শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৭, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

ইসলামী রাজনীতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা শুধু সামাজিক বা প্রশাসনিক কোনো কাঠামো নয়, এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে এক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। তাই পবিত্র কোরআনে রাজনীতি, শাসনব্যবস্থা, ন্যায়বিচার, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, নাগরিক অধিকার এবং অপরাধবিষয়ক বিধানগুলো স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এগুলো ইসলামী শাসনের মূলনীতি। যার বিস্তারিত ব্যাখ্যা পাওয়া যায় নবী করিম (সা.)-এর সুন্নাহ, সাহাবিদের ঐকমত্য (ইজমা), কিয়াস, জনস্বার্থ ও শরিয়াসম্মত রীতিনীতি থেকে।

এটি ‘সিয়াসাহ শারইয়্যাহ’ নামে পরিচিত। পবিত্র কোরআনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে রাজনীতির উল্লেখ আছে। কোরআনের ভাষায়—‘বলে দাও, নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু—সবই বিশ্বজগতের রব আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো অংশীদার নেই।

আর আমাকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এবং আমিই প্রথম আত্মসমর্পণকারী।’
(সুরা : আনআম, আয়াত : ১৬২-১৬৩)

একজন মানুষ তখনই প্রকৃত মুসলিম হতে পারে, যখন সে আল্লাহর সব আদেশের প্রতি সম্পূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে বিশ্বাস করো আর অন্য অংশে অস্বীকার করো? যারা এমন কাজ করে, তাদের জন্য দুনিয়াতে অপমান ছাড়া আর কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে কঠোরতম শাস্তির দিকে।

আর তোমরা যা করো, আল্লাহ তা থেকে অজ্ঞ নন...।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৮৫-৮৬)

পবিত্র কোরআনে ইসলামী রাজনীতির মূলনীতি

শাসনব্যবস্থার কর্তৃত্ব আল্লাহর : পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিঃসন্দেহে সৃষ্টি ও আদেশ শুধু তাঁরই (আল্লাহর)।’

(সুরা : আরাফ, আয়াত : ৫৪)

অতএব, একজন প্রকৃত মুমিন সেই, যে আল্লাহর বিচারের প্রতি সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করে। আল্লাহ বলেন, “মুমিনদের কথা তো কেবল এই যে যখন তাদের আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের দিকে ডাকা হয়, যাতে তিনি তাদের মধ্যে বিচার করেন, তখন তারা বলে—‘আমরা শুনলাম এবং আনুগত্য করলাম।’ আর তারাই সফলকাম হবে।”
(সুরা : নুর, আয়াত : ৫১)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আর যারা আল্লাহ যা নাজিল করেছেন তার দ্বারা বিচার করে না, তারাই জালিম।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৪৫)

রাষ্ট্রক্ষমতা পবিত্র আমানত : অর্পিত দায়িত্ব ও নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন আমানত। মহান আল্লাহ আমানত রক্ষার প্রতি অত্যন্ত জোর তাগিদ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন, তোমরা আমানতগুলো প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দাও।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

ন্যায়বিচারের সঙ্গে শাসন পরিচালনা : ইসলামের চোখে নিজের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, নিকটাত্মীয় কিংবা শত্রুর ক্ষেত্রের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা জরুরি। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদাররা! আল্লাহর জন্য দৃঢ়ভাবে ন্যায়বিচারক সাক্ষ্যদাতা হও। কোনো সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন তোমাদের ন্যায়বিচার থেকে বিরত না করে। ন্যায়বিচার করো—এটাই তাকওয়ার সবচেয়ে নিকটবর্তী।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮)

শাসকের প্রতি শাসিতের আনুগত্য : শাসকদের ন্যায়বিচারের প্রতিদানে শাসিতের জন্য তাদের প্রতি আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদাররা! আল্লাহর আনুগত্য করো, রাসুলের আনুগত্য করো এবং তোমাদের মধ্য থেকে যারা কর্তৃত্বশীল—তাদেরও।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)

তবে অবাধ্যতা, জুলুম ও কুফরির ক্ষেত্রে শাসকের আনুগত্য বৈধ নয়। কিয়ামতের দিন অন্যায় শাসকদের অনুসারীরা আফসোস করে বলবে, ‘হায়, যদি আমরা আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসুলের আনুগত্য করতাম! আমাদের প্রভু, আমরা তো আমাদের নেতাদের ও প্রভাবশালীদের আনুগত্য করেছিলাম, আর তারা আমাদের পথভ্রষ্ট করেছিল।’

(সুরা : আহজাব, আয়াত : ৬৬-৬৭)

শুরার (পরামর্শ) ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা : আল্লাহ তাঁর প্রিয় রাসুল (সা.)-কে বলেন, ‘আপনি তাদের (সাহাবিদের) সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পরামর্শ করেন।’

(সুরা : আল ইমরান, আয়াত : ১৫৯)

আর রাসুল (সা.) ছিলেন সর্বাধিক পরামর্শকারী। তাই শুরা মুসলিম সমাজের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সংযম, আত্মরক্ষা ও যুদ্ধ : আল্লাহ মুসলমানদের ধৈর্য ধরতে বলেছেন, যতক্ষণ না প্রতিরোধের সামর্থ্য হয়। ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব ক্ষমা করো এবং উপেক্ষা করো, যতক্ষণ না আল্লাহ নিজেই নির্দেশ দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব কিছুর ওপর ক্ষমতাশালী।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১০৯)

পরবর্তী সময়ে যখন মুসলমানরা শক্তি অর্জন করল, তখন আত্মরক্ষার অনুমতি দিলেন—‘যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হচ্ছে, তাদের যুদ্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের সাহায্য করতে সক্ষম।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৩৯)

এরপর শত্রুর বিরুদ্ধে সার্বিক যুদ্ধের আদেশ দেওয়া হলো—‘আল্লাহর পথে যুদ্ধ করো তাদের সঙ্গে, যারা তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে, কিন্তু সীমা অতিক্রম কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯০)

শান্তিচুক্তি উত্তম পন্থা : মুসলিম রাষ্ট্রের স্বার্থের অনুকূলে শান্তিচুক্তি করা বৈধ, বরং উত্তম পন্থা। আল্লাহ বলেন, ‘যদি তারা শান্তির দিকে ঝুঁকে পড়ে, তাহলে তুমিও তার দিকে ঝুঁকে পড়ো এবং আল্লাহর ওপর ভরসা করো।’

(সুরা : আনফাল, আয়াত : ৬১)

হুদাইবিয়ার শান্তিচুক্তিই এর বাস্তব উদাহরণ। তবে শক্তি অর্জনের পর দুর্বলতা প্রদর্শন করা বা শত্রুর ওপর নির্ভর করা নিষিদ্ধ।

মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম নাগরিকদের মর্যাদা : মুসলিম দেশে সংখ্যালঘুরা মুসলমানের মতোই সামাজিক অধিকার ভোগ করে থাকে। সমাজে তাদের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করার কোনো সুযোগ নেই। সমাজে সংখ্যালঘুদের সামাজিক অধিকার পরিপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইসলাম বদ্ধপরিকর। আল্লাহ তাআলা অমুসলিমদের সঙ্গে সুবিচারপূর্ণ ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছেন। কোরআনে এসেছে, ‘যারা দ্বিনের ব্যাপারে তোমাদের সঙ্গে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের বাড়িঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার ও ইনসাফ (সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা) করতে আল্লাহ নিষেধ করেননি। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদের পছন্দ করেন।’

(সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে করণীয় : আল্লাহ তাআলা মানব সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বলেন, ‘যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত হয়, তবে তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও। আর যদি একটি দল অন্যটির ওপর জুলুম করে, তবে সে দলটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো যতক্ষণ না তারা আল্লাহর হুকুমে ফিরে আসে। আর যদি তারা ফিরে আসে, তবে তাদের মধ্যে ন্যায়সংগতভাবে শান্তি স্থাপন করো এবং ন্যায় বজায় রাখো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ৯)

চুরি, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের শাস্তি : আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘চোর পুরুষ হোক বা নারী—তাদের হাত কেটে ফেলো, তাদের কৃতকর্মের প্রতিফলস্বরূপ এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হিসেবে। আল্লাহ পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : মায়িদাহ, আয়াত : ৩৮)

দেশে সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের শাস্তি প্রসঙ্গে বলেন, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং দেশে অশান্তি ও বিপর্যয় সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হলো—তাদের হত্যা করা হবে অথবা ক্রুশবিদ্ধ করা হবে, অথবা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হবে, অথবা তাদের দেশান্তরিত করা হবে। এটা হলো তাদের জন্য দুনিয়ার লাঞ্ছনা, আর আখিরাতে আছে ভয়াবহ শাস্তি।’ (সুরা : মায়িদাহ, আয়াত : ৩৩)

হকদারকে হক দিয়ে দাও : যার যা হক, তা তাকে যথাসময়ে পৌঁছে দেবে। আল্লাহ বলেন, ‘...তোমরা তার ফল থেকে আহার করো, যখন তা ফলদান করে এবং ফল কাটার দিনেই তার হক দিয়ে দাও। আর অপচয় কোরো না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ১৪১)

সুতরাং ইসলামী রাজনীতি শুধু ক্ষমতার নোংরা লড়াই নয়, বরং তা ইবাদতের অংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
সর্বশেষ খবর
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর

৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা
কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা