শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, শুক্রবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২৪

ধর্মতত্ত্ব

ইসলাম ও ইংরেজি নববর্ষ

মুফতি আমজাদ হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
ইসলাম ও ইংরেজি নববর্ষ

মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সৃষ্টির সেরা মানবরূপে সৃষ্টি করার পর ইমানের বলে বলীয়ান করেছেন। তিনি আমাদের শ্রেষ্ঠ নবী সায়্যেদুল মুরসালিন খাতামুন্নাবিয়্যিন মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মত হিসেবে নির্বাচন করেছেন। আমরা মুসলমান। আমাদের পরিচয় হলো, আমরা আমাদের নবী (সা.)-এর প্রকৃত অনুসারী। আমাদের ধর্ম ইসলাম। ইসলামের প্রতিটি শাখা-প্রশাখা জেনে আমলে রূপান্তরিত করাই ইসলামের দাবি। নবীজীর উম্মত হিসেবে তিনি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত বাতলিয়ে গেছেন। পবিত্র কোরআনে সূরা আলে-ইমরানের ১০২নং আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে মুসলমান! অন্তরে আল্লাহকে সেভাবে ভয় কর, যেভাবে তাকে ভয় করা উচিত। সাবধান অন্য কোনো অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু না আসে। বরং এই অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু আসে যে, তোমরা মুসলমান।’ আলোচ্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা একটি মূল নীতির আলোকপাত করেছেন, তা হলো তাকওয়া বা আল্লাহর ভয় অর্থাৎ তাঁর অপছন্দনীয় কাজকর্ম থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, তাকওয়ার অর্থ হলো, প্রত্যেক কাজকর্মে আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ করা। জীবনের প্রতিটি স্তরে আল্লাহকে হাজের নাজের মনে করা। কখনো আল্লাহকে ভুলে না যাওয়া। (বাহরে মুহিত) বস্তুত আল্লাহর ভয় ওই ব্যক্তির ভিতরে থাকে, যার মধ্যে এত্তেবায়ে সুন্নত তথা সুন্নতের অনুসরণ আছে। আর সুন্নতের মহব্বত তখনই আসবে যখন মুসলমান জীবনের সর্বক্ষেত্রে অর্থাৎ পোশাকে-লেবাসে, চলনে-বলনে রসুল (সা.)-এর ভালোবাসা অন্তরে স্থান দেবে। আল্লাহর দেওয়া হায়াতকে তার মালিকানাধীন জমিনে তাঁর মর্জি মোতাবেক পরিচালনা করার নামই হলো আনুগত্য। এখন যদি মানবজাতি এ বিষয়টিকে বিবেক-বুদ্ধি, বিচার-বিশ্লেষণ করে অনুধাবন না করে, তাহলে একদিন আল্লাহর কাছেই মানব জাতির ফিরে যেতে হবে এবং তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব নেবেন। তখন তারা কি উত্তর দেবে? সময় থাকতে নিজের খালেককে চিনে তার মর্জি মোতাবেক জীবন পরিচালনা কর। সময় যখন চলে যাবে, শত আহাজারি ও কান্নাকাটি করার পরেও সে সময় আর ফিরে আসবে না। যায় দিন কখনো ফিরে আসে না। অন্য কবি কত সুন্দর বলেছেন— তুমি যেমন ইচ্ছা তেমন কর (মন চাহে জিন্দেগি চালাও)।

জান্নাতও আছে, দোজখও আছে, বিশ্বাস না হলে মরে দেখ। বিশ্ব শান্তি একমাত্র আল্লাহর একাত্ববাদের বিশ্বাস ও তদানুযায়ী জীবন পরিচালনা করার মধ্যেই নিহিত রয়েছে। পবিত্র কোরআনের অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা ইসলামে তথা শান্তির ধর্মে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ কর।’ (সূরা বাকারা : ২০৮) পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা বলতে আমরা কি বুঝি? কোনো ব্যক্তি যদি আপন গৃহে প্রবেশ করে তখন সে পুরা দেহ নিয়েই প্রবেশ করে। যদি সে শুধু পদযুগল প্রবেশ করে বাকি দেহ প্রবেশ করালো না। তাহলে তাকে পূর্ণ প্রবেশকারী বলা হবে না। আলোচ্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা মুমিন-মুসলমানদের উদ্দেশ করে বলছেন তোমরা যখন শান্তির ধর্ম ইসলামে প্রবেশ করেছ তখন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামের বিধিবিধান মেনে চল। এমন যাতে না হয় নিজের সুবিধামতো ইসলামের বিধিবিধান মানলে, আর মন চায় না তো মানলে না। তা হবে না। ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হলে, ইসলাম কি? ইসলাম কি শিক্ষা দেয়? কোরআন ও হাদিস চর্চা করে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তখন দেখা যাবে ইসলাম সম্পর্কে যেসব ভ্রান্ত ধারণা সমাজে প্রচলিত আছে তা সমূলে দূর হয়ে যাবে। মুমিনরা এক আল্লাহর ওপর বিশ্বাস করে। তার রেজামন্দি হাসিলের জন্য দিনরাত ইবাদতে মগ্ন থাকে। পারস্পরিক লেনদেন, আচার-আচরণ এবং স্বভাব-চরিত্র প্রকাশ করার মাধ্যমেও আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে। হজরত রসুলে আরাবি (সা.) তাঁর প্রিয় সাহাবি হজরত আনাস বিন মালেক (রা.)কে বললেন, হে আনাস! তোমার পক্ষে যদি সম্ভব হয়, তুমি সকাল-সন্ধ্যা এমনভাবে অতিবাহিত করবে যে, তোমার অন্তরে কারও প্রতি কোনোরূপ বিদ্বেষ থাকবে না। তাহলে তুমি তাই কর। (এটাই তোমার জন্য কল্যাণকর)। কারণ এমন ধারণা পোষণ করা আমার সুন্নত। যে আমার সুন্নতকে জিন্দা করে সে যেন আমাকেই ভালোবাসে। আর যে আমাকে ভালোবাসে সে পরকালে আমার সঙ্গে জান্নাতে থাকবে। প্রকৃত মুসলমান তো সেই, যার ভিতরে ইমানি চেতনা আছে, সে কখনো নিজস্ব স্বকীয়তা বাদ দিয়ে অন্যের কৃষ্টি-কালচার, সভ্যতা-সংস্কৃতি ও রুসুম-রেওয়াজ গ্রহণ করতে পারে না। ইসলাম যেহেতু উগ্রতা, বেহায়া ও বেলাল্লাপনাকে সাপোর্ট করে না, তাই মুসলমানরা কখনো ইংরেজি নববর্ষ ও থার্টিফার্স্ট নাইটের মতো অনুষ্ঠানমালায় গা ভাসাতে পারে না। পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে জাঁকজমকের সঙ্গে এ ধরনের অনুষ্ঠান পালিত হয়। তা দেখাদেখি আমাদের দেশেও ইংরেজি নববর্ষ ও থার্টিফার্স্ট নাইট পালনের মচ্ছব শুরু হয়েছে। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। মুসলমান হিসেবে আমাদের আছে নিজস্ব মূল্যবোধ আমরা কেন অন্যের সভ্যতার দিকে নিজেদের ঠেলে দেব?  আমাদের কি আত্মমর্যাদাবোধ নেই?

এই বিষয়গুলো বিচার-বিশ্লেষণ করে আমাদের সামনে পথচলা উচিত। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সব ধরনের অন্যায়-অনাচার ও অমুসলিমদের সভ্যতা গ্রহণ করা থেকে মুক্ত রাখুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র

৫৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি করপোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি করপোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ
৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন
সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত
ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ
চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট
ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট
আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত
রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি
আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা
কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ
দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য
সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা