গাজার হাসপাতালগুলোর পরিচালক মুহাম্মদ জাকুত বলেছেন, ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় চিকিৎসকরা পৌঁছাতে না পারায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শুক্রবার থেকে মৃতের সংখ্যা হালনাগাদ করতে পারছে না।
ইউএনওসিএ রোববার তাদের আপডেটে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছে, উত্তরাঞ্চলের হাসপাতালগুলোতে সেবা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ১২ নভেম্বর গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হতাহতের সংখ্যা হালনাগাদ করেনি।
সর্বশেষ মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৭৮ জনে, যাদের মধ্যে ৪ হাজার ৫০৬ জন শিশু এবং ৩ হাজার ২৭ জন নারী।প্রায় ১,৫০০ শিশুসহ প্রায় ২,৭০০ জন নিখোঁজ রয়েছে এবং তারা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে থাকতে পারে বা মারা যেতে পারে, উদ্ধার বা পুনরুদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছে। আরও ২৭ হাজার ৪৯০ জন ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল