শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৪, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১৬:০৪, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

গাজা শান্তি পরিকল্পনা মেনে নেওয়ার জন্য হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাস তার প্রস্তাবিত গাজা শান্তিচুক্তি গ্রহণ না করলে তাদেরকে কঠোর পরিণতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে কয়েক দিনের মধ্যেই। 

ভার্জিনিয়ার কোয়ান্টিকোতে মার্কিন জেনারেল ও অ্যাডমিরালদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে ট্রাম্প জানান, আমাদের কেবল একটি স্বাক্ষর দরকার, আর যদি তারা স্বাক্ষর না করে তবে সেই স্বাক্ষরের মূল্য নরকে দিতে হবে। আমি আশা করি তারা নিজেদের মঙ্গলের জন্য স্বাক্ষর করবে এবং সত্যিই কিছু মহান সৃষ্টি করবে। এর আগে সাংবাদিকদের তিনি জানান, প্রস্তাবিত চুক্তির জবাব দিতে হামাসকে ‘তিন বা চার দিন’ সময় দিচ্ছেন তিনি।

গাজা শান্তি পরিকল্পনায় ট্রাম্পের উপস্থাপিত ২০ দফা প্রস্তাবে রয়েছে-

১. গাজা হবে একটি উগ্রপন্থা ও সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল, যা তার প্রতিবেশীদের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করবে না।

২. এরইমধ্যে চরম কষ্ট সহ্য করা গাজাবাসীর জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে গাজাকে পুনর্গঠন করা হবে।
 
৩. উভয় পক্ষ যদি এ প্রস্তাবে সম্মত হয়, তবে যুদ্ধ সঙ্গে সঙ্গে শেষ হবে। ইসরায়েলি সেনারা বন্দি বিনিময়ের প্রস্তুতির জন্য একটি নির্ধারিত সীমারেখায় সরে যাবে। এ সময়ে বিমান ও কামানের গোলাবর্ষণসহ সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম তাৎক্ষণিকভাবে স্থগিত থাকবে এবং শর্ত পূরণ না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধের সব ফ্রন্টলাইন স্থবির থাকবে।

৪. ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্মতির পর থেকে হামাসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে।

৫. সব জিম্মিকে ফিরিয়ে দেয়ার পর ইসরায়েল ২৫০ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দি এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর আটক ১৭০০ জন গাজাবাসীকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে ওই সময়ে আটক সব নারী ও শিশুও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়া যদি কোনো ইসরায়েলি জিম্মির দেহাবশেষ মুক্তি দেয়া হয়, তবে তার বিনিময়ে ইসরায়েল ১৫ জন মৃত গাজাবাসীর দেহাবশেষ হস্তান্তর করবে।

৬. সব জিম্মিকে মুক্তি দেয়ার পর, যেসব হামাস সদস্য শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান মেনে নেবে এবং অস্ত্র সমর্পণ করার প্রতিশ্রুতি দেবে, তাদের সাধারণ ক্ষমা করা হবে। এ ছাড়া হামাসের যেসব সদস্য গাজা ছেড়ে যেতে ইচ্ছুক, তাদের গন্তব্য দেশগুলোতে নিরাপদে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে।

৭. চুক্তি গৃহীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাজা উপত্যকায় পূর্ণ মাত্রায় মানবিক সাহায্য পাঠানো হবে। এই ত্রাণের পরিমাণ কমপক্ষে ২৫ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তিতে উল্লিখিত মানবিক সহায়তার সমতুল্য হবে। এর মধ্যে থাকবে অবকাঠামো (জল, বিদ্যুৎ, পয়ঃনিষ্কাশন) পুনরুদ্ধার, হাসপাতাল ও বেকারিগুলোর সংস্কার এবং ধ্বংসস্তূপ সরানো ও সড়ক খুলে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির প্রবেশ।

৮. এই ত্রাণ বিতরণ হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তত্ত্বাবধানে। এ ছাড়া ১৯ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তির প্রক্রিয়া মেনে রাফা ক্রসিং উভয় দিকে খুলে দেয়া হবে।

৯. প্রস্তাব অনুযায়ী গাজাকে একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনের অধীন আনা হবে। এই প্রশাসন পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে একটি টেকনোক্র্যাটিক ও রাজনীতি-বিবর্জিত ফিলিস্তিনি কমিটি, যা গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা এবং পৌরসভার কাজ দেখভাল করবে।

১০. শান্তি প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজা উপত্যকা পরিচালনার জন্য একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনব্যবস্থা চালু করা হবে। এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। যার কাজ হবে গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা ও পৌরসভার কাজ দেখাশোনা করা।

এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। তাদের তত্ত্বাবধান করবে একটি নতুন আন্তর্জাতিক ট্রানজিশনাল সংস্থা, যার নাম ‘বোর্ড অব পিস’। এই বোর্ডের প্রধান ও সভাপতি হবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারসহ আরও সদস্য ও রাষ্ট্রপ্রধানদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে।

এই সংস্থাটি গাজার পুনর্গঠনের কাঠামো তৈরি এবং অর্থায়ন পরিচালনার মূল দায়িত্ব নেবে। যতক্ষণ-না ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (PA) তাদের প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে (যেমন ট্রাম্পের ২০২০ সালের পরিকল্পনা ও সৌদি-ফরাসি প্রস্তাবে প্রস্তাবিত) নিরাপদে গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিরে নিতে সক্ষম হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই বোর্ড সক্রিয় থাকবে। এর প্রধান লক্ষ্য হলো আধুনিক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে এমন একটি দক্ষ ও কার্যকর শাসন প্রতিষ্ঠা করা যা গাজাবাসীর সেবা নিশ্চিত করবে এবং বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক হবে।

১১. মধ্যপ্রাচ্যের সেরা বিশেষজ্ঞদের দিয়ে ট্রাম্প গাজার পুনর্গঠনে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তৈরি করবেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক কাঠামোকে এমনভাবে সাজানো, যাতে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর তৈরি করা সুচিন্তিত ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্রস্তাবগুলো সহজেই আকৃষ্ট করা যায় এবং তা বাস্তবায়িত করা যায়। এই বিনিয়োগগুলো গাজার ভবিষ্যতের জন্য কর্মসংস্থান, সুযোগ এবং আশা সৃষ্টি করবে।

১২. এই পরিকল্পনার আওতায় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য আকর্ষণের জন্য বিশেষ শুল্ক সুবিধা ও অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশাধিকার দিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করা হবে।

১৩. এ পরিকল্পনায় কাউকেই গাজা ছাড়তে বাধ্য করা হবে না। যারা গাজা ত্যাগ করতে চাইবে, তারা যেমন স্বাধীনভাবে তা করতে পারবে, তেমনি তাদের ফিরে আসারও পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে। কর্তৃপক্ষ গাজার মানুষকে থেকে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করবে এবং তাদের একটি উন্নত গাজা গড়ার সুযোগ দেবে।

১৪. শান্তি চুক্তি কার্যকর হলে, হামাস ও অন্যান্য কোনো সামরিক গোষ্ঠী গাজার প্রশাসনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আর কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। প্রস্তাবে গাজার পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর অংশ হিসেবে : টানেল, অস্ত্র উৎপাদন কেন্দ্রসহ সমস্ত সামরিক ও সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস করা হবে এবং ভবিষ্যতে তা পুনর্নির্মাণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের তত্ত্বাবধানে গাজার নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া চলবে, যেখানে একটি সম্মত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্ত অস্ত্র স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে। এই বিশাল প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিতে একটি আন্তর্জাতিক অর্থায়নে পরিচালিত 'অস্ত্র কেনা ও পুনর্বাসন' (buy back and reintegration) কর্মসূচি থাকবে। এই চুক্তির মাধ্যমে ‘নতুন গাজা’ সম্পূর্ণরূপে একটি সমৃদ্ধ অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং এর প্রতিবেশীদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবে।

১৫. আঞ্চলিক দেশগুলো গ্যারান্টি দেবে যে হামাস চুক্তি মানছে এবং গাজা আর কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে না।

১৬. গাজায় অভ্যন্তরীণ ও সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক ও আরব অংশীদারদের সহায়তায় ISF গঠন করা হবে, যা ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেবে এবং পুনর্গঠনের জন্য পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করবে।

১৭. ইসরায়েল গাজাকে দখল করবে না। ISF স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করলে, IDF ধাপে ধাপে প্রত্যাহার করবে, তবে নতুন করে সন্ত্রাসী ঝুঁকি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তে একটি নিরাপত্তা বেষ্টনী বজায় থাকবে।

১৮. যদি হামাস এই প্রস্তাব গ্রহণে দেরি করে বা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে, তবুও এই পরিকল্পনা থেমে থাকবে না। সেক্ষেত্রে উল্লিখিত বর্ধিত ত্রাণ কার্যক্রমসহ সমস্ত প্রক্রিয়া ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (IDF) কাছ থেকে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (ISF) হাতে আসা সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চলগুলোতে কার্যকর করা হবে।

১৯. ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর লক্ষ্যে একটি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সহনশীলতা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মূল্যবোধের ওপর জোর দেয়া হবে এবং শান্তি থেকে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো তুলে ধরা হবে।

২০. গাজার পুনর্গঠন ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সফল সংস্কারের মাধ্যমেই অবশেষে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের পথ তৈরি হতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/এএম
 

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
ফিলিপাইনে ভূমিকম্প; নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
ফিলিপাইনে ভূমিকম্প; নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
সর্বশেষ খবর
রংপুরে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
রংপুরে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

র‍্যাংকিংয়ে সাইফের বড় লাফ, উন্নতি রিশাদেরও
র‍্যাংকিংয়ে সাইফের বড় লাফ, উন্নতি রিশাদেরও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া
টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'
'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়
বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে
দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি
আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না
ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর
ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়
শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ
বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া
কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর
এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি
অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা