শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম

শাব্বির আহমদ
অনলাইন ভার্সন
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম

আজকের পৃথিবী এক অদ্ভুত রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তথ্য-প্রযুক্তির ঝলমলে দুনিয়া মানুষকে দিয়েছে দ্রুত যোগাযোগের সুযোগ, দিয়েছে অসীম সম্ভাবনার দ্বার। আর স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য হিসেবে মানুষের মধ্য রয়েছে প্রভাবিত হওয়ার বিপুল সম্ভাবনা। যুগে যুগে পাল্টেছে সেই প্রভাবিত হওয়ার উপাদান, কখনো কবিরা ছিলেন সমাজের রোল মডেল, কখনো রাজনীতিবিদরা, কখনো লেখক বা বুদ্ধিজীবীরা।

আজকের ডিজিটাল যুগে সেই জায়গায় এসেছে ইন্টারনেট তারকা বা ইনফ্লুয়েন্সাররা। ইনফ্লুয়েন্সার হলেন এমন ব্যক্তি যিনি অন্যদের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারেন, তাঁদের অনুসারীরা কোনো পণ্য বা সেবা গ্রহণ কিংবা ব্যক্তিগত জীবনাচারে তাঁদের দ্বারা প্রভাবিত হয়। এই প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ইন্টারনেট সেলিব্রিটি হিসেবেও পরিচিত। সময় অবস্থানের ভিন্নতায় তাঁরা প্রভাব বিস্তার করেন মানুষের চিন্তা, জীবনধারা, পোশাক-পরিচ্ছদ, এমনকি বিশ্বাস ও মূল্যবোধের ওপরও।

কয়েক মিনিটের ভিডিও কিংবা কিছু ছবির মাধ্যমে তাঁরা হয়ে উঠছেন কোটি মানুষের অনুকরণীয়। আধুনিক তরুণ-তরুণীরা তাঁদের সাজসজ্জা, কথাবার্তা, এমনকি বিশ্বাস-মূল্যবোধও লালন করেন তাঁদের মতো করে। নতুন এই সংস্কৃতির যেমন রয়েছে উজ্জ্বল দিক, তেমনি আছে এর অন্ধকার দিকও। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে এই বাস্তবতাকে উপেক্ষা করা যায় না। কারণ ইসলাম জীবনঘনিষ্ঠ, সময়োপযোগী ও পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। যেকোনো নতুন সামাজিক প্রবণতার আলো-অন্ধকার উভয় দিক নিয়েই ইসলামের আলোচনা জরুরি।

খ্যাতির আকাঙ্ক্ষা ও কোরআনের দৃষ্টিভঙ্গি

মানুষ স্বভাবতই সম্মান, মর্যাদা ও পরিচিতি পেতে চায়। কিন্তু ইসলামে খ্যাতি অর্জনের উদ্দেশ্য হতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি। আল্লাহ তাআলা বলেন, আখিরাতের ঘর আমি তাদের জন্য বানিয়ে রেখেছি; যারা পৃথিবীতে বড়াই করতে চায় না, ফ্যাসাদও করে না।

আর মুত্তাকিদের জন্যই শুভ পরিণাম। (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৮৩)

 

এখানে স্পষ্টতই বলা হচ্ছে যে খ্যাতি বা প্রভাব যেন অহংকার, বড়াই কিংবা অন্যকে বিভ্রান্ত করার জন্য না হয়। অথচ আজকের অনেক ইনফ্লুয়েন্সারের মূল চালিকাশক্তি হলো ‘লাইক, ফলোয়ার, সাবস্ক্রাইবার’ সংখ্যা। আর অনেকেই তা অর্জনের জন্য এমন কোনো ছলচাতুরী বা অন্যায় পথ নেই যা অবলম্বন করেন না।  তাঁদের সাফল্যের মানদণ্ড হয় মানুষের করতালি, অথচ ইসলামে আসল মর্যাদা মাপা হয় তাকওয়ার মাধ্যমে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত সে-ই, যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকি।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

হাদিসে খ্যাতি-লোভের সতর্কতা

রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্টভাবে খ্যাতি-লোভের ক্ষতির কথা বলে ঘোষণা করেছেন, ‘যে ব্যক্তি খ্যাতির জন্য আমল করে, আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত করবেন।’

(মুসলিম, হাদিস ২৯৮৬) 

তিনি আরো বলেছেন, ‘দুটি ক্ষুধার্ত নেকড়ে বাঘকে ছাগলের পালে ছেড়ে দেওয়া হলে পরে তা যতটুকু না ক্ষতিসাধন করে, কারো সম্পদ ও প্রতিপত্তির লোভ এর চেয়ে বেশি ক্ষতিসাধন করে তার ধর্মের।’ (তিরমিজি, হাদিস ২৩৭৬)

এই হাদিসগুলো বর্তমান ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতির বিপদকে যেন সামনে এনে দেয়। কারণ অধিকাংশ ইনফ্লুয়েন্সার জনপ্রিয়তার জন্য শরিয়তবিরোধী কাজেও দ্বিধা করে না, অশ্লীলতা ছড়ানো, মিথ্যা প্রচার, কুৎসিত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ইত্যাদিতে জড়িয়ে যান।

ইসলামী স্কলারদের দৃষ্টিভঙ্গি

সমকালীন আলেমগণও এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন। শায়খ সালেহ আল-ফাওজান বলেন, ‘খ্যাতি এমন এক পরীক্ষা, যা মানুষকে ধ্বংস করে দেয় যদি সে তার নিয়ত ও আমলকে খাঁটি না রাখে।’ (আল-মালফুযাত, খণ্ড ২, পৃ. ৪৩৭)

ইমাম ইবনে রজব হানবলী (রহ.) বলেছেন, ‘মানুষের চোখে বড় হতে চাওয়ার চেয়ে ভয়ংকর রোগ আর কিছু নেই।’ (জামিউল উলুম ওয়াল হিকাম, পৃ. ১৬৫)

তাদের ভাষ্য থেকে বোঝা যায়, খ্যাতি যদি দাওয়াহ, শিক্ষা বা কল্যাণে কাজে লাগে, তবে তা প্রশংসনীয়। কিন্তু উদ্দেশ্য যদি হয় শুধু লাইক ও প্রশংসা, তবে তা আত্মার জন্য বিষ।

ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতির অন্ধকার দিক

১. অশ্লীলতা ও নগ্নতা প্রচার : বেশির ভাগ ইনফ্লুয়েন্সার দর্শক টানতে শালীনতা ভেঙে দেয়। অথচ ইসলাম স্পষ্টভাবে সতর্ক করেছে, ‘মুমিন পুরুষদের বলে দাও, তারা যেন দৃষ্টি সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থান রক্ষা করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৩০)

২. সময় অপচয় ও মানসিক আসক্তি : ফলোয়ার বাড়ানো বা কনটেন্ট তৈরির প্রতিযোগিতা অনেক ক্ষেত্রে মানুষকে নামাজ, ইলম ও দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘দুই নিয়ামতের বিষয়ে অধিকাংশ মানুষ ধোঁকায় থাকে : স্বাস্থ্য ও অবসর সময়।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪১২)

৪. ভুয়া জীবনধারা : ক্যামেরার সামনে ঝলমলে বিলাসী জীবন দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে হিংসা, হতাশা ও ঋণের জালে ফেলা হয়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের চেয়ে নিম্নস্তরের লোকদের প্রতি দৃষ্টি দাও। তোমাদের চেয়ে উঁচু স্তরের লোকদের দিকে লক্ষ করো না। কেননা আল্লাহর নিয়ামতকে তুচ্ছ না ভাবার এটাই উত্তম পন্থা।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৯৬৩)

৫. মিথ্যা সংবাদ ও গুজব ছড়ানো : কোরআন নির্দেশ দিয়েছে- ‘হে মুমিনগণ, যদি কোনো ফাসিক ব্যক্তি তোমাদের কাছে সংবাদ আনে, তবে তোমরা তা যাচাই করো।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ৬)

কিন্তু ইনফ্লুয়েন্সাররা অনেক সময় যাচাই ছাড়াই খবর প্রচার করে, যা ফিতনা ও বিভ্রান্তি ছড়ায়।

ইতিবাচক দিকের সম্ভাবনা

তবে সব ইনফ্লুয়েন্সারই যে ক্ষতিকর, তা নয়। ইসলামের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করা যায়। কোরআন-হাদিস শিক্ষার ছোট ভিডিও, বিজ্ঞান ও ইসলামের সমন্বয় নিয়ে আলোচনা, তরুণদের নৈতিক অনুপ্রেরণা দেওয়ার মতো কনটেন্ট তৈরি করে মানুষকে দ্বিনমুখী করারও অবকাশ রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে লোক সঠিক পথের দিকে ডাকে তার জন্য সে পথের অনুসারীদের প্রতিদানের সমান প্রতিদান রয়েছে। এতে তাদের প্রতিদান হতে সামান্য ঘাটতি হবে না।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৪)

অতএব একজন মুসলিম ইনফ্লুয়েন্সার যদি আন্তরিক নিয়তে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও দাওয়াহর উদ্দেশ্যে কাজ করেন, তবে তা নেক আমল হতে পারে।

আমাদের করণীয়

১. নিয়ত ঠিক করা : জনপ্রিয়তা নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টি হবে চূড়ান্ত লক্ষ্য।

২. শরিয়তবিরোধী কনটেন্ট এড়িয়ে চলা : হাস্যরস বা বিনোদন করা যায়, তবে তা যেন শালীনতার বাইরে না যায়।

৩. জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সঙ্গে দাওয়াহ : মিথ্যা, গুজব বা অতিরঞ্জন নয়; বরং হতে হবে সত্যনিষ্ঠ উপস্থাপনায়।

৪. সময় ব্যবস্থাপনা : সোশ্যাল মিডিয়া যেন ইবাদত, পরিবার ও ইলম থেকে দূরে না সরায়।

ইন্টারনেট তারকা সংস্কৃতি আধুনিক দুনিয়ার এক অপ্রতিরোধ্য বাস্তবতা। ইসলাম এই বাস্তবতাকে অস্বীকার করে না, বরং সঠিক পথে ব্যবহার করার দিকনির্দেশ দেয়। কোরআন-হাদিস আমাদের সতর্ক করেছে খ্যাতি-লোভের বিপদ সম্পর্কে, আবার কল্যাণের দাওয়াহর জন্য সুযোগও দিয়েছে। তাই আমাদের উচিত ইন্টারনেটের এ বিশাল প্ল্যাটফর্মকে ফিতনা ও বিভ্রান্তির মাধ্যম না বানিয়ে দাওয়াহ ও কল্যাণের ময়দান বানানো।

লেখক : শিক্ষার্থী, তাকমিল ফিল হাদিস, জামিয়া ইমদাদিয়া দারুল উলুম মুসলিম বাজার, মিরপুর, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা