পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিলেন লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল-সাররাজ। তিনিই আন্তর্জাতিক মণ্ডলে স্বীকৃত লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী। সাররাজ জানিয়ে দিলেন, অক্টোবরের শেষে নতুন সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে চান। তবে তিনি শুধু বিক্ষোভের জন্য পদত্যাগ করছেন না। তিনি পদত্যাগ করছেন দেশের বিবদমান বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের পথ তৈরি করতে। গোষ্ঠীগুলো ১৮ মাসের মধ্যে ভোট করে নতুন সরকার গঠন করা নিয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছে। ২০১১ সালে সেনাশাসক গাদ্দাফির শাসন শেষ হওয়ার পর পূর্ব ও পশ্চিম লিবিয়ায় আলাদা প্রতিদ্বন্দ্বী সরকার ক্ষমতায় আসে। সাররাজ ছিলেন ত্রিপোলি-ভিত্তিক সরকারের প্রধান এবং জাতিসংঘ তার সরকারের পেছনে ছিল।
শিরোনাম
- লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
- হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
- মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
- অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
- রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
- ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
- মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
- নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
- আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
- তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
- রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
- রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
- কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
- ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
- লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
- ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
- ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
- জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ