শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২২, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

টানা ছয় মাসের আগ্রাসনে হামাসের কতটা ক্ষতি করতে পেরেছে ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টানা ছয় মাসের আগ্রাসনে হামাসের কতটা ক্ষতি করতে পেরেছে ইসরায়েল?

গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বিমান হামলা শুরু করে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। এরপর ২৮ অক্টোবর শুরু করে স্থল অভিযান। টানা ছয় মাস ধরে ওই উপত্যকাকে অবরুদ্ধ করে রেখে বর্বর আগ্রাসন চালাচ্ছে ইহুদিবাদী সেনারা। এতে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৩৩ হাজার ১৭৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। এছাড়াও আহত হয়েছে ৭৫ হাজার ৮৮৬ জন। ছয় মাসের এই যুদ্ধে গাজার বড় অংশই ধ্বংস হয়ে গেছে। সেখানকার বাড়ি-ঘর, মসজিদ, হাসপাতাল কোনও কিছুই হামলা থেকে রক্ষা পায়নি। পুরো গাজায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

ইসরায়েল বলছে, তারা হাজার হাজার হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে এবং গাজার তলদেশে সুড়ঙ্গের বিশাল নেটওয়ার্ক ধ্বংস করেছে, যা হামাস হামলা চালাতে ব্যবহার করছিল।

ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) পাবলিক বিবৃতি এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলো এবং ইসরায়েল রাষ্ট্রীয়ভাবে যেসব দাবি করেছে সেগুলোরও তথ্য প্রমাণ যাচাই করে বিবিসি এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে দেখানো হয়েছে আসলে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হামাস?

কতজন হামাস নেতা নিহত হয়েছে?

৭ অক্টোবরের আগে গাজায় হামাসের প্রায় ৩০ হাজার যোদ্ধা ছিল বলে ধারণা করা হয়েছিল। আইডিএফ কমান্ডারদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বলা হয়েছে।

হামাসের অনেক ঊর্ধ্বতন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যেমন ইসমাইল হানিয়াহ, যাকে ওই গোষ্ঠীর অন্যতম প্রধান নেতা বলে ধরা হয়, তিনি বিদেশে থাকেন। তবে এর অনেক সামরিক নেতৃত্ব কাঠামো গাজার অভ্যন্তরে রয়েছে বলে মনে করা হয়।

এক সাম্প্রতিক বিবৃতিতে আইডিএফ বলছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে তারা প্রায় ১৩ হাজার হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে, যদিও তারা এই সংখ্যাটি কীভাবে গণনা করেছে তা জানায়নি।

ইসরায়েলও কিছু হামাস নেতার নাম প্রকাশ করে দাবি করেছে যে তাদের হত্যা করা হয়েছে। অক্টোবর থেকে এভাবে মোট ১১৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যাদের অধিকাংশই যুদ্ধের প্রথম তিন মাসে নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই বছরের মার্চ পর্যন্ত গাজায় হামাসের কোনও সিনিয়র নেতা নিহত হওয়ার খবর জানায়নি। গত ২৬ মার্চ আইডিএফ বলেছে, তারা হামাসের সামরিক শাখার ডেপুটি কমান্ডার মারওয়ান ইসাকে হত্যা করেছে।

তাকে ইসরায়েলের মোস্ট ওয়ান্টেডদের একজন বলে ধরা হয়। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে যাদের হত্যা করা হয়েছে এর মধ্যে তিনিই ছিলেন সশস্ত্র গোষ্ঠীটির সবচেয়ে সিনিয়র নেতা।

যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তাদেরও ধারণা যে মারওয়ান ইসাকে হত্যা করা হয়েছে, তবে হামাস এই তথ্য নিশ্চিত করেনি।

হামাসের সিনিয়র নেতা হিসেবে আইডিএফ এমন সব ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করে হামলায় নিহত হওয়ার দাবি করেছে, তারা আসলেই হামাসের সদস্য কিনা তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।

এই ক্যাটাগরিতে যাদের নাম দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে একজন ছিলেন মুস্তাফা থুরায়া। জানুয়ারিতে তাকে বহনকারী গাড়িতে হামলা চালানো হয়। তখন তিনি দক্ষিণ গাজায় একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছিলেন।

নিহত হামাস সদস্যদের তালিকায় যেসব নাম একাধিকবার এসেছে সেগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। গাজার বাইরে হামাসের রাজনৈতিক নেতা সালেহ আল-আরৌরি জানুয়ারিতে বৈরুতের দক্ষিণ উপশহর দাহিয়েহতে এক বিস্ফোরণে মারা যান। ওই হামলার জন্য ইসরায়েলকে প্রধানত দায়ী করা হয়।

বিবিসি যেসব বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলেছে তারা জানিয়েছেন যে, ইয়াহিয়া সিনওয়ারসহ গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠীটির অনেক বিশিষ্ট নেতা এখনও বেঁচে আছেন বলে ধারণা করা হয়।

ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইসরায়েল-ফিলিস্তিন বিষয়ক সিনিয়র বিশ্লেষক মাইরাভ জোনসজেইন বলেছেন, আইডিএফ হামাসের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছেও ঘেঁষতে পারেনি।

জোনসজেইন বলেন, তাদের একটা প্রতীকী উদ্দেশ্য হচ্ছে হামাসের মূল নেতাদের ধরা এবং ওই এলাকার নিয়ন্ত্রণ থেকে হামাসকে সরিয়ে দেওয়া। কিন্তু এগুলোর কোনওটিই এখনও অর্জন করা সম্ভব হয়নি।

গাজায় কতজন জিম্মি আছে?

ইসরায়েলের সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ৭ অক্টোবর ২৫৩ জনকে জিম্মি করেছিল হামাস ও অন্যান্য গাজাভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী। এদের মধ্যে ১০৯ জনকে বন্দী বিনিময়ের অংশ হিসেবে বা পৃথক চুক্তিতে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সামরিক অভিযানে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সরাসরি উদ্ধার করেছে তিনজনকে। ১২ জন জিম্মির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, যার মধ্যে তিনজন আইডিএফ অভিযানে নিহত হয়েছে বলে স্বীকার করেছে ইসরায়েল। এখনও যেসব জিম্মি জীবিত আছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে তাদের মধ্যে কনিষ্ঠ জিম্মির বয়স ১৮ এবং সবচেয়ে বয়স্ক যিনি তার বয়স ৮৫ বছর।

বাকি ১২৯ জন জিম্মির মধ্যে অন্তত ৩৪ জন মারা গেছেন বলে ইসরায়েল জানিয়েছে। হামাস জানিয়েছে, আইডিএফ এর বিমান হামলার কারণে মৃত জিম্মির সংখ্যা আরও বেশি। কিন্তু এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে না।

হামাস হামলা চালিয়ে যাদের জিম্মি করেছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে কনিষ্ঠ দুই জিম্মি হলেন এরিয়েল এবং কেফির।

অপহরণের সময় তাদের একজনের বয়স ছিল চার বছর এবং আরেকজনের মাত্র নয় মাস। তাদের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

হামাসের টানেল নেটওয়ার্ক কতটা ধ্বংস করেছে ইসরায়েল?

হামাস বলছে, তাদের টানেল ৫০০ কিলোমিটার প্রসারিত, যদিও এটি যাচাই করা সম্ভব নয়। হামাসকে নির্মূল করার অংশ হিসেবে, ইসরায়েল গাজার নিচে বিস্তৃত টানেলের নেটওয়ার্ক ধ্বংস করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, যা তারা পণ্য আনা নেওয়া এবং লোকজনকে সরানোর কাজে ব্যবহার করে থাকে।

আইডিএফ-এর মুখপাত্র জোনাথন কনরিকাস অক্টোবরে বলেছিলেন, গাজা উপত্যকাকে বেসামরিক নাগরিকদের জন্য একটি স্তর এবং তারপরে হামাসের জন্য আরেকটি স্তর হিসেবে ভাবুন। হামাস যে দ্বিতীয় স্তরটি তৈরি করেছে আমরা সেই দ্বিতীয় স্তরে যাওয়ার চেষ্টা করছি।

হামাস এর আগে বলেছে, তার টানেল নেটওয়ার্ক ৫০০ কিলোমিটার (৩১১ মাইল) প্রসারিত, যদিও স্বাধীনভাবে এটি যাচাই করার কোনও উপায় নেই। বিবিসি আইডিএফের কাছে এ বিষয়ে জানতে চেয়েছে যে কয়টি টানেল আছে এবং মোট টানেল নেটওয়ার্কের কতটা তারা ধ্বংস করেছে।

এর উত্তরে, তারা বলেছে যে তাদের বাহিনী গাজায় সন্ত্রাসী অবকাঠামোর একটি বড় অংশ ধ্বংস করেছে। আইডিএফ মাঝে মাঝে হামাসের সুড়ঙ্গে ঢুকে প্রমাণ দেখিয়েছে যে তারা এমন অনেক সুড়ঙ্গ খুঁজে বের করেছে।

উল্লেখ্য করা যেতে পারে, নভেম্বরে আইডিএফ গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালের নিচে একটি টানেল নেটওয়ার্কের অংশের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে। তারা দাবি করছে যে, এই স্থানটি হামাস তাদের কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করতো।

ইসরায়েলি বাহিনী কতটা সুড়ঙ্গের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে এর পুরো নেটওয়ার্কের পরিধি নির্ধারণের চেষ্টা করেছে বিবিসি ভেরিফাই। এজন্য ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৬ মার্চের মধ্যে গাজার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামে রেফারেন্সিং টানেল নিয়ে আইডিএফ এর সব বার্তা পর্যালোচনা করেছে।

এর মধ্যে ১৯৮টি বার্তায় সুড়ঙ্গ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি তারা টানেল এবং টানেল শ্যাফট অর্থাৎ টানেলের বাইরের মুখের সন্ধান পেয়েছে।

আরও ১৪১টি বার্তায় দাবি করা হয়েছে যে, আইডিএফ একটি টানেল ধ্বংস বা গুড়িয়ে ফেলেছে। তাদের বেশিরভাগই সুনির্দিষ্ট বিশদ বিবরণ বা নির্দিষ্ট অবস্থান দেয়নি। তাই আইডিএফ যে নেটওয়ার্কটি উন্মোচিত করেছে বা ধ্বংস করেছে সে সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়।

গাজার মাটির নিচের গোলকধাঁধার বেশ কয়েকটি অংশ রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে সুড়ঙ্গের রুট এবং বিভিন্ন আকারের কক্ষ, সেই সঙ্গে সুড়ঙ্গের যে অংশটি পৃষ্ঠের সাথে মিলিত হয়েছে একে টানেল শ্যাফট বলা হয়।

বিবিসি ভেরিফাই যে বার্তাগুলো বিশ্লেষণ করেছে তার মধ্যে ৩৬টি হামলায় চারশটিরও বেশি টানেল শ্যাফটের ধ্বংস করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

যাইহোক, পুরো সুড়ঙ্গের সাথে একটি শ্যাফটকে তুলনা করাটা বিভ্রান্তিকর হবে বলে জানিয়েছেন ড. ড্যাফনে রিচমন্ড-বারাক। তিনি ইসরায়েলের রেইচম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। ভূগর্ভস্থ যুদ্ধের বিশেষজ্ঞ তিনি। তার মতে, টানেল শ্যাফট গুড়িয়ে দিলেও এর ভেতরে সুড়ঙ্গের নেটওয়ার্কটি অক্ষত থাকে। তিনি বলেন, আমি মনে করি না যে আমরা এই যুদ্ধে সুড়ঙ্গগুলো সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হতে দেখেছি। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’
ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা
গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার
পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি
সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস প্রতিহতে বিএনপির মিছিল
বরিশালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস প্রতিহতে বিএনপির মিছিল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে উদ্বিগ্ন ৭০% মানুষ
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে উদ্বিগ্ন ৭০% মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে কি পূর্ণশক্তির ভারত?
আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে কি পূর্ণশক্তির ভারত?

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ
অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন
বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল
রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প
গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন