শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নবী-রাসুলদের ভালোবাসা

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
নবী-রাসুলদের ভালোবাসা

আল্লামা ইকবাল ভালোবাসাকে ভুবনজয়ী বলেছেন। ‘ভুবনজয়ী’ শব্দ উচ্চারণ করলে আমাদের মন ও চিন্তা সেসব বিশ্ববিজেতার দিকে চলে যায় নিজেদের শক্তি, প্রভাব-প্রতিপত্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ভূখণ্ড জয় করেছে এবং লাখ লাখ মানুষকে (দেহ) দাসে পরিণত করে রেখেছে। যারা অসংখ্য দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবীর মস্তিষ্ক নিষ্ক্রিয় করেছে, তাদের ভাষাহীন করেছে, যুক্তি-প্রমাণ ভোঁতা করে দিয়েছে। বহু ধনাঢ্য ব্যক্তি মানুষের মুখে স্বর্ণের মোহর এঁটে দিয়েছে এবং অর্থের লাগাম লাগিয়েছে। ফলে তারা ধনীদের গুণগ্রাহীতে পরিণত হয়েছে। যদিও তাদের বিবেক তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে এবং অন্তর তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়েছে, তবু তাদের জিহ্বা ধনীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে আছে।

কিন্তু ভালোবাসার বিজয়টা অন্যসব বিজয় থেকে ভিন্ন, উচ্চতর। এতটাই ভিন্ন যে ভালোবাসার কারণে মানুষকে অক্ষমতা প্রকাশ করতে হয়, মানুষের অধিকার বিনষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কেননা মানুষ তাঁর প্রিয় বস্তু, ভালোবাসার মানুষকে হারাতে হারাতে পায় এবং ভালোবাসার ময়দানে হারতে হারতে মানুষ জিতে যায়। একসময় কোনো স্বজাতিকে, সৃষ্টির সেরা মানুষকে, কোনো হৃদয়বান ব্যক্তিকে, কোনো পাগলপাড়াকে পরাজিত বলতে তারও কষ্ট হয়, সে লজ্জিত হয়। এটা হয় তার মনুষ্যত্বের প্রতি তার অনুরাগ, সূক্ষ্ম আবেগ ও অনুভবের কারণে। রাজা-বাদশাহরা, বিশ্ববিজেতারা, বস্তুগত উপায়-উপকরণের অধিকারীদের বিশ্বাস হলো কোনো ‘বাঁশও থাকবে না, কোনো বাঁশরিও বাজবে না’। কিন্তু ভালোবাসার ধারকদের মূলনীতি হলো ‘বাঁশ থাকবে, তবে বাঁশরি শুধু তার সুর পাল্টে দেবে। আগে সে ঘৃণা ও বিদ্বেষের গান গাইত, এখন সে ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার গান গাইবে।’ রাজা-বাদশাহ ও ক্ষমতার চর্চাকারীদের মূলনীতি হলো শত্রুকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। যারা ভালোবাসার ধারক তাদের মূলনীতি হলো শত্রুকে শুধু অনুরাগী নয়; বরং বন্ধুতে পরিণত করা হবে। এই মূলনীতির ফল হলো যে খুনপিয়াসী হয়ে এসেছিল, সে কলেমা পাঠকারী ও জীবনোৎসর্গকারী হিসেবে ফিরে যায়। আল্লাহর নবী-রাসুল (আ.), ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা ও নির্লোভ মানবসেবীদের পথই হলো ভালোবাসার পথ।


আখলাক ও আধ্যাত্মিকতা, তাসাউফ ও সাধনার ইতিহাসে এমন দৃষ্টান্তে ভরপুর যে ব্যক্তি জীবন নিতে এসেছিল কিন্তু নিজেই জীবন ও মন দুটোই দিয়ে বসে আছে। না না আমি ভুল বললাম। সে হারায়নি; বরং সে সব কিছু লাভ করেছে। সে খুঁজে পেয়েছে দৃষ্টির আড়ালে থাকা অভ্যন্তরীণ শোভা ও সৌন্দর্য, ভালোবাসা ও হৃদ্যতা। প্রতিটি মানুষের ভেতর ভালোবাসার, অন্যকে মূল্য দেওয়ার, অন্য কারো দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে সে তা শুধু চিনতে পারেনি; বরং স্বাদ পেয়েছে। ফলে সে সারা জীবন ভালোবাসার স্বাদ নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। মূলত আগে সে নিজেকে চিনত না, এখন চিনতে পেরেছে। আল্লামা ইকবাল বলেন, ‘নিজেতে ডুব দিয়ে খুঁজে নাও জীবনের পথ/যদি তুমি আমার না হও, না হলে; নিজের তো হও।’

কত মানুষ এমন ছিল, যাদের মন-মস্তিষ্কে সংশয় ও অস্বীকারের গিঁট পড়ে ছিল। দর্শন ও যুক্তি, জ্ঞান ও বুদ্ধি যতই গিট খোলার চেষ্টা করেছে, তাতে আরো বেশি নতুন গিঁট পড়েছে। কিন্তু এসব সহৃদয় ব্যক্তি ও ভালোবাসার ধারকদের একটি অন্তরজয়ী দৃষ্টি, চোখের দীপ্তি ও মুখের হাসি মনের গিঁট ও জটিলতা মুহূর্তের মধ্যে দূর করে দেয়। আল্লামা ইকবাল বলেন, ‘উভয় জগৎ থেকে অন্তরকে করেছে বিমুখ/আশ্চর্য বিষয় অন্তরের এই পরিতৃপ্তি।’

ভারতবর্ষের বিখ্যাত সুফি ও আধ্যাত্মিক সাধক খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর একটি ঘটনা থেকে বোঝা যায়, ভালোবাসা ও ব্যক্তিত্ববোধে, আত্মসম্মান ও সচ্চরিত্রে, ক্ষমা ও উপেক্ষা করার মধ্যে কেমন জাদু, কতটা আকর্ষণ, বিজয় ও কবজা করার শক্তি আছে। খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর নিয়ম ছিল, যখন কেউ দেখা করতে আসত সে নিজের সামর্থ্য অনুসারে হাদিয়া (উপহার) নিয়ে আসত। অন্যদিকে নিজামুদ্দিন (রহ.) সাধারণত প্রতিদিন রোজা রাখতেন। এ ছাড়া খাবারের প্রতি তাঁর তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই উপহার হিসেবে তিনি যা পেতেন তা দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের মধ্যে বিতরণ করে দিতেন। একবার একজন অতি শিক্ষিত ব্যক্তি দার্শনিক কায়দায় তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য দর্শনার্থীদের ভিড়ে মিশে যান। লোকটি ভাবল, তার কাছে কত মানুষ উপহার নিয়ে আসে। তিনি কিভাবে বুঝবেন, কে কী নিয়ে এলো। লোকটি রাস্তা থেকে এক থলে মাটি তুলে নেয়। অন্যদের উপহার যেখানে রাখা হতো সেখানে মাটির থলেও রেখে দেয়। খাজা নিজামুদ্দিন (রহ.)-এর নিয়ম ছিল সব উপহার একত্র করে তিনি তাঁর বিশেষ সেবক খাজা ইকবাল (রহ.)-কে তা উপযুক্তদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়ার নির্দেশ দিতেন।

সেদিনও একই নিয়মে খাজা ইকবাল (রহ.) উপহার বণ্টন করে দেন। কিন্তু যখন তিনি মাটির থলে উঠাতে যান নিজামুদ্দিন (রহ.) তাঁকে নিষেধ করে বলেন, এটা রেখে দাও। এটা আমার চোখের সুরমা। কেননা তিনি চিন্তা করেছিলেন যদি রহস্য ফাঁস হয়, তবে শিক্ষিত ব্যক্তির পরিণতি ভালো হবে না। বুজুর্গরা কোনো মানুষের অসম্মান ও অমর্যাদা সহ্য করেন না। মানুষের মন ভাঙা তাদের নীতিবিরুদ্ধ। সেই শিক্ষিত ব্যক্তি খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)-এর ভালোবাসায় পড়ে গেলেন এবং গুণগ্রাহীতে পরিণত হলেন। এই মহান বুজুর্গ বলেন, শত্রুতার প্রতিবিধান শত্রুতা, ঘৃণার প্রতিবিধান ঘৃণা এবং বিদ্বেষের প্রতিবিধান বিদ্বেষ নয়; বরং শত্রুতার প্রতিবিধান বন্ধুত্ব ও শুভ কামনা, ঘৃণার প্রতিবিধান ভালোবাসা, পাপের প্রতিবিধান পুণ্য। তিনি আরো বলেন, কাঁটার বিপরীতে যদি কাঁটাই রেখে দেওয়া হয়, তবে পৃথিবী কাঁটাতে ভরে যাবে। পৃথিবীতে সংকট বেড়ে যাবে।

ভারতবর্ষের ইতিহাসে এমন ভালোবাসার এমন দৃষ্টান্তের অভাব নেই। মূলত আল্লাহর কুদরত (বিধান) সর্বদায় এক। আল্লাহ যে জিনিসে যে প্রভাব রেখে দিয়েছেন, হাজার বছর ধরে তা ক্রিয়াশীল। ভালোবাসার পথ এখনো এমনই ফলপ্রসূ। এই পদ্ধতি যতটা কার্যকর, অন্য কোনো পদ্ধতি ততটা নয়।

তামিরে হায়াত থেকে মো. আবদুল মজিদ মোল্লা

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা