শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নবী-রাসুলদের ভালোবাসা

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
নবী-রাসুলদের ভালোবাসা

আল্লামা ইকবাল ভালোবাসাকে ভুবনজয়ী বলেছেন। ‘ভুবনজয়ী’ শব্দ উচ্চারণ করলে আমাদের মন ও চিন্তা সেসব বিশ্ববিজেতার দিকে চলে যায় নিজেদের শক্তি, প্রভাব-প্রতিপত্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ভূখণ্ড জয় করেছে এবং লাখ লাখ মানুষকে (দেহ) দাসে পরিণত করে রেখেছে। যারা অসংখ্য দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবীর মস্তিষ্ক নিষ্ক্রিয় করেছে, তাদের ভাষাহীন করেছে, যুক্তি-প্রমাণ ভোঁতা করে দিয়েছে। বহু ধনাঢ্য ব্যক্তি মানুষের মুখে স্বর্ণের মোহর এঁটে দিয়েছে এবং অর্থের লাগাম লাগিয়েছে। ফলে তারা ধনীদের গুণগ্রাহীতে পরিণত হয়েছে। যদিও তাদের বিবেক তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে এবং অন্তর তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়েছে, তবু তাদের জিহ্বা ধনীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে আছে।

কিন্তু ভালোবাসার বিজয়টা অন্যসব বিজয় থেকে ভিন্ন, উচ্চতর। এতটাই ভিন্ন যে ভালোবাসার কারণে মানুষকে অক্ষমতা প্রকাশ করতে হয়, মানুষের অধিকার বিনষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কেননা মানুষ তাঁর প্রিয় বস্তু, ভালোবাসার মানুষকে হারাতে হারাতে পায় এবং ভালোবাসার ময়দানে হারতে হারতে মানুষ জিতে যায়। একসময় কোনো স্বজাতিকে, সৃষ্টির সেরা মানুষকে, কোনো হৃদয়বান ব্যক্তিকে, কোনো পাগলপাড়াকে পরাজিত বলতে তারও কষ্ট হয়, সে লজ্জিত হয়। এটা হয় তার মনুষ্যত্বের প্রতি তার অনুরাগ, সূক্ষ্ম আবেগ ও অনুভবের কারণে। রাজা-বাদশাহরা, বিশ্ববিজেতারা, বস্তুগত উপায়-উপকরণের অধিকারীদের বিশ্বাস হলো কোনো ‘বাঁশও থাকবে না, কোনো বাঁশরিও বাজবে না’। কিন্তু ভালোবাসার ধারকদের মূলনীতি হলো ‘বাঁশ থাকবে, তবে বাঁশরি শুধু তার সুর পাল্টে দেবে। আগে সে ঘৃণা ও বিদ্বেষের গান গাইত, এখন সে ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার গান গাইবে।’ রাজা-বাদশাহ ও ক্ষমতার চর্চাকারীদের মূলনীতি হলো শত্রুকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। যারা ভালোবাসার ধারক তাদের মূলনীতি হলো শত্রুকে শুধু অনুরাগী নয়; বরং বন্ধুতে পরিণত করা হবে। এই মূলনীতির ফল হলো যে খুনপিয়াসী হয়ে এসেছিল, সে কলেমা পাঠকারী ও জীবনোৎসর্গকারী হিসেবে ফিরে যায়। আল্লাহর নবী-রাসুল (আ.), ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা ও নির্লোভ মানবসেবীদের পথই হলো ভালোবাসার পথ।


আখলাক ও আধ্যাত্মিকতা, তাসাউফ ও সাধনার ইতিহাসে এমন দৃষ্টান্তে ভরপুর যে ব্যক্তি জীবন নিতে এসেছিল কিন্তু নিজেই জীবন ও মন দুটোই দিয়ে বসে আছে। না না আমি ভুল বললাম। সে হারায়নি; বরং সে সব কিছু লাভ করেছে। সে খুঁজে পেয়েছে দৃষ্টির আড়ালে থাকা অভ্যন্তরীণ শোভা ও সৌন্দর্য, ভালোবাসা ও হৃদ্যতা। প্রতিটি মানুষের ভেতর ভালোবাসার, অন্যকে মূল্য দেওয়ার, অন্য কারো দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে সে তা শুধু চিনতে পারেনি; বরং স্বাদ পেয়েছে। ফলে সে সারা জীবন ভালোবাসার স্বাদ নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। মূলত আগে সে নিজেকে চিনত না, এখন চিনতে পেরেছে। আল্লামা ইকবাল বলেন, ‘নিজেতে ডুব দিয়ে খুঁজে নাও জীবনের পথ/যদি তুমি আমার না হও, না হলে; নিজের তো হও।’

কত মানুষ এমন ছিল, যাদের মন-মস্তিষ্কে সংশয় ও অস্বীকারের গিঁট পড়ে ছিল। দর্শন ও যুক্তি, জ্ঞান ও বুদ্ধি যতই গিট খোলার চেষ্টা করেছে, তাতে আরো বেশি নতুন গিঁট পড়েছে। কিন্তু এসব সহৃদয় ব্যক্তি ও ভালোবাসার ধারকদের একটি অন্তরজয়ী দৃষ্টি, চোখের দীপ্তি ও মুখের হাসি মনের গিঁট ও জটিলতা মুহূর্তের মধ্যে দূর করে দেয়। আল্লামা ইকবাল বলেন, ‘উভয় জগৎ থেকে অন্তরকে করেছে বিমুখ/আশ্চর্য বিষয় অন্তরের এই পরিতৃপ্তি।’

ভারতবর্ষের বিখ্যাত সুফি ও আধ্যাত্মিক সাধক খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর একটি ঘটনা থেকে বোঝা যায়, ভালোবাসা ও ব্যক্তিত্ববোধে, আত্মসম্মান ও সচ্চরিত্রে, ক্ষমা ও উপেক্ষা করার মধ্যে কেমন জাদু, কতটা আকর্ষণ, বিজয় ও কবজা করার শক্তি আছে। খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর নিয়ম ছিল, যখন কেউ দেখা করতে আসত সে নিজের সামর্থ্য অনুসারে হাদিয়া (উপহার) নিয়ে আসত। অন্যদিকে নিজামুদ্দিন (রহ.) সাধারণত প্রতিদিন রোজা রাখতেন। এ ছাড়া খাবারের প্রতি তাঁর তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই উপহার হিসেবে তিনি যা পেতেন তা দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের মধ্যে বিতরণ করে দিতেন। একবার একজন অতি শিক্ষিত ব্যক্তি দার্শনিক কায়দায় তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য দর্শনার্থীদের ভিড়ে মিশে যান। লোকটি ভাবল, তার কাছে কত মানুষ উপহার নিয়ে আসে। তিনি কিভাবে বুঝবেন, কে কী নিয়ে এলো। লোকটি রাস্তা থেকে এক থলে মাটি তুলে নেয়। অন্যদের উপহার যেখানে রাখা হতো সেখানে মাটির থলেও রেখে দেয়। খাজা নিজামুদ্দিন (রহ.)-এর নিয়ম ছিল সব উপহার একত্র করে তিনি তাঁর বিশেষ সেবক খাজা ইকবাল (রহ.)-কে তা উপযুক্তদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়ার নির্দেশ দিতেন।

সেদিনও একই নিয়মে খাজা ইকবাল (রহ.) উপহার বণ্টন করে দেন। কিন্তু যখন তিনি মাটির থলে উঠাতে যান নিজামুদ্দিন (রহ.) তাঁকে নিষেধ করে বলেন, এটা রেখে দাও। এটা আমার চোখের সুরমা। কেননা তিনি চিন্তা করেছিলেন যদি রহস্য ফাঁস হয়, তবে শিক্ষিত ব্যক্তির পরিণতি ভালো হবে না। বুজুর্গরা কোনো মানুষের অসম্মান ও অমর্যাদা সহ্য করেন না। মানুষের মন ভাঙা তাদের নীতিবিরুদ্ধ। সেই শিক্ষিত ব্যক্তি খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর ভালোবাসায় পড়ে গেলেন এবং গুণগ্রাহীতে পরিণত হলেন। এই মহান বুজুর্গ বলেন, শত্রুতার প্রতিবিধান শত্রুতা, ঘৃণার প্রতিবিধান ঘৃণা এবং বিদ্বেষের প্রতিবিধান বিদ্বেষ নয়; বরং শত্রুতার প্রতিবিধান বন্ধুত্ব ও শুভ কামনা, ঘৃণার প্রতিবিধান ভালোবাসা, পাপের প্রতিবিধান পুণ্য। তিনি আরো বলেন, কাঁটার বিপরীতে যদি কাঁটাই রেখে দেওয়া হয়, তবে পৃথিবী কাঁটাতে ভরে যাবে। পৃথিবীতে সংকট বেড়ে যাবে।

ভারতবর্ষের ইতিহাসে এমন ভালোবাসার এমন দৃষ্টান্তের অভাব নেই। মূলত আল্লাহর কুদরত (বিধান) সর্বদায় এক। আল্লাহ যে জিনিসে যে প্রভাব রেখে দিয়েছেন, হাজার বছর ধরে তা ক্রিয়াশীল। ভালোবাসার পথ এখনো এমনই ফলপ্রসূ। এই পদ্ধতি যতটা কার্যকর, অন্য কোনো পদ্ধতি ততটা নয়।

তামিরে হায়াত থেকে মো. আবদুল মজিদ মোল্লা

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

২৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন