শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, শুক্রবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২৪

ধর্মতত্ত্ব

ইসলাম ও ইংরেজি নববর্ষ

মুফতি আমজাদ হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
ইসলাম ও ইংরেজি নববর্ষ

মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সৃষ্টির সেরা মানবরূপে সৃষ্টি করার পর ইমানের বলে বলীয়ান করেছেন। তিনি আমাদের শ্রেষ্ঠ নবী সায়্যেদুল মুরসালিন খাতামুন্নাবিয়্যিন মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মত হিসেবে নির্বাচন করেছেন। আমরা মুসলমান। আমাদের পরিচয় হলো, আমরা আমাদের নবী (সা.)-এর প্রকৃত অনুসারী। আমাদের ধর্ম ইসলাম। ইসলামের প্রতিটি শাখা-প্রশাখা জেনে আমলে রূপান্তরিত করাই ইসলামের দাবি। নবীজীর উম্মত হিসেবে তিনি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত বাতলিয়ে গেছেন। পবিত্র কোরআনে সূরা আলে-ইমরানের ১০২নং আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে মুসলমান! অন্তরে আল্লাহকে সেভাবে ভয় কর, যেভাবে তাকে ভয় করা উচিত। সাবধান অন্য কোনো অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু না আসে। বরং এই অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু আসে যে, তোমরা মুসলমান।’ আলোচ্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা একটি মূল নীতির আলোকপাত করেছেন, তা হলো তাকওয়া বা আল্লাহর ভয় অর্থাৎ তাঁর অপছন্দনীয় কাজকর্ম থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, তাকওয়ার অর্থ হলো, প্রত্যেক কাজকর্মে আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ করা। জীবনের প্রতিটি স্তরে আল্লাহকে হাজের নাজের মনে করা। কখনো আল্লাহকে ভুলে না যাওয়া। (বাহরে মুহিত) বস্তুত আল্লাহর ভয় ওই ব্যক্তির ভিতরে থাকে, যার মধ্যে এত্তেবায়ে সুন্নত তথা সুন্নতের অনুসরণ আছে। আর সুন্নতের মহব্বত তখনই আসবে যখন মুসলমান জীবনের সর্বক্ষেত্রে অর্থাৎ পোশাকে-লেবাসে, চলনে-বলনে রসুল (সা.)-এর ভালোবাসা অন্তরে স্থান দেবে। আল্লাহর দেওয়া হায়াতকে তার মালিকানাধীন জমিনে তাঁর মর্জি মোতাবেক পরিচালনা করার নামই হলো আনুগত্য। এখন যদি মানবজাতি এ বিষয়টিকে বিবেক-বুদ্ধি, বিচার-বিশ্লেষণ করে অনুধাবন না করে, তাহলে একদিন আল্লাহর কাছেই মানব জাতির ফিরে যেতে হবে এবং তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব নেবেন। তখন তারা কি উত্তর দেবে? সময় থাকতে নিজের খালেককে চিনে তার মর্জি মোতাবেক জীবন পরিচালনা কর। সময় যখন চলে যাবে, শত আহাজারি ও কান্নাকাটি করার পরেও সে সময় আর ফিরে আসবে না। যায় দিন কখনো ফিরে আসে না। অন্য কবি কত সুন্দর বলেছেন— তুমি যেমন ইচ্ছা তেমন কর (মন চাহে জিন্দেগি চালাও)।

জান্নাতও আছে, দোজখও আছে, বিশ্বাস না হলে মরে দেখ। বিশ্ব শান্তি একমাত্র আল্লাহর একাত্ববাদের বিশ্বাস ও তদানুযায়ী জীবন পরিচালনা করার মধ্যেই নিহিত রয়েছে। পবিত্র কোরআনের অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা ইসলামে তথা শান্তির ধর্মে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ কর।’ (সূরা বাকারা : ২০৮) পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা বলতে আমরা কি বুঝি? কোনো ব্যক্তি যদি আপন গৃহে প্রবেশ করে তখন সে পুরা দেহ নিয়েই প্রবেশ করে। যদি সে শুধু পদযুগল প্রবেশ করে বাকি দেহ প্রবেশ করালো না। তাহলে তাকে পূর্ণ প্রবেশকারী বলা হবে না। আলোচ্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা মুমিন-মুসলমানদের উদ্দেশ করে বলছেন তোমরা যখন শান্তির ধর্ম ইসলামে প্রবেশ করেছ তখন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামের বিধিবিধান মেনে চল। এমন যাতে না হয় নিজের সুবিধামতো ইসলামের বিধিবিধান মানলে, আর মন চায় না তো মানলে না। তা হবে না। ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হলে, ইসলাম কি? ইসলাম কি শিক্ষা দেয়? কোরআন ও হাদিস চর্চা করে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তখন দেখা যাবে ইসলাম সম্পর্কে যেসব ভ্রান্ত ধারণা সমাজে প্রচলিত আছে তা সমূলে দূর হয়ে যাবে। মুমিনরা এক আল্লাহর ওপর বিশ্বাস করে। তার রেজামন্দি হাসিলের জন্য দিনরাত ইবাদতে মগ্ন থাকে। পারস্পরিক লেনদেন, আচার-আচরণ এবং স্বভাব-চরিত্র প্রকাশ করার মাধ্যমেও আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে। হজরত রসুলে আরাবি (সা.) তাঁর প্রিয় সাহাবি হজরত আনাস বিন মালেক (রা.)কে বললেন, হে আনাস! তোমার পক্ষে যদি সম্ভব হয়, তুমি সকাল-সন্ধ্যা এমনভাবে অতিবাহিত করবে যে, তোমার অন্তরে কারও প্রতি কোনোরূপ বিদ্বেষ থাকবে না। তাহলে তুমি তাই কর। (এটাই তোমার জন্য কল্যাণকর)। কারণ এমন ধারণা পোষণ করা আমার সুন্নত। যে আমার সুন্নতকে জিন্দা করে সে যেন আমাকেই ভালোবাসে। আর যে আমাকে ভালোবাসে সে পরকালে আমার সঙ্গে জান্নাতে থাকবে। প্রকৃত মুসলমান তো সেই, যার ভিতরে ইমানি চেতনা আছে, সে কখনো নিজস্ব স্বকীয়তা বাদ দিয়ে অন্যের কৃষ্টি-কালচার, সভ্যতা-সংস্কৃতি ও রুসুম-রেওয়াজ গ্রহণ করতে পারে না। ইসলাম যেহেতু উগ্রতা, বেহায়া ও বেলাল্লাপনাকে সাপোর্ট করে না, তাই মুসলমানরা কখনো ইংরেজি নববর্ষ ও থার্টিফার্স্ট নাইটের মতো অনুষ্ঠানমালায় গা ভাসাতে পারে না। পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে জাঁকজমকের সঙ্গে এ ধরনের অনুষ্ঠান পালিত হয়। তা দেখাদেখি আমাদের দেশেও ইংরেজি নববর্ষ ও থার্টিফার্স্ট নাইট পালনের মচ্ছব শুরু হয়েছে। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। মুসলমান হিসেবে আমাদের আছে নিজস্ব মূল্যবোধ আমরা কেন অন্যের সভ্যতার দিকে নিজেদের ঠেলে দেব?  আমাদের কি আত্মমর্যাদাবোধ নেই?

এই বিষয়গুলো বিচার-বিশ্লেষণ করে আমাদের সামনে পথচলা উচিত। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সব ধরনের অন্যায়-অনাচার ও অমুসলিমদের সভ্যতা গ্রহণ করা থেকে মুক্ত রাখুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
সর্বশেষ খবর
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!
সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ
গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স
আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ
নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস
বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে