শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

‘জায়নামাজ’ একটি ফারসি শব্দ, যার আরবি হলো মুসল্লা। নামাজের সময় মেঝেতে বিছানো বিশেষ গালিচাকে আমাদের এই অঞ্চলে জায়নামাজ বা মুসল্লা বলা হয়। যদিও নামাজ পড়ার জন্য জায়নামাজ বিছানো শর্ত নয়, তবু অনেকে ধুলাবালি থেকে সতর্ক থাকতে নামাজ পড়ার সময় জায়নামাজ ব্যবহার করে। শীতকালে টাইলস করা মসজিদগুলোতে তো নামাজের কাতারে ব্যবহৃত বড় কার্পেট বা জায়নামাজ ছাড়া নামাজ পড়া কষ্টকর।

মসজিদের মেঝেতে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে সব সময় জায়নামাজ ব্যবহৃত না হলেও বাড়িতে নামাজ ও নফল ইবাদত করার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষই জায়নামাজ ব্যবহার করে। তাই প্রত্যেক মুসলমানের ঘরেই একাধিক জায়নামাজ পাওয়া যায়। আমাদের দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা হজ/ওমরাহ থেকে ফিরে প্রিয়জনদের যেসব উপহার দেন, তার অন্যতম একটি হলো জায়নামাজ। একসময় মুসলিম শাসকদের উপহারের তালিকায়ও জায়নামাজ থাকত।

মহানবী (সা.) কি জায়নামাজ ব্যবহার

করেছেন : মহানবী (সা.) নিজেও নামাজ পড়ার সময় জায়নামাজ ব্যবহার করেছেন। তাঁর ব্যবহৃত জায়নামাজটির নাম ছিল ‘খুমরাহ’। মহানবী (সা.) নামাজ পড়ার সময় সেই জায়নামাজটি ব্যবহার করতেন। মাঝে মাঝে আয়েশা (রা.) তাঁকে নামাজের জন্য জায়নামাজ বিছিয়ে দিতেন।

আয়েশা (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.) আমাকে নির্দেশ দেন, হাত বাড়িয়ে আমাকে মসজিদ থেকে জায়নামাজটি নিয়ে দাও [যেহেতু মহানবী (সা.)-এর বসতঘর মসজিদের সঙ্গেই লাগানো ছিল]। আয়েশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, আমি ঋতুবতী অবস্থায় আছি। উত্তরে তিনি বলেন, তোমার ঋতুস্রাব তো তোমার হাতে নয়। (তিরমিজি, হাদিস : ১৩৪)
আধুনিক জায়নামাজ শিল্পের বিকাশ : ইরাক ও ইরানের আরব অঞ্চলে কার্পেটশিল্পের প্রসার ঘটে ইসলাম আগমনের বহু আগে। ইসলাম আগমনের পর কার্পেটশিল্পের সঙ্গে যুক্ত হয় জায়নামাজশিল্প।


দৃষ্টিনন্দন কার্পেট ও জায়নামাজ তৈরি হতো এ অঞ্চলে।
ইউরোপের ঘরে ঘরে মেঝেতে যখন নলখাগড়ার বিছানা মুসলিম জাহানে তখন রসায়নবিদ্যার বদৌলতে নকশা ও বুননে অনন্য রঙিন কার্পেটের ছড়াছড়ি। কার্পেট বুননে মুসলমানদের কৌশল ও শৈল্পিক জ্ঞান বিস্ময়কর উন্নতি লাভ করে। (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মুসলমানদের অবদান, পৃষ্ঠা-৩৬৩)

এ ছাড়া তুর্কি ও মিসরীয় জায়নামাজগুলো বুননে ও নকশায় বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত।

বিশ্বের সবচেয়ে দামি জায়নামাজ : ২০০৯ সালে লন্ডনের সোথবির নিলামঘরে একটি প্রাচীন জায়নামাজ বিক্রি হয়, ধারণা করা হয় এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি জায়নামাজ। গণমাধ্যমের তথ্যমতে, জায়নামাজটি ছিল ১৬-১৭ শতকের দিকের। নিলামে সেই প্রাচীন জায়নামাজটি বিক্রি হয় ২৭ লাখ ২৯ হাজার ২৫০ পাউন্ডে! যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫০ কোটি টাকার কাছাকাছি হয়।

জানা যায়, অন্তত পাঁচজন সংগ্রাহকের লড়াই শেষে এক অজ্ঞাতপরিচয় ক্রেতা এই রত্নসম গালিচাটি নিজের করে নেন। অথচ নিলামের আগে ধারণা ছিল এর দাম হবে মাত্র ৮০ হাজার থেকে সর্বোচ্চা এক লাখ ২০ হাজার পাউন্ড। কিন্তু সিল্ক ও ধাতব সুতাযুক্ত সেই বিরল জায়নামাজ যেন সব হিসাব পাল্টে দিল, দাম দাঁড়াল পূর্বাভাসের বিশ গুণেরও বেশি!

গালিচাটির গায়ে লেখা শিলালিপির ইঙ্গিত থেকে জানা যায় যে এটি শুধু এক টুকরা জায়নামাজ বা প্রাচীন শিল্পকর্ম ছিল না, বরং এটি ছিল ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। গবেষকরা ধারণা করছেন, এটি ছিল সাফাভিদ দরবার থেকে ওসমানীয় সুলতান মুরাদ তৃতীয়কে দেওয়া এক কূটনৈতিক উপহার, যা সম্ভবত ১৫৯০ সালের শান্তিচুক্তির স্মারক হিসেবে দেওয়া হয়।

সেদিন সোথবির Arts of the Islamic World নিলামে এক দিনে মোট বিক্রি হয়েছে প্রায় ৭.৯ মিলিয়ন পাউন্ডের শিল্পকর্ম। কিন্তু নিঃসন্দেহে সবার নজর কেড়েছে এই একটি জায়নামাজই। (সূত্র : ফিন্যানশিয়াল মিরর)

জায়নামাজ ব্যবহারে সতর্কতা : নামাজ শুদ্ধ বা আল্লাহর দরবারে কবুল হওয়ার জন্য জায়নামাজ শর্ত নয়। নামাজের জায়গা পবিত্র হলেই নামাজ আদায় হয়ে যায়। তাই দামি জায়নামাজ ব্যবহারের মধ্যে কোনো বিশেষ ফজিলত নেই। জায়নামাজ ব্যবহারের সময় এটা লক্ষ রাখা জরুরি যে তার চোখ-ধাঁধানো নকশাগুলো নামাজের মনোযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে কি না? কারণ মহানবী (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে নামাজ অবস্থায় মনোযোগ বিনষ্টকারী জিনিস পরিহার করার শিক্ষা দিয়েছেন।

আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) তাঁর চাদর গায়ে দিয়ে নামাজ আদায় করলেন। চাদরটি ছিল কারুকার্যখচিত। তিনি কারুকার্যের দিকে একবার তাকালেন, তারপর সালাম ফিরিয়ে বলেন, এ চাদরটি আবু জাহমের কাছে নিয়ে যাও। কারণ একটু আগে তা আমায় নামাজ থেকে অন্যমনস্ক করে দিয়েছে। আর আবু জাহমের আম্বিজানিয়্যা বা কারুকার্যবিহীন চাদর আমার জন্য নিয়ে এসো। (বুখারি, হাদিস : ৫৪০১)

এই বিভাগের আরও খবর
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা