শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

মুফতি উবায়দুল হক খান
অনলাইন ভার্সন
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

ইসলামের ইতিহাসে ‘সোনালি যুগ’ বলতে মূলত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পর চার খলিফার শাসনকালকে (খুলাফায়ে রাশেদা) বোঝানো হয়। প্রায় ৩০ বছরব্যাপী এই সময়কালকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। কারণ এই সময়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় ন্যায়, সত্য, সাম্য, শুরা, পারস্পরিক সহযোগিতা ও শরিয়াভিত্তিক ব্যবস্থা সর্বোচ্চ গুরুত্ব পেয়েছিল; বিশেষ করে খলিফা নির্বাচনের পদ্ধতি ছিল অনন্য ও শিক্ষণীয়। কোনো বংশানুক্রমিক রাজতন্ত্র, সামরিক অভ্যুত্থান বা একনায়কতন্ত্র ছিল না; বরং ছিল শুরা, পরামর্শ, উম্মাহর মতামত ও যোগ্যতার ভিত্তিতে খলিফা নির্বাচন। 

কোরআন ও হাদিসে নেতৃত্ব নির্বাচনের মূলনীতি
ইসলামে নেতৃত্ব (ইমামত বা খিলাফত) একটি আমানত। কোরআনে বলা হয়েছে—‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দেন, তোমরা আমানত তাদের কাছে পৌঁছে দাও, যারা এর হকদার।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

এ আয়াতের আলোকে নেতৃত্ব বা শাসনক্ষমতা এমন ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত করতে হবে, যে প্রকৃত যোগ্য ও আমানতদার।

রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যখন দায়িত্ব অযোগ্য ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হবে, তখন কিয়ামতের প্রতীক্ষা করো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৯৬)

অতএব, নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে যোগ্যতা, তাকওয়া, জ্ঞান, ন্যায়বিচার ও দক্ষতা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।

 প্রথম খলিফা : আবু বকর (রা.)-এর নির্বাচন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পর মুসলমানরা এক বিরাট শূন্যতার মধ্যে পড়ে যায়। তখন সাহাবারা সাকিফা বানু সাইদাহ এলাকায় সমবেত হন। আনসাররা প্রস্তাব দেন—একজন নেতা আনসার থেকে, একজন নেতা মুহাজির থেকে করা হোক।

এ সময় উমর (রা.) ও আবু উবাইদাহ (রা.) আবু বকর (রা.)-এর হাত ধরে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে রাসুল (সা.) ইমাম বানিয়েছিলেন তাঁকেই। সুতরাং আমরা তাঁকে নেতা মানতে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত।’ আনসাররাও ঐকমত্যে রাজি হন। সবার সম্মতিতে আবু বকর (রা.) প্রথম খলিফা নির্বাচিত হন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. শুরা বা পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত।
দুই. মুহাজির ও আনসারদের সর্বসম্মতি।
তিন. যোগ্যতা ও রাসুল (সা.)-এর নৈকট্যের ভিত্তিতে নির্বাচন। 

দ্বিতীয় খলিফা : উমর ফারুক (রা.)-এর নির্বাচন
খলিফা আবু বকর (রা.) মৃত্যুশয্যায় উম্মাহর জন্য একজন উত্তরসূরি নির্ধারণ করার প্রয়োজন অনুভব করেন। তিনি উম্মাহর মতামত নিয়ে, শীর্ষ সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে উমর (রা.)-কে মনোনীত করেন। তবে এটি ছিল নিছক মনোনয়ন, চাপিয়ে দেওয়া নয়। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের জন্য উমর ইবনুল খাত্তাবকে মনোনীত করছি। যদি তোমরা তাকে গ্রহণ করো, তবে সে-ই তোমাদের জন্য উত্তম।’ মুসলমানরা সর্বসম্মতভাবে উমর (রা.)-কে খলিফা হিসেবে গ্রহণ করে।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. পূর্ববর্তী খলিফার মনোনয়ন।
দুই. শীর্ষ সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ।
তিন. উম্মাহর সর্বসম্মতি ও বায়াত।

তৃতীয় খলিফা : উসমান গনি (রা.)-এর নির্বাচন
উমর (রা.) ইন্তেকালের আগে খলিফা নির্বাচনের জন্য ছয়জন বিশিষ্ট সাহাবির একটি ‘শুরা পরিষদ’ গঠন করেন। সদস্যরা ছিলেন—

এক. উসমান ইবনে আফফান (রা.)
দুই. আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)
তিন. আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.)
চার. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)
পাঁচ. জুবাইর ইবনে আওয়াম (রা.)
ছয়. তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.)।

এ কমিটি পরামর্শ করে সিদ্ধান্তে পৌঁছায়। আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.) মুসলমানদের মতামত সংগ্রহ করেন। বেশির ভাগের মত ছিল—উসমান (রা.)। সুতরাং সর্বসম্মতিক্রমে তিনি তৃতীয় খলিফা নির্বাচিত হন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. নির্বাচনী পরিষদ (শুরা)।
দুই. মুসলমানদের মতামত গ্রহণ।
তিন. সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে খলিফা নির্বাচন।

চতুর্থ খলিফা : আলী (রা.)-এর নির্বাচন
উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের পর মুসলমানরা গভীর সংকটে পড়ে। তখন মদিনার জনগণ ও সাহাবিরা আলী (রা.)-কে খলিফা হতে অনুরোধ করেন। তিনি প্রথমে অস্বীকৃতি জানান; কিন্তু উম্মাহর চাপ ও ঐকমত্যে অবশেষে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. উম্মাহর স্বতঃস্ফূর্ত দাবি।
দুই. সাধারণ জনগণ ও সাহাবিদের সম্মিলিত বায়াত।
তিন. সংকটকালে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন।

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচনের মূলনীতি
এক. শুরা ও পরামর্শ : প্রতিটি নির্বাচনে শীর্ষ সাহাবিদের পরামর্শ ও সাধারণ মুসলমানদের মতামত গুরুত্ব পেয়েছে।
দুই. যোগ্যতার ভিত্তি : বংশ বা সম্পদের ভিত্তিতে নয়; তাকওয়া, জ্ঞান, নেতৃত্বগুণ ছিল মূল শর্ত।
তিন. সর্বসম্মতি বা সংখ্যাগরিষ্ঠ মত : আবু বকর (রা.), উসমান (রা.) ও আলী (রা.)-এর ক্ষেত্রে দেখা যায়—সাধারণ মুসলিম জনতার সমর্থন অপরিহার্য ছিল।
চার. অমানতদারি ও দায়িত্ববোধ : নেতৃত্ব ছিল সেবা, শাসন নয়; দায়িত্ব, সুবিধা নয়।

সোনালি যুগের নির্বাচন পদ্ধতির শিক্ষণীয় দিক
এক. গণতান্ত্রিক চেতনা : যদিও আধুনিক অর্থে গণতন্ত্র ছিল না, তবে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ছিল সুস্পষ্ট।
দুই. ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর : সশস্ত্র বল প্রয়োগে নয়, বরং পরামর্শ ও ঐকমত্যে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছে।
তিন. ন্যায়ভিত্তিক নেতৃত্ব : প্রত্যেক খলিফা ছিলেন ন্যায়পরায়ণ, আমানতদার ও যোগ্য নেতা।
চার. দলীয় বিভাজনহীনতা : শুরুতে মুসলিম সমাজ এক কাতারে থেকে নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে, যদিও পরে রাজনৈতিক ভিন্নমত দেখা দেয়।
পাঁচ. জনস্বার্থ প্রাধান্য : প্রতিটি নির্বাচনেই মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ছিল মুখ্য বিবেচ্য।

ইসলামের শিক্ষা
সোনালি যুগের খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি ছিল মানব ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। এখানে রাজতন্ত্র বা বংশানুক্রমিক শাসন ছিল না; ছিল না একনায়কতন্ত্র বা ক্ষমতার জবরদখল। বরং ছিল পরামর্শ, যোগ্যতার মর্যাদা, জনগণের মতামত এবং ন্যায়নিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য। ইসলামের মূল শিক্ষা হলো—নেতৃত্ব একটি আমানত, যা শুধু যোগ্য ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত হতে হবে।

আজকের পৃথিবীতে রাজনৈতিক অস্থিরতা, স্বার্থান্বেষী নেতৃত্ব ও ক্ষমতার দ্বন্দ্ব দূর করতে চাইলে সোনালি যুগের খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি থেকে শিক্ষা নেওয়া অপরিহার্য।

পরিশেষে বলা যায়, খলিফা নির্বাচন পদ্ধতির এই ইতিহাস শুধু মুসলমানদের জন্য নয়; বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য একটি দিকনির্দেশনা, যা ন্যায়, সাম্য ও মানবকল্যাণের আদর্শ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক।

লেখক : মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
সর্বশেষ খবর
নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’
নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’

২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে  নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
রাজারহাটে নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’
ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা
গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার
পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি
সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস প্রতিহতে বিএনপির মিছিল
বরিশালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস প্রতিহতে বিএনপির মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে উদ্বিগ্ন ৭০% মানুষ
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে উদ্বিগ্ন ৭০% মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে কি পূর্ণশক্তির ভারত?
আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে কি পূর্ণশক্তির ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ
অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন
বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প
গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া
ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা