শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৪৯, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ১৮০তম দিনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে ভাষণ দেওয়ার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা। তার এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে- অনেকেই ভাবতে শুরু করেন তার দল আওয়ামী লীগ হয়তো প্রত্যাবর্তনের চেষ্টা করছে। শুরুতে যা ছিল শেখ হাসিনার একটি সাধারণ ফেসবুক পোস্ট,  বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণরা তা কার্যত লুফে নেয়। সেইসঙ্গে ঢাকার কেন্দ্রে প্রতিবাদীদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

শেখ হাসিনা তার বক্তৃতা শুরু করার সময় ধানমন্ডি ৩২-এর ঐতিহাসিক ভবনটি, যেখানে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মুকুটহীন রাজা হিসেবে তার শেষ দিনগুলো কাটিয়েছিলেন, তার সামনে কয়েকটি বুলডোজার আনা হয়। তখন এটি কার্যত আগুনে জ্বলছিল। হলুদ বুলডোজারের বড় ধাতব ব্লেডগুলো ভবনের একের পর এক অংশ গুঁড়িয়ে দিতে শুরু করে। এই ভবন থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

ঘটনাটি অনেককে, এমনকি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার সদস্যদেরও বিস্মিত করেছে। পরদিন সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশ যখন জেগে ওঠে তখন তার ল্যান্ডস্কেপে পরিবর্তন ঘটে গেছে- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি, তা ওই রাতের ৯ ঘণ্টায় ঘটে যায়। ৩২ নম্বর রোডের ভবনটিতে ইট ও ছাই- ছাড়া আর কিছুই ছিল না। 

এরা বিক্ষুব্ধ জনতা বা ধর্মান্ধ নয়। এরা তারাই যারা দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে শেখ হাসিনা ও তার অনুগামীদের দ্বারা ভোটাধিকার বঞ্চিত হয়েছেন। তারা বাড়িটি ভাঙার সাথে সাথে করতালি ও উল্লাসে ফেটে পড়ছিলেন ও সেলফি তুলছিলেন। তাদের মধ্যে দেশের ইংরেজি-জানা মধ্যবিত্ত এবং শহুরে মানুষও ছিলেন। 

বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন- যারা হাসিনার শাসনামলে একের পর এক কারচুপির নির্বাচনের কারণে তাদের জীবনে কখনও ভোটই দিতে পারেননি। 

অবশ্য ভোটে কারচুপি করলেও মানুষের সমর্থন পেতে হাসিনা তার বাবার লিগেসি এবং দেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করেছেন। এই কাজটা তিনি এতটাই করেছেন যে- সাধারণ বাংলাদেশিরা মুজিবকে হাসিনা থেকে আলাদা ভাবতে পারেননি। উভয়ই দুঃখজনকভাবে একে অন্যের সাথে মিলে গিয়েছেন। হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে এখন ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। এই আবহে ভারত এখন পররাষ্ট্রনীতির জালে আটকে পড়েছে। ঢাকায় এখন আবেগ তুঙ্গে।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এহতেশাম হক বলেছেন, লাখ লাখ ভুক্তভোগী মানুষ তাদের নিপীড়কের প্রতীককে সম্মান করবে বলে আপনি আশা করেন? যা কিনা ইট-বালি দিয়ে তৈরি একটি বাসা মাত্র- আপনি কি আমাদের কাছ থেকে চুরি করা সম্পদ ফিরিয়ে দিতে পারবেন? আমাদের দেশবাসীর কাছ থেকে নৃশংসভাবে কেড়ে নেওয়া চোখ ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফিরিয়ে আনতে পারবেন? আজকে ভেঙে ফেলা প্রতিটি ইট ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা নিপীড়ক শাসকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। মুজিবকে গুম, অপশাসন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রতীকে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা। ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি, যাকে একসময় বাংলাদেশিদের গর্বের স্মারক হিসেবে দেখতেন, তা এখন হাসিনা নামের সমার্থক হয়ে উঠেছে।

ভারতের আওয়ামী লীগের সমস্যা
শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেল মিয়ানওয়ালিতে বন্দি ছিলেন তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর তাজউদ্দীন আহমেদসহ মোট চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়। তাজউদ্দীনের বিধবা স্ত্রী ও সোহেল তাজের মা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন করেন এবং ১৯৭৭ সালে দলটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি ধ্বংস হয়ে যাবার একদিন পরও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সোহেল তাজ কোনও সমালোচনা করেননি। কারও নাম না করে তিনি তার দলের দুঃখজনক অবস্থার জন্য ১৯৮১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শেখ হাসিনার ওপরই দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কেউ একজন এমন পরিস্থিতি তৈরি করেছে যেখানে দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দলের সুনামই আজ প্রশ্নের মুখে পড়েছে।

যতবারই মিডিয়ায় শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের খবর প্রকাশিত হয় ততবারই তার প্রতি ভারতের নিরবচ্ছিন্ন এবং অটল সমর্থনের প্রশ্নটিও সামনে এসে যায়। কয়েকদিন আগে, শেখ হাসিনা তার দলের সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন- যারা তার বিরোধিতা করেন তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দিতে। একটি অডিও ক্লিপে তাকে বলতে শোনা যায়, “তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিন।”

এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শেখ হাসিনা কোনও দালাই লামা নন যে, তিনি বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতকে নৈতিক সংকটে ফেলবেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন এবং আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশে ভারতের একমাত্র মিত্র। কিন্তু শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনর্বাসন করা এককথায় অসম্ভব, বিশেষ করে যখন সারাদেশে তার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি এখনও জনসাধারণের মনে টাটকা, সতেজ। ৩২ নম্বর রোডে মুজিবের বাড়ি ভাঙা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ। 

অবশ্য শেখ হাসিনা সেই দুর্ভাগ্যজনক বক্তৃতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার বিরোধীরা বিশৃঙ্খল অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল- বর্ষা বিপ্লবের দিকে পরিচালিত আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিতে শুরু করেছিল। কিন্তু, হাস্যকরভাবে, শেখ হাসিনা সফলভাবে তার বিরোধীদের আবার একত্রিত হওয়ার রসদ যুগিয়েছেন। এক্ষেত্রে তিনি সক্ষম হয়েছেন। যে মুহূর্তে শেখ হাসিনার ছায়া দিগন্তে আবির্ভূত হয়েছিল, নিজেদের মধ্যে সব মতবিরোধ তারা দ্রুত ভুলে গিয়েছিল। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) বেশ অস্বস্তিকর অবস্থানে ফেলেছে। ভারতকে খুশি করতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে দলটি। ভারতবিরোধী বক্তব্য না দেওয়ার ও ছড়ানোর ব্যাপারেও সতর্ক রয়েছে বিএনপি। কিন্তু দিনশেষে দলটির নেতাদের নির্বাচনের সম্মুখীন হতে হবে- আর তাই বিএনপি কতদিন তার কণ্ঠ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে।

এই মুহূর্তে ভারতকে দেশের তরুণ প্রজন্মের চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখতে হবে, যারা বছরের পর বছর ধরে শেখ হাসিনার হাতে নিজেদের মৌলিক মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন হতে দেখেছে।  হাসিনার হাতে কেবল দুটি অস্ত্র ছিল- তার বাবার উত্তরাধিকার এবং ভারতের সমর্থন। মুজিবের ঐতিহাসিক বাসা ধ্বংসকে এই আলোকে দেখা উচিত এবং বিপুলসংখ্যক জনগণের মধ্যে ভারতের বিরুদ্ধে বিরাজমান ব্যাপক ক্ষোভকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝা উচিত। নয়া দিল্লিকে অবশ্যই তার গর্ব খর্ব করতে হবে এবং বুঝতে হবে যে, এটি এমন একটি দেশের স্বৈরশাসককে নির্লজ্জভাবে সমর্থন করেছে- যার সাথে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। শুধু প্রয়োজন সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো বাস্তব বুদ্ধি। এমনকি অতীতে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল তখনও তিনি বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিজের উদ্যোগে তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

ট্রাম্পের লেনদেনের জগৎ

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বাস্তববাদী মানুষ। তিনি লেনদেনে বিশ্বাসী। যেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা যা চায় সেটাই পায়। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত বাংলাদেশ বৈশ্বিক দুই পরাশক্তি চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রাণকেন্দ্রে হিসেবে দেখে চীন। যদি কখনও দক্ষিণ চীন সাগরে নৌ-অবরোধের মুখে পড়তে হয় সে ক্ষেত্রে সমুদ্রপথে যাওয়ার জন্য বার্মা বা বাংলাদেশ অথবা উভয়েরই প্রয়োজন হবে চীনের। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলেও বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। বর্ষা বিপ্লব বাংলাদেশকে উভয় পরাশক্তির সাথে সঠিক দর কষাকষির সুযোগ করে  দিয়েছে। যেখানে ভারতের সাউথ ব্লক বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার কল্পনায় অটল বলে মনে হচ্ছে।

এদিকে চীন ঢাকায় নতুন শাসন ব্যবস্থার প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব দেখাচ্ছে। এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতকে অবশ্যই বাংলাদেশে নতুন বন্ধু তৈরি করতে হবে। সাধারণ বাংলাদেশিদের পাকিস্তানের ছায়ামূর্তি হিসেবে চিত্রিত করা ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য ভালো হতে পারে এবং পশ্চিমবঙ্গে কিছু ভোট জিততে সাহায্য করতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এই কৌশল ক্ষতিকারক হিসেবে প্রতিভাত হবে। 

বাংলাদেশের বিষয়ে চীন বরাবরের মতোই বাস্তবতা দেখিয়েছে। তবে ভারতের বাংলাদেশ নীতি ৭৭ বছর বয়সী ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে একাধিক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছেন। ভারতের এই অবাস্তববাদী নীতির প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও উদ্বেগজনক। কারণ চীনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ওপর নির্ভরশীল ওয়াশিংটন। সূত্র: দ্য প্রিন্ট

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে