শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১২, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৪৯, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ১৮০তম দিনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে ভাষণ দেওয়ার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা। তার এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে- অনেকেই ভাবতে শুরু করেন তার দল আওয়ামী লীগ হয়তো প্রত্যাবর্তনের চেষ্টা করছে। শুরুতে যা ছিল শেখ হাসিনার একটি সাধারণ ফেসবুক পোস্ট,  বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণরা তা কার্যত লুফে নেয়। সেইসঙ্গে ঢাকার কেন্দ্রে প্রতিবাদীদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

শেখ হাসিনা তার বক্তৃতা শুরু করার সময় ধানমন্ডি ৩২-এর ঐতিহাসিক ভবনটি, যেখানে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মুকুটহীন রাজা হিসেবে তার শেষ দিনগুলো কাটিয়েছিলেন, তার সামনে কয়েকটি বুলডোজার আনা হয়। তখন এটি কার্যত আগুনে জ্বলছিল। হলুদ বুলডোজারের বড় ধাতব ব্লেডগুলো ভবনের একের পর এক অংশ গুঁড়িয়ে দিতে শুরু করে। এই ভবন থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

ঘটনাটি অনেককে, এমনকি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার সদস্যদেরও বিস্মিত করেছে। পরদিন সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশ যখন জেগে ওঠে তখন তার ল্যান্ডস্কেপে পরিবর্তন ঘটে গেছে- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি, তা ওই রাতের ৯ ঘণ্টায় ঘটে যায়। ৩২ নম্বর রোডের ভবনটিতে ইট ও ছাই- ছাড়া আর কিছুই ছিল না। 

এরা বিক্ষুব্ধ জনতা বা ধর্মান্ধ নয়। এরা তারাই যারা দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে শেখ হাসিনা ও তার অনুগামীদের দ্বারা ভোটাধিকার বঞ্চিত হয়েছেন। তারা বাড়িটি ভাঙার সাথে সাথে করতালি ও উল্লাসে ফেটে পড়ছিলেন ও সেলফি তুলছিলেন। তাদের মধ্যে দেশের ইংরেজি-জানা মধ্যবিত্ত এবং শহুরে মানুষও ছিলেন। 

বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন- যারা হাসিনার শাসনামলে একের পর এক কারচুপির নির্বাচনের কারণে তাদের জীবনে কখনও ভোটই দিতে পারেননি। 

অবশ্য ভোটে কারচুপি করলেও মানুষের সমর্থন পেতে হাসিনা তার বাবার লিগেসি এবং দেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করেছেন। এই কাজটা তিনি এতটাই করেছেন যে- সাধারণ বাংলাদেশিরা মুজিবকে হাসিনা থেকে আলাদা ভাবতে পারেননি। উভয়ই দুঃখজনকভাবে একে অন্যের সাথে মিলে গিয়েছেন। হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে এখন ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। এই আবহে ভারত এখন পররাষ্ট্রনীতির জালে আটকে পড়েছে। ঢাকায় এখন আবেগ তুঙ্গে।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এহতেশাম হক বলেছেন, লাখ লাখ ভুক্তভোগী মানুষ তাদের নিপীড়কের প্রতীককে সম্মান করবে বলে আপনি আশা করেন? যা কিনা ইট-বালি দিয়ে তৈরি একটি বাসা মাত্র- আপনি কি আমাদের কাছ থেকে চুরি করা সম্পদ ফিরিয়ে দিতে পারবেন? আমাদের দেশবাসীর কাছ থেকে নৃশংসভাবে কেড়ে নেওয়া চোখ ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফিরিয়ে আনতে পারবেন? আজকে ভেঙে ফেলা প্রতিটি ইট ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা নিপীড়ক শাসকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। মুজিবকে গুম, অপশাসন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রতীকে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা। ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি, যাকে একসময় বাংলাদেশিদের গর্বের স্মারক হিসেবে দেখতেন, তা এখন হাসিনা নামের সমার্থক হয়ে উঠেছে।

ভারতের আওয়ামী লীগের সমস্যা
শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেল মিয়ানওয়ালিতে বন্দি ছিলেন তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর তাজউদ্দীন আহমেদসহ মোট চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়। তাজউদ্দীনের বিধবা স্ত্রী ও সোহেল তাজের মা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন করেন এবং ১৯৭৭ সালে দলটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি ধ্বংস হয়ে যাবার একদিন পরও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সোহেল তাজ কোনও সমালোচনা করেননি। কারও নাম না করে তিনি তার দলের দুঃখজনক অবস্থার জন্য ১৯৮১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শেখ হাসিনার ওপরই দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কেউ একজন এমন পরিস্থিতি তৈরি করেছে যেখানে দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দলের সুনামই আজ প্রশ্নের মুখে পড়েছে।

যতবারই মিডিয়ায় শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের খবর প্রকাশিত হয় ততবারই তার প্রতি ভারতের নিরবচ্ছিন্ন এবং অটল সমর্থনের প্রশ্নটিও সামনে এসে যায়। কয়েকদিন আগে, শেখ হাসিনা তার দলের সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন- যারা তার বিরোধিতা করেন তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দিতে। একটি অডিও ক্লিপে তাকে বলতে শোনা যায়, “তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিন।”

এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শেখ হাসিনা কোনও দালাই লামা নন যে, তিনি বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতকে নৈতিক সংকটে ফেলবেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন এবং আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশে ভারতের একমাত্র মিত্র। কিন্তু শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনর্বাসন করা এককথায় অসম্ভব, বিশেষ করে যখন সারাদেশে তার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি এখনও জনসাধারণের মনে টাটকা, সতেজ। ৩২ নম্বর রোডে মুজিবের বাড়ি ভাঙা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ। 

অবশ্য শেখ হাসিনা সেই দুর্ভাগ্যজনক বক্তৃতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার বিরোধীরা বিশৃঙ্খল অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল- বর্ষা বিপ্লবের দিকে পরিচালিত আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিতে শুরু করেছিল। কিন্তু, হাস্যকরভাবে, শেখ হাসিনা সফলভাবে তার বিরোধীদের আবার একত্রিত হওয়ার রসদ যুগিয়েছেন। এক্ষেত্রে তিনি সক্ষম হয়েছেন। যে মুহূর্তে শেখ হাসিনার ছায়া দিগন্তে আবির্ভূত হয়েছিল, নিজেদের মধ্যে সব মতবিরোধ তারা দ্রুত ভুলে গিয়েছিল। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) বেশ অস্বস্তিকর অবস্থানে ফেলেছে। ভারতকে খুশি করতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে দলটি। ভারতবিরোধী বক্তব্য না দেওয়ার ও ছড়ানোর ব্যাপারেও সতর্ক রয়েছে বিএনপি। কিন্তু দিনশেষে দলটির নেতাদের নির্বাচনের সম্মুখীন হতে হবে- আর তাই বিএনপি কতদিন তার কণ্ঠ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে।

এই মুহূর্তে ভারতকে দেশের তরুণ প্রজন্মের চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখতে হবে, যারা বছরের পর বছর ধরে শেখ হাসিনার হাতে নিজেদের মৌলিক মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন হতে দেখেছে।  হাসিনার হাতে কেবল দুটি অস্ত্র ছিল- তার বাবার উত্তরাধিকার এবং ভারতের সমর্থন। মুজিবের ঐতিহাসিক বাসা ধ্বংসকে এই আলোকে দেখা উচিত এবং বিপুলসংখ্যক জনগণের মধ্যে ভারতের বিরুদ্ধে বিরাজমান ব্যাপক ক্ষোভকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝা উচিত। নয়া দিল্লিকে অবশ্যই তার গর্ব খর্ব করতে হবে এবং বুঝতে হবে যে, এটি এমন একটি দেশের স্বৈরশাসককে নির্লজ্জভাবে সমর্থন করেছে- যার সাথে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। শুধু প্রয়োজন সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো বাস্তব বুদ্ধি। এমনকি অতীতে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল তখনও তিনি বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিজের উদ্যোগে তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

ট্রাম্পের লেনদেনের জগৎ

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বাস্তববাদী মানুষ। তিনি লেনদেনে বিশ্বাসী। যেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা যা চায় সেটাই পায়। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত বাংলাদেশ বৈশ্বিক দুই পরাশক্তি চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রাণকেন্দ্রে হিসেবে দেখে চীন। যদি কখনও দক্ষিণ চীন সাগরে নৌ-অবরোধের মুখে পড়তে হয় সে ক্ষেত্রে সমুদ্রপথে যাওয়ার জন্য বার্মা বা বাংলাদেশ অথবা উভয়েরই প্রয়োজন হবে চীনের। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলেও বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। বর্ষা বিপ্লব বাংলাদেশকে উভয় পরাশক্তির সাথে সঠিক দর কষাকষির সুযোগ করে  দিয়েছে। যেখানে ভারতের সাউথ ব্লক বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার কল্পনায় অটল বলে মনে হচ্ছে।

এদিকে চীন ঢাকায় নতুন শাসন ব্যবস্থার প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব দেখাচ্ছে। এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতকে অবশ্যই বাংলাদেশে নতুন বন্ধু তৈরি করতে হবে। সাধারণ বাংলাদেশিদের পাকিস্তানের ছায়ামূর্তি হিসেবে চিত্রিত করা ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য ভালো হতে পারে এবং পশ্চিমবঙ্গে কিছু ভোট জিততে সাহায্য করতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এই কৌশল ক্ষতিকারক হিসেবে প্রতিভাত হবে। 

বাংলাদেশের বিষয়ে চীন বরাবরের মতোই বাস্তবতা দেখিয়েছে। তবে ভারতের বাংলাদেশ নীতি ৭৭ বছর বয়সী ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে একাধিক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছেন। ভারতের এই অবাস্তববাদী নীতির প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও উদ্বেগজনক। কারণ চীনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ওপর নির্ভরশীল ওয়াশিংটন। সূত্র: দ্য প্রিন্ট

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
প্রেসিডেন্ট কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে হাজার হাজার পৃষ্ঠার গোপন নথি প্রকাশ
প্রেসিডেন্ট কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে হাজার হাজার পৃষ্ঠার গোপন নথি প্রকাশ
যুদ্ধবিরতি নয়, ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা বন্ধে সম্মতি রাশিয়ার
যুদ্ধবিরতি নয়, ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা বন্ধে সম্মতি রাশিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ব্রাজিলে বাদুড়ের শরীরে মিলল নতুন করোনাভাইরাস
ব্রাজিলে বাদুড়ের শরীরে মিলল নতুন করোনাভাইরাস
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ মহাসচিব
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ মহাসচিব
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত
ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে উদ্বোধন হলো ন্যায্যমূল্যের ‘জনতার বাজার’
মোহাম্মদপুরে উদ্বোধন হলো ন্যায্যমূল্যের ‘জনতার বাজার’

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিরোজপুরে মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পিরোজপুরে মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২
টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২
প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’
সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন
নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা
ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল
নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম
রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি
ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ
সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’
নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক
অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও
বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার
আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার
এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ
দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ
টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি
আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের
গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ
২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!
হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের
স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?
মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?
বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন
নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী
আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই
কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক
নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি
ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়
এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা খেলবেন খেলাবেন
হামজা খেলবেন খেলাবেন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শূন্য কয়েক লাখ পদ
শূন্য কয়েক লাখ পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে
তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস
সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম
কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী
সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন
পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য
ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য

মাঠে ময়দানে

চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ
চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’
ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

মুস্তাকিম ৪০৪*
মুস্তাকিম ৪০৪*

মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়
জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

শোবিজ

শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া
কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া

শোবিজ

পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি
সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি

শোবিজ

আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার
আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে