শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৪, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১৬:০৪, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

গাজা শান্তি পরিকল্পনা মেনে নেওয়ার জন্য হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাস তার প্রস্তাবিত গাজা শান্তিচুক্তি গ্রহণ না করলে তাদেরকে কঠোর পরিণতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে কয়েক দিনের মধ্যেই। 

ভার্জিনিয়ার কোয়ান্টিকোতে মার্কিন জেনারেল ও অ্যাডমিরালদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে ট্রাম্প জানান, আমাদের কেবল একটি স্বাক্ষর দরকার, আর যদি তারা স্বাক্ষর না করে তবে সেই স্বাক্ষরের মূল্য নরকে দিতে হবে। আমি আশা করি তারা নিজেদের মঙ্গলের জন্য স্বাক্ষর করবে এবং সত্যিই কিছু মহান সৃষ্টি করবে। এর আগে সাংবাদিকদের তিনি জানান, প্রস্তাবিত চুক্তির জবাব দিতে হামাসকে ‘তিন বা চার দিন’ সময় দিচ্ছেন তিনি।

গাজা শান্তি পরিকল্পনায় ট্রাম্পের উপস্থাপিত ২০ দফা প্রস্তাবে রয়েছে-

১. গাজা হবে একটি উগ্রপন্থা ও সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল, যা তার প্রতিবেশীদের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করবে না।

২. এরইমধ্যে চরম কষ্ট সহ্য করা গাজাবাসীর জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে গাজাকে পুনর্গঠন করা হবে।
 
৩. উভয় পক্ষ যদি এ প্রস্তাবে সম্মত হয়, তবে যুদ্ধ সঙ্গে সঙ্গে শেষ হবে। ইসরায়েলি সেনারা বন্দি বিনিময়ের প্রস্তুতির জন্য একটি নির্ধারিত সীমারেখায় সরে যাবে। এ সময়ে বিমান ও কামানের গোলাবর্ষণসহ সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম তাৎক্ষণিকভাবে স্থগিত থাকবে এবং শর্ত পূরণ না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধের সব ফ্রন্টলাইন স্থবির থাকবে।

৪. ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্মতির পর থেকে হামাসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে।

৫. সব জিম্মিকে ফিরিয়ে দেয়ার পর ইসরায়েল ২৫০ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দি এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর আটক ১৭০০ জন গাজাবাসীকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে ওই সময়ে আটক সব নারী ও শিশুও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়া যদি কোনো ইসরায়েলি জিম্মির দেহাবশেষ মুক্তি দেয়া হয়, তবে তার বিনিময়ে ইসরায়েল ১৫ জন মৃত গাজাবাসীর দেহাবশেষ হস্তান্তর করবে।

৬. সব জিম্মিকে মুক্তি দেয়ার পর, যেসব হামাস সদস্য শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান মেনে নেবে এবং অস্ত্র সমর্পণ করার প্রতিশ্রুতি দেবে, তাদের সাধারণ ক্ষমা করা হবে। এ ছাড়া হামাসের যেসব সদস্য গাজা ছেড়ে যেতে ইচ্ছুক, তাদের গন্তব্য দেশগুলোতে নিরাপদে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে।

৭. চুক্তি গৃহীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাজা উপত্যকায় পূর্ণ মাত্রায় মানবিক সাহায্য পাঠানো হবে। এই ত্রাণের পরিমাণ কমপক্ষে ২৫ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তিতে উল্লিখিত মানবিক সহায়তার সমতুল্য হবে। এর মধ্যে থাকবে অবকাঠামো (জল, বিদ্যুৎ, পয়ঃনিষ্কাশন) পুনরুদ্ধার, হাসপাতাল ও বেকারিগুলোর সংস্কার এবং ধ্বংসস্তূপ সরানো ও সড়ক খুলে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির প্রবেশ।

৮. এই ত্রাণ বিতরণ হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তত্ত্বাবধানে। এ ছাড়া ১৯ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তির প্রক্রিয়া মেনে রাফা ক্রসিং উভয় দিকে খুলে দেয়া হবে।

৯. প্রস্তাব অনুযায়ী গাজাকে একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনের অধীন আনা হবে। এই প্রশাসন পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে একটি টেকনোক্র্যাটিক ও রাজনীতি-বিবর্জিত ফিলিস্তিনি কমিটি, যা গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা এবং পৌরসভার কাজ দেখভাল করবে।

১০. শান্তি প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজা উপত্যকা পরিচালনার জন্য একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনব্যবস্থা চালু করা হবে। এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। যার কাজ হবে গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা ও পৌরসভার কাজ দেখাশোনা করা।

এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। তাদের তত্ত্বাবধান করবে একটি নতুন আন্তর্জাতিক ট্রানজিশনাল সংস্থা, যার নাম ‘বোর্ড অব পিস’। এই বোর্ডের প্রধান ও সভাপতি হবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারসহ আরও সদস্য ও রাষ্ট্রপ্রধানদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে।

এই সংস্থাটি গাজার পুনর্গঠনের কাঠামো তৈরি এবং অর্থায়ন পরিচালনার মূল দায়িত্ব নেবে। যতক্ষণ-না ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (PA) তাদের প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে (যেমন ট্রাম্পের ২০২০ সালের পরিকল্পনা ও সৌদি-ফরাসি প্রস্তাবে প্রস্তাবিত) নিরাপদে গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিরে নিতে সক্ষম হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই বোর্ড সক্রিয় থাকবে। এর প্রধান লক্ষ্য হলো আধুনিক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে এমন একটি দক্ষ ও কার্যকর শাসন প্রতিষ্ঠা করা যা গাজাবাসীর সেবা নিশ্চিত করবে এবং বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক হবে।

১১. মধ্যপ্রাচ্যের সেরা বিশেষজ্ঞদের দিয়ে ট্রাম্প গাজার পুনর্গঠনে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তৈরি করবেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক কাঠামোকে এমনভাবে সাজানো, যাতে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর তৈরি করা সুচিন্তিত ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্রস্তাবগুলো সহজেই আকৃষ্ট করা যায় এবং তা বাস্তবায়িত করা যায়। এই বিনিয়োগগুলো গাজার ভবিষ্যতের জন্য কর্মসংস্থান, সুযোগ এবং আশা সৃষ্টি করবে।

১২. এই পরিকল্পনার আওতায় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য আকর্ষণের জন্য বিশেষ শুল্ক সুবিধা ও অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশাধিকার দিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করা হবে।

১৩. এ পরিকল্পনায় কাউকেই গাজা ছাড়তে বাধ্য করা হবে না। যারা গাজা ত্যাগ করতে চাইবে, তারা যেমন স্বাধীনভাবে তা করতে পারবে, তেমনি তাদের ফিরে আসারও পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে। কর্তৃপক্ষ গাজার মানুষকে থেকে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করবে এবং তাদের একটি উন্নত গাজা গড়ার সুযোগ দেবে।

১৪. শান্তি চুক্তি কার্যকর হলে, হামাস ও অন্যান্য কোনো সামরিক গোষ্ঠী গাজার প্রশাসনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আর কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। প্রস্তাবে গাজার পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর অংশ হিসেবে : টানেল, অস্ত্র উৎপাদন কেন্দ্রসহ সমস্ত সামরিক ও সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস করা হবে এবং ভবিষ্যতে তা পুনর্নির্মাণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের তত্ত্বাবধানে গাজার নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া চলবে, যেখানে একটি সম্মত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্ত অস্ত্র স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে। এই বিশাল প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিতে একটি আন্তর্জাতিক অর্থায়নে পরিচালিত 'অস্ত্র কেনা ও পুনর্বাসন' (buy back and reintegration) কর্মসূচি থাকবে। এই চুক্তির মাধ্যমে ‘নতুন গাজা’ সম্পূর্ণরূপে একটি সমৃদ্ধ অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং এর প্রতিবেশীদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবে।

১৫. আঞ্চলিক দেশগুলো গ্যারান্টি দেবে যে হামাস চুক্তি মানছে এবং গাজা আর কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে না।

১৬. গাজায় অভ্যন্তরীণ ও সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক ও আরব অংশীদারদের সহায়তায় ISF গঠন করা হবে, যা ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেবে এবং পুনর্গঠনের জন্য পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করবে।

১৭. ইসরায়েল গাজাকে দখল করবে না। ISF স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করলে, IDF ধাপে ধাপে প্রত্যাহার করবে, তবে নতুন করে সন্ত্রাসী ঝুঁকি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তে একটি নিরাপত্তা বেষ্টনী বজায় থাকবে।

১৮. যদি হামাস এই প্রস্তাব গ্রহণে দেরি করে বা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে, তবুও এই পরিকল্পনা থেমে থাকবে না। সেক্ষেত্রে উল্লিখিত বর্ধিত ত্রাণ কার্যক্রমসহ সমস্ত প্রক্রিয়া ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (IDF) কাছ থেকে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (ISF) হাতে আসা সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চলগুলোতে কার্যকর করা হবে।

১৯. ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর লক্ষ্যে একটি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সহনশীলতা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মূল্যবোধের ওপর জোর দেয়া হবে এবং শান্তি থেকে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো তুলে ধরা হবে।

২০. গাজার পুনর্গঠন ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সফল সংস্কারের মাধ্যমেই অবশেষে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের পথ তৈরি হতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/এএম
 

এই বিভাগের আরও খবর
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
সর্বশেষ খবর
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে