শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩

অজুর বহুমুখী উপকার

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
অজুর বহুমুখী উপকার

‘অজু’ আরবি শব্দ। এর অর্থ পরিচ্ছন্ন, সুন্দর ও স্বচ্ছ। পারিভাষিক অর্থে বিশেষ নিয়মে বিভিন্ন অঙ্গ ধৌত করাকে অজু বলা হয়। অজু নামাজের অপরিহার্য শর্ত।


নামাজ ছাড়াও অনেক ইবাদতের জন্য অজু করতে হয়। অজুর বিধান সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘হে মুমিনরা, যখন তোমরা নামাজের জন্য প্রস্তুত হবে তখন তোমাদের মুখ ও হাত কনুই পর্যন্ত ধৌত করবে। এবং মাথা মাসেহ করবে আর পা টাখনু (গ্রন্থি) পর্যন্ত ধৌত করবে...।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৬)
অজুতে আছে বহুবিধ উপকার।


এ কথা সর্বজনস্বীকৃত যে আল্লাহ তাআলার সৃজিত ঔষধে যেমন একাধিক উপকার ও কল্যাণ থাকে, অনুরূপ তাঁর বিধানের মধ্যেও বিভিন্ন হিকমত ও রহস্য লুক্কায়িত থাকে। একেকটি লতা-পাতা ও ঔষধে তিনি হাজারো গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য রেখেছেন। এমনকি একটি ঔষধ দ্বারা অনেক অনেক রোগ প্রতিহত হয়ে যায়। সুতরাং উল্লিখিত নিয়ম অনুযায়ী নিচে আমরা অজুর যতগুলো হিকমত ও রহস্য উল্লেখ করেছি।

অজুর মধ্যে আরো বহু হিকমত আছে, যেগুলোর জ্ঞান আমাদের কাছে নেই।
অজু অলসতা দূর করে : অজু মানুষকে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ গুনাহ ও অলসতা বর্জন করার প্রতি প্রেরণা সৃষ্টি করে। যদি অজু ছাড়া নামাজ পড়া স্বীকৃত হতো, তাহলে মানুষ অলসতার মাঝে উন্মাদের মতো বিচরণ করত এবং অলসতা অবস্থায়ই নামাজে প্রবেশ করত। যেমন—পার্থিব চিন্তা-ফিকির ও ব্যস্ততায় লিপ্ত হয়ে মানুষ নেশাগ্রস্ত ব্যক্তির মতো হয়ে যায়। তাই অলসতার নেশাকে দূর করার জন্য অজুর বিধান প্রবর্তন করা হয়েছে, যেন মানুষ একাগ্রচিত্তে ও নিবিষ্টমনে আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হয়।


অজু আগত কষ্ট থেকে রক্ষা করে : চিকিৎসাবিদদের অভিজ্ঞতা এ কথা চাক্ষুষ প্রমাণ বহন করে যে মানুষের দেহের অভ্যন্তরীণ বিষাক্ত পদার্থ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে বের হতে থাকে এবং তা হাত-পা, মুখ ও মাথার ওপর অবস্থান করে। অতঃপর বিভিন্ন প্রকারের বিষাক্ত পদার্থ ফোঁড়া-পাঁচড়ার আকৃতিতে দেহে প্রকাশ পায়। আর দেহের অঙ্গগুলো ধৌত করার দ্বারা এসব দূষিত বস্তু দূর হয়ে যায়। হয়তো দেহের ভেতর এগুলোর উত্তপ্ততা পানির মাধ্যমে ঠাণ্ডা হয়ে যায় অথবা দেহ থেকে বের হয়ে যায়।

অজুর মাধ্যমে আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন : আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের নিয়তে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ পরিচ্ছন্নতা আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দা বানিয়ে দেয়। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ (বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ) পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২২২)

অজু ফেরেশতাসুলভ স্বভাব তৈরি করে : যখন পবিত্রতার গুণ অন্তরে বদ্ধমূল হয়ে যায় তখন সর্বদা ফেরেশতাসুলভ গুণের জ্যোতি (নুর) ব্যক্তির মধ্যে অবস্থান করে এবং পশুত্বের অন্ধকার দূর হয়ে যায়।

অজু জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক : অজুর মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন হয়। আর পবিত্রতা চরিত্রের মধ্যে জ্ঞানের উপকরণ বৃদ্ধি করে। আর জ্ঞান যখন পরিপূর্ণ হবে আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্কও তখন পরিপূর্ণ হবে।

অজু প্রশান্তি ও জ্যোতি ফিরিয়ে আনে : গুনাহ ও অলসতার কারণে আত্মার যে প্রশান্তি ও জ্যোতি দেহের অঙ্গ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে অজুর মাধ্যমে তা পুনরায় ফিরে আসে। এ আধ্যাত্মিক জ্যোতিই কিয়ামতের দিন অজুর অঙ্গগুলোতে উজ্জ্বল দীপ্তিমান হয়ে প্রকাশিত হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামতের দিন যখন আমার উম্মত আগমন করবে তখন অজুর কারণে তাদের হাত, পা ও চেহারা জ্যোতিতে চমকাতে থাকবে। এ জন্য তোমাদের মধ্যে যার ইচ্ছা সে যেন তার জ্যোতি বৃদ্ধি করে নেয়।’ (বুখারি, হাদিস : ১৩৬)

অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘অজুর মাধ্যমে মানুষের অন্তরে নুর বা জ্যোতি সৃষ্টি হয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে স্থান পর্যন্ত অজুর পানি পৌঁছবে সে স্থান পর্যন্ত মুমিন ব্যক্তির ঔজ্জ্বল্য বা সৌন্দর্য পৌঁছবে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৪৭৪)

অজুর কারণে ফেরেশতাদের নৈকট্য লাভ হয় : পবিত্রতার কারণে ফেরেশতাদের সঙ্গে মানুষের নৈকট্য ও সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। কেননা, ফেরেশতারা নাপাক ও অপরিচ্ছন্ন লোকদের ঘৃণা করেন এবং পবিত্র লোকদের পছন্দ করেন। ফলে আল্লাহ তাআলার দরবারের নৈকট্যলাভের সৌভাগ্য হয়। অন্যদিকে পবিত্রতার কারণে মানুষের সঙ্গে শয়তানের দূরত্ব সৃষ্টি হয়।

অজু বিশেষ ইবাদতে প্রবেশের মাধ্যম : নামাজ আল্লাহর বিশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত, তাই সেই ইবাদতে প্রবেশ করার জন্য অজু আবশ্যক করা হয়েছে। এ বিষয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘পবিত্রতা নামাজের চাবি।’ (মুসলিম, হাদিস : ২২৩)

আবেদন পেশ করার জন্য অজু : বাদশাহর কাছে আবেদন পেশ করা ও বাদশাহর আদেশ শোনার জন্য শাহি দরবারে যেতে হয়। দরবারে উপস্থিত হওয়ার জন্য সেসব শিষ্টাচার ও নিয়মের প্রতি দৃষ্টি রাখা হয়, তা আবেদনের মধ্যেই গণ্য করা হয়; কিন্তু আবেদনের জন্য যেভাবে মুখ এবং হুকুম শোনার জন্য কান প্রয়োজন, তেমনি দরবারে উপস্থিতির জন্য হাত, মুখ ও পা ধোয়া এবং পরিচ্ছন্ন পোশাক পরা আবশ্যক। এসব কিছু আবেদনের মধ্যে গণ্য করা হয়। এ জন্য কোনো রাজা-বাদশাহর দরবারে গমন করলে বা কোনো উত্তম কাজের ইচ্ছা করলে এসব অঙ্গগুলোকে ধৌত করে। কেননা, এসব অঙ্গ উন্মুক্ত থাকায় ধুলাবালি পতিত হয়, তা ছাড়া পরস্পর সাক্ষাতের সময় এসব অঙ্গের প্রতি দৃষ্টি পড়ে। অজুর বিষয়টিও তেমনি। অজু নামাজের আনুষ্ঠানিকতা আল্লাহর দরবারে পেশ করার প্রাথমিক প্রস্তুতিস্বরূপ।

অজু দেহের প্রধান অঙ্গে শক্তি আনে : অভিজ্ঞতার আলোকে এ কথা প্রমাণিত যে হাত-পা ধৌত করা, চেহারা ও মাথার ওপর পানি ঢালার দ্বারা অন্তরের ওপর বিরাট প্রভাব পড়ে এবং দেহের প্রধান অঙ্গে শক্তি ও সচেতনতা সৃষ্টি হয়। এর দ্বারা অলসতা, অবহেলা এবং উন্মাদনা দূর হয়ে যায়। এ অভিজ্ঞতার সত্যতা বিচক্ষণ চিকিৎসক থেকে প্রমাণিত। কেননা, যে অচৈতন্য হয়েছে অথবা অনেক ডায়রিয়া হয়েছে অথবা যার শিঙ্গা লাগানো হয়েছে তার ক্ষতিগ্রস্ত অঙ্গে তারা পানি ঢালতে বলে থাকেন। আল্লামা কুরশি (রহ.) তাঁর গ্রন্থে এবং অন্য চিকিৎসকরা লিখেছেন : মুখ, হাত ও পায়ের ওপর পানি ছিটানো স্বভাবজাত উষ্ণতাকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে এবং ডায়রিয়া ও অন্য কষ্টের কারণে যে অচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে তাতে এ কাজ উপকার সাধন করে। এ কারণেই মানুষকে আদেশ করা হয়েছে যে নিজের আত্মার অলসতা, নিস্তেজতা ও অপরিচ্ছন্নতাকে অজুর মাধ্যমে দূর করো, যেন আল্লাহ তাআলার সামনে দাঁড়ানোর যোগ্যতা তৈরি হয়। কেননা, তিনি সদা জাগ্রত ও সতর্ক। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘...আল্লাহকে অলসতা ও নিদ্রা আচ্ছাদন করতে পারে না...।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৫৫)

সুতরাং অলস ও অসচেতন ব্যক্তি তাঁর সম্মুখে দাঁড়ানোর যোগ্যতা রাখে না, এ কারণেই নেশা অবস্থায় নামাজ আদায় করা স্বীকৃত নয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা নামাজের কাছে যেয়ো না...।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪৩)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
 

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
সর্বশেষ খবর
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লাওসে পৌঁছেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল
লাওসে পৌঁছেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের ধাক্কায় দুই যুবক নিহত
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের ধাক্কায় দুই যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি
লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডি ভিলিয়ার্সের ৪৭ বলে সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা