নাগরিকদের ভিসা ছাড়াই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলোতে ভ্রমণের সুযোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের রাজনৈতিক বিরোধী ও সমালোচকদের কারাগারে আটকে রাখার কারণে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এই সুবিধা দিতে অসম্মতি জানিয়ে আসছে।

তবে তুরস্কের ভেতরে সিরিয় শরণার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় তুর্কিরা ক্রমশই অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ছে।

এ কারণে নির্বাচনের আগে সব রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেই এই শরণার্থী ও অভিবাসন সঙ্কট মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।

তবে এ বিষয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। তারা মনে করে সিরিয় শরণার্থীদের তুরস্ক থেকে জোর করে সিরিয়ায় ফেরত পাঠানো হলে তাদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে। ব্রাসেলস মনে করে এরকম হলে শরণার্থীরা মানব-পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে চলে আসার চেষ্টা করবে।

গ্রিস ও সাইপ্রাস ইস্যু

এর পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশ গ্রিসের সঙ্গেও তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের বিরোধ তৈরি হয়েছে। এজিয়ান সাগরের বেশ কিছু দ্বীপের মালিকানা নিয়ে এই বিরোধ।

পূর্ব ভূমধ্যসাগর এবং এজিয়ান সাগর এলাকায় গ্রিসের এমন বহু দ্বীপ আছে যা তুরস্কের খুব কাছে এবং উপকূল থেকে দেখা যায়। ফলে এখানে কার সমুদ্র-সীমা কোথায়-তা নির্ধারণ এক জটিল ব্যাপার।

অতীতে এ নিয়ে দুটি দেশের মধ্যে প্রায় যুদ্ধ বেধে যাবার উপক্রমও হয়েছিল। উল্লেখ্য গ্রিস ও তুরস্ক এই দুটো দেশই নেটোর সদস্য।

একই সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আরেক সদস্য দেশ সাইপ্রাসও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের ওপর চাপ দিয়ে আসছে যাতে তুরস্ক সেখানকার সমস্যার “দুই দেশভিত্তিক সমাধানের” পথে পদক্ষেপ নেয়।

ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত সাইপ্রাস দ্বীপ-রাষ্ট্রটিও গ্রিস ও তুরস্কের মধ্যে বিভক্ত। ১৯৭৪ সাল থেকে দেশটি বিভক্ত অবস্থায় রয়েছে। সেসময় দেশটির গ্রিক অধ্যুষিত অংশে অভ্যুত্থান হলে তুরস্ক সাইপ্রাসের উত্তরাঞ্চলের এক তৃতীয়াংশ দখল করে নেয়।

তার পর থেকেই এই সমস্যা নিয়ে বিরোধ চলছে এবং এই সমস্যা সমাধানে ‘দুই রাষ্ট্র (গ্রিক ও তুর্কি) সমাধানের’ কথা বলা হচ্ছে।

এছাড়াও তুরস্কের কৌশলগত গুরুত্বকে পশ্চিমা দেশগুলো ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে বর্ণনা করে থাকে। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর তুরস্কের এই অবস্থান বদলে গেছে।

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের আরেক মেয়াদের শাসনামলে তার দেশের পররাষ্ট্রনীতিতে যে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটবে সেই সম্ভাবনা খুব কম। তবে আঙ্কারার কৌশলগত মিত্র দেশগুলো এই সরকারের ওপর যে এবিষয়ে গভীর নজর রাখবে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন