শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৭, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

ভিন্ন ধর্মের পন্ডিতরাও স্বীকার করেছেন মহানবীর শ্রেষ্ঠত্ব

এম এ মান্নান
অনলাইন ভার্সন
ভিন্ন ধর্মের পন্ডিতরাও স্বীকার করেছেন মহানবীর শ্রেষ্ঠত্ব

মহান আল্লাহ মানব জাতির জন্য রহমতস্বরূপ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন মহানবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। তিনি ছিলেন সুন্দরতম চরিত্রের অধিকারী। যার সাক্ষ্য আল্লাহ নিজেই দিয়েছেন। ১ লাখ বা ২ লাখ নবী রসুল এসেছেন দুনিয়াতে। মুহাম্মদ (সা.) শুধু সর্বশ্রেষ্ঠ নয়, সর্বশেষ নবীও। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিবকে মহান চরিত্রের অধিকারী এবং সর্বোত্তম আদর্শ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ স্বয়ং তাঁকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আমি আপনাকে মাখলুকাতের জন্য রহমতস্বরূপ প্রেরণ করেছি। হজরত মুহাম্মদ (সা.) জগদ্বাসীর জন্য শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন। তিনি এমন এক জীবনাদর্শের পথ দেখিয়েছেন যেখানে এক মানুষের সঙ্গে অন্য মানুষের ভেদাভেদকে স্বীকার করা হয় না। মানুষ হিসেবে, ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শ্রেষ্ঠত্ব অকপটে স্বীকার করেছেন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী গুণীজনরাও। ইনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটানিকায় বলা হয়েছে : ‘জগতের সকল ধর্মের ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের মধ্যে হজরত মুহাম্মদই (সা.) বেশি সফলকাম হয়েছে।’

বাংলা ভাষা শুধু নয়, বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। দিল্লির জামে মসজিদ থেকে প্রকাশিত পত্রিকার জন্য পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে ১৯৩৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি এক বাণী পাঠান কবিগুরু। তাতে তিনি লেখেন : ‘যিনি বিশ্বের মহত্তমদের মধ্যে অন্যতম, সেই পবিত্র পয়গম্বর হজরত মুহাম্মদের উদ্দেশে আমি আমার অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করি। মানুষের ইতিহাসে এক নতুন সম্ভাবনাময় জীবনশক্তির সঞ্চার করেছিলেন হজরত মুহাম্মদ পয়গম্বর। এনেছিলেন নিখাদ শুদ্ধ ধর্মাচরণের আদর্শ।’

গুরু নানক ছিলেন শিখ ধর্মের প্রবর্তক। কয়েক কোটি মানুষ এ ধর্মের অনুসারী। তিনি রসুল (সা.)-এর ওপর নাজিলকৃত কোরআনুল কারিম সম্পর্কে বলেছেন : বেদ পুরাণের যুগ শেষ হয়ে গেছে। এখন দুনিয়াকে পরিচালিত করার জন্য পবিত্র কোরআনই একমাত্র গ্রন্থ।

ভারতের স্বাধীনতার জনক মহাত্মা গান্ধী বলেছেন, ‘পাশ্চাত্য যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত প্রাচ্যের আকাশে এখন উদিত হলো এক উজ্জ্বল নক্ষত্র এবং আর্ত পৃথিবীকে তা দিল আলো ও স্বস্তি। ইসলাম মিথ্যা ধর্ম নয়। শ্রদ্ধার সঙ্গে হিন্দুরা তা অধ্যয়ন করুক তাহলে আমার মতোই তারা একে ভালোবাসবে।... অনুচরদের জীবনী থেকে আমি খোদ নবীর জীবনে উপনীত হলাম। যখন দ্বিতীয় খ-  শেষ হলো, তখন দুঃখ পেলাম এই ভেবে যে, সেই মহৎ জীবন সম্পর্কে আর কিছু পড়ার থাকল না আমার। আমার দৃঢ়বিশ্বাস জন্মাল যে, তরবারি নয়, নবীর কঠোর সারল্য, সম্পূর্ণ অহংবিলোপ, চুক্তির প্রতি সযত্ন সম্মান, বন্ধুজন ও অনুসারীদের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ এবং নির্ভীকতাই ইসলামের আসন অর্জন করেছেন।

স্বনামধন্য ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ভেংকট রত্নম বলেছেন- “এটা ইসলামের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য যে, তা মানুষে মানুষে পার্থক্য সৃষ্টি করে না। লোহার তলোয়ার নয়, এর সাম্য ও ভ্রাতৃত্বই অনেক হিন্দুকে ইসলামের দিকে আকৃষ্ট করেছে। ...আল্লাহর নবী মুহাম্মদ অন্য যে কোনো ব্যক্তির চেয়ে দুনিয়ার অধিকতর মঙ্গল করে গেছেন।”

দি লাইফ অব মুহাম্মদ গ্রন্থের প্রণেতা স্যার উইলিয়াম মুর লিখেছেন : “ধর্মের ব্যাপারে যেমন নীতিতত্ত্ব ও বিজ্ঞানের সকল ব্যাপারেও ঠিক তেমনি সমভাবে কোরআনই চূড়ান্ত এবং তার অধিকাংশ বাক্যই এত স্পষ্ট যে, প্রতিযোগী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পর্যন্ত তাতে কোনো প্রশ্নের অবকাশ থাকে না। এর চেয়ে এত হীন কোনো জাতি খুঁজে পাওয়া ছিল কঠিন, যে পর্যন্ত না সহসা সংঘটিত হলো অলৌকিক ঘটনা। আবির্ভূত হলেন একজন মানুষ, মুহাম্মদ ব্যক্তিত্ব ও ঐশী নির্দেশ পরিচালনার দাবিতে যিনি প্রকৃতই সম্পন্ন করলেন অসম্ভবকে, যুদ্ধরত গোত্রপুঞ্জের মিলনকে।”

যন- “অন্ধকারে তিনি ছিলেন আলো এবং তাঁর জীবনকে আমরা পাই এত মহৎ আর এত খাঁটি হিসেবে যে, আমরা অনুভব করতে পারি কেন তাঁকে নির্বাচিত করা হয়েছিল তাঁর চারদিককার মানুষের কাছে মহাপ্রভুর বাণী বহন করার জন্য। রসুল (সা.) সম্পর্কে ‘ইসলাম দ্য মিস আন্ডারস্টুড রিলিজিয়ন’ গ্রন্থে জেমস মিসেনার লিখেছেন : “হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেই প্রত্যাদিষ্ট মহান ব্যক্তিত্ব যিনি দীন ইসলাম কায়েম করেন।... আল্লাহর কালাম তাঁর নিকট নাজিল হতে থাকে জিবরিল ফেরেশতার মাধ্যমে। তাঁর পূর্ববর্তী অধিকাংশ আম্বিয়ায়ে কেরামের মতো হজরত মুহাম্মদ (সা.)ও নিজের অপর্যাপ্ততার কথা ভেবে আল্লাহর কালাম পঠনে ইতস্তত করছিলেন। কিন্তু ফেরেশতা তাঁকে বললেন পড়ুন! আমরা যতদূর জানি মুহাম্মদ (সা.) লিখতে বা পড়তে অপারগ ছিলেন। কিন্তু তিনি সেসব প্রত্যাদিষ্ট কালাম অন্যদের তেলাওয়াত করে শোনাতে লাগলেন যা অচিরেই পৃথিবীর একটা বিশাল অঞ্চলে এক মহাবৈপ্লবিক পরিবর্তন আনয়ন করল। ঘোষিত হলো : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর অসাধারণ ব্যক্তিত্বের দ্বারা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনয়ন করলেন গোটা আরবি জীবনে এবং সমগ্র প্রাচ্য অঞ্চলে। তিনি নিজ হস্ত মুবারক দ্বারা ভেঙে চুরমার করে দিলেন প্রাচীন সব মূর্তি এবং কায়েম করলেন এমন এক দীন যা এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহতে সমর্পিত।”

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা
১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের
বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম