শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ধর্মতত্ত্ব

বৈধ বিলাসিতা নিন্দনীয় নয়

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
বৈধ বিলাসিতা নিন্দনীয় নয়

ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। পবিত্র কোরআন ও রসুল (সা.)-এর সিরাত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, পুরো ধর্মব্যবস্থাটাই একটি ভারসাম্যপূর্ণ ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমরা অনেকেই এই ভারসাম্যের ব্যাপারটি ভুলে যাই। আমরা জ্ঞানে-গুণে, ইবাদতে-গুনাহে একপেশে হয়ে পড়ি। বহু জ্ঞানী আছে ইবাদত করে না। আবার বহু আবেদ আছে জ্ঞান-সাধনার পথে হাঁটে না। বহু আবেদ আছে ইবাদতের অহংকারে গুনাহগারদের ঘৃণা করে। আবার বহু গুনাহগার আছে ইবাদতকারী-আল্লাহওয়ালাদের নিয়ে ঠাট্টা করে। এগুলো সবই একপেশে জীবনের চরিত্র। জ্ঞানীকে যেমন ইবাদতের পরীক্ষা দিতে হবে, আবেদকে তেমনি জ্ঞানের সংস্পর্শে থাকতে হবে। একইভাবে আবেদ যেমন গুনাহগারের দিকে তাকিয়ে নিজের ইবাদতের অহংকার করবে না, তেমনি গুনাহগারকেও গুনাহ ছেড়ে ইবাদতের পথে ফিরে আসতে হবে।

ধর্ম নিয়ে আমাদের একপেশে দৃষ্টিভঙ্গির একটি উদাহরণ হলো, একদল মানুষের ধারণা ধার্মিক মানেই তাকে জীর্ণ-শীর্ণ গরিবি জীবন কাটাতে হবে। হুজুর (সা.) ও তাঁর সাহাবিরা গরিব ছিলেন। ধনাঢ্যতাকে নবীজি ঘৃণা করতেন। না, আসল ব্যাপার তা নয়। রসুল (সা.) এবং জলিলে কদর অনেক সাহাবি ধনী ছিলেন। তাদের অনেকেই বৈধ বিলাসিতা করতেন। বৈধ বিলাসিতা করার অনেক কারণের মধ্যে একটা এমন হতে পারে, দরিদ্রতার কারণে যেন মনে রিয়া ও অহংকার চলে না আসে। ইমাম গাজ্জালি (রহ.) এহইয়াউল উলুমুদ্দিনে বিখ্যাত সুফি ইবরাহিম বিন আদহামের এটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। তিনি ছিলেন বাদশাহ। বাদশাহি বালাখানা ছেড়ে কম্বল গায়ে তিনি মারেফাতে ইলাহির সাধনায় বেরিয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তিনি বিখ্যাত সুফি হিসেবে মানবসমাজে ফিরে আসেন। সুফিরা বিলাসী জীবন, ভালো খাবার-দাবার ত্যাগ করেছিলেন। মানুষের মাঝে এ ধারণা বাসা বাঁধে যে, ধার্মিক মানেই গরিবি জীবন, আর অধার্মিক মানে হলো বিলাসিতার জীবন। মানুষের এ ভুল ধারণা ভেঙে দিতে প্রায়ই ইবরাহিম বিন আদহাম বাজারে যেতেন। বেছে বেছে দামি ফল, দামি পানীয় কিনে আনতেন। একদিন এক ভক্ত জিজ্ঞেস করল, ‘হুজুর! আপনি সুফি হয়েও নফসানিয়াতের চাহিদা অনুযায়ী ভালো ভালো খাবার খান কেন? জবাবে ইবরাহিম বিন আদহাম বললেন, ‘জীর্ণ কম্বল গায়ে দিলেই কেউ সুফি হয়ে যায় না। সুফি হতে হয় কালবের সাধনা করে। আমার আল্লাহ যখন খাওয়ান তখন আমি খাই। আর তিনি যখন আমার রিজিক সংকুচিত করে দেন তখন আমি রোজা রাখি। আসল সুফিয়ানা জীবন এটাই।’

তাবেয়িদের মধ্যে অন্যতম সুফি ছিলেন সুফিয়ান সাওরি (রহ.)। শরিয়তের পাশাপাশি মারেফাতি ইলমেও ছিলেন দক্ষ। তাফসির-হাদিস ও ফিকহে তার তুল্য আলেম কমই ছিলেন। তিনি নামাজের জন্য বের হওয়ার আগে গোশত, আঙ্গুর ও ফালুদা খেয়ে বের হতেন। সম্ভবত তিনি রসুল (সা.)-এর ওই হাদিসের ওপর আমল করতেন যেখানে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা ক্ষুধা অবস্থায় নামাজে দাঁড়িয়ো না। নয়তো ক্ষুধার কারণে নামাজে মন বসবে না।’

হজরত শেখ সাদি (রহ.) গুলিস্তা ও বোস্তায় একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন। এক সুফি বাদশাহর দরবারে গিয়েছেন। সঙ্গে তাঁর ছেলেও ছিল। খাওয়ার সময় তিনি খুব অল্প খেয়েছেন। নামাজের সময় দীর্ঘ নামাজ পড়েছেন। বাদশাহ থেকে বিদায় নিয়ে বাড়ি এসে ছেলেকে বললেন, ‘বাবা! এসো আমরা আবার খেয়ে নিই। তখন পেট ভরে খেতে পারিনি।’ জবাবে ছেলে বলল, ‘হে পিতা! তাহলে নামাজটাও আবার পড়ে নিন। কেননা, আপনার খাওয়া ও নামাজ দুটোই ছিল বাদশাহকে দেখানোর উদ্দেশ্যে। এমন খাওয়ার কারণে পেট যেমন ভরেনি, এমন নামাজে রুহও তাজা হবে না।’

সুফিদের মধ্যে একজন বিখ্যাত সুফি ছিলেন মালেক ইবনে দিনার (রহ.)। মানুষ যেন তাঁকে দেখে আল্লাহওয়ালা না বলে এবং তিনি যেন রিয়া থেকে বেঁচে থাকেন এই নিয়তে সব সময় তিনি দামি পোশাক পরতেন। নবীজির কলিজার টুকরা ইমাম হোসাইন (রা.) শীতের সময় একটি চাদর পরতেন। চাদরটির দাম ছিল ৫০ দিনার। শীত চলে গেলে চাদরটি বিক্রি করে সে অর্থ দান করে দিতেন। আবার শীত এলে দামি চাদর কিনতেন। তামিম দারি (রা.) ১ হাজার দিনার দিয়ে একটি চাদর কিনেছিলেন। সে চাদর গায়ে তিনি মসজিদে নামাজ পড়তেন। আসাদুল গাবা গ্রন্থে আবদুল্লাহ ইবনে হারেস সূত্রে বর্ণিত হাদিসে বলা হয়েছে, রসুল (সা.)-এর একটি দামি পোশাক ছিল যেটি ৭০০টি উটের সমপরিমাণ মূল্য দিয়ে কেনা। (শহিদুল মেহরাব, সাইয়েদ ওমর তেলমেসানী, ১৭৫ পৃষ্ঠা)।

এসব বর্ণনা থেকে এ দলিল নেওয়ার সুযোগ নেই যে, ইচ্ছামতো বিলাসিতা করার অনুমতি ইসলাম দিয়েছে। বরং এতটুকু বলা যায়, খাবারে যেমন কিঞ্চিত লবণ প্রয়োজন তেমনি জীবনেও পরিমাণ মতো বিলাসদ্রব্য প্রয়োজন। হজরত উসমান (রা.), তালহা (রা.) ও জোবায়ের (রা.) প্রচুর বিত্তশালী ছিলেন। পাশাপাশি তাঁরা আশারায়ে মুবাশশেরার তথা জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিও ছিলেন। তাই সতর্ক থাকতে হবে বৈধ বিলাসিতার পথ ধরে অবৈধ গর্ব অহংকার যেন অন্তরে ও আচরণে বাসা না বাঁধে। আল্লাহ আমাদের বোঝার তৌফিক দিন। আমিন।

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি, পীর সাহেব, আউলিয়ানগর।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু

এই মাত্র | চায়ের দেশ

রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ
রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা
অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার
ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা
রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন