শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকার পতনের দ্বারপ্রান্তে ইউক্রেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সরকার পতনের দ্বারপ্রান্তে ইউক্রেন?

গত ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ নামে আগ্রাসন শুরু করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। দুই বছর ধরে চলা এই যুদ্ধে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি অঞ্চল দখল করে নিয়েছে রুশ বাহিনী। এরই মধ্যে উপযুক্ত অস্ত্রের অভযাবে যুদ্ধের সম্মুখভাগে চরম বিপাকে পড়েছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। এর ফলে সম্প্রতি আভদিভকা শহরের নিয়ন্ত্রণ হাত ছাড়া হয়েছে ইউক্রেনের।

এদিকে, যুদ্ধের এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে সরকার পতনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বলা যায়, সরকার পতনের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে দেশটি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্ররা আশা করেছিল, তারা ক্রেমলিন থেকে পুতিনকে সরিয়ে দিতে পারবে। সরকার পরিবর্তনের সেই সম্ভাবনা এখন আরও স্পষ্ট হয়েছে, তবে তা রাশিয়ায় নয় বরং কিয়েভে।

সম্প্রতি আভদিভকার নিয়ন্ত্রণ হারানো কিয়েভের জন্য একটি বড় পরাজয়। সমগ্র পূর্ব ইউক্রেন এখন রাশিয়ার সামনে অনেকটা উন্মুক্ত। রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা বা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া, যেকোনও সিদ্ধান্তের আগেই কিয়েভে সরকার পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে তা স্পষ্ট।

আভদিভকা শহরের খুব কাছাকাছি ডোনবাস অঞ্চলের রাজধানী এলাকা। ডোনেটস্কের প্রবেশদ্বারও বলা যায় শহরটিকে। ডোনেটস্ক এবং লুহানস্ক উভয়ই পূর্ব ইউক্রেনের অঞ্চল এবং এখানে বেশিরভাগ রুশ-ভাষী জনসংখ্যার বসবাস। স্থানীয় বাসিন্দারা রাশিয়ার সঙ্গেই থাকতে পছন্দ করে। ফলে এই সমগ্র অঞ্চলটিতে এখন রাশিয়ার একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হল।

আভদিভকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য চার মাস আগে হামলা শুরু করে রাশিয়া। জানুয়ারি থেকে পিছু হটতে শুরু করে ইউক্রেন সেনারা। শহরে অবস্থিত কোক প্ল্যান্টের দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠে রুশ কমান্ড। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে রুশ সৈন্যরা শহরটির দুই দিক থেকে ব্যাপক গোলা নিক্ষেপ করতে শুরু করে। রাশিয়া যখন শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেয় তখন শহরটি প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।


আভদিভকা শহরটি অত্যন্ত সুরক্ষিত করে রেখেছিল ইউক্রেন এবং রাশিয়ান সেনাবাহিনীর জন্য এটি ছিল একটি কঠিন লক্ষ্য। রুশ সেনারা শহরটিকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং অস্ত্র ও খাদ্যের সরবরাহ পথ বন্ধ করে দেয়। রাশিয়ার এই কৌশল কার্যকর হয় এবং চতুর্মুখী আক্রমণে এক সময় শহরে অবস্থান করা ইউক্রেন সৈন্যদের মনোবল ভেঙে পড়ে। এক পর্যায়ে সৈন্যদেরকে শহর থেকে বের করে নেয় কিয়েভ।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির জন্য এই শহরটি ছিল একটি চ্যালেঞ্জ। পূর্বাঞ্চলের যুদ্ধে কিয়েভ টিকে থাকতে পারবে কিনা তা এই শহরটির ওপর নির্ভর করছিল। ফলে যেকোনও মূল্যে জেলেনস্কি শহরটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে চেয়েছিলেন। আভদিভকার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সন্তুষ্ট না হয়ে জেলেনস্কি তার সেনাপ্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনিকে বরখাস্ত করেছিলেন। পরিবর্তে তিনি দায়িত্ব দেন জেনারেল সিরস্কি-কে। সিরস্কির যুদ্ধ কৌশলে এর আগে বাখমুতের পতন ঘটেছিল এবং সেখানে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।

জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনি চেয়েছিলেন ইউক্রেনীয় বাহিনীকে এখনকার অবস্থান থেকে পিছিয়ে এনে সুরক্ষিত জায়গাগুলোতে শক্তি বৃদ্ধি করতে। যাতে কিয়েভ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোকে রক্ষা করা যায়। কিন্তু জেলেনস্কি আভদিভকা রক্ষায় সেখানে আরও সৈন্য পাঠান। আভদিভকা রুশ সৈন্যরা দখল করে নিয়েছে এবং ইউক্রেন বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

আভদিভকা রাশিয়ার দখলে চলে যাওয়া শুধু ইউক্রেনের জন্যই নয়; পশ্চিমা দাতাদের জন্যও হতাশার। অস্ত্র সরবরাহ আর সৈন্য নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে ইউক্রন সেনাদের মনে। ভবিষ্যতে কিয়েভকে সহায়তা করা নিয়ে দেখা দিতে পারে অনিশ্চয়তা।

মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যাওয়ার জন্য অভিবাদন গ্রহণ করেছিলেন জেলেনস্কি। ইউক্রেনীয়রা আশা করেছিল কনফারেন্স থেকে তারা বড় ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস পাবেন। কিয়েভ ত্যাগ করার আগে জেলেনস্কি জেনারেল সিরস্কিকে নির্দেশ দিয়ে যান যাতে যেকোনও মূল্যে আভদিভকা শহরকে রক্ষা করা হয়।

শহর রক্ষায় ইউক্রেন সামরিক বাহিনীর ৩নং ব্রিগেডকে পাঠান জেনারেল সিরস্কি। প্রকৃতপক্ষে আজভ ব্রিগেডকে নতুন করে সাজিয়ে গঠিত হয়েছে এই ৩নং ব্রিগেড। এই ব্রিগেড ইউক্রেনে জেলেনস্কির অতি-জাতীয়তাবাদী সমর্থনের মেরুদণ্ড। আর জেলেনস্কির রাজনৈতিক ক্ষমতা নির্ভর করে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী এবং বিশেষ করে অতি-জাতীয়তাবাদীদের ওপর।

রুশ বাহিনীর সঙ্গে যদি ইউক্রেনের কোনো সৈন্যদল সমানে সমানে লড়াই করতে পারে তবে সেটি ৩নং ব্রিগেড অর্থাৎ আজভ ব্রিগেড। আজভ ব্রিগেডের সৈন্যরা যখন উত্তর দিক থেকে আভিদিভকায় প্রবেশ করে তখন তারা শহরের পরিস্থিতি ভয়ানক দেখতে পায়। সে সময় শহরের উত্তরাঞ্চলে প্রায় ৪৫০০ ইউক্রেনীয় সৈন্য অবস্থান করছিল এবং তাদের বেশিরভাগই কোক প্ল্যান্টে আটকা পড়ে ছিল। ৩৫০০ ইউক্রেনীয় সৈন্য শহরের কেন্দ্র এবং অন্যান্য জায়গায় বিশৃঙ্খল অবস্থায় ছিল।

এসব সৈন্যরা আজভ ব্রিগেডের আদেশ অমান্য করে এবং সিরস্কি ও জেলেনস্কির সুস্পষ্ট আদেশকে পিঠ দেখিয়ে শহরের বাইরে পালিয়ে যায়। মিউনিখ সম্মেলনে থাকার সময় কোনওভাবেই বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে চাননি জেলেনস্কি। তিনি আরও আর্থিক সাহায্য ও গোলাবারুদ পাওয়ার চেষ্টা করছেন।

আজভ ব্রিগেডের বেশকিছু সৈন্য রুশ সেনাদের কাছে আত্মসমর্পণ করে। ফলে জেনারেল সিরস্কি ভীত হয়ে পড়েন এবং আভদিভকা শহর ছেড়ে দিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হন। সেই পিছু হটাই ছিল জেলেনস্কির প্রতিপত্তির জন্য একটি বিরাট ধাক্কা। আভদিভকা শহরের নিয়ন্ত্রণ হারানো এবং আজভ ব্রিগেডের পিছু হটা জেলেনস্কির সরকারের জন্য পদত্যাগ ছাড়া আর কোনও বিকল্প রাখেনি। জেলেনস্কি সেনাবাহিনীতে তার সবচেয়ে উৎসাহী সমর্থকদেরকে হারিয়েছেন। এখন মার্কিন এবং ইউরোপীয় মিত্ররাও হয়তো কিয়েভকে সহায়তা করা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগবে।

ওয়াশিংটন কোনওভাবেই চায়না ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে কোনও চুক্তিতে যাক। ওয়াশিংটন এবং এর মিত্ররা আশা করেছিল তারা ক্রেমলিন থেকে পুতিনকে সরিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু বাইডেনের সেই প্রচেষ্টা সফল হওয়ার কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাশিয়ান অর্থনীতিকে ভেঙে দেওয়ার যে পরিকল্পনা করা হয়েছিল তাও স্পষ্টত ব্যর্থ হয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি বা পশ্চিমা সাহায্যও ইউক্রেনের পক্ষে যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেয়নি। সবমিলে এই যুদ্ধ ইউক্রেনের জন্য পরাজয় ছাড়া আর কিছু বয়ে আনেনি।

রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা না করে ন্যাটোতে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত ইউক্রেনের জন্য ছিল সবচেয়ে বড় ভুল। আর এই ভুলের খেসারত হল যুদ্ধ। ন্যাটো সম্প্রসারণ নিয়ে বছরের পর বছর ধরে ইউক্রেনকে মিথ্যা বলা হয়েছিল। এখন সকলেই চাচ্ছে এই যুদ্ধ বন্ধ হোক। যুদ্ধ বন্ধ হলেও ইউক্রেনজুড়ে যে ধ্বংসযজ্ঞ ঘটেছে তার দায় কে নেবে? ইউক্রেন পুনর্গঠনে যে শত শত বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে সেই অর্থ কে দেবে?

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে জেলেনস্কির শাসন এখন বিপর্যস্ত। জেলেনস্কির সামরিক আইন বলবৎ থাকার কারণে কোনও নির্বাচন হবে না। কোনও উন্মুক্ত রাজনৈতিক প্রক্রিয়াও হবে না। কিন্তু সেনাবাহিনীতে ক্ষোভ বাড়ছে এবং শিগগিরই বা কয়েক সপ্তাহ পরে সামরিক বাহিনী অন্য কোনও একজন নেতাকে বেছে নেবে। কিয়েভের শাসন পরিবর্তনের ইঙ্গিত এখন আরও স্পষ্ট। সূত্র: এশিয়া টাইমস

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!
সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!
চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১
চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১
গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল
গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল
যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
পেত্রায় আকস্মিক বন্যা, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলো ১৮০০ পর্যটককে
সর্বশেষ খবর
সামাজিক নিঃসঙ্গতায় এআই হতে পারে সহচর, বিকল্প নয়: জাকারবার্গ
সামাজিক নিঃসঙ্গতায় এআই হতে পারে সহচর, বিকল্প নয়: জাকারবার্গ

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন
ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা
গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার
যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!
সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১
চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল
গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে
যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস
চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই
বন্ধ্যত্বের বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশেই

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে