শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫৯, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

ধর্মতত্ত্ব

অহংকার অন্যকে ঘৃণা করার স্বভাব তৈরি করে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
অহংকার অন্যকে ঘৃণা করার স্বভাব তৈরি করে

আমরা তো পাপীকে দেখলে ঘৃণা করি, নিজের মধ্যে অহংকার আসে। এ রকম একটি অন্যায়ের কারণে বিশ্ববিখ্যাত বুজুর্গ, হজরত আবদুল্লাহ উন্দুলুসি (রহ.)-কে এক বিরাট পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। পাপীকে দেখার পর যদি নিজের ভিতর এই অনুশোচনা আসে যে, আমার কারণেই হয়তো সে পাপ করছে, আমি কেন তাকে পাপ পরিহার করতে দাওয়াত দিইনি? যার মধ্যে এমন অনুভূতি সৃষ্টি হয়, বোঝা যায় যে, তার ইমান তাজা। তার মধ্যে অহংকার নেই। বেনামাজি বা এ ধরনের কোনো গুনাহগার ব্যক্তি দেখলে যাদের মনে ঘৃণা আসে, বুঝতে হবে, তার মাঝে অহংকার আছে। মনে অহংকার থাকলেই অন্যকে ঘৃণা করার স্বভাব তৈরি হয়। তারই দৃষ্টান্ত হজরত উন্দুলুসির ঘটনা।

হজরত আবদুল্লাহ উন্দুলুসি (রহ.)-এর ঘটনা : তিনি একবার তাঁর মুরিদানদের নিয়ে সফরে বের হন। পথিমধ্যে খ্রিস্টানদের একটি উপাসনালয় দেখে তাদের প্রতি মনে ঘৃণার ভাব উদয় হয়। আর ঘৃণা সৃষ্টি হয় অহংকার থেকে, কাজেই আল্লাহ তাঁকে শিক্ষা দিতে চাইলেন। আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহেই তো তিনি এত বড় ওলি হতে পেরেছেন। এখানে দায়িত্ব ছিল, ওই খ্রিস্টানদের দাওয়াত ও বোঝানোর মাধ্যমে কীভাবে ইসলামের ছায়াতলে আনা যায় সেই ফিকির ও কোশেশ করা। কিন্তু তিনি এসব না করে নিজেকে উত্তম মনে করে তাদের ঘৃণিত মনে করলেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহপাক শাস্তি দিতে শুরু করলেন। যারা প্রিয় হয় তাদের ছোট ত্রুটিই বড় ত্রুটি হিসেবে ধরা হয়। উন্দুলুসি সাহেব সাথীদের নিয়ে সামনে অগ্রসর হচ্ছিলেন। হঠাৎ পরমাসুন্দরী এক খ্রিস্টান নারীর প্রতি দৃষ্টি পড়ে গেলে তিনি তার প্রতি আসক্ত হয়ে গেলেন। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহপাক তার বুজুর্গি উঠিয়ে নিলেন। এখন আর তাঁর সিনায় কোরআন-হাদিসের ইলম নেই। নামাজ রোজার জ্ঞান নেই। ইলমহীন এ মানুষটি শেষ পর্যন্ত খ্রিস্টান হয়ে তিন বছর শূকর চরিয়েছেন খ্রিস্টানের বাড়িতে। শেষমেশ নিজ ভক্ত-মুরিদ ও খলিফাদের তওবা আর কান্নাকাটির দরুন আল্লাহপাক তাঁর বুজুর্গি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।

তারা মারাত্মক দুটি আত্মিক ব্যাধিতে আক্রান্ত : অনেকের মনে এ রকম নিন্দনীয় বাসনা জাগ্রত হয় যে, আমিই শুধু বুজুর্গ হতে পারতাম, অন্য কেউ না হতো! মনে রাখবেন যাদের মনে এমন আশা জন্ম নেয়, বুঝতে হবে তারা মারাত্মক দুটি আত্মিক ব্যাধিতে আক্রান্ত; তা হলো- হিংসা ও ঘৃণা। এসব লোক দুনিয়ায় কোনো দিনও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে না। আল্লাহপাক যদি দয়া করে আমাদের সবাইকে মুত্তাকি-বুজুর্গ বানিয়ে দেন তাহলে কার কী অসুবিধা?

হজরত হারদুই (রহ.) বলতেন : কামেল বুজুর্গদের এ জন্যই আল্লাহওয়ালাদের সোহবতে থাকতে বলা হয়েছে, যাতে তাদের মধ্যে হিংসা, ঘৃণা, অহংকারসহ অন্যান্য আত্মিক ব্যাধি বাসা বাঁধতে না পারে। হজরত হারদুই (রহ.) বলতেন, হে আমার খলিফারা, তোমরা সর্বদা কোনো সালেহ মুরব্বির নেগরানিতে থাকবে। কারণ কার বেলায়েত কখন উঠে যায় তা তো বলা যায় না। সোহবত হলো আল্লাহ পাকের রশি অর্থাৎ বান্দা ও আল্লাহর মাঝে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যম। এই রশিকে কোটি মানুষ মিলেও ছিঁড়তে পারবে না। এ আয়াতে বিশেষ করে যারা আলেম, মুফতি, মুহাদ্দিস তাদের বুজুর্গদের সান্নিধ্য অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। বুজুর্গদের সোহবত ছাড়া ইমানের মাঝে পরিপূর্ণতা ও সৌন্দর্য আসে না। আয়না যতই দামি হোক তা ময়লা যুক্ত হলে চেহারা দেখা সম্ভব হবে না। মানুষ যতই শিক্ষিত ও সম্মানিত হোক তার দিল যদি ময়লাযুক্ত হয় তাহলে জীবনের সব লক্ষ্য ভেস্তে যাবে। সাহাবায়ে কেরামের অন্তর পরিশুদ্ধ হওয়ার মাধ্যম ছিল রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সোহবত।

জীবনে সফলতা আসবে না : মোটকথা সোহবত ছাড়া জীবনে সফলতা আসবে না। অনেক সময় দেখা গেছে, সোহবত ছাড়া বড় বড় আলেমও দীনি বিষয়ে আটকে গেছেন। হজরত থানভী (রহ.)-কে আমরা শতাব্দীর সেরা আলেমদের একজন মনে করি কিন্তু অনেক সময় তিনি মাসালায় আটকে গিয়ে হজরত মুহাজেরে মক্কি (রহ.)-এর শরণাপন্ন হতেন। কাসেম নানুতুবি (রহ.)-কে ওই যুগের গাজালি ও রাজী মনে করা হতো, কিন্তু প্রায় সময় তিনি মক্কি (রহ.)-এর দরবারে আসা-যাওয়া করতেন। কেউ তাঁকে প্রশ্ন করেছিল। হজরত, আপনি এত বড় আলেম হওয়ার পরও মুহাজেরে মক্কির দরবারে কেন আসা-যাওয়া করেন? তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, আরও অনেকেই তো আসা-যাওয়া করে, আমি করলে অসুবিধা কোথায়? তবে অনেকে যায় ওলি হওয়ার জন্য, আর আমি যাই ইলম অর্জন করার জন্য।

তাঁর মনে শান্তি ছিল না : এই মুহাজেরে মক্কি (রহ.) একজনের কাছে মুরিদ হয়েছিলেন কিন্তু মুরিদ হওয়ার পরও তাঁর মনে শান্তি ছিল না, কীসের এক পিপাসায় যেন সর্বদা হয়রান থাকতেন। বর্তমানে তো অনেকে মুরিদ হয় শুধু চামচাগিরি করার জন্য, হালুয়া খাওয়ার জন্য। বস্তুত যারা এ রকম মনোভাব নিয়ে মুরিদ হবে তাদের পরিণাম খুবই খারাপ হবে। পীর-মুরিদের সম্পর্ক হলো আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক করার একটি মাধ্যম। এই মাধ্যম যদি হয় স্বার্থ হাসিলের অসিলা, তাহলে এর পরিণতি হবে খুবই দুঃখজনক।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম