১৫ জন অপরাধীর প্রাণদণ্ড খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সরকার প্রাণভিক্ষার আবেদনে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করাতেই সাজা বদল হয়েছে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সঙ্গী। ২০০৪ সালে তারা প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছিলেন। নয় বছর পর গত বছর তাদের আবেদন খারিজ হয়। সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির আবেদনকে এতদিন ঝুলিয়ে রাখা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করতে হয়। নইলে আর প্রাণদণ্ড দেওয়া যায় না। আবেদন চলাকালীন কোনো অপরাধী মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেও প্রাণদণ্ড কার্যকর করা যাবে না। জি নিউজ।
শিরোনাম
- ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
- বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
- নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
- নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি
- জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
- কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
- চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
- ‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
- শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
- আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
- নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
- মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
- ‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
- পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
- কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ