শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫২, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

সাহাবায়ে কিরামের প্রতি ভালোবাসা

মুফতি এহসানুল হক জিলানী : পেশ ইমাম
অনলাইন ভার্সন
সাহাবায়ে কিরামের প্রতি ভালোবাসা

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যিনি ইমানের সঙ্গে দেখেছেন এবং ইমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি সাহাবি। সাহাবি শব্দটি এসেছে ‘সুহবত’ থেকে। যার অর্থ সঙ্গলাভ করা। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গ পেয়ে ধন্য হয়েছে যে কাফেলা, ইতিহাসে তাঁরাই সাহাবায়ে কিরাম। সাহাবির প্রকৃত সংখ্যা সুনির্দিষ্টভাবে ইতিহাসে পাওয়া না গেলেও বিজ্ঞ আলেমদের ভাষ্যমতে তাঁরা ছিলেন লক্ষাধিক। আল্লাহতায়ালা তাঁদের বিশ্বনবীর সঙ্গী হওয়ার জন্য নির্বাচিত করেছেন। সাহাবায়ে কিরামের প্রতি ভালোবাসা ইমানের অংশ। তাঁদের সমালোচনা করা মারাত্মক গোনাহ ও আল্লাহর লানতের শিকার হওয়ার কারণ। একজন মুসলমানের ইমান ও আখেরাত বরবাদ হওয়ার জন্য সাহাবায়ে কিরামের সমালোচনায় লিপ্ত হওয়াই যথেষ্ট। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ ব্যাপারে উম্মতকে অত্যন্ত কঠোরভাবে সতর্ক করে গেছেন।

তিনি বলেন, ‘আল্লাহকে ভয় কর, আল্লাহকে ভয় কর আমার সাহাবিদের ব্যাপারে। আমার পর তাদের নিন্দা ও সমালোচনার পাত্র বানিও না। যে ব্যক্তি তাদের ভালোবাসে, সে আমার ভালোবাসার কারণে তাদের ভালোবাসে এবং যে ব্যক্তি তাদের প্রতি বিদ্বেষ রাখে সে আমার প্রতি বিদ্বেষের কারণে তাদের প্রতি বিদ্বেষ রাখে। যে তাদের কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দেয় এবং যে আমাকে কষ্ট দেয় সে আল্লাহকে কষ্ট দেয়। আর যে আল্লাহকে কষ্ট দেয় তাকে অচিরেই আল্লাহতায়ালা আজাবে গ্রেফতার করবেন।’ তিরমিজি। তিনি আরও বলেন, ‘যাদেরকে তোমরা আমার সাহাবিদের সমালোচনা করতে দেখ, তাদেরকে বলে দাও, তোমাদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ।’ তিরমিজি।

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন, ‘মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথীরা ছিলেন এই উম্মতের শ্রেষ্ঠ জামাত। অন্তরের পবিত্রতায়, ইলমের গভীরতায় এবং আড়ম্বরহীনতায় তাঁরা ছিলেন সর্বোত্তম। আল্লাহ তাঁদের স্বীয় পয়গম্বরের সঙ্গলাভ ও দীন প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত মনোনীত করেছেন। সুতরাং তোমরা তাঁদের শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করে নাও এবং তাঁদের আখলাক ও আদর্শ অনুসরণ কর। কেননা তাঁরা ছিলেন সরল পথের পথিক।’ মিশকাত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পুণ্য সান্নিধ্যের বরকতে সাহাবায়ে কিরাম ছিলেন নফস ও প্রবৃত্তির সবরকম মলিনতা থেকে পবিত্র। মানুষের মুক্তি ও মানবতার কল্যাণে তাঁরা ছিলেন সদা উৎসর্গিত। ইকামতে দীন তথা পথহারা মানব কাফেলাকে আল্লাহর পথে ফিরিয়ে আনা এবং স্রষ্টার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়াই ছিল তাঁদের জীবনের চরম ও পরম লক্ষ্য। এজন্য যে সীমাহীন ত্যাগ ও কোরবানি তাঁরা দিয়েছেন এবং যে অবর্ণনীয় নিপীড়ন ও নির্যাতন তাঁরা সয়েছেন পৃথিবীর অন্য কোনো ধর্মের ইতিহাসে তার নজির নেই। যখন সব দিকে ছিল শিরক ও কুফরির ভয়ঙ্কর অন্ধকার, ছিল অধর্ম ও পাশবিকতার জয়জয়কার; মানবতার সেই চরম দুর্দিনে সাহাবিদের এ ক্ষুদ্র কাফেলাই রুখে দাঁড়িয়েছিল পৃথিবীর সব তাগুতি শক্তির বিরুদ্ধে। বদর, উহুদ, খন্দক, ইয়ারমুক, কাদেসিয়ায় তাঁদের বুকের তাজা খুনে লেখা হয়েছিল ইসলামের বিজয়গাথা। তাই তো মহান আল্লাহ আল কোরআনের বেশ কয়েক স্থানে তাঁদের প্রতি নিজের সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট, তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট।’ এ আয়াত দ্বারা সব সাহাবি জান্নাতি হওয়া প্রমাণিত হয়। মুহাম্মদ বিন কাব কুরজিকে জিজ্ঞাসা করা হলো, সাহাবিদের ব্যাপারে আপনার মতামত কী? তিনি বললেন, তাঁরা সবাই জান্নাতি। তার কাছে প্রমাণ চাওয়া হলে তিনি বললেন, কোরআনের ওই আয়াত যাতে আল্লাহ তাঁদের সবার ওপর সন্তুষ্টির ঘোষণা দিয়েছেন। তাফসিরে মা’আরেফুল কোরআন। সূরা হাদিদে ইরশাদ হচ্ছে, ‘আল্লাহ তাদের প্রত্যেককে জান্নাতের ওয়াদা দিয়েছেন।’ জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আমি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে মুসলমান আমার দর্শন লাভ করেছে, জাহান্নামের অগ্নি তাকে স্পর্শ করবে না।’ তিরমিজি। সাহাবায়ে কিরামের ফজিলত ও মর্যাদা সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে। সামগ্রিকভাবে সাহাবায়ে কিরামের অশেষ মর্যাদা ঘোষণার পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ে, গোত্রকেন্দ্রিক ও বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণের ভিত্তিতে বিশেষ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ ও তাঁর রসুল। সাহাবিদের পরে তাবেয়ি থেকে নিয়ে এখন পর্যন্ত যত অলি, বুজুর্গ পৃথিবীতে এসেছেন এবং কিয়ামত পর্যন্ত মানুষ আসবে কেউই একজন সাধারণ সাহাবির সমতুল্য হতে পারবে না। এ মর্মে ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘তোমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবিদের গালি দিও না। কেননা এক মুহূর্তের জন্য যিনি রসুলের সুহবতে ধন্য হয়েছেন তাঁর আমল তোমাদের সারা জীবনের আমল থেকে শ্রেষ্ঠ।’ ইবনে মাজাহ।

প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাতে গড়া সাহাবায়ে কিরাম দীন ও ইমানের মহান দাওয়াত নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিলেন পৃথিবীর দিকে দিকে। তাঁদের মহান ত্যাগ ও কোরবানির বদৌলতে আমরা দীন পেয়েছি। পেয়েছি আল্লাহর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মনোনীত দীন ইসলাম। তাই আমাদের ওপর তাঁদের ইহসান, অনুগ্রহ অপরিসীম। তাই তাঁদের প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা আমাদের ইমানি দায়িত্ব। আর এ ভালোবাসার দাবি হলো, আমরা তাঁদের নাম শুনে ‘রাদি আল্লাহু আনহু’ (আল্লাহ তাঁদের ওপর সন্তুষ্ট হন) পড়ব। তাঁদের ইমানের ক্ষেত্রে মাপকাঠি বলে বিশ্বাস করব। সব সাহাবিকে সম্মানের নজরে দেখব। দীনের সব বিষয়ে তাঁদের অনুসরণ করব। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদেরকে সাহাবায়ে কিরাম রাজি আল্লাহু আনহুমের প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা লালন করার তৌফিক দান করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক