শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:০৫, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৩, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

মুফতি ওমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

নবী করিম (সা.) মদিনায় হিজরতের পর আজানের বিধান প্রবর্তিত হয়। এর আগে মুসলমানরা আজানের কোনো বিশেষ সংকেত ছাড়াই মসজিদে নববীতে উপস্থিত হয়ে যেতেন। এতে অনেকে সময়মতো জামাতে শরিক হতে পারতেন না। বিষয়টি নিয়ে সাহাবিরা নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে পরামর্শে বসেন।

তখন একেক সাহাবি একেক ধরনের প্রস্তাব দেন। কেউ বলেন, আজানের সময় হলে দায়িত্বশীল একজন উঁচু কোনো স্থানে দাঁড়িয়ে ঝাণ্ডা উড়াবেন। আরেকজন বলেন, একজন আগুন জ্বালিয়ে অন্যদের নামাজের সময়ের বিষয়ে জানাবেন। আবার অনেকে পরামর্শ দেন যে নামাজের সময় হলে খ্রিস্টানদের ঘণ্টা বাজানো হোক।

কেউ আবার পরামর্শ দিলেন নামাজের সময় হলে ইহুদিদে মতো ঢোল বাজানো হোক। রাসুল (সা.) পরমার্শ সভার চারটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ ঝাণ্ডা উড়ালে সব মানুষ দেখতে পাবে না। দ্বিতীয়ত, আগুন প্রজ্বালন অগ্নি উপাসকদের কাজ।

তৃতীয়ত, ঘণ্টা বাজানো খ্রিস্টানদের সঙ্গে সাদৃশ্য আর চতুর্থত, ঢোল বাজানো ইহুদিদের সঙ্গে মিলে যায়। এ কারণে সেদিন সমাধান ছাড়াই পরামর্শ সভা মুলতবি করা হয়। রাসুল (সা.) সবাইকে এ বিষয়ে আরো ভাবার পরামর্শ দেন। সে রাতে আজান বা নামাজের আহ্বানের জন্য ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ (রা.)। ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্নে দেখলেন—একদল লোক একটি ঘণ্টা নিয়ে কোথাও যাচ্ছে।

তিনি তাদের কাছ থেকে ঘণ্টা কিনে নিতে চাইলেন। তারা তাঁর কাছে ঘণ্টা কেনার কারণ জানতে চাইলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা নামাজের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে সবাইকে একত্র করতে চাই, কিন্তু কোন নিয়মে সবাইকে একই সময়ে একত্র করব তা ভেবে ঠিক করতে পারছি না কেউ। তাই তোমাদের এই ঘণ্টা কিনে নিতে চাইছি, যেন ঘণ্টা বাজিয়ে সবাইকে একত্র করতে পারি।’ তাঁর কথা শুনে সেই কাফেলার লোকেরা বলল, নামাজের জন্য সবাইকে একত্র করতে এই ঘণ্টা কেনার দরকার নেই, আমরা তোমাকে কিছু সুন্দর শব্দ শিখিয়ে দিচ্ছি। এগুলোর মাধ্যমে তোমরা নামাজের সময় সবাইকে ডাকতে পারবে। এরপর আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ (রা.)-কে আজানের শব্দগুলো শিখিয়ে দেওয়া হয়।

পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে গেলেন এবং স্বপ্নের ঘটনা বিস্তারিত জানালেন। তাঁর স্বপ্নের কথা শুনে ওমর ফারুক (রা.) বলেন, ‘আমিও স্বপ্নে হুবহু এই শব্দগুলো শুনেছি।’ আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ, ওমর (রা.) ছাড়াও আরো একাধিক সাহাবি সেই রাতে একই স্বপ্ন দেখেন। সবার কথা শুনে রাসুল (সা.) এই শব্দগুলোর মাধ্যমেই আজান দেওয়ার অনুমোদন দিলেন এবং বিলাল (রা.)-কে ডেকে আজান দিতে বলেন। এভাবেই মুসলিম সমাজে আজানের প্রচলন ঘটেছে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৮)
নবী (সা.)-এর সময় মুয়াজ্জিন

হাদিসবিশারদদের মতে, নবী (সা.)-এর সময় তিনজন মুয়াজ্জিন ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন : ‘নবী (সা.)-এর তিনজন মুয়াজ্জিন ছিলেন! বিলাল ইবনে রাবাহ, আবু মাহজুরাহ এবং ইবনে উম্মে মাকতুম (রা.)।’

ঐতিহাসিকরা আরো একজনের কথা উল্লেখ করেছেন যে চতুর্থ মুয়াজ্জিন ছিলেন সাদ আলকারজ (রা.), যিনি কুবা মসজিদে মুয়াজ্জিনের দায়িত্বে ছিলেন। এই মুয়াজ্জিনদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিচে দেওয়া হলো—

বিলাল ইবনে রাবাহ (রা.) : তিনি আবু আব্দুল করিম, আবু আবদুল্লাহ বা আবু আমর নামেও পরিচিত ছিলেন, তাঁর মা ছিলেন হামামা। তিনি ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর মুক্ত দাস। বিলাল ইবনে রাবাহ প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে একজন এবং বদরের যুদ্ধসহ প্রায় সব যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর জন্য আজান দেন। অষ্টম হিজরিতে মক্কা বিজয়ের পর তিনিই কাবার ছাদে উঠে আজান দিয়েছিলেন। নবী করিম (সা.)-এর মৃত্যুর পর উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর খিলাফতের সময় শাম বিজয় হলে খলিফা ওমর (রা.) বিলাল (রা.)-কে আজান দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠান। তখন মুসলমানরা আবেগে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়ে।

আবু মাহজুরাহ (রা.) মক্কা বিজয়ের দিন ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি নবী করিম (সা.)-কে বিলাল (রা.)-এর সঙ্গে আজান দিতে প্রস্তাব করেছিলেন। নবী (সা.) এতে সম্মত হন এবং বিলাল (রা.) ফজরের নামাজের জন্য আজান দিতেন। নবী (সা.) এবং তাঁর সাহাবিরা যখন মক্কায় হিজরত করেন, তখন সব নামাজের জন্য আজান দিতেন। নবী (সা.) নিজেও বলেন, ‘যদি আজান না থাকত, তাহলে আমিও হিজরত করতাম না।’

ইবনে উম্মে মাকতুম (রা.) ছিলেন প্রথম হিজরতকারীদের একজন। তিনি মদিনায় নবী (সা.)-এর মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর খিলাফতের শেষের দিকে তিনি ইন্তেকাল করেন।

সাদ আলকরজ (রা.) আম্মার ইবনে ইয়াসিরের মুক্ত দাস ছিলেন। তিনি কুবা মসজিদে আজান দেওয়ার দায়িত্ব পেয়েছিলেন। বিলাল (রা.)-এর অনুপস্থিতিতে এবং তাঁর মৃত্যুর পর মসজিদে নববীতে আজান দিতেন। এরপর তাঁর মৃত্যুর পর এই দায়িত্ব উত্তরাধিকার সূত্রে তাঁর সন্তানদের মধ্যে চলে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
সর্বশেষ খবর
গ্রিন টি পান করার নিয়ম ও সতর্কতা
গ্রিন টি পান করার নিয়ম ও সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি
মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন
চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী
সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম